ইবি প্রতিনিধি
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে চলমান মেগা প্রকল্পের আওতায় একটি দশতলা হল নির্মাণে কাটা পড়ছে ৪০৯টি গাছ। এ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের মাঝে মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে। গাছ কেটে অবকাঠামো নির্মাণের বিরুদ্ধে পরিবেশবাদীরা। তাঁরা গাছ কেটে উন্নয়ন চান না।
জানা যায়, ছেলেদের হল নির্মাণের জন্য জায়গা নির্বাচন করা হয়েছে লালন শাহ হলের সামনের জায়গা। সেখানে বাগান রয়েছে বহু আগে থেকে। এখন সেখানে নতুন হল নির্মাণ করতে গেলে ৪০৯টি গাছ কাটা পড়বে। এখানে বিভিন্ন প্রজাতির গাছের মধ্যে রয়েছে— মেহগনি, শিশু, ইপিলইপিল, কড়ই, কদম ও বিভিন্ন ফলজ গাছ।
হল নির্মাণে বিপুল সংখ্যক গাছ কাটার সিদ্ধান্তে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন সচেতন শিক্ষক-শিক্ষার্থী। এর আগে দ্বিতীয় দশতলা প্রশাসন ভবন করার জায়গায়ও কাটা হয়েছে ৬৫টি গাছ। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য ছিল কড়ই ও শিশু গাছ।
পরিবেশবাদী যুব সংগঠন গ্রিন ভয়েস ইবির শাখা এই সিদ্ধান্তের প্রতিবাদ করে আসছে। হল নির্মাণের জন্য নির্বিচারে গাছ কাটার প্রতিবাদে বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘মৃত্যুঞ্জয়ী ম্যুরাল’-এর পাদদেশে মানববন্ধনও করেছে তারা।
জানা যায়, বিশ্ববিদ্যালয়ের ৫৩৭কোটি টাকার মেগা প্রকল্পের অংশ হিসেবে ১০ তলা বিশিষ্ট হল নির্মাণ কাজের উদ্বোধন করেন স্থানীয় সাংসদ মাহবুবুল আলম হানিফ। ছাত্রদের একটি হল বিশ্ববিদ্যালয়ের লালন শাহ হলের সামনে এবং দেশরত্ন শেখ হাসিনা হলের পশ্চিম পাশে ছাত্রীদের জন্য একটি হল নির্মাণের ভিত্তি প্রস্তর স্থাপন করা হয়েছে। এরই মধ্যে নির্মাণ কাজ শুরু করে দিয়েছে কর্তৃপক্ষ।
ইংরেজি বিভাগের শিক্ষার্থী হাফিজুর রহমান বলেন, ‘উন্নয়ন মানে আজকাল শুধুই বহুতল অবকাঠামো নির্মাণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। প্রাণ-প্রকৃতির উন্নয়নের বদলে যত্রতত্র দালান নির্মাণ করে উন্নয়ন সম্ভব নয়। আমাদের অবকাঠামো প্রয়োজন কিন্তু হাজারো গাছের প্রাণের বিনিময়ে, ছোট ছোট জীবের আবাস ধ্বংস করে নয়।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. শেখ আবদুস সালাম বলেন, ‘কাজ করতে গেলে কিছু সেক্রিফাইস করতেই হবে। আমরা নতুন করে গাছ লাগাব।’
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে চলমান মেগা প্রকল্পের আওতায় একটি দশতলা হল নির্মাণে কাটা পড়ছে ৪০৯টি গাছ। এ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের মাঝে মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে। গাছ কেটে অবকাঠামো নির্মাণের বিরুদ্ধে পরিবেশবাদীরা। তাঁরা গাছ কেটে উন্নয়ন চান না।
জানা যায়, ছেলেদের হল নির্মাণের জন্য জায়গা নির্বাচন করা হয়েছে লালন শাহ হলের সামনের জায়গা। সেখানে বাগান রয়েছে বহু আগে থেকে। এখন সেখানে নতুন হল নির্মাণ করতে গেলে ৪০৯টি গাছ কাটা পড়বে। এখানে বিভিন্ন প্রজাতির গাছের মধ্যে রয়েছে— মেহগনি, শিশু, ইপিলইপিল, কড়ই, কদম ও বিভিন্ন ফলজ গাছ।
হল নির্মাণে বিপুল সংখ্যক গাছ কাটার সিদ্ধান্তে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন সচেতন শিক্ষক-শিক্ষার্থী। এর আগে দ্বিতীয় দশতলা প্রশাসন ভবন করার জায়গায়ও কাটা হয়েছে ৬৫টি গাছ। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য ছিল কড়ই ও শিশু গাছ।
পরিবেশবাদী যুব সংগঠন গ্রিন ভয়েস ইবির শাখা এই সিদ্ধান্তের প্রতিবাদ করে আসছে। হল নির্মাণের জন্য নির্বিচারে গাছ কাটার প্রতিবাদে বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘মৃত্যুঞ্জয়ী ম্যুরাল’-এর পাদদেশে মানববন্ধনও করেছে তারা।
জানা যায়, বিশ্ববিদ্যালয়ের ৫৩৭কোটি টাকার মেগা প্রকল্পের অংশ হিসেবে ১০ তলা বিশিষ্ট হল নির্মাণ কাজের উদ্বোধন করেন স্থানীয় সাংসদ মাহবুবুল আলম হানিফ। ছাত্রদের একটি হল বিশ্ববিদ্যালয়ের লালন শাহ হলের সামনে এবং দেশরত্ন শেখ হাসিনা হলের পশ্চিম পাশে ছাত্রীদের জন্য একটি হল নির্মাণের ভিত্তি প্রস্তর স্থাপন করা হয়েছে। এরই মধ্যে নির্মাণ কাজ শুরু করে দিয়েছে কর্তৃপক্ষ।
ইংরেজি বিভাগের শিক্ষার্থী হাফিজুর রহমান বলেন, ‘উন্নয়ন মানে আজকাল শুধুই বহুতল অবকাঠামো নির্মাণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। প্রাণ-প্রকৃতির উন্নয়নের বদলে যত্রতত্র দালান নির্মাণ করে উন্নয়ন সম্ভব নয়। আমাদের অবকাঠামো প্রয়োজন কিন্তু হাজারো গাছের প্রাণের বিনিময়ে, ছোট ছোট জীবের আবাস ধ্বংস করে নয়।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. শেখ আবদুস সালাম বলেন, ‘কাজ করতে গেলে কিছু সেক্রিফাইস করতেই হবে। আমরা নতুন করে গাছ লাগাব।’
ঢাকার আশুলিয়ায় উল্টো পথে চলা একটি অটোরিকশা লরির নিচে চাপা পড়ে নারী ও শিশুসহ তিনজন নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন আরও একজন। নিহতরা হলেন আলতাফ (৫০), নূরজাহান (২৪) ও শিশু আব্দুল্লাহ (৪)। দুর্ঘটনাটি ঘটে রোববার (৩ আগস্ট) রাত সাড়ে ৯টার দিকে নবীনগর-চন্দ্রা মহাসড়কের বাইপাইল কেন্দ্রীয় মসজিদের সামনে।
৩০ মিনিট আগেপৌরসভার ৭ নম্বর ওয়ার্ডের মধ্যকুল সরদারপাড়ায় সরেজমিন ঘুরে দেখা গেছে, বাড়িঘরে পানি ঢুকে পড়েছে, তলিয়ে গেছে চলাচলের একমাত্র পথ। ১ নম্বর ওয়ার্ডের সাহাপাড়া খ্রিষ্টান মিশনের পাশের সড়কেও পানি উঠে এসেছে।
৩৫ মিনিট আগেপার্বত্য চট্টগ্রামবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ও বিশিষ্ট কূটনীতিক সুপ্রদীপ চাকমা বলেছেন, ‘আজকের এই কৃষি যন্ত্রপাতি হস্তান্তর শুধু যন্ত্র সরবরাহ নয়, এটি রাষ্ট্রের প্রতিশ্রুতি ও দায়বদ্ধতার প্রতিফলন। আমরা এমন একটি বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সমতল হোক কিংবা পাহাড়—কোথাও খাদ্যঘাটতির জায়গা থাকবে না।’
৩৮ মিনিট আগেগত বছর ঢাকায় কোটা সংস্কার আন্দোলনের সময় পুলিশের গুলিতে প্রাণ হারান লালমনিরহাটের আদিতমারী উপজেলার মহিষখোঁচা ইউনিয়নের বারঘড়িয়া গ্রামের মিরাজ। তিনি ছিলেন মৃত আব্দুস ছালামের বড় ছেলে। মাত্র ৫ শতাংশ জমি কিনে বাড়ি করার ইচ্ছে ছিল তাঁদের। কিন্তু প্রতিবেশী দুলাল মণ্ডল দলিল থাকা সত্ত্বেও জমিটি দখলে নিতে দেননি।
১ ঘণ্টা আগে