আজিজুর রহমান, চৌগাছা (যশোর)
যশোরের চৌগাছায় ২০ দিনে উপজেলার অর্ধশতাধিক ব্যক্তি কীটনাশক, আগাছানাশক, হারপিক পানে ও গলায় রশি দিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা করেছেন। তাঁদের মধ্যে ১২ জনের মৃত্যু হয়েছে। এদের ৩ জন নারী ও ২ বৃদ্ধসহ ৭ জন।
পারিবারিক কলহ, আর্থিক সংকট ও অবসাদের কারণে এসব আত্মহত্যা ও চেষ্টার ঘটনা ঘটেছে বলে চিকিৎসকেরা জানিয়েছেন।
আত্মহত্যাচেষ্টার ঘটনায় সর্বশেষ ১৫ আগস্ট উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি হন ব্যাংদহ গ্রামের কুরবান আলী (২৭) ও মসিয়ূর নগর গ্রামের আব্দুর রহমান (১৯) নামের দুজন। এদের মধ্যে কুরবানকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় উন্নত চিকিৎসার জন্য যশোর ২৫০ শয্যা হাসপাতালে পাঠানো হয়। তিনি আগাছানাশক পানে আত্মহত্যার চেষ্টা করেন। অন্যজন আব্দুর রহমান (১৯) ঘুমের বড়ি খেয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা করে। সে হাসপাতালে ভর্তি রয়েছে।
এর আগে ১৩ আগস্ট হাসপাতালে ৪ জন ভর্তি হন। তাঁদের মধ্যে মারা যান রুবিনা খাতুন (২৫) নামে এক নারী। তার ৪ বছরের একটি মেয়ে রয়েছে।
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরি বিভাগ থেকে জানা যায়, ১৩ আগস্ট সন্ধ্যা সাতটার দিকে রুবিনাকে হাসপাতালে নিয়ে আসলে ডা. সুরাইয়া পারভীন তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। ওই দিনই রাত ১০টায় হাসপাতালে আনা হয় মো. মিঠু (২২) নামে এক যুবককে। মিঠু আগাছানাশক পানে আত্মহত্যার চেষ্টা করে। তিনি উপজেলার সাঞ্চাডাঙ্গা গ্রামের আবু কালামের ছেলে। একই দিন সকালে কীটনাশক পানে আত্মহত্যার চেষ্টা করে হাসপাতালে ভর্তি হন উপজেলার বড়কাবিলপুর গ্রামের হারুন-অর রশীদের মেয়ে রুবিনা খাতুন (৩৫) ও পাতিবিলা গ্রামের আব্দুল মালেকের ছেলে সাইফুল ইসলাম (৩২)।
চৌগাছা থানা সূত্র জানা যায়, জুন মাসের শুরু থেকে ১৫ আগস্ট পর্যন্ত থানায় আত্মহত্যার ঘটনায় ১৫টি অপমৃত্যু মামলা হয়েছে। এর মধ্যে জুন মাসে ৪টি ও জুলাই মাসে ৬ টি। আগস্ট মাসের ১৫ তারিখ পর্যন্ত মামলা রেকর্ড হয়েছে ৫ টি। অর্থাৎ আগস্টের ১৫ দিনেই আত্মহত্যার ঘটনায় ৫ জনের মৃত্যু হয়েছে। আত্মহত্যায় মৃত বেশির ভাগের পরিবার মৃতদের মানসিক সমস্যা ছিল দাবি করে ময়নাতদন্ত ছাড়াই তাঁদের দাফনের জন্য থানায় লিখিতভাবে অনুমতি চেয়েছেন। অন্যরা দাবি করেছেন, মৃতরা পেটের পীড়ায় ভুগছিলেন।
চৌগাছা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সাইফুল ইসলাম সবুজ বলেন, ‘আত্মহত্যা প্রবণতা বেড়ে যাওয়ার বিষয়টি স্বীকার করে বলেন, আমরা প্রতিটি আত্মহত্যাকারীর লাশ উদ্ধার করে সুরাতহাল প্রতিবেদন করেছি।’
চৌগাছা উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. মোছা. লুৎফুন্নাহার বলেন, ‘মানসিক অবসাদের কারণেই মানুষ আত্মহত্যা করেন।’
যশোরের চৌগাছায় ২০ দিনে উপজেলার অর্ধশতাধিক ব্যক্তি কীটনাশক, আগাছানাশক, হারপিক পানে ও গলায় রশি দিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা করেছেন। তাঁদের মধ্যে ১২ জনের মৃত্যু হয়েছে। এদের ৩ জন নারী ও ২ বৃদ্ধসহ ৭ জন।
পারিবারিক কলহ, আর্থিক সংকট ও অবসাদের কারণে এসব আত্মহত্যা ও চেষ্টার ঘটনা ঘটেছে বলে চিকিৎসকেরা জানিয়েছেন।
আত্মহত্যাচেষ্টার ঘটনায় সর্বশেষ ১৫ আগস্ট উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি হন ব্যাংদহ গ্রামের কুরবান আলী (২৭) ও মসিয়ূর নগর গ্রামের আব্দুর রহমান (১৯) নামের দুজন। এদের মধ্যে কুরবানকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় উন্নত চিকিৎসার জন্য যশোর ২৫০ শয্যা হাসপাতালে পাঠানো হয়। তিনি আগাছানাশক পানে আত্মহত্যার চেষ্টা করেন। অন্যজন আব্দুর রহমান (১৯) ঘুমের বড়ি খেয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা করে। সে হাসপাতালে ভর্তি রয়েছে।
এর আগে ১৩ আগস্ট হাসপাতালে ৪ জন ভর্তি হন। তাঁদের মধ্যে মারা যান রুবিনা খাতুন (২৫) নামে এক নারী। তার ৪ বছরের একটি মেয়ে রয়েছে।
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরি বিভাগ থেকে জানা যায়, ১৩ আগস্ট সন্ধ্যা সাতটার দিকে রুবিনাকে হাসপাতালে নিয়ে আসলে ডা. সুরাইয়া পারভীন তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। ওই দিনই রাত ১০টায় হাসপাতালে আনা হয় মো. মিঠু (২২) নামে এক যুবককে। মিঠু আগাছানাশক পানে আত্মহত্যার চেষ্টা করে। তিনি উপজেলার সাঞ্চাডাঙ্গা গ্রামের আবু কালামের ছেলে। একই দিন সকালে কীটনাশক পানে আত্মহত্যার চেষ্টা করে হাসপাতালে ভর্তি হন উপজেলার বড়কাবিলপুর গ্রামের হারুন-অর রশীদের মেয়ে রুবিনা খাতুন (৩৫) ও পাতিবিলা গ্রামের আব্দুল মালেকের ছেলে সাইফুল ইসলাম (৩২)।
চৌগাছা থানা সূত্র জানা যায়, জুন মাসের শুরু থেকে ১৫ আগস্ট পর্যন্ত থানায় আত্মহত্যার ঘটনায় ১৫টি অপমৃত্যু মামলা হয়েছে। এর মধ্যে জুন মাসে ৪টি ও জুলাই মাসে ৬ টি। আগস্ট মাসের ১৫ তারিখ পর্যন্ত মামলা রেকর্ড হয়েছে ৫ টি। অর্থাৎ আগস্টের ১৫ দিনেই আত্মহত্যার ঘটনায় ৫ জনের মৃত্যু হয়েছে। আত্মহত্যায় মৃত বেশির ভাগের পরিবার মৃতদের মানসিক সমস্যা ছিল দাবি করে ময়নাতদন্ত ছাড়াই তাঁদের দাফনের জন্য থানায় লিখিতভাবে অনুমতি চেয়েছেন। অন্যরা দাবি করেছেন, মৃতরা পেটের পীড়ায় ভুগছিলেন।
চৌগাছা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সাইফুল ইসলাম সবুজ বলেন, ‘আত্মহত্যা প্রবণতা বেড়ে যাওয়ার বিষয়টি স্বীকার করে বলেন, আমরা প্রতিটি আত্মহত্যাকারীর লাশ উদ্ধার করে সুরাতহাল প্রতিবেদন করেছি।’
চৌগাছা উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. মোছা. লুৎফুন্নাহার বলেন, ‘মানসিক অবসাদের কারণেই মানুষ আত্মহত্যা করেন।’
কারণ দর্শানোর নোটিশপ্রাপ্তরা হলেন ইউনিটেক্স স্টিলের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ হানিফ চৌধুরী, ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. শহীদুল্লাহ কায়সার, পরিচালক বেলাল আহমেদ (এস আলমের জামাতা), পরিচালক মাইমুনা খানম (এস আলমের মেয়ে), পরিচালক মো. মোহাইমিনুল ইসলাম চৌধুরী, এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ সাইফুল আলম মাসুদ, ছেলে
৬ মিনিট আগেঢাকার কেরানীগঞ্জে কেন্দ্রীয় কারাগারে অসুস্থ হয়ে পড়েন মোহাম্মদ ইউসুফ আলী মিয়া (৭৩) নামের এক হাজতি। পরে চিকিৎসার জন্য দ্রুত তাঁকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে নেওয়া হয়। পরে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। গতকাল রোববার দিবাগত ভোররাতে এই ঘটনা ঘটে।
৯ মিনিট আগেচট্টগ্রামের আনোয়ারায় চোর সন্দেহে নিজাম উদ্দিন প্রকাশ আব্দুল মান্নান (৩২) নামের এক অটোচালককে মারধর করে পায়ের রগ কেটে দেওয়া হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় মো. মনছুর (৩৫) ও মিনহাজ (২২) নামের দুজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
১৪ মিনিট আগেটঙ্গী ফায়ার সার্ভিসের জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা মো. শাহিন আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘স্থানীয়রা মব তৈরি করে ফায়ার সার্ভিসের কর্মীদের ওপর হামলার চেষ্টা করে। আমরা উদ্ধার অভিযান চালানো আপৎকালীন কর্মীদের নিরাপদে সরিয়ে নিই। এরপর সন্ধ্যা ৭টায় উদ্ধার কার্যক্রম আজকের মতো সমাপ্তি ঘোষণা করা হয়। আগামীকাল (মঙ্গল) যদি সে
২৩ মিনিট আগে