চুয়াডাঙ্গা প্রতিনিধি
চুয়াডাঙ্গায় টানা চার দিনের তীব্র দাবদাহে নাকাল জনজীবন। কড়া রোদ আর ভ্যাপসা গরমে নাভিশ্বাস মানুষের। আজ শুক্রবার দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে এ জেলায়। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতা ছিল ৩৪ শতাংশ। সন্ধ্যা ৬টায় তাপমাত্রা রেকর্ড করে আবহাওয়া অধিদপ্তর। এদিন দুপুর ৩টায় জেলায় তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৪১ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতা ছিল ১৭ শতাংশ।
এদিকে শুক্রবার আবহাওয়া কার্যালয় তাপপ্রবাহের সতর্ক বার্তা দিয়ে জানিয়েছে, দেশের ওপর দিয়ে চলমান তাপপ্রবাহ আজ থেকে পরবর্তী ৭২ ঘণ্টা অব্যাহত থাকতে পারে। এমনকি তাপমাত্রার পারদ আরও বাড়তে পারে। প্রয়োজন ছাড়া ঘর থেকে বের না হওয়া, বেশি বেশি পানি ও তরল জাতীয় খাবার খাওয়া, রোদ থেকে বাঁচতে ছাতা ব্যবহার বাড়ানোর পরামর্শ দিয়ে সতর্ক বার্তা প্রকাশ করে।
চুয়াডাঙ্গা প্রথম শ্রেণির আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগার সূত্রে জানা গেছে, ঈদের পর দিন থেকেই চুয়াডাঙ্গা জেলায় তাপপ্রবাহ শুরু হয়। ১২ এপ্রিল জেলার তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ৩৬ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এরপর থেকে ক্রমেই ওপরে উঠতে থাকে তাপমাত্রার পারদ। ১৩ এপ্রিল ৩৮ দশমিক ৪ ডিগ্রি, ১৪ এপ্রিল ৩৮ দশমিক ৮ ডিগ্রি ও ১৫ এপ্রিল এ জেলার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ৩৮ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগার সূত্রে আরও জানা গেছে, ১৬ এপ্রিল বেলা ৩টায় জেলায় তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ৪০ দশমিক ৬ ডিগ্রি ও দুপুর ১২টায় ৩৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা ছিল। এটি ছিল দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা। ১৭ এপ্রিল (গত বুধবার) সন্ধ্যা ৬টায় ৪০ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়। এটিও দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল। সর্বশেষ গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুর ৩টায় চুয়াডাঙ্গায় ৪০ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতা ছিল ১৫ শতাংশ। এদিন চুয়াডাঙ্গা ও যশোরে যৌথভাবে দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়। এর আগে গত ৬ এপ্রিল চুয়াডাঙ্গায় সর্বোচ্চ ৪০ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়।
এদিকে ক্ষতির শঙ্কায় ধানসহ মাঠের অন্যান্য ফসল। কাজ কম থাকায় বিপাকে পড়েছেন নিম্ন আয়ের মানুষেরা। অতি প্রয়োজন ছাড়া বাড়ি থেকে বের না হওয়ার জন্য সতর্ক করে জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে চালানো হচ্ছে প্রচারণা।
হোটেল ব্যবসায়ী আমান আলী বলেন, ‘গরমে বিক্রি কমে গেছে। রাস্তায় লোকজন কম বের হওয়ায়, চারপাশ মরুভূমির মতো ফাঁকা মনে হচ্ছে। রোদে ছাদ তেপে থাকছে, ফ্যানের বাতাসেও টেকা যাচ্ছে না। একটু বৃষ্টির জন্য মন অস্থির হয়ে যাচ্ছে।’
‘বারবার পানি ছিটিয়েও ফুল তাজা রাখা যাচ্ছে না। রোদ আর গরমে মানুষের অবস্থায় কাহিল, সারা দিনে মাত্র কয়েকশ টাকার ফুল বিক্রি হয়েছে। বিক্রির আগেই ফুল শুকিয়ে যাচ্ছে। এভাবে রোদ আর গরম চলতে থাকলে ফুলের ব্যবসা বাদ দেওয়া ছাড়া উপায় থাকবে না।’ বলেন, শহরের পোস্ট অফিস এলাকার ফুল ব্যবসায়ী জলিল।
কাটপট্টি এলাকার তরমুজ বিক্রেতা সজিব হেসেন বলেন, ‘রাস্তায় মানুষ কম। গরমে তরমুজও অল্প সময়ে নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। ব্যবসায় প্রচুর লোকসান হচ্ছে।’
কয়েক দিনের তীব্র গরমে বেড়ে চলছে রোগবালাই। জেলা সদর হাসপাতালে রোগীদের ভিড়। শয্যা সংকুলান না হওয়ায় রোগীরা হাসপাতালের বারান্দা ও করিডরে বিছানা পেতে চিকিৎসা নিচ্ছেন।
জেলা সদর হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে, গতকাল হাসপাতালে গরমজনিত কারণে প্রাপ্ত বয়স্ক ও অপ্রাপ্ত বয়স্ক মিলিয়ে মোট ২০৫ জন চিকিৎসাধীন আছেন। এদিন হাসপাতালের পুরুষ ও মহিলা মেডিসিন বিভাগে ভর্তি হয়েছেন ১২৭ জন। এ মধ্যে পুরুষ ওয়ার্ডে ৫৩ জন ও মহিলা ওয়ার্ডে ৭৪ জন। শিশু ওয়ার্ডে ভর্তি হয়েছে ৪৬ জন ও ডায়রিয়া ওয়ার্ডে ভর্তি হয়েছে ৩২ জন নারী, পুরুষ ও শিশু।
সদর হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসা কর্মকর্তা (আরএমও) ডা. উম্মে ফারহানা বলেন, তীব্র গরমে হার্টের রোগীরা সবচেয়ে বেশি সমস্যায় আছেন, বাড়ছে হিট স্ট্রোকের ঝুঁকি। চিকিৎসা নিতে আসা এসব রোগীদের প্রয়োজন ছাড়া ঘরের বাইরে বের না হতে বলা হচ্ছে। পর্যাপ্ত পরিমাণ পানি পান, খাওয়ার স্যালাইন, লেবুর শরবত ও তরলজাতীয় খাবার বেশি খাওয়া এবং রোদ থেকে বাঁচতে ছাতা ব্যবহার বাড়ানোর পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে।
তীব্র তাপপ্রবাহের কারণে বোরো ধান চিটে হয়ে যাচ্ছে। আমের গুটি শুকিয়ে ঝড়ে পড়ছে। নিয়মিত মাঠে ও বাগানে পানি দেওয়ার পরামর্শ দিয়ে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক বিভাস চন্দ্র সাহা বলেন, চুয়াডাঙ্গার ওপর দিয়ে বয়ে যাচ্ছে তীব্র তাপপ্রবাহ। ফলে কৃষিতে প্রভাব পড়ছে। ধানের ফলনে বিপর্যয় ঘটতে পারে। আমের গুটি ঝড়ে যাচ্ছে ও আম পানি না পাওয়ায় কম বড় হচ্ছে। কৃষক ও বাগান মালিকদের নিয়মিত পরিচর্যা করার পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে।
চুয়াডাঙ্গা প্রথম শ্রেণির আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগারের ইনচার্জ জামিনুর রহমান বলেন, আজ দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গা ৪১ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। পাশের জেলা যশোরে তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৪১ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আগামী কয়েক দিন আবহাওয়া পরিস্থিতি একই রকম থাকবে। এ সময় তাপমাত্রা আরও বাড়বে। আপাতত স্বাভাবিক বৃষ্টিপাতের কোনো সম্ভাবনা নেই। তবে কালবৈশাখী ঝড় হলে এর সঙ্গে বৃষ্টি হতে পারে। এটা আগে থেকে বলা সম্ভব নয়।
তিনি আরও বলেন, টানা চার দিন দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গায়। বৃহস্পতিবারও চুয়াডাঙ্গা ও যশোরে দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল। এ ছাড়া জলীয় বাষ্পের আধিক্যের কারণে অস্বস্তি বাড়তে পারে।
চুয়াডাঙ্গায় টানা চার দিনের তীব্র দাবদাহে নাকাল জনজীবন। কড়া রোদ আর ভ্যাপসা গরমে নাভিশ্বাস মানুষের। আজ শুক্রবার দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে এ জেলায়। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতা ছিল ৩৪ শতাংশ। সন্ধ্যা ৬টায় তাপমাত্রা রেকর্ড করে আবহাওয়া অধিদপ্তর। এদিন দুপুর ৩টায় জেলায় তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৪১ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতা ছিল ১৭ শতাংশ।
এদিকে শুক্রবার আবহাওয়া কার্যালয় তাপপ্রবাহের সতর্ক বার্তা দিয়ে জানিয়েছে, দেশের ওপর দিয়ে চলমান তাপপ্রবাহ আজ থেকে পরবর্তী ৭২ ঘণ্টা অব্যাহত থাকতে পারে। এমনকি তাপমাত্রার পারদ আরও বাড়তে পারে। প্রয়োজন ছাড়া ঘর থেকে বের না হওয়া, বেশি বেশি পানি ও তরল জাতীয় খাবার খাওয়া, রোদ থেকে বাঁচতে ছাতা ব্যবহার বাড়ানোর পরামর্শ দিয়ে সতর্ক বার্তা প্রকাশ করে।
চুয়াডাঙ্গা প্রথম শ্রেণির আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগার সূত্রে জানা গেছে, ঈদের পর দিন থেকেই চুয়াডাঙ্গা জেলায় তাপপ্রবাহ শুরু হয়। ১২ এপ্রিল জেলার তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ৩৬ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এরপর থেকে ক্রমেই ওপরে উঠতে থাকে তাপমাত্রার পারদ। ১৩ এপ্রিল ৩৮ দশমিক ৪ ডিগ্রি, ১৪ এপ্রিল ৩৮ দশমিক ৮ ডিগ্রি ও ১৫ এপ্রিল এ জেলার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ৩৮ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগার সূত্রে আরও জানা গেছে, ১৬ এপ্রিল বেলা ৩টায় জেলায় তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ৪০ দশমিক ৬ ডিগ্রি ও দুপুর ১২টায় ৩৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা ছিল। এটি ছিল দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা। ১৭ এপ্রিল (গত বুধবার) সন্ধ্যা ৬টায় ৪০ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়। এটিও দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল। সর্বশেষ গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুর ৩টায় চুয়াডাঙ্গায় ৪০ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতা ছিল ১৫ শতাংশ। এদিন চুয়াডাঙ্গা ও যশোরে যৌথভাবে দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়। এর আগে গত ৬ এপ্রিল চুয়াডাঙ্গায় সর্বোচ্চ ৪০ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়।
এদিকে ক্ষতির শঙ্কায় ধানসহ মাঠের অন্যান্য ফসল। কাজ কম থাকায় বিপাকে পড়েছেন নিম্ন আয়ের মানুষেরা। অতি প্রয়োজন ছাড়া বাড়ি থেকে বের না হওয়ার জন্য সতর্ক করে জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে চালানো হচ্ছে প্রচারণা।
হোটেল ব্যবসায়ী আমান আলী বলেন, ‘গরমে বিক্রি কমে গেছে। রাস্তায় লোকজন কম বের হওয়ায়, চারপাশ মরুভূমির মতো ফাঁকা মনে হচ্ছে। রোদে ছাদ তেপে থাকছে, ফ্যানের বাতাসেও টেকা যাচ্ছে না। একটু বৃষ্টির জন্য মন অস্থির হয়ে যাচ্ছে।’
‘বারবার পানি ছিটিয়েও ফুল তাজা রাখা যাচ্ছে না। রোদ আর গরমে মানুষের অবস্থায় কাহিল, সারা দিনে মাত্র কয়েকশ টাকার ফুল বিক্রি হয়েছে। বিক্রির আগেই ফুল শুকিয়ে যাচ্ছে। এভাবে রোদ আর গরম চলতে থাকলে ফুলের ব্যবসা বাদ দেওয়া ছাড়া উপায় থাকবে না।’ বলেন, শহরের পোস্ট অফিস এলাকার ফুল ব্যবসায়ী জলিল।
কাটপট্টি এলাকার তরমুজ বিক্রেতা সজিব হেসেন বলেন, ‘রাস্তায় মানুষ কম। গরমে তরমুজও অল্প সময়ে নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। ব্যবসায় প্রচুর লোকসান হচ্ছে।’
কয়েক দিনের তীব্র গরমে বেড়ে চলছে রোগবালাই। জেলা সদর হাসপাতালে রোগীদের ভিড়। শয্যা সংকুলান না হওয়ায় রোগীরা হাসপাতালের বারান্দা ও করিডরে বিছানা পেতে চিকিৎসা নিচ্ছেন।
জেলা সদর হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে, গতকাল হাসপাতালে গরমজনিত কারণে প্রাপ্ত বয়স্ক ও অপ্রাপ্ত বয়স্ক মিলিয়ে মোট ২০৫ জন চিকিৎসাধীন আছেন। এদিন হাসপাতালের পুরুষ ও মহিলা মেডিসিন বিভাগে ভর্তি হয়েছেন ১২৭ জন। এ মধ্যে পুরুষ ওয়ার্ডে ৫৩ জন ও মহিলা ওয়ার্ডে ৭৪ জন। শিশু ওয়ার্ডে ভর্তি হয়েছে ৪৬ জন ও ডায়রিয়া ওয়ার্ডে ভর্তি হয়েছে ৩২ জন নারী, পুরুষ ও শিশু।
সদর হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসা কর্মকর্তা (আরএমও) ডা. উম্মে ফারহানা বলেন, তীব্র গরমে হার্টের রোগীরা সবচেয়ে বেশি সমস্যায় আছেন, বাড়ছে হিট স্ট্রোকের ঝুঁকি। চিকিৎসা নিতে আসা এসব রোগীদের প্রয়োজন ছাড়া ঘরের বাইরে বের না হতে বলা হচ্ছে। পর্যাপ্ত পরিমাণ পানি পান, খাওয়ার স্যালাইন, লেবুর শরবত ও তরলজাতীয় খাবার বেশি খাওয়া এবং রোদ থেকে বাঁচতে ছাতা ব্যবহার বাড়ানোর পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে।
তীব্র তাপপ্রবাহের কারণে বোরো ধান চিটে হয়ে যাচ্ছে। আমের গুটি শুকিয়ে ঝড়ে পড়ছে। নিয়মিত মাঠে ও বাগানে পানি দেওয়ার পরামর্শ দিয়ে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক বিভাস চন্দ্র সাহা বলেন, চুয়াডাঙ্গার ওপর দিয়ে বয়ে যাচ্ছে তীব্র তাপপ্রবাহ। ফলে কৃষিতে প্রভাব পড়ছে। ধানের ফলনে বিপর্যয় ঘটতে পারে। আমের গুটি ঝড়ে যাচ্ছে ও আম পানি না পাওয়ায় কম বড় হচ্ছে। কৃষক ও বাগান মালিকদের নিয়মিত পরিচর্যা করার পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে।
চুয়াডাঙ্গা প্রথম শ্রেণির আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগারের ইনচার্জ জামিনুর রহমান বলেন, আজ দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গা ৪১ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। পাশের জেলা যশোরে তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৪১ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আগামী কয়েক দিন আবহাওয়া পরিস্থিতি একই রকম থাকবে। এ সময় তাপমাত্রা আরও বাড়বে। আপাতত স্বাভাবিক বৃষ্টিপাতের কোনো সম্ভাবনা নেই। তবে কালবৈশাখী ঝড় হলে এর সঙ্গে বৃষ্টি হতে পারে। এটা আগে থেকে বলা সম্ভব নয়।
তিনি আরও বলেন, টানা চার দিন দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গায়। বৃহস্পতিবারও চুয়াডাঙ্গা ও যশোরে দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল। এ ছাড়া জলীয় বাষ্পের আধিক্যের কারণে অস্বস্তি বাড়তে পারে।
চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে প্রধান শিক্ষক ছাড়াই দীর্ঘদিন ধরে চলছে ১১টি মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও মাদ্রাসা। প্রধান শিক্ষকবিহীন এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পরিচালিত হচ্ছে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে। অভিযোগ রয়েছে, যেসব ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে প্রতিষ্ঠানগুলো পরিচালিত হচ্ছে, তাঁদের অনেকেরই প্রধান শিক্ষক হওয়ার যোগ
৫ ঘণ্টা আগেদুই দশক কিছুটা শান্ত থাকার পর কুড়িগ্রামের চিলমারী-রৌমারী-রাজিবপুর নৌপথে আবার ডাকাতের দৌরাত্ম্য বেড়েছে। এক মাসের ব্যবধানে দুবার ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। এ দুই ঘটনায় আইনগত কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। প্রতিরোধেও কার্যকর উদ্যোগ নেই স্থানীয় প্রশাসনের। আবার ডাকাতি শুরু হওয়ায় ১৪ কিলোমিটার এই নৌপথের নৌযান, যাত্রী
৫ ঘণ্টা আগেরাত ১০টার দিকে ওই দুই যুবক মোটরসাইকেলে করে আড়ংঘাটা থানার লতার বাইপাস মোড় লিংক রোড থেকে বাইপাস মহাসড়ক পার হচ্ছিলেন। এ সময়ে আফিলগেট থেকে খুলনাগামী একটি বাস তাঁদের ধাক্কা দেয়।
৬ ঘণ্টা আগেনোয়াখালীর হাতিয়ায় গভীর রাতে বসতঘরে আগুন লেগে নিমাই চন্দ্র মজুমদার ও তাঁর স্ত্রী মিলনবালার মৃত্যু হয়েছে। শুক্রবার (৩১ জানুয়ারী) চিকিৎসার জন্য ঢাকায় নেওয়ার পথে বিকেল ৫টায় নিমাই চন্দ্রের মৃত্যু হয়। হাসপাতালে পৌছার পর রাত ৯টার দিকে মিলন বালাও মারা যান।
৬ ঘণ্টা আগে