গাইবান্ধায় নদীভাঙন
আনোয়ার হোসেন শামীম, গাইবান্ধা
গাইবান্ধায় তিস্তা ও ব্রহ্মপুত্রের ভাঙনে এর তীরবর্তী এলাকার বাসিন্দারা দিশেহারা হয়ে পড়েছে। সম্প্রতি হঠাৎ শুরু হওয়া এই ভাঙনে এরই মধ্যে তিন ফসলি জমি, ফলের বাগান, সড়ক এবং অর্ধশতাধিক বসতভিটাও নদীতে বিলীন হয়ে গেছে। নদীভাঙনের কারণে ওই এলাকার কবরস্থানসহ কয়েকটি গ্রামের হাজার হাজার বাড়িঘর হুমকিতে রয়েছে। নদীভাঙন ঠেকাতে দ্রুত ব্যবস্থা না নিলে বাঁধ, বিস্তীর্ণ জনপদসহ অনেক ক্ষয়ক্ষতির আশঙ্কা করছে গ্রামবাসী।
ক্ষতিগ্রস্ত ও স্থানীয় লোকজন জানান, গাইবান্ধা সদর, ফুলছড়ি ও সুন্দরগঞ্জ উপজেলার সীমান্তবর্তী শ্রীপুর একটি জনবসতি এলাকা। এসব এলাকা থেকে কয়েক বছর আগেও অন্তত তিন কিলোমিটার দূরে ছিল তিস্তা, ব্রহ্মপুত্র ও যমুনা নদ-নদী। তখন এসব জমিতে ধান, গম, আলু, ভুট্টাসহ নানা ফসল চাষ করতেন কৃষকেরা। কিন্তু আজ সেই সব জমি নদীগর্ভে বিলীন হচ্ছে। ফসলসহ জমি ভেঙে যাচ্ছে।
সুন্দরগঞ্জ উপজেলার শ্রীপুর ইউনিয়নের বাবুর বাজার থেকে উত্তরের পুটিমারি পর্যন্ত ভাঙছে। প্রায় চার কিলোমিটার এলাকাজুড়ে এই ভাঙন। গত দুই সপ্তাহের ব্যবধানে অন্তত ৩০০ বিঘা ফসলি জমি নদীতে বিলীন হয়েছে। ঝুঁকিতে রয়েছে পাঁচটি গ্রাম। গ্রামগুলো হচ্ছে দত্তরখামারপাড়া, দক্ষিণ শ্রীপুর, বাবুর বাজার ও পুটিমারি। এদিকে গাইবান্ধা সদর উপজেলার মোল্লাচর ও কামারজানি, গিদারি ইউনিয়নে বিভিন্ন স্থানেও ভাঙন দেখা দিয়েছে। ফুলছড়ির উপজেলার সাতটি মধ্যে পাঁচটি ইউনিয়ন চরাঞ্চল। এসব চরাঞ্চলের ইউনিয়নগুলোর নদীভাঙনে মানচিত্র সংকুচিত হচ্ছে।
জানা গেছে, যেসব জমি বিলীন হয়েছে, সেগুলো পাট, কচু ও আমন ধানের বীজতলা ছিল। কিছু এলাকায় ভাঙনের তীব্রতা এতই বেশি যে রাতদিন বাড়িঘর, ফসলি জমিসহ বিভিন্ন স্থাপনা নদীতে বিলীন হয়ে যাচ্ছে। নদীভাঙনের কারণে এরই মধ্যে নদীতীরবর্তী দুটি গ্রামীণ রাস্তা ভেঙে নদীতে বিলীন হয়েছে।
সম্প্রতি সরেজমিন দেখা যায়, জেলার গাইবান্ধা সদর, সুন্দরগঞ্জ ও ফুলছড়ি উপজেলার নদীতীরবর্তী এলাকাগুলোতে ভাঙন দেখা দিয়েছে। বর্ষায় নদীতে জোয়ার আসছে। নদীতে প্রচুর ঢেউ বইছে। ভাঙনের শব্দ হচ্ছে। নদীতীরের মানুষ ঘরবাড়ি ভেঙে নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নিচ্ছে। গাছগুলোও কেটে নিয়ে যাচ্ছে অনেকে। কেউ কেউ নদীতীরে জমিতে থাকা ফসল সংগ্রহ করছে। পাট পরিপক্ব না হতেই কেটে নিচ্ছেন কৃষকেরা। বাঁশ ও গাছ দিয়ে পারিবারিক কবরস্থান রক্ষার চেষ্টা করছে অনেকে। ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকেরা নদীর তীরে অপলক তাকিয়ে আছেন।
সুন্দরগঞ্জ উপজেলার বাবুর বাজার গ্রামের আব্দুল জলিল (৬৫) বলেন, নদীর পানি কমার সঙ্গে সঙ্গে তীব্র ভাঙন শুরু হয়। তাঁদের আশপাশে শতাধিক বাড়ি ও বেশ কিছু গাছের বাগান ছিল। হঠাৎ বাড়িঘরের সঙ্গে নদীভাঙনে গাছপালাও বিলীন হয়ে গেছে। ৩৬ শতক জমি ছিল তাঁর। প্রায় ২২ শতাংশ জমি বিলীন হয়েছে। ভাঙনে শিকার হয়ে তাঁরা অন্য এলাকায় যাচ্ছেন।
একই গ্রামের ইয়াসউদ্দিন (৪৪) জানান, তাঁর একটি ৭ শতাংশ জমিতে কচুর আবাদ ছিল। সেটি সম্পন্ন বিলীন হয়েছে। হঠাৎ তিস্তার ভাঙনের শিকার হয়ে পরিবারগুলো আত্মীয়স্বজনের বাড়িতে আশ্রয় নিচ্ছে। নিঃস্ব হচ্ছে অনেক পরিবার। ক্ষতিগ্রস্তরা দুর্ভোগের মধ্যে দিন কাটাচ্ছে। কিন্তু এখানে স্থায়ীভাবে ভাঙন রোধে ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে না। মাত্র দুই মাসের মধ্যে কয়েক শ মানুষ গৃহহারা হয়েছে।
দক্ষিণ শ্রীপুর গ্রামের মমিনুর ইসলাম (৪৬) বলেন, ‘ছোটবেলায় একসময় নদী দেখার জন্য যেতাম। আজ নদী আমার জমি ভাঙছে। তিন বিঘা জমিতে পাট চাষ করেছিলাম। পাট পরিপক্ব না হতেই এর জমি ভেঙে এখন নদীতে আছড়ে পড়ছে। চার কিলোমিটার এলাকাজুড়ে ভাঙন। কেউ কোনো উদ্যোগ নিচ্ছে না ভাঙন রোধে। বর্তমানে যেভাবে ভাঙন চলছে, তাতে কোনো ব্যবস্থা না নিলে কয়েক সপ্তাহের মধ্যে বহু ঘরবাড়িসহ কয়েকটি গ্রাম বিলীন হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।’
গাইবান্ধা সদর উপজেলার মোল্লার চরের বাসিন্দা ইয়াকুব প্রামাণিক বলেন, ‘নদী ভাঙতে ভাঙতে আমরা শেষ ভাই। খরাতে ভাঙে, বর্ষাতে ভাঙে, আবার নদীতে পানি বাড়লে বা কমলে ভাঙে। আমাদের যাওয়ার আর কোনো উপায় নাই।’ একই এলাকার বদিউজ্জামান বলেন, ‘নদীভাঙনের কারণে ইউনিয়নে মানচিত্র বিলীন হওয়ার পথে।’
পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো) গাইবান্ধার নির্বাহী প্রকৌশলী মো. হাফিজুল হক বলেন, জেলার বিভিন্ন এলাকায় নদীভাঙনের স্থানগুলো পরিদর্শন করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে। জরুরি ভিত্তিতে ভাঙন রোধে জিও ব্যাগ ফেলার প্রক্রিয়া চলছে।
গাইবান্ধায় তিস্তা ও ব্রহ্মপুত্রের ভাঙনে এর তীরবর্তী এলাকার বাসিন্দারা দিশেহারা হয়ে পড়েছে। সম্প্রতি হঠাৎ শুরু হওয়া এই ভাঙনে এরই মধ্যে তিন ফসলি জমি, ফলের বাগান, সড়ক এবং অর্ধশতাধিক বসতভিটাও নদীতে বিলীন হয়ে গেছে। নদীভাঙনের কারণে ওই এলাকার কবরস্থানসহ কয়েকটি গ্রামের হাজার হাজার বাড়িঘর হুমকিতে রয়েছে। নদীভাঙন ঠেকাতে দ্রুত ব্যবস্থা না নিলে বাঁধ, বিস্তীর্ণ জনপদসহ অনেক ক্ষয়ক্ষতির আশঙ্কা করছে গ্রামবাসী।
ক্ষতিগ্রস্ত ও স্থানীয় লোকজন জানান, গাইবান্ধা সদর, ফুলছড়ি ও সুন্দরগঞ্জ উপজেলার সীমান্তবর্তী শ্রীপুর একটি জনবসতি এলাকা। এসব এলাকা থেকে কয়েক বছর আগেও অন্তত তিন কিলোমিটার দূরে ছিল তিস্তা, ব্রহ্মপুত্র ও যমুনা নদ-নদী। তখন এসব জমিতে ধান, গম, আলু, ভুট্টাসহ নানা ফসল চাষ করতেন কৃষকেরা। কিন্তু আজ সেই সব জমি নদীগর্ভে বিলীন হচ্ছে। ফসলসহ জমি ভেঙে যাচ্ছে।
সুন্দরগঞ্জ উপজেলার শ্রীপুর ইউনিয়নের বাবুর বাজার থেকে উত্তরের পুটিমারি পর্যন্ত ভাঙছে। প্রায় চার কিলোমিটার এলাকাজুড়ে এই ভাঙন। গত দুই সপ্তাহের ব্যবধানে অন্তত ৩০০ বিঘা ফসলি জমি নদীতে বিলীন হয়েছে। ঝুঁকিতে রয়েছে পাঁচটি গ্রাম। গ্রামগুলো হচ্ছে দত্তরখামারপাড়া, দক্ষিণ শ্রীপুর, বাবুর বাজার ও পুটিমারি। এদিকে গাইবান্ধা সদর উপজেলার মোল্লাচর ও কামারজানি, গিদারি ইউনিয়নে বিভিন্ন স্থানেও ভাঙন দেখা দিয়েছে। ফুলছড়ির উপজেলার সাতটি মধ্যে পাঁচটি ইউনিয়ন চরাঞ্চল। এসব চরাঞ্চলের ইউনিয়নগুলোর নদীভাঙনে মানচিত্র সংকুচিত হচ্ছে।
জানা গেছে, যেসব জমি বিলীন হয়েছে, সেগুলো পাট, কচু ও আমন ধানের বীজতলা ছিল। কিছু এলাকায় ভাঙনের তীব্রতা এতই বেশি যে রাতদিন বাড়িঘর, ফসলি জমিসহ বিভিন্ন স্থাপনা নদীতে বিলীন হয়ে যাচ্ছে। নদীভাঙনের কারণে এরই মধ্যে নদীতীরবর্তী দুটি গ্রামীণ রাস্তা ভেঙে নদীতে বিলীন হয়েছে।
সম্প্রতি সরেজমিন দেখা যায়, জেলার গাইবান্ধা সদর, সুন্দরগঞ্জ ও ফুলছড়ি উপজেলার নদীতীরবর্তী এলাকাগুলোতে ভাঙন দেখা দিয়েছে। বর্ষায় নদীতে জোয়ার আসছে। নদীতে প্রচুর ঢেউ বইছে। ভাঙনের শব্দ হচ্ছে। নদীতীরের মানুষ ঘরবাড়ি ভেঙে নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নিচ্ছে। গাছগুলোও কেটে নিয়ে যাচ্ছে অনেকে। কেউ কেউ নদীতীরে জমিতে থাকা ফসল সংগ্রহ করছে। পাট পরিপক্ব না হতেই কেটে নিচ্ছেন কৃষকেরা। বাঁশ ও গাছ দিয়ে পারিবারিক কবরস্থান রক্ষার চেষ্টা করছে অনেকে। ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকেরা নদীর তীরে অপলক তাকিয়ে আছেন।
সুন্দরগঞ্জ উপজেলার বাবুর বাজার গ্রামের আব্দুল জলিল (৬৫) বলেন, নদীর পানি কমার সঙ্গে সঙ্গে তীব্র ভাঙন শুরু হয়। তাঁদের আশপাশে শতাধিক বাড়ি ও বেশ কিছু গাছের বাগান ছিল। হঠাৎ বাড়িঘরের সঙ্গে নদীভাঙনে গাছপালাও বিলীন হয়ে গেছে। ৩৬ শতক জমি ছিল তাঁর। প্রায় ২২ শতাংশ জমি বিলীন হয়েছে। ভাঙনে শিকার হয়ে তাঁরা অন্য এলাকায় যাচ্ছেন।
একই গ্রামের ইয়াসউদ্দিন (৪৪) জানান, তাঁর একটি ৭ শতাংশ জমিতে কচুর আবাদ ছিল। সেটি সম্পন্ন বিলীন হয়েছে। হঠাৎ তিস্তার ভাঙনের শিকার হয়ে পরিবারগুলো আত্মীয়স্বজনের বাড়িতে আশ্রয় নিচ্ছে। নিঃস্ব হচ্ছে অনেক পরিবার। ক্ষতিগ্রস্তরা দুর্ভোগের মধ্যে দিন কাটাচ্ছে। কিন্তু এখানে স্থায়ীভাবে ভাঙন রোধে ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে না। মাত্র দুই মাসের মধ্যে কয়েক শ মানুষ গৃহহারা হয়েছে।
দক্ষিণ শ্রীপুর গ্রামের মমিনুর ইসলাম (৪৬) বলেন, ‘ছোটবেলায় একসময় নদী দেখার জন্য যেতাম। আজ নদী আমার জমি ভাঙছে। তিন বিঘা জমিতে পাট চাষ করেছিলাম। পাট পরিপক্ব না হতেই এর জমি ভেঙে এখন নদীতে আছড়ে পড়ছে। চার কিলোমিটার এলাকাজুড়ে ভাঙন। কেউ কোনো উদ্যোগ নিচ্ছে না ভাঙন রোধে। বর্তমানে যেভাবে ভাঙন চলছে, তাতে কোনো ব্যবস্থা না নিলে কয়েক সপ্তাহের মধ্যে বহু ঘরবাড়িসহ কয়েকটি গ্রাম বিলীন হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।’
গাইবান্ধা সদর উপজেলার মোল্লার চরের বাসিন্দা ইয়াকুব প্রামাণিক বলেন, ‘নদী ভাঙতে ভাঙতে আমরা শেষ ভাই। খরাতে ভাঙে, বর্ষাতে ভাঙে, আবার নদীতে পানি বাড়লে বা কমলে ভাঙে। আমাদের যাওয়ার আর কোনো উপায় নাই।’ একই এলাকার বদিউজ্জামান বলেন, ‘নদীভাঙনের কারণে ইউনিয়নে মানচিত্র বিলীন হওয়ার পথে।’
পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো) গাইবান্ধার নির্বাহী প্রকৌশলী মো. হাফিজুল হক বলেন, জেলার বিভিন্ন এলাকায় নদীভাঙনের স্থানগুলো পরিদর্শন করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে। জরুরি ভিত্তিতে ভাঙন রোধে জিও ব্যাগ ফেলার প্রক্রিয়া চলছে।
টাঙ্গাইলের সখীপুরে ডেঙ্গুর প্রকোপ বেড়েছে। গতকাল মঙ্গলবার একদিনেই পাঁচজন রোগী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি হয়েছেন। এদের মধ্যে একজনকে উন্নত চিকিৎসার জন্যে ঢাকায় পাঠানো হয়েছে। এ নিয়ে চলতি বছর উপজেলায় মোট ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৩৫ জনে। আজ বুধবার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের পরিসংখ্যান কর্মকর
২৪ মিনিট আগেসংসদীয় আসন পুনর্বিন্যাসে দুই ইউনিয়ন বিচ্ছিন্ন করার প্রতিবাদে ফরিদপুরের ভাঙ্গা উপজেলায় আজ বুধবার তৃতীয় দিনের অবরোধ কর্মসূচি চলছে। আজকের কর্মসূচিকে ঘিরে উপজেলা পরিষদ কার্যালয়ের নিরাপত্তার ব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে। মোতায়েন করা হয়েছে সেনাবাহিনী, পুলিশসহ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর পর্যাপ্ত সদস্য।
১ ঘণ্টা আগেপটুয়াখালীর বাউফলে এখন মাঠজুড়ে কৃষকের আমন ধান রোপণের ব্যস্ততা চলছে। বর্ষার পানি নেমে আসায় উপজেলার কৃষকরা জমিতে আমন রোপণের কাজে লেগে পড়েছেন। সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত কৃষক-শ্রমিকেরা হাটু পানিতে দাঁড়িয়ে চারা রোপণ করছেন।
২ ঘণ্টা আগেকর্ণফুলী নদীতে প্রবল স্রোতের কারণে গতকাল মঙ্গলবার দিবাগত রাত থেকে চন্দ্রঘোনা-রাইখালী নৌ রুটে ফেরি চলাচল বন্ধ রয়েছে। এতে নদীর দুই পাশে যাত্রী সাধারণ দুর্ভোগে পড়েছেন। গতকাল দিবাগত রাত ৩ টা থেকে রাঙামাটির কাপ্তাই লেক থেকে কর্ণফুলী পানি বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্রের ১৬টি জলকপাট দিয়ে নদীতে পানি ছাড়া হচ্ছে।
২ ঘণ্টা আগে