নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বর্তমান সিস্টেম যে আছে, এখানে খুব বেশি ভালো নির্বাচন করা করা সম্ভব নয়। তবে এই সিস্টেমটা কম-বেশি হতে পারে বলে মন্তব্য করেছেন সাবেক নির্বাচন কমিশনাররা। আজ ইসি কার্যালয়ে এক সংলাপে সাবেক নির্বাচন কমিশনাররা এমন মন্তব্য করেছেন বলে জানিয়েছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল।
আজ রোববার নির্বাচন ভবনে সাবেক নির্বাচন কমিশনারদের সঙ্গে আয়োজিত হয় এই সংলাপ।
সিইসি বলেন, দলগুলোর মধ্যে ঐকমত্য না থাকলে নির্বাচন করা কষ্টকর। দলগুলোর মধ্যে সমঝোতা, ঐকমত্য না থাকলে আমাদের পক্ষে নির্বাচন করা কষ্টকর হবে। নির্বাচন কমিশনের একার পক্ষে ভালো নির্বাচন করা সম্ভব নয়।
সিইসি বলেন, অতিথিরা বলেছেন, বর্তমান সিস্টেম যে আছে, এখানে খুব বেশি ভালো করা সম্ভব নয়। এটা একটু কম-বেশি কিছু হতে পারে। আমরা যদি দৃঢ় থাকি, আইন দৃঢ়ভাবে বাস্তবায়নের চেষ্টা করি, তাহলে অনেকটা উন্নয়ন সম্ভব।
প্রধান নির্বাচন কমিশনার বলেন, ‘সাবেক সিইসি রউফ সাহেব প্রার্থী অনুযায়ী নয়, দলভিত্তিক নির্বাচনের কথা বলেছেন। নির্বাচনে দেখা গেল যে অনেক আগে থেকে দলগুলো তাদের টোটাল প্রার্থীর নাম দিয়ে যাবে। সবাই তিন শ আসনে দিল। পার্টি ক, খ, গ, ঘ। যে যত ভোট পেয়েছে, সেভাবে আসন পাবে। এই ধরনের একটা সিস্টেম আছে। তবে এটা আমাদের বিষয় নয়। দলগুলোকেই দেখতে হবে।’
সিইসি বলেন, ‘আমরা যে শপথ গ্রহণ করেছি, বর্তমান যে আইনি কাঠামো আছে, সাংবিধানিক কাঠামো আছে এর মধ্যেই আমাদের নির্বাচন করতে হবে। কেউ কেউ বলেছেন একাধিক দিনে নির্বাচন করলে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী মোতায়েন সহজ হবে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ সহজ হবে। কেউ কেউ বলেছেন, এতে সমস্যাও হবে। এ নিয়ে কোনো ঐকমত্য হয়নি। কাজেই একাধিক দিনে নির্বাচন করলে আমাদের জন্য অসুবিধাও হতে পারে। ওই ধরনের প্রস্তুতি আমাদের নেই।’
দলগুলোকে পরামর্শ দিতে সমস্যা কোথায়, এমন প্রশ্নের জবাবে কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেন, ‘এখনো দলগুলোর সঙ্গে সংলাপ করিনি। সবাই বলেছেন নির্বাচন অংশগ্রহণমূলক হতে হবে। নির্বাচন যদি ইনক্লুসিভ না হয়, নির্বাচনের গ্রহণযোগ্যতা বাস্তব অর্থে থাকবে না। আমাদের রাজনৈতিক সংস্কৃতি অনেকটা নষ্ট হেয়ে গেছে। এই কালচারের মধ্যে কিছু ইতিবাচক গুণ আনতে হবে। তাদের মধ্যে পরমতসহিষ্ণুতা, ঐকমত্য যদি না থাকে নির্বাচন কমিশনের একার পক্ষে খুব ভালো নির্বাচন করা সম্ভব হবে না। দলগুলোর মধ্যে সমঝোতা, ঐকমত্য না থাকলে আমাদের পক্ষে নির্বাচন করা কষ্টকর হবে। এটা আমরা যেমন আগে বলেছি, ওনারও বলেছেন।’
সিইসি জানান, সহসা দলগুলোর সঙ্গে সংলাপ শুরু করব। যখন মতবিনিময় করব আমরা সাজেশন চাইব। ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য ভালো আরও পদ্ধতিগত কী পরিবর্তন করা যেতে পারে সুন্দর সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য তা চাইব। ব্যক্তি নয়, সিস্টেম যদি উন্নত করতে পারি, নির্বাচন অনেক বেশি সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য হবে।
কুমিল্লা-৬ আসনের সংসদ সদস্য আ ক ম বাহাউদ্দিনকে ভোটের এলাকা ছাড়ার চিঠি দিলেও তা বাস্তবায়ন হয়নি, এ বিষয়ে কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেন, ‘আমাদের কিছু আইনগত দিক আছে। কিছু ক্ষমতা আংশিক, কিছু পরিপূর্ণ। কুমিল্লায় যা বলা হয়েছে-সরকারি সুবিধাভোগী অতিগুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিরা নির্বাচনী এলাকায় থাকতে পারবেন না। মাননীয় সংসদ সদস্য এই আচরণবিধি ভঙ্গ করছেন বলে প্রতীয়মান হয়েছে, আমরা এলাকা ছাড়তে বলেছি। তিনি এলাকা ছাড়েননি। তিনি মামলা করেছেন, আমরা ফলাফল পাইনি।’
সিইসি বলেন, ‘তাঁকে যদি আমরা বলে থাকি নির্বাচন আচরণবিধিতে এটা আছে, আপনি যদি একটু সরে থাকেন, নির্বাচন ভালো হয়। সেই চিঠিটাই আমরা প্রকাশ্যে দিয়েছি। এটাই একজন মাননীয় সংসদ সদস্যের জন্য এনাফ, এটাকে অনার করা। যদি সেটাকে তিনি অনার না করে থাকেন, আমাদের তেমন করার কিছু থাকে না।’
বর্তমান সিস্টেম যে আছে, এখানে খুব বেশি ভালো নির্বাচন করা করা সম্ভব নয়। তবে এই সিস্টেমটা কম-বেশি হতে পারে বলে মন্তব্য করেছেন সাবেক নির্বাচন কমিশনাররা। আজ ইসি কার্যালয়ে এক সংলাপে সাবেক নির্বাচন কমিশনাররা এমন মন্তব্য করেছেন বলে জানিয়েছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল।
আজ রোববার নির্বাচন ভবনে সাবেক নির্বাচন কমিশনারদের সঙ্গে আয়োজিত হয় এই সংলাপ।
সিইসি বলেন, দলগুলোর মধ্যে ঐকমত্য না থাকলে নির্বাচন করা কষ্টকর। দলগুলোর মধ্যে সমঝোতা, ঐকমত্য না থাকলে আমাদের পক্ষে নির্বাচন করা কষ্টকর হবে। নির্বাচন কমিশনের একার পক্ষে ভালো নির্বাচন করা সম্ভব নয়।
সিইসি বলেন, অতিথিরা বলেছেন, বর্তমান সিস্টেম যে আছে, এখানে খুব বেশি ভালো করা সম্ভব নয়। এটা একটু কম-বেশি কিছু হতে পারে। আমরা যদি দৃঢ় থাকি, আইন দৃঢ়ভাবে বাস্তবায়নের চেষ্টা করি, তাহলে অনেকটা উন্নয়ন সম্ভব।
প্রধান নির্বাচন কমিশনার বলেন, ‘সাবেক সিইসি রউফ সাহেব প্রার্থী অনুযায়ী নয়, দলভিত্তিক নির্বাচনের কথা বলেছেন। নির্বাচনে দেখা গেল যে অনেক আগে থেকে দলগুলো তাদের টোটাল প্রার্থীর নাম দিয়ে যাবে। সবাই তিন শ আসনে দিল। পার্টি ক, খ, গ, ঘ। যে যত ভোট পেয়েছে, সেভাবে আসন পাবে। এই ধরনের একটা সিস্টেম আছে। তবে এটা আমাদের বিষয় নয়। দলগুলোকেই দেখতে হবে।’
সিইসি বলেন, ‘আমরা যে শপথ গ্রহণ করেছি, বর্তমান যে আইনি কাঠামো আছে, সাংবিধানিক কাঠামো আছে এর মধ্যেই আমাদের নির্বাচন করতে হবে। কেউ কেউ বলেছেন একাধিক দিনে নির্বাচন করলে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী মোতায়েন সহজ হবে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ সহজ হবে। কেউ কেউ বলেছেন, এতে সমস্যাও হবে। এ নিয়ে কোনো ঐকমত্য হয়নি। কাজেই একাধিক দিনে নির্বাচন করলে আমাদের জন্য অসুবিধাও হতে পারে। ওই ধরনের প্রস্তুতি আমাদের নেই।’
দলগুলোকে পরামর্শ দিতে সমস্যা কোথায়, এমন প্রশ্নের জবাবে কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেন, ‘এখনো দলগুলোর সঙ্গে সংলাপ করিনি। সবাই বলেছেন নির্বাচন অংশগ্রহণমূলক হতে হবে। নির্বাচন যদি ইনক্লুসিভ না হয়, নির্বাচনের গ্রহণযোগ্যতা বাস্তব অর্থে থাকবে না। আমাদের রাজনৈতিক সংস্কৃতি অনেকটা নষ্ট হেয়ে গেছে। এই কালচারের মধ্যে কিছু ইতিবাচক গুণ আনতে হবে। তাদের মধ্যে পরমতসহিষ্ণুতা, ঐকমত্য যদি না থাকে নির্বাচন কমিশনের একার পক্ষে খুব ভালো নির্বাচন করা সম্ভব হবে না। দলগুলোর মধ্যে সমঝোতা, ঐকমত্য না থাকলে আমাদের পক্ষে নির্বাচন করা কষ্টকর হবে। এটা আমরা যেমন আগে বলেছি, ওনারও বলেছেন।’
সিইসি জানান, সহসা দলগুলোর সঙ্গে সংলাপ শুরু করব। যখন মতবিনিময় করব আমরা সাজেশন চাইব। ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য ভালো আরও পদ্ধতিগত কী পরিবর্তন করা যেতে পারে সুন্দর সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য তা চাইব। ব্যক্তি নয়, সিস্টেম যদি উন্নত করতে পারি, নির্বাচন অনেক বেশি সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য হবে।
কুমিল্লা-৬ আসনের সংসদ সদস্য আ ক ম বাহাউদ্দিনকে ভোটের এলাকা ছাড়ার চিঠি দিলেও তা বাস্তবায়ন হয়নি, এ বিষয়ে কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেন, ‘আমাদের কিছু আইনগত দিক আছে। কিছু ক্ষমতা আংশিক, কিছু পরিপূর্ণ। কুমিল্লায় যা বলা হয়েছে-সরকারি সুবিধাভোগী অতিগুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিরা নির্বাচনী এলাকায় থাকতে পারবেন না। মাননীয় সংসদ সদস্য এই আচরণবিধি ভঙ্গ করছেন বলে প্রতীয়মান হয়েছে, আমরা এলাকা ছাড়তে বলেছি। তিনি এলাকা ছাড়েননি। তিনি মামলা করেছেন, আমরা ফলাফল পাইনি।’
সিইসি বলেন, ‘তাঁকে যদি আমরা বলে থাকি নির্বাচন আচরণবিধিতে এটা আছে, আপনি যদি একটু সরে থাকেন, নির্বাচন ভালো হয়। সেই চিঠিটাই আমরা প্রকাশ্যে দিয়েছি। এটাই একজন মাননীয় সংসদ সদস্যের জন্য এনাফ, এটাকে অনার করা। যদি সেটাকে তিনি অনার না করে থাকেন, আমাদের তেমন করার কিছু থাকে না।’
সকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের মুক্ত মঞ্চে জাতীয় পতাকা উত্তোলনের মধ্য দিয়ে উৎসব শুরু হয়। এরপর শুরু হয় এক ঘণ্টার এমসিকিউ পরীক্ষা। জুনিয়র ক্যাটাগরিতে (৬ষ্ঠ থেকে অষ্টম) ২১০ জন, মাধ্যমিক ক্যাটাগরিতে (নবম ও দশম) ১৭০ জন এবং উচ্চ মাধ্যমিক ক্যাটাগরিতে (একাদশ ও দ্বাদশ) ৭০ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নেয়।
৩২ মিনিট আগেঝগড়ার বিষয়টি নিয়ে আজকে আমরা সালিশ করি। সালিশে উপস্থিত সকলের মতামতের ভিত্তিতে সিএনজি চালকের চিকিৎসাবাবদ মোটরসাইকেল চালককে সাত হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। তাখন বিচার মেনে একহাজার টাকা জমা দেন মোটরসাইকেল চালক। দু’দিন পর বাকি টাকা পরিশোধ করবেন বলে কথা দেন। সালিশ দরবার শেষ করে সন্ধ্যায় আমরা চলে...
৩৬ মিনিট আগেবিভিন্ন সময় তারা নিজেদের মতো বিভিন্ন কীটনাশক ব্যবহার করেন, কারণ কৃষি অফিস থেকে কোন পরামর্শ বা সহায়তা পান না। অনেক ফসল নষ্ট হওয়ার পরও কৃষি কর্মকর্তারা চোখে পড়ে না। চাষিরা দাবি করেছেন, কৃষি অফিস শুধুমাত্র কয়েকজন চাষীর জন্য নয়, সবার জন্য কাজ করুক।
১ ঘণ্টা আগেমামলার রায় জানতে উৎসুক জনতা আদালত প্রাঙ্গনে ঘুরাঘুরি করতে দেখা গেছে। সকাল ৯ টায় মামলার চার আসামিকে ঝিনাইদহ কারাগার থেকে মাগুরার আদালতে নেওয়া হবে। প্রথমে তাদের মাগুরা চীফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের গারদে নেওয়া হবে। এরপর সকাল ১০ টায় পাশে থাকা মাগুরা দায়রা জজ আদালতের দ্বিতীয় তলায় নারী...
১ ঘণ্টা আগে