নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ঈদের আর মাত্র বাকি একদিন কিন্তু ভিড় নেই কমলাপুর রেল স্টেশনে। এ যেন এক অবিশ্বাস্য বিষয়। আগের বছরগুলোতে ঈদের দিনও যেখানে মানুষ ট্রেনের ছাদ ও চারপাশে চরম ঝুঁকি নিয়ে ঈদ কাটাতে গ্রামের বাড়ির পথে যাত্রা করত, সেখানে ঈদের দুই দিন আগেই আজ সকালে শেষ হয়ে গেছে মানুষের ভিড়। স্টেশন সংশ্লিষ্টরা বলছেন, ‘বেশির ভাগ রেলের যাত্রী ইতিমধ্যে চলে গেছেন।’
আজ রোববার বিকেলে কমলাপুর রেল স্টেশনে গিয়ে সরেজমিনে দেখা যায়, মানুষের ভিড় নেই। স্টেশনে প্রবেশের সময়ও ভিড় নেই। পরিচিত ধাক্কাধাক্কি বা হৈ-হুল্লোড় নেই টিকিট কাউন্টার গুলোতে। ছোট ছোট লাইনে বিভিন্ন কাউন্টার থেকে টিকিট নিচ্ছেন যাত্রীরা। প্ল্যাটফর্মের ভেতরটাও স্বাভাবিকের চেয়ে স্বাভাবিক। গরমে বেশির ভাগ মানুষ বসে থাকার পরেও প্ল্যাটফর্মে বসার অসংখ্য স্থান ফাঁকা।
বাবা-মাকে ট্রেনে তুলে দিতে এসেছিলেন একটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী আল আমিন। ঈদের পরেই পরীক্ষার কারণে এবার বাড়ি যেতে পারছেন না। তিনি বলেন, ‘টিকিট কাটতে যেমন ঝামেলা হয়েছিল ভেবেছিলাম আজকেও তেমন হবে। কিন্তু সেই দিনের তুলনায় আজকে ভিড় একেবারেই নেই। ট্রেনেও এখানে একেবারেই ফাঁকা। এয়ারপোর্ট থেকে হয়তো কিছু মানুষ উঠবে। বাবা-মাকে সুন্দর মতো তুলে দিতে পারলাম এটাই শান্তি।’
যাত্রীর অভাবে বেশ কিছু ট্রেন দেরিতে প্ল্যাটফর্ম ছেড়ে গেছে। নীলফামারীর নীলসাগর, রাজশাহীর ধূমকেতু ও নেত্রোকণাগামী মোহনগঞ্জ এক্সপ্রেস দেরিতে ছেড়েছে। মোহনগঞ্জ এক্সপ্রেসের যাত্রী জীবন আহসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মোহনগঞ্জে ইদের আগে ভিড় হয় নাই এইটা আমি এইবারই প্রথম দেখলাম। এই ট্রেনে সব সময় ভিড়, ঠেলাঠেলি লাইগাই থাকে। এখন মানুষের অভাবে ট্রেন ছাড়তে দেরি করতেছে।’
করোনার কারণে রিমি আক্তার ও সজিব হোসেন গত দুই বছর গ্রামে বাবা-মায়ের সঙ্গে ঈদ করতে পারেননি। তাদের দুই বছরের শিশু আয়েশার মুখ দেখা হয়নি দাদা-দাদির। এবারও তারা শঙ্কায় ছিলেন যেতে পারবেন কী না। তবে গতকাল ভিড় কমার খবর শুনে আজ স্টেশনে চলে এসেছেন ৷ সজিব বলেন, ‘বাবুটাকে নিয়ে খুব ভয়ে ছিলাম। ভিড় একেবারেই নেই।’
স্টেশনে যাত্রীদের সহযোগিতায় কাজ করছে স্কাউট। তারা টিকিট দেখে প্ল্যাটফর্ম দেখিয়ে দেওয়াসহ যেকোনো জরুরি পরিস্থিতিতে যাত্রীদের সহযোগিতা করছে। যাত্রীদের বাড়তি নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর অতিরিক্ত সদস্য স্টেশন এলাকায় মোতায়েন করা হয়েছে। স্টেশনের পাশেই স্থাপন করা হয়েছে পুলিশ ও র্যাবের অস্থায়ী কন্ট্রোল রুম।
বিকেলে ফাঁকা থাকলেও রোববার রাত ৩টা থেকে কমলাপুর রেল স্টেশনে উপচে পড়া ভিড় ছিল বলে জানিয়েছেন রেলের সংশ্লিষ্টরা। কমলাপুরের স্টেশন ম্যানেজার মাসুদ সারোয়ার বলেন, ‘রাত ৩টা থেকে একটু ভিড় ছিল। ট্রেন ছাড়া শুরু হয়েছে ৪টা ৪৫ থেকে। সকাল থেকে ২৮টি ট্রেন স্টেশন ছেড়ে গেছে। ইতিমধ্যে বেশির ভাগ রেলযাত্রী ঢাকা ছেড়ে গেছেন। তাই আজ থেকে ভিড় নেই বললেই চলে।’
ঈদের আর মাত্র বাকি একদিন কিন্তু ভিড় নেই কমলাপুর রেল স্টেশনে। এ যেন এক অবিশ্বাস্য বিষয়। আগের বছরগুলোতে ঈদের দিনও যেখানে মানুষ ট্রেনের ছাদ ও চারপাশে চরম ঝুঁকি নিয়ে ঈদ কাটাতে গ্রামের বাড়ির পথে যাত্রা করত, সেখানে ঈদের দুই দিন আগেই আজ সকালে শেষ হয়ে গেছে মানুষের ভিড়। স্টেশন সংশ্লিষ্টরা বলছেন, ‘বেশির ভাগ রেলের যাত্রী ইতিমধ্যে চলে গেছেন।’
আজ রোববার বিকেলে কমলাপুর রেল স্টেশনে গিয়ে সরেজমিনে দেখা যায়, মানুষের ভিড় নেই। স্টেশনে প্রবেশের সময়ও ভিড় নেই। পরিচিত ধাক্কাধাক্কি বা হৈ-হুল্লোড় নেই টিকিট কাউন্টার গুলোতে। ছোট ছোট লাইনে বিভিন্ন কাউন্টার থেকে টিকিট নিচ্ছেন যাত্রীরা। প্ল্যাটফর্মের ভেতরটাও স্বাভাবিকের চেয়ে স্বাভাবিক। গরমে বেশির ভাগ মানুষ বসে থাকার পরেও প্ল্যাটফর্মে বসার অসংখ্য স্থান ফাঁকা।
বাবা-মাকে ট্রেনে তুলে দিতে এসেছিলেন একটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী আল আমিন। ঈদের পরেই পরীক্ষার কারণে এবার বাড়ি যেতে পারছেন না। তিনি বলেন, ‘টিকিট কাটতে যেমন ঝামেলা হয়েছিল ভেবেছিলাম আজকেও তেমন হবে। কিন্তু সেই দিনের তুলনায় আজকে ভিড় একেবারেই নেই। ট্রেনেও এখানে একেবারেই ফাঁকা। এয়ারপোর্ট থেকে হয়তো কিছু মানুষ উঠবে। বাবা-মাকে সুন্দর মতো তুলে দিতে পারলাম এটাই শান্তি।’
যাত্রীর অভাবে বেশ কিছু ট্রেন দেরিতে প্ল্যাটফর্ম ছেড়ে গেছে। নীলফামারীর নীলসাগর, রাজশাহীর ধূমকেতু ও নেত্রোকণাগামী মোহনগঞ্জ এক্সপ্রেস দেরিতে ছেড়েছে। মোহনগঞ্জ এক্সপ্রেসের যাত্রী জীবন আহসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মোহনগঞ্জে ইদের আগে ভিড় হয় নাই এইটা আমি এইবারই প্রথম দেখলাম। এই ট্রেনে সব সময় ভিড়, ঠেলাঠেলি লাইগাই থাকে। এখন মানুষের অভাবে ট্রেন ছাড়তে দেরি করতেছে।’
করোনার কারণে রিমি আক্তার ও সজিব হোসেন গত দুই বছর গ্রামে বাবা-মায়ের সঙ্গে ঈদ করতে পারেননি। তাদের দুই বছরের শিশু আয়েশার মুখ দেখা হয়নি দাদা-দাদির। এবারও তারা শঙ্কায় ছিলেন যেতে পারবেন কী না। তবে গতকাল ভিড় কমার খবর শুনে আজ স্টেশনে চলে এসেছেন ৷ সজিব বলেন, ‘বাবুটাকে নিয়ে খুব ভয়ে ছিলাম। ভিড় একেবারেই নেই।’
স্টেশনে যাত্রীদের সহযোগিতায় কাজ করছে স্কাউট। তারা টিকিট দেখে প্ল্যাটফর্ম দেখিয়ে দেওয়াসহ যেকোনো জরুরি পরিস্থিতিতে যাত্রীদের সহযোগিতা করছে। যাত্রীদের বাড়তি নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর অতিরিক্ত সদস্য স্টেশন এলাকায় মোতায়েন করা হয়েছে। স্টেশনের পাশেই স্থাপন করা হয়েছে পুলিশ ও র্যাবের অস্থায়ী কন্ট্রোল রুম।
বিকেলে ফাঁকা থাকলেও রোববার রাত ৩টা থেকে কমলাপুর রেল স্টেশনে উপচে পড়া ভিড় ছিল বলে জানিয়েছেন রেলের সংশ্লিষ্টরা। কমলাপুরের স্টেশন ম্যানেজার মাসুদ সারোয়ার বলেন, ‘রাত ৩টা থেকে একটু ভিড় ছিল। ট্রেন ছাড়া শুরু হয়েছে ৪টা ৪৫ থেকে। সকাল থেকে ২৮টি ট্রেন স্টেশন ছেড়ে গেছে। ইতিমধ্যে বেশির ভাগ রেলযাত্রী ঢাকা ছেড়ে গেছেন। তাই আজ থেকে ভিড় নেই বললেই চলে।’
কাইতাড়া গ্রামের বাসিন্দা মামুন হায়দার বলেন, এই সড়ক নির্মাণের পর আর সংস্কার হয়নি। তবুও চলাচলের যোগ্য ছিল। কিন্তু গত ৮ থেকে ১০ বছর স্থানীয় একাধিক বালু ব্যবসায়ীর ট্রাক চলাচল করতে গিয়ে সড়কে বড় বড় গর্ত তৈরি হয়েছে। যে কারণে সামান্য বৃষ্টি হলেই সড়কে পানি জমে বেহাল অবস্থায় পরিণত হয়।
২৭ মিনিট আগেকপাবিকের ব্যবস্থাপক প্রকৌশলী মাহমুদ হাসান বলেন, ‘গত ২২ জুলাই কাপ্তাই লেক প্রথমবারের মতো ১০০ ফুট MSL অতিক্রম করে। এরপর প্রতিদিনই পানি বাড়ছে। ২৬ জুলাই উচ্চতা ছিল ১০৩.৮১ ফুট। রোববার সকালে তা ১০৪.১৩ ফুট হয়েছে।’
৩৮ মিনিট আগেউত্তরার মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে বিমানবাহিনীর একটি বিমান বিধ্বস্তের ঘটনার কারণ, ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণ, বিমানবন্দরের অতি নিকটবর্তী এলাকার স্থাপনা নির্মাণ এবং ফ্লাইং জোনের অবস্থানগত সঠিকতা ও নিরাপদ পরিচালন বিষয় পরীক্ষা করতে একটি তদন্ত কমিশন গঠন করেছে সরকার।
৪১ মিনিট আগেস্থানীয় সরকার প্রকৌশল বিভাগ (এলজিইডি) ‘গ্রামীণ সড়ক মেরামত ও সংরক্ষণ’ প্রকল্পের আওতায় ৪০০ মিটার দীর্ঘ একটি আরসিসি সড়ক নির্মাণের জন্য গত বছরের ২৪ ডিসেম্বর ‘ফাতেমা ট্রেডার্স’ নামের ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানকে কার্যাদেশ দেয়। ১০৫ দিনের মধ্যে কাজ শেষ করার শর্ত থাকলেও এখন পর্যন্ত কোনো কাজই শুরু হয়নি।
১ ঘণ্টা আগে