নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
পর্যায়ক্রমে সকল অবৈধ দখলদারকে উচ্ছেদ করা হবে বলে জানিয়েছেন ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ঢাদসিক) মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস। সাপ্তাহিক পরিদর্শন কার্যক্রমের অংশ হিসেবে আজ বুধবার মেয়র শেখ ফজলে নূর তাপস খেলার মাঠ ও মাঠ সংলগ্ন শহীদ শেখ রাসেল শিশু পার্কের উদ্বোধন শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এ কথা বলেন।
মেয়র বলেন, ধানমন্ডি খালের বিভিন্ন অংশ দখল হয়ে গিয়েছে। সেগুলো দখলমুক্ত করার কাজ আমরা শুরু করেছি। ১৯৯৮ সালে প্রধানমন্ত্রী ধানমন্ডি লেকের যে নকশা করে দিয়েছিলেন, সেই নকশা অনুযায়ী লেকের নান্দনিক পরিবেশ পুনরুদ্ধারের জন্য আমরা এরই মধ্যে কাজ শুরু করেছি। আমরা দায়িত্ব নেওয়ার প্রথম দিন থেকেই খুবই কঠোর একটি বার্তা দিয়েছি- সকল অবৈধ দখলদারকে আমরা উচ্ছেদ করব। পর্যায়ক্রমে সেই কার্যক্রম আমরা হাতে নিয়েছি এবং তাঁদের উচ্ছেদ করে চলেছি। আপনারা জানেন যে, ওয়াসার কাছ থেকে খালগুলো পাওয়ার পর ব্যাপকভাবে সেগুলো হতে আমরা দখলমুক্ত করেছি।
মেয়র আরও বলেন, ধানমন্ডি খালের পুনরুদ্ধার ও পুনরুজ্জীবিত করার কার্যক্রম শুরু করেছি। এই খালের একটি অংশ আগে দখলমুক্ত করা যায়নি। বিভিন্ন সরকারি সংস্থা সেগুলো দখল করে রেখেছে। আমরা সেগুলো দখলমুক্ত করতে কার্যক্রম আরম্ভ করেছি। আজকেও আমরা পুরো জায়গাটা পরিদর্শন করেছি। সেখানে উচ্ছেদ কার্যক্রম চলমান। আমরা পূর্ণাঙ্গভাবে মূল নকশা অনুযায়ী খালকে পুনরুজ্জীবিত করব এবং নান্দনিক পরিবেশ সৃষ্টি করব।
দায়িত্ব পাওয়ার পর যে সকল খাল থেকে বর্জ্য ও পলি অপসারণ করা হয়েছে এর মধ্যে অনেক খালের অনেক জায়গায় এরই মধ্যে ভরাট হয়ে গিয়েছে উল্লেখ করে মেয়র শেখ তাপস বলেন, ১ জানুয়ারি থেকে আমরা আবারও খাল পরিষ্কার কার্যক্রম হাতে নেবো। এ সময় অবৈধ দখল উচ্ছেদ করার নোটিশ দেওয়ার প্রয়োজনীয়তা নেই বলে মন্তব্য করেন ঢাদসিক মেয়র ব্যারিস্টার শেখ তাপস। এর আগে তিনি বনানী কবরস্থানে জাতীয় চার নেতার সমাধি সৌধ, ধানমন্ডি-৩২ এ জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধাঞ্জলি অর্পণ এবং ধানমন্ডি লেকের বিভিন্ন প্রান্ত ঘুরে ঘুরে পর্যবেক্ষণ করেন। এছাড়াও ধানমন্ডি লেক পরিদর্শনকালে মেয়র তাপস 'লেক দখল করা স্থাপনাসমূহের অবৈধ বর্ধিতাংশ উচ্ছেদ, লেকের পরিবেশগত উন্নয়ন ও সৌন্দর্যবর্ধনে' নানাবিধ দিকনির্দেশনা দেন।
এ সময় অন্যান্যের মধ্যে করপোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ফরিদ আহাম্মদ, প্রধান প্রকৌশলী সালেহ আহমদ, সচিব আকরামুজ্জামান, প্রধান সম্পত্তি কর্মকর্তা রাসেল সাবরিন, প্রধান রাজস্ব কর্মকর্তা আরিফুল হকসহ সংশ্লিষ্ট ওয়ার্ডসমূহের কাউন্সিলর ও সংরক্ষিত আসনের মহিলা কাউন্সিলরবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
পর্যায়ক্রমে সকল অবৈধ দখলদারকে উচ্ছেদ করা হবে বলে জানিয়েছেন ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ঢাদসিক) মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস। সাপ্তাহিক পরিদর্শন কার্যক্রমের অংশ হিসেবে আজ বুধবার মেয়র শেখ ফজলে নূর তাপস খেলার মাঠ ও মাঠ সংলগ্ন শহীদ শেখ রাসেল শিশু পার্কের উদ্বোধন শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এ কথা বলেন।
মেয়র বলেন, ধানমন্ডি খালের বিভিন্ন অংশ দখল হয়ে গিয়েছে। সেগুলো দখলমুক্ত করার কাজ আমরা শুরু করেছি। ১৯৯৮ সালে প্রধানমন্ত্রী ধানমন্ডি লেকের যে নকশা করে দিয়েছিলেন, সেই নকশা অনুযায়ী লেকের নান্দনিক পরিবেশ পুনরুদ্ধারের জন্য আমরা এরই মধ্যে কাজ শুরু করেছি। আমরা দায়িত্ব নেওয়ার প্রথম দিন থেকেই খুবই কঠোর একটি বার্তা দিয়েছি- সকল অবৈধ দখলদারকে আমরা উচ্ছেদ করব। পর্যায়ক্রমে সেই কার্যক্রম আমরা হাতে নিয়েছি এবং তাঁদের উচ্ছেদ করে চলেছি। আপনারা জানেন যে, ওয়াসার কাছ থেকে খালগুলো পাওয়ার পর ব্যাপকভাবে সেগুলো হতে আমরা দখলমুক্ত করেছি।
মেয়র আরও বলেন, ধানমন্ডি খালের পুনরুদ্ধার ও পুনরুজ্জীবিত করার কার্যক্রম শুরু করেছি। এই খালের একটি অংশ আগে দখলমুক্ত করা যায়নি। বিভিন্ন সরকারি সংস্থা সেগুলো দখল করে রেখেছে। আমরা সেগুলো দখলমুক্ত করতে কার্যক্রম আরম্ভ করেছি। আজকেও আমরা পুরো জায়গাটা পরিদর্শন করেছি। সেখানে উচ্ছেদ কার্যক্রম চলমান। আমরা পূর্ণাঙ্গভাবে মূল নকশা অনুযায়ী খালকে পুনরুজ্জীবিত করব এবং নান্দনিক পরিবেশ সৃষ্টি করব।
দায়িত্ব পাওয়ার পর যে সকল খাল থেকে বর্জ্য ও পলি অপসারণ করা হয়েছে এর মধ্যে অনেক খালের অনেক জায়গায় এরই মধ্যে ভরাট হয়ে গিয়েছে উল্লেখ করে মেয়র শেখ তাপস বলেন, ১ জানুয়ারি থেকে আমরা আবারও খাল পরিষ্কার কার্যক্রম হাতে নেবো। এ সময় অবৈধ দখল উচ্ছেদ করার নোটিশ দেওয়ার প্রয়োজনীয়তা নেই বলে মন্তব্য করেন ঢাদসিক মেয়র ব্যারিস্টার শেখ তাপস। এর আগে তিনি বনানী কবরস্থানে জাতীয় চার নেতার সমাধি সৌধ, ধানমন্ডি-৩২ এ জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধাঞ্জলি অর্পণ এবং ধানমন্ডি লেকের বিভিন্ন প্রান্ত ঘুরে ঘুরে পর্যবেক্ষণ করেন। এছাড়াও ধানমন্ডি লেক পরিদর্শনকালে মেয়র তাপস 'লেক দখল করা স্থাপনাসমূহের অবৈধ বর্ধিতাংশ উচ্ছেদ, লেকের পরিবেশগত উন্নয়ন ও সৌন্দর্যবর্ধনে' নানাবিধ দিকনির্দেশনা দেন।
এ সময় অন্যান্যের মধ্যে করপোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ফরিদ আহাম্মদ, প্রধান প্রকৌশলী সালেহ আহমদ, সচিব আকরামুজ্জামান, প্রধান সম্পত্তি কর্মকর্তা রাসেল সাবরিন, প্রধান রাজস্ব কর্মকর্তা আরিফুল হকসহ সংশ্লিষ্ট ওয়ার্ডসমূহের কাউন্সিলর ও সংরক্ষিত আসনের মহিলা কাউন্সিলরবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
ভোলা জেলা প্রাণিসম্পদ বিভাগে অর্ধেকের বেশি পদ শূন্য পড়ে আছে। জনবলসংকটে ব্যাহত হচ্ছে কার্যক্রম। কাঙ্ক্ষিত সেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন খামারি ও পশু পালনকারীরা। পাওয়া যাচ্ছে না প্রয়োজনীয় ওষুধও। অচলাবস্থা নিরসনে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে দফায় দফায় চিঠি দিয়েও কোনো কাজ হচ্ছে না।
১ ঘণ্টা আগেঢাকার সাভার উপজেলার আশুলিয়ার কাইচাবাড়িতে ঢাকা রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ অঞ্চলের (ডিইপিজেড) পেছনের প্রাচীর ঘেঁষে বেশ কিছু বহুতল ভবন। এগুলোর মধ্যে তিনতলা একটি ভবনের মালিক অবসরপ্রাপ্ত পুলিশ কর্মকর্তা এস এম বদরুল আলমের স্ত্রী মাসুমা খানম। ৬ শতাংশ জমির ওপর এই বাড়ি নির্মিত হয়েছে ২০১৪ সালে।
৬ ঘণ্টা আগেযশোরের চৌগাছায় প্রথমবারের মতো লাল আঙুর চাষ করে সফল হয়েছেন দক্ষিণ কোরিয়াপ্রবাসী কামরুজ্জামান এপিল। উপজেলার সুখপুকুরিয়া ইউনিয়নের রসুলপুর গ্রামের ওই প্রবাসী কৃষকের দুই বিঘা জমির আঙুরের বাগানে থোকায় থোকায় ঝুলছে লাল আঙুর।
৬ ঘণ্টা আগেস্মার্ট কার্ড জটিলতায় দিনাজপুরের ফুলবাড়ীতে পাঁচ মাস ধরে টিসিবির (ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশ) পণ্য পায়নি উপজেলার ১৭ হাজার ৮২৫ সুবিধাভোগী পরিবার। দীর্ঘদিন ধরে পণ্য না পাওয়ায় হতাশ হয়ে পড়েছেন ভুক্তভোগীরা।
৭ ঘণ্টা আগে