নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সংঘাতের পরে উদ্ভূত পরিস্থিতিতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) প্রশাসনের সঙ্গে সাত কলেজের অধ্যক্ষদের জরুরি সভা শুরু হয়েছে। আজ সোমবার দুপুর সাড়ে ১২টায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক নিয়াজ আহমেদের কার্যালয় সংলগ্ন সভাকক্ষে এ সভা শুরু হয়।
সভায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক নিয়াজ আহমেদ, উপ-উপাচার্য (প্রশাসন) সায়মা হক বিদিশা, উপ-উপাচার্য (শিক্ষা) মামুন আহমেদ, কোষাধ্যক্ষ জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী, কলা অনুষদের ভারপ্রাপ্ত ডিন ছিদ্দিকুর রহমান খান, বিজ্ঞান অনুষদের ডিন আব্দুস সালাম, সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের ডিন রাশেদা ইরশাদ নাসির, প্রভোস্ট স্ট্যান্ডিং কমিটির আহ্বায়ক সলিমুল্লাহ মুসলিম হলের প্রাধ্যক্ষ আব্দুলাহ আল মামুন, বিশ্ববিদ্যালয় ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার মুন্সী শামস উদ্দীন আহমেদ, হিসাব পরিচালক সাইফুল ইসলাম, কলেজ পরিদর্শক (ভারপ্রাপ্ত) আমজাদ হোসেন শিশির এবং সাত কলেজের অধ্যক্ষবৃন্দ উপস্থিত আছেন।
এর আগে মধ্যরাতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় জনসংযোগ দপ্তরের পরিচালক (ভারপ্রাপ্ত) মোহাম্মদ রফিকুল ইসলামের সই করা এক বিবৃতিতে এই বৈঠকের বিষয়টি জানানো হয়। বিবৃতিতে শিক্ষার্থীদের মধ্যে ঘটে যাওয়া অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনার জন্য দুঃখ প্রকাশ করেন ঢাবি উপাচার্য অধ্যাপক ড. নিয়াজ আহমদ খান। সভায় শিক্ষার্থীদের স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা করা হবে বলেও জানান তিনি।
এতে ঢাবি উপাচার্য বলেন, ‘সভায় শিক্ষার্থীদের স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা করা হবে। যে সকল বিষয় বিশ্ববিদ্যালয়ের আওতাধীন, সেগুলো আলোচনার মাধ্যমে সমাধান করা সম্ভব হবে বলে আশা রাখি। এ সংক্রান্ত অপরাপর বিষয় সরকার কর্তৃক গঠিত কমিটির নজরে এনে তা সমাধানের ব্যাপারে সহযোগিতা কামনা করা হবে।’
উপাচার্য অধ্যাপক নিয়াজ বলেন, ‘বর্তমানে দেশ এক ক্রান্তিকাল অতিক্রম করছে। এ অবস্থায় আমাদের সকলকে ঐক্যবদ্ধ থাকা একান্তভাবে জরুরি। কোনোভাবেই তৃতীয় পক্ষ যাতে সুযোগ নিতে না পারে, সে ব্যাপারে সকলকে সতর্ক থাকতে হবে।’
গতকাল রোববার রাত সাড়ে ১১টার দিকে ঢাবি ও ঢাকা কলেজের শিক্ষার্থীদের মধ্যে পাল্টাপাল্টি ধাওয়ার ঘটনা ঘটে। দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষে আহত হন পথচারীসহ অন্তত ২৭ জন শিক্ষার্থী।
সংঘাতের পরে উদ্ভূত পরিস্থিতিতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) প্রশাসনের সঙ্গে সাত কলেজের অধ্যক্ষদের জরুরি সভা শুরু হয়েছে। আজ সোমবার দুপুর সাড়ে ১২টায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক নিয়াজ আহমেদের কার্যালয় সংলগ্ন সভাকক্ষে এ সভা শুরু হয়।
সভায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক নিয়াজ আহমেদ, উপ-উপাচার্য (প্রশাসন) সায়মা হক বিদিশা, উপ-উপাচার্য (শিক্ষা) মামুন আহমেদ, কোষাধ্যক্ষ জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী, কলা অনুষদের ভারপ্রাপ্ত ডিন ছিদ্দিকুর রহমান খান, বিজ্ঞান অনুষদের ডিন আব্দুস সালাম, সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের ডিন রাশেদা ইরশাদ নাসির, প্রভোস্ট স্ট্যান্ডিং কমিটির আহ্বায়ক সলিমুল্লাহ মুসলিম হলের প্রাধ্যক্ষ আব্দুলাহ আল মামুন, বিশ্ববিদ্যালয় ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার মুন্সী শামস উদ্দীন আহমেদ, হিসাব পরিচালক সাইফুল ইসলাম, কলেজ পরিদর্শক (ভারপ্রাপ্ত) আমজাদ হোসেন শিশির এবং সাত কলেজের অধ্যক্ষবৃন্দ উপস্থিত আছেন।
এর আগে মধ্যরাতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় জনসংযোগ দপ্তরের পরিচালক (ভারপ্রাপ্ত) মোহাম্মদ রফিকুল ইসলামের সই করা এক বিবৃতিতে এই বৈঠকের বিষয়টি জানানো হয়। বিবৃতিতে শিক্ষার্থীদের মধ্যে ঘটে যাওয়া অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনার জন্য দুঃখ প্রকাশ করেন ঢাবি উপাচার্য অধ্যাপক ড. নিয়াজ আহমদ খান। সভায় শিক্ষার্থীদের স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা করা হবে বলেও জানান তিনি।
এতে ঢাবি উপাচার্য বলেন, ‘সভায় শিক্ষার্থীদের স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা করা হবে। যে সকল বিষয় বিশ্ববিদ্যালয়ের আওতাধীন, সেগুলো আলোচনার মাধ্যমে সমাধান করা সম্ভব হবে বলে আশা রাখি। এ সংক্রান্ত অপরাপর বিষয় সরকার কর্তৃক গঠিত কমিটির নজরে এনে তা সমাধানের ব্যাপারে সহযোগিতা কামনা করা হবে।’
উপাচার্য অধ্যাপক নিয়াজ বলেন, ‘বর্তমানে দেশ এক ক্রান্তিকাল অতিক্রম করছে। এ অবস্থায় আমাদের সকলকে ঐক্যবদ্ধ থাকা একান্তভাবে জরুরি। কোনোভাবেই তৃতীয় পক্ষ যাতে সুযোগ নিতে না পারে, সে ব্যাপারে সকলকে সতর্ক থাকতে হবে।’
গতকাল রোববার রাত সাড়ে ১১টার দিকে ঢাবি ও ঢাকা কলেজের শিক্ষার্থীদের মধ্যে পাল্টাপাল্টি ধাওয়ার ঘটনা ঘটে। দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষে আহত হন পথচারীসহ অন্তত ২৭ জন শিক্ষার্থী।
গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে আটক হন নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগের নেতা নাজমুল কবির শিশির। আজ শুক্রবার বিকেলে চাঁদাবাজি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে তাঁকে জেল-হাজতে প্রেরণ করা হয়েছে। তিনি রামগঞ্জ পৌরসভার আঙ্গারপাড়া এলাকার মো. নয়ন মাস্টারের ছেলে।
১ ঘণ্টা আগেকুমিল্লায় যৌথ বাহিনী তুলে নেওয়ার পর হাসপাতালে তৌহিদুর রহমান নামের এক যুবদল নেতার লাশ পেয়েছে পরিবার। আজ শুক্রবার বেলা সাড়ে ১২টায় তাঁর মৃত্যুর খবর পায় পরিবার। তবে কখন তাঁর মৃত্যু হয়েছে সে তথ্য জানা যায়নি। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হেফাজতে যুবদল নেতার মৃত্যু তথ্য জানিয়েছেন তাঁর ভাই আবুল কালাম।
১ ঘণ্টা আগেইতালি নেওয়া কথা বলে ফরিদপুর থেকে দুই জনকে নেওয়া হয়েছিল লিবিয়ায়। সেখানে নেওয়ার পর তাঁদের ওপর নির্যাতন করা হয়। এরপর নেওয়া হয় মুক্তিপণ। তবে এতেও মুক্তি মেলেনি। গুলি করে হত্যা করা হয়েছে ওই দুই যুবককে। ঢাকা, ফরিদপুর, লিবিয়া, গুলি, হত্যা, জেলার খবর
১ ঘণ্টা আগেএক মাসের ব্যবধানে হত্যাকাণ্ড ও সহিংসতার ঘটনায় সাবেক সরকারসংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মামলার সংখ্যা বেড়েছে ৪ গুণের বেশি। আর আসামির সংখ্যা হয়েছে দ্বিগুণের বেশি। সরকার পতনের পর গত ডিসেম্বরে হত্যাকাণ্ড ও সহিংসতার ঘটনায় সাবেক সরকারসংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মামলার সংখ্যা ছিল ১৭টি। জানুয়ারিতে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭২টি।
১ ঘণ্টা আগে