নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
গুলিস্তানের সিদ্দিকবাজারে ক্ষতিগ্রস্ত ভবনটির বেজমেন্টে বিস্ফোরণ হয়েছে বলে জানিয়েছে সেনাবাহিনীর বোমা অপসারণ দল। আজ মঙ্গলবার রাত ১১টার দিকে বিস্ফোরণ স্থল পরিদর্শন শেষে সেনাবাহিনীর বোম্ব ডিসপোজাল টিমের প্রধান মেজর মো. কায়সার বারী একথা বলেন। তিনি বলেন, 'ভবনটিতে কোনো বিস্ফোরকের উপস্থিতিও পাওয়া যায়নি।'
সেনাবাহিনীর ১৪ স্বতন্ত্র ইঞ্জিনিয়ার ব্রিগেডের বোম্ব ডিসপোজাল টিমের প্রধান মেজর কায়সার বলেন, 'প্রাথমিকভাবে আমাদের মনে হয়েছে, বিস্ফোরণ হয়েছে বেজমেন্টে। বিস্ফোরণের ঘটনায় বিস্ফোরকের কোনো আলামত পাওয়া যায়নি।'
মেজর কায়সার আরও বলেন, 'বিস্ফোরণে যে ক্ষয়ক্ষতি তাতে আমাদের মনে হয়েছে, এতে কোনো বিস্ফোরক ব্যবহৃত হয়নি। আমাদের বোম্ব ডিসপোজাল টিম নিয়ে বেজমেন্টে প্রবেশ করতে পারিনি। ফায়ার সার্ভিস ও অন্যান্য সংস্থা থেকে বলেছে, বিল্ডিংটা ঝুঁকিপূর্ণ। আমাদের ইঞ্জিনিয়ার পর্যবেক্ষণও বলছে, বিল্ডিংয়ের অনেকগুলো বিম নষ্ট হয়েছে। কলামগুলোর অবস্থাও ভালো না। সেজন্য বিল্ডিংটা অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ। আমাদের ডিভাইস দিয়ে যতদূর অ্যাপ্রোচ করা সম্ভব হয়েছে তার মধ্যে আমরা পর্যবেক্ষণ করেছি। আমাদের যন্ত্র দ্বারা প্রাথমিকভাবে কোনো এক্সপ্লোসিভের (বিস্ফোরক) উপস্থিতি পাওয়া যায়নি।'
সেনাবাহিনীর এই কর্মকর্তা আরও বলেন, 'ভবনটিকে স্টেবল (স্থিতিশীল বা ঝুঁকিহ্রাস) করার পর বেসমেন্টে যেতে পারলে আমরা আরও কাছে থেকে পর্যবেক্ষণ করতে পারব। সিটি করপোরেশন, বুয়েটসহ অন্যান্য ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের মতামত নিয়ে ভবনটি স্টেবল করতে হবে।'
ভবনটিকে স্থিতিশীল করতে কত সময় লাগতে পারে সাংবাদিকেরা জানতে চাইলে মেজর কায়সার বলেন, 'স্টেবল করতে এক্সপার্ট ওপিনিয়ন (বিশেষজ্ঞ মত) প্রয়োজন। আমার টিমের মূল এক্সপার্টিজ (বিশেষ দক্ষতা) বোম্ব ডিসপোজাল (বোমা অপসারণ) নিয়ে। তবে স্টেবল করার বিষয়টি জটিল বলে মনে হয়েছে। বিম ও কলাম ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। ভবনটি সাত তলা। বিমের মাধ্যমে লোড কলামে ট্রান্সফার হচ্ছে না। এ কারণে আমরা এখনি বলতে পারছি না স্টেবল করতে কত সময় লাগবে।'
বিস্ফোরণের কারণ জানতে চাইলে এই সেনা কর্মকর্তা বলেন, 'এখানে যে পরিমাণ ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে, এ ধরনের বিস্ফোরণ ঘটাতে বিপুল পরিমাণ এক্সপ্লোসিভের প্রয়োজন হতো। সে পরিমাণ এক্সপ্লোসিভ ব্যবহার করা হলে আমরা গন্ধ পেতাম। আমাদের ডিভাইস ও বিভিন্ন সংস্থার ডগ স্কোয়াডও এক্সপ্লোসিভের কোনো উপস্থিতি পায়নি।'
আরও খবর পড়ুন:
গুলিস্তানের সিদ্দিকবাজারে ক্ষতিগ্রস্ত ভবনটির বেজমেন্টে বিস্ফোরণ হয়েছে বলে জানিয়েছে সেনাবাহিনীর বোমা অপসারণ দল। আজ মঙ্গলবার রাত ১১টার দিকে বিস্ফোরণ স্থল পরিদর্শন শেষে সেনাবাহিনীর বোম্ব ডিসপোজাল টিমের প্রধান মেজর মো. কায়সার বারী একথা বলেন। তিনি বলেন, 'ভবনটিতে কোনো বিস্ফোরকের উপস্থিতিও পাওয়া যায়নি।'
সেনাবাহিনীর ১৪ স্বতন্ত্র ইঞ্জিনিয়ার ব্রিগেডের বোম্ব ডিসপোজাল টিমের প্রধান মেজর কায়সার বলেন, 'প্রাথমিকভাবে আমাদের মনে হয়েছে, বিস্ফোরণ হয়েছে বেজমেন্টে। বিস্ফোরণের ঘটনায় বিস্ফোরকের কোনো আলামত পাওয়া যায়নি।'
মেজর কায়সার আরও বলেন, 'বিস্ফোরণে যে ক্ষয়ক্ষতি তাতে আমাদের মনে হয়েছে, এতে কোনো বিস্ফোরক ব্যবহৃত হয়নি। আমাদের বোম্ব ডিসপোজাল টিম নিয়ে বেজমেন্টে প্রবেশ করতে পারিনি। ফায়ার সার্ভিস ও অন্যান্য সংস্থা থেকে বলেছে, বিল্ডিংটা ঝুঁকিপূর্ণ। আমাদের ইঞ্জিনিয়ার পর্যবেক্ষণও বলছে, বিল্ডিংয়ের অনেকগুলো বিম নষ্ট হয়েছে। কলামগুলোর অবস্থাও ভালো না। সেজন্য বিল্ডিংটা অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ। আমাদের ডিভাইস দিয়ে যতদূর অ্যাপ্রোচ করা সম্ভব হয়েছে তার মধ্যে আমরা পর্যবেক্ষণ করেছি। আমাদের যন্ত্র দ্বারা প্রাথমিকভাবে কোনো এক্সপ্লোসিভের (বিস্ফোরক) উপস্থিতি পাওয়া যায়নি।'
সেনাবাহিনীর এই কর্মকর্তা আরও বলেন, 'ভবনটিকে স্টেবল (স্থিতিশীল বা ঝুঁকিহ্রাস) করার পর বেসমেন্টে যেতে পারলে আমরা আরও কাছে থেকে পর্যবেক্ষণ করতে পারব। সিটি করপোরেশন, বুয়েটসহ অন্যান্য ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের মতামত নিয়ে ভবনটি স্টেবল করতে হবে।'
ভবনটিকে স্থিতিশীল করতে কত সময় লাগতে পারে সাংবাদিকেরা জানতে চাইলে মেজর কায়সার বলেন, 'স্টেবল করতে এক্সপার্ট ওপিনিয়ন (বিশেষজ্ঞ মত) প্রয়োজন। আমার টিমের মূল এক্সপার্টিজ (বিশেষ দক্ষতা) বোম্ব ডিসপোজাল (বোমা অপসারণ) নিয়ে। তবে স্টেবল করার বিষয়টি জটিল বলে মনে হয়েছে। বিম ও কলাম ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। ভবনটি সাত তলা। বিমের মাধ্যমে লোড কলামে ট্রান্সফার হচ্ছে না। এ কারণে আমরা এখনি বলতে পারছি না স্টেবল করতে কত সময় লাগবে।'
বিস্ফোরণের কারণ জানতে চাইলে এই সেনা কর্মকর্তা বলেন, 'এখানে যে পরিমাণ ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে, এ ধরনের বিস্ফোরণ ঘটাতে বিপুল পরিমাণ এক্সপ্লোসিভের প্রয়োজন হতো। সে পরিমাণ এক্সপ্লোসিভ ব্যবহার করা হলে আমরা গন্ধ পেতাম। আমাদের ডিভাইস ও বিভিন্ন সংস্থার ডগ স্কোয়াডও এক্সপ্লোসিভের কোনো উপস্থিতি পায়নি।'
আরও খবর পড়ুন:
জামালপুরের বকশীগঞ্জে ব্যাটারিচালিত অটোরিকশার চাপায় তানহা আক্তার (৩) নামের এক শিশু নিহত হয়েছে। আজ মঙ্গলবার দুপুর ১২টার দিকে পৌর এলাকার উত্তর সীমারপাড় সড়কে এই দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত তানহা ওই এলাকার জালাল মাস্টারের মেয়ে।
১ মিনিট আগেগোপালগঞ্জের ঘটনায় বিচার বিভাগীয় তদন্ত কমিটি গঠন করা হবে বলে জানান অন্তর্বর্তী সরকারের সড়ক পরিবহন ও সেতু উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান। হাইকোর্টের একজন বিচারপতির নেতৃত্বে সুশীল সমাজের ব্যক্তিবর্গের সমন্বয়ে এই বিচার বিভাগীয় তদন্ত কমিটি গঠন হবে।
৪ মিনিট আগেশিক্ষার্থীরা ‘অবিলম্বে দোষীদের শাস্তি চাই’, ‘বিমান দুর্ঘটনার প্রকৃত তথ্য দাও’, ‘রাতের আঁধারে নোটিশ কেন?’—ইত্যাদি স্লোগানসংবলিত প্ল্যাকার্ড ও ফেস্টুন হাতে নিয়ে বিক্ষোভ করে। পরে তারা বোর্ড ভবনের প্রধান ফটকে তালা ঝুলিয়ে দেয়।
৫ মিনিট আগেগোপালগঞ্জের কোটালীপাড়া উপজেলার নেছার উদ্দিন তালুকদার উচ্চমাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক ও ৪৯ নম্বর উত্তরপাড়া মাদ্রাসাসংলগ্ন সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি আবু হানিফ মোল্লার বিরুদ্ধে এক ছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় ওই ছাত্রীর বাবা বাদী হয়ে গতকাল সোমবার
৯ মিনিট আগে