নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে আগামী ১০ ডিসেম্বর গণসমাবেশের অনুমতি দেওয়া হবে কিনা সে বিষয়ে গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে সিদ্ধান্ত নেবে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে মিন্টো রোডে ডিএমপি মিডিয়া সেন্টারে ডিএমপির মিডিয়া বিভাগের উপপুলিশ কমিশনার (ডিসি) মো. ফারুক হোসেন এ কথা বলেন। নিজস্ব গোয়েন্দা সংস্থাসহ সকল সংস্থার তথ্য বিশ্লেষণ করে অনুমতি দেওয়া হবে বলেও জানান তিনি।
তবে অনুমতি দিতে কত সময় লাগবে সে বিষয়ে নির্দিষ্ট করে কিছু বলেননি মো. ফারুক হোসেন। তিনি বলেছেন, ‘বিএনপি ঢাকা বিভাগে যে গণসমাবেশ করবে সেটার অনুমতির জন্য দলটির নেতারা ডিএমপি কমিশনারের সঙ্গে দেখা করেন। তাঁরা সমাবেশের অনুমতি চেয়ে একটি আবেদন করেছেন।’
বিএনপির গণসমাবেশের অনুমতি পেতে কত দিন লাগবে—সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে মো. ফারুক হোসেন বলেন, ‘তাঁরা আজকে আবেদন করেছেন, আমরা বিবেচনা করব। আমাদের নিজস্ব গোয়েন্দা সংস্থার প্রতিবেদনে ঝুঁকি বিশ্লেষণ করে আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নেব। আমাদের অফিশিয়াল আলোচনা করে তাদের সিদ্ধান্ত জানানো হবে।
মো. ফারুক হোসেন আরও বলেছেন, ‘আমরা লিখিত দরখাস্ত পেয়েছি। এখন সেটি বিবেচনা করে দেখব, অনুমতি দেওয়া যায় কি না। আমাদের যে গোয়েন্দা সংস্থা রয়েছে তাদের তথ্য বিশ্লেষণ করে দেখব, কোনো ধরনের ঝুঁকি রয়েছে কিনা।’
সমাবেশের অনুমতির প্রসঙ্গ ছাড়া ডিএমপি কমিশনারের সঙ্গে আর কি কি বিষয়ে বিএনপি নেতারা আলোচনা করেছেন জানতে চাইলে ফারুক হোসেন বলেন, ‘অনুমতির বাইরে বিএনপির পক্ষ থেকে সমাবেশে নিরাপত্তা দেওয়ার জন্য ডিএমপিকে অনুরোধ করেছেন তাঁরা। আলোচনায় ডিএমপি কমিশনার আশ্বস্ত করেছেন, অনুমতি পেলে তাদের সমাবেশ স্থলের যত ধরনের নিরাপত্তা দরকার তা ডিএমপির পক্ষ থেকে দেওয়া হবে।’
মামলা বা অভিযোগের বিএনপির নেতা-কর্মীদের গ্রেপ্তারের অভিযোগের বিষয়টি অস্বীকার করে ফারুক হোসেন বলেন, ‘তাঁরা (বিএনপির নেতারা) কমিশনারকে এমন একটি বিষয় বলেছেন। তবে আমরা ঢাকা মহানগর পুলিশের পক্ষ থেকে এ রকম কাউকে গ্রেপ্তার করিনি। যাদের বিরুদ্ধে মামলা নেই তাদের বিরুদ্ধে এ রকম কোনো গ্রেপ্তার অভিযানও চলছে না। তবে যাদের বিরুদ্ধে সুনির্দিষ্ট মামলা আছে, তাদের অবশ্যই আইনের আওতায় নিয়ে আসব, গ্রেপ্তার করব।’
রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে আগামী ১০ ডিসেম্বর গণসমাবেশের অনুমতি দেওয়া হবে কিনা সে বিষয়ে গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে সিদ্ধান্ত নেবে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে মিন্টো রোডে ডিএমপি মিডিয়া সেন্টারে ডিএমপির মিডিয়া বিভাগের উপপুলিশ কমিশনার (ডিসি) মো. ফারুক হোসেন এ কথা বলেন। নিজস্ব গোয়েন্দা সংস্থাসহ সকল সংস্থার তথ্য বিশ্লেষণ করে অনুমতি দেওয়া হবে বলেও জানান তিনি।
তবে অনুমতি দিতে কত সময় লাগবে সে বিষয়ে নির্দিষ্ট করে কিছু বলেননি মো. ফারুক হোসেন। তিনি বলেছেন, ‘বিএনপি ঢাকা বিভাগে যে গণসমাবেশ করবে সেটার অনুমতির জন্য দলটির নেতারা ডিএমপি কমিশনারের সঙ্গে দেখা করেন। তাঁরা সমাবেশের অনুমতি চেয়ে একটি আবেদন করেছেন।’
বিএনপির গণসমাবেশের অনুমতি পেতে কত দিন লাগবে—সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে মো. ফারুক হোসেন বলেন, ‘তাঁরা আজকে আবেদন করেছেন, আমরা বিবেচনা করব। আমাদের নিজস্ব গোয়েন্দা সংস্থার প্রতিবেদনে ঝুঁকি বিশ্লেষণ করে আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নেব। আমাদের অফিশিয়াল আলোচনা করে তাদের সিদ্ধান্ত জানানো হবে।
মো. ফারুক হোসেন আরও বলেছেন, ‘আমরা লিখিত দরখাস্ত পেয়েছি। এখন সেটি বিবেচনা করে দেখব, অনুমতি দেওয়া যায় কি না। আমাদের যে গোয়েন্দা সংস্থা রয়েছে তাদের তথ্য বিশ্লেষণ করে দেখব, কোনো ধরনের ঝুঁকি রয়েছে কিনা।’
সমাবেশের অনুমতির প্রসঙ্গ ছাড়া ডিএমপি কমিশনারের সঙ্গে আর কি কি বিষয়ে বিএনপি নেতারা আলোচনা করেছেন জানতে চাইলে ফারুক হোসেন বলেন, ‘অনুমতির বাইরে বিএনপির পক্ষ থেকে সমাবেশে নিরাপত্তা দেওয়ার জন্য ডিএমপিকে অনুরোধ করেছেন তাঁরা। আলোচনায় ডিএমপি কমিশনার আশ্বস্ত করেছেন, অনুমতি পেলে তাদের সমাবেশ স্থলের যত ধরনের নিরাপত্তা দরকার তা ডিএমপির পক্ষ থেকে দেওয়া হবে।’
মামলা বা অভিযোগের বিএনপির নেতা-কর্মীদের গ্রেপ্তারের অভিযোগের বিষয়টি অস্বীকার করে ফারুক হোসেন বলেন, ‘তাঁরা (বিএনপির নেতারা) কমিশনারকে এমন একটি বিষয় বলেছেন। তবে আমরা ঢাকা মহানগর পুলিশের পক্ষ থেকে এ রকম কাউকে গ্রেপ্তার করিনি। যাদের বিরুদ্ধে মামলা নেই তাদের বিরুদ্ধে এ রকম কোনো গ্রেপ্তার অভিযানও চলছে না। তবে যাদের বিরুদ্ধে সুনির্দিষ্ট মামলা আছে, তাদের অবশ্যই আইনের আওতায় নিয়ে আসব, গ্রেপ্তার করব।’
গত বছর ঢাকায় কোটা সংস্কার আন্দোলনের সময় পুলিশের গুলিতে প্রাণ হারান লালমনিরহাটের আদিতমারী উপজেলার মহিষখোঁচা ইউনিয়নের বারঘড়িয়া গ্রামের মিরাজ। তিনি ছিলেন মৃত আব্দুস ছালামের বড় ছেলে। মাত্র ৫ শতাংশ জমি কিনে বাড়ি করার ইচ্ছে ছিল তাঁদের। কিন্তু প্রতিবেশী দুলাল মণ্ডল দলিল থাকা সত্ত্বেও জমিটি দখলে নিতে দেননি।
৪ মিনিট আগেপুলিশ জানায়, ২০২৪ সালের ২৪ নভেম্বর রাজৈরে ভাঙচুর, বোমা বিস্ফোরণ ও লুটপাটের ঘটনায় পাঠানকান্দি গ্রামের এক বিএনপি কর্মীর দায়ের করা মামলায় শাজাহান মোল্লা এজাহারভুক্ত আসামি। ঘটনার পর থেকেই তিনি আত্মগোপনে ছিলেন।
১ ঘণ্টা আগেশিবচরের সন্ন্যাসীরচর ইউনিয়নের রাজারচর আজগর হাওলাদারকান্দি গ্রামের শাহ আলম ও নাছিমা দম্পতির একমাত্র ছেলে ছিলেন হৃদয়। তিনি স্থানীয় একটি ফার্নিচারের কারখানায় কাজ করতেন। পড়াশোনা শেষ করে সৌদি আরবে থাকা চাচার সহায়তায় বিদেশে যাওয়ার স্বপ্ন ছিল তাঁর।
১ ঘণ্টা আগেজুলাই অভ্যুত্থানে চট্টগ্রামের বহদ্দারহাট এলাকায় দোকান কর্মচারী শহীদুল ইসলামকে গুলি করে হত্যার ঘটনায় করা মামলার অভিযোগপত্র দিয়েছেন তদন্তকারী কর্মকর্তা। অভিযোগপত্রে মামলার আসামির সংখ্যা প্রায় ৫ গুণ বেড়ে ২৩১ জনে দাঁড়িয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে