গাজীপুর ও টঙ্গী প্রতিনিধি
গাজীপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচনের আর মাত্র আট দিন বাকি। গণসংযোগ ও প্রচারে ব্যস্ত সময় পার করছেন মেয়র ও কাউন্সিলর প্রার্থীরা। নির্বাচনে মেয়র পদে অংশ নেওয়া স্বতন্ত্র প্রার্থী ও সাবেক মেয়র জাহাঙ্গীর আলমের মা জায়েদা খাতুন ভোটে নিরাপত্তা ও সমান সুযোগ চেয়েছেন। অন্যদিকে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের প্রার্থী আজমত উল্লাহ খানকে বিজয়ী করলে দুর্নীতিমুক্ত নগরী গড়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন।
দেশের অন্যতম বড় রাজনৈতিক দল আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী আজমত উল্লাহ খান সকাল থেকে রাত পর্যন্ত বিরামহীন প্রচার চালিয়ে যাচ্ছেন। তিনি নির্বাচিত হলে গাজীপুর নগরীকে একটি স্বচ্ছ জবাবদিহিপূর্ণ ও পরিকল্পিত নগরী হিসেবে গড়ে তোলার প্রতিশ্রুতি দিচ্ছেন। পাশাপাশি সরকারের দেওয়া হাজার হাজার কোটি টাকা নগরীর উন্নয়নে যথাযথভাবে খরচ করা হয়নি বলে সাবেক মেয়রের বিরুদ্ধে অভিযোগ করেন। এদিকে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বী অন্য প্রার্থীরাও নানা প্রতিশ্রুতি দিয়ে ভোটারদের আকৃষ্ট করার চেষ্টা করছেন। একই সঙ্গে সুষ্ঠু নিরপেক্ষ নির্বাচন হবে কিনা এ নিয়ে কোনো কোনো প্রার্থী সংশয়ে রয়েছেন।
আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী আজমত উল্লাহ খান আজ বুধবার কোনাবাড়ী থানার বিভিন্ন ওয়ার্ডে গণসংযোগ করেন। সকালে তিনি মহানগরীর বাইমাইল কাদের মার্কেট এলাকা থেকে প্রচার শুরু করেন। পরে তিনি জরুন এলাকায় দলীয় কার্যালয়ে নেতা-কর্মীদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন।
দুপুরে তিনি কাশিমপুর জেলখানা রোডের দলীয় কার্যালয়ে যান। সেখানে দলীয় নেতা-কর্মীদের সঙ্গে আলোচনা ও মতবিনিময় করেন। সেখান থেকে তিনি নছের মার্কেট এলাকায় গণসংযোগ করেন। পরে তেঁতুলতলা মোড়ে পথসভায় বক্তব্য দেন। বিকেলে তিনি কোনাবী থানা আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে দলীয় নেতা-কর্মীদের সঙ্গে আলোচনা করেন ও পথসভায় বক্তব্য দেন।
এ সময় আজমত উল্লাহ বলেন, ‘আমি দুইবার টঙ্গী পৌরসভার মেয়রসহ ১৮ বছর দায়িত্ব পালন করেছি। আমার বিরুদ্ধে ১৮ টাকার দুর্নীতির অভিযোগ আনতে পারেনি কেউ। তখন টঙ্গীতে আমি সুপেয় পানি সরবরাহের ব্যবস্থা করেছিলাম। আমি মেয়র নির্বাচিত হলে গাজীপুর সিটি করপোরেশনের সব জায়গায় মানুষ যাতে সুপেয় পানি পেতে পারে সে ব্যবস্থা করা হবে। আমি গাজীপুর সিটিকে দুর্নীতিমুক্ত, স্বচ্ছ এবং পরিকল্পিত নগরীতে পরিণত করতে চাই।’
নির্বাচনে স্বতন্ত্র মেয়র প্রার্থী ও সাবেক মেয়র জাহাঙ্গীর আলমের মা জায়েদা খাতুন আজ দুপুরে মহানগরীর ছয়দানা মালেকের বাড়ি থেকে কাউলতিয়া যান। পথে তিনি ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের পাশে বিভিন্ন স্থানে প্রচারে অংশ নেন। এ সময় তিনি মহাসড়কের পাশে বিভিন্ন স্থানে থামেন ও দোকানপাটে স্থানীয় ভোটারদের কাছে যান, লিফলেট বিতরণসহ ভোট প্রার্থনা করেন। তিনি চান্দনা চৌরাস্তা এলাকায় প্রচার চালান।
এ ছাড়া তিনি মহানগরীর বাংলাবাজার এলাকায় প্রচারে অংশ নেন। এ সময় জাহাঙ্গীর আলম ও তাঁর কর্মী-সমর্থকেরা সঙ্গে ছিলেন। এ সময় জাহাঙ্গীর আলম বলেন, ‘আমরা এখানে একটি সুষ্ঠু ভোট চাই। আমরা কোথাও নির্বাচনী প্রচারে গেলে বাধা দেওয়া হয়। আমার মা একজন নারী। তাঁর গাড়িবহরে হামলা করা হয়। আমরা নিরাপত্তা চাই। প্রশাসন ও নির্বাচন কমিশন নিরপেক্ষ থেকে সুষ্ঠু ভোটের আয়োজন করুক। ভোটেই প্রমাণ হবে কে ভালো, কে খারাপ।’ এ জন্য তিনি সবার সহযোগিতা কামনা করেন।
স্বতন্ত্র মেয়র প্রার্থী সরকার শাহনূর ইসলাম রনি আজ মহানগরীর টঙ্গীর এরশাদ নগর ও গাজীপুরা এলাকায় গণসংযোগ করেন। বিকেল থেকে রাত পর্যন্ত তিনি মহানগরীর গাছা অঞ্চলে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের পূর্ব অংশ, দক্ষিণ ও উত্তর খাইলকৈর, ডেগেরচালা, মৈরান ও মহাসড়কের পশ্চিম অংশে হারিকেন ও মালেকের বাড়ি, শরিফপুর এলাকায় গণসংযোগ করেন।
এ সময় তিনি স্থানীয় লোকজনের সঙ্গে কথা বলেন, লিফলেট বিতরণ করেন। তিনি তাদের বিভিন্ন সমস্যা শোনেন এবং মেয়র নির্বাচিত হলে এসব সমাধানের আশ্বাস দেন। নির্বাচনী পরিবেশ নিয়ে তিনি বলেন, ‘এখনো নির্বাচনী পরিবেশ অতটা খারাপ হয়নি। যদি এর চেয়ে বেশি খারাপ হয়, তাহলে আমি নির্বাচনে সেনা মোতায়েনের দাবি জানাব।’
জাতীয় পার্টির মেয়র প্রার্থী ও সাবেক সচিব এম এম নিয়াজ উদ্দিন আজ মহানগরীর ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট ও সুলতান মার্কেট এলাকায় গণসংযোগ ও প্রচারে অংশ নেন।
গাজীপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচনের আর মাত্র আট দিন বাকি। গণসংযোগ ও প্রচারে ব্যস্ত সময় পার করছেন মেয়র ও কাউন্সিলর প্রার্থীরা। নির্বাচনে মেয়র পদে অংশ নেওয়া স্বতন্ত্র প্রার্থী ও সাবেক মেয়র জাহাঙ্গীর আলমের মা জায়েদা খাতুন ভোটে নিরাপত্তা ও সমান সুযোগ চেয়েছেন। অন্যদিকে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের প্রার্থী আজমত উল্লাহ খানকে বিজয়ী করলে দুর্নীতিমুক্ত নগরী গড়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন।
দেশের অন্যতম বড় রাজনৈতিক দল আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী আজমত উল্লাহ খান সকাল থেকে রাত পর্যন্ত বিরামহীন প্রচার চালিয়ে যাচ্ছেন। তিনি নির্বাচিত হলে গাজীপুর নগরীকে একটি স্বচ্ছ জবাবদিহিপূর্ণ ও পরিকল্পিত নগরী হিসেবে গড়ে তোলার প্রতিশ্রুতি দিচ্ছেন। পাশাপাশি সরকারের দেওয়া হাজার হাজার কোটি টাকা নগরীর উন্নয়নে যথাযথভাবে খরচ করা হয়নি বলে সাবেক মেয়রের বিরুদ্ধে অভিযোগ করেন। এদিকে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বী অন্য প্রার্থীরাও নানা প্রতিশ্রুতি দিয়ে ভোটারদের আকৃষ্ট করার চেষ্টা করছেন। একই সঙ্গে সুষ্ঠু নিরপেক্ষ নির্বাচন হবে কিনা এ নিয়ে কোনো কোনো প্রার্থী সংশয়ে রয়েছেন।
আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী আজমত উল্লাহ খান আজ বুধবার কোনাবাড়ী থানার বিভিন্ন ওয়ার্ডে গণসংযোগ করেন। সকালে তিনি মহানগরীর বাইমাইল কাদের মার্কেট এলাকা থেকে প্রচার শুরু করেন। পরে তিনি জরুন এলাকায় দলীয় কার্যালয়ে নেতা-কর্মীদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন।
দুপুরে তিনি কাশিমপুর জেলখানা রোডের দলীয় কার্যালয়ে যান। সেখানে দলীয় নেতা-কর্মীদের সঙ্গে আলোচনা ও মতবিনিময় করেন। সেখান থেকে তিনি নছের মার্কেট এলাকায় গণসংযোগ করেন। পরে তেঁতুলতলা মোড়ে পথসভায় বক্তব্য দেন। বিকেলে তিনি কোনাবী থানা আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে দলীয় নেতা-কর্মীদের সঙ্গে আলোচনা করেন ও পথসভায় বক্তব্য দেন।
এ সময় আজমত উল্লাহ বলেন, ‘আমি দুইবার টঙ্গী পৌরসভার মেয়রসহ ১৮ বছর দায়িত্ব পালন করেছি। আমার বিরুদ্ধে ১৮ টাকার দুর্নীতির অভিযোগ আনতে পারেনি কেউ। তখন টঙ্গীতে আমি সুপেয় পানি সরবরাহের ব্যবস্থা করেছিলাম। আমি মেয়র নির্বাচিত হলে গাজীপুর সিটি করপোরেশনের সব জায়গায় মানুষ যাতে সুপেয় পানি পেতে পারে সে ব্যবস্থা করা হবে। আমি গাজীপুর সিটিকে দুর্নীতিমুক্ত, স্বচ্ছ এবং পরিকল্পিত নগরীতে পরিণত করতে চাই।’
নির্বাচনে স্বতন্ত্র মেয়র প্রার্থী ও সাবেক মেয়র জাহাঙ্গীর আলমের মা জায়েদা খাতুন আজ দুপুরে মহানগরীর ছয়দানা মালেকের বাড়ি থেকে কাউলতিয়া যান। পথে তিনি ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের পাশে বিভিন্ন স্থানে প্রচারে অংশ নেন। এ সময় তিনি মহাসড়কের পাশে বিভিন্ন স্থানে থামেন ও দোকানপাটে স্থানীয় ভোটারদের কাছে যান, লিফলেট বিতরণসহ ভোট প্রার্থনা করেন। তিনি চান্দনা চৌরাস্তা এলাকায় প্রচার চালান।
এ ছাড়া তিনি মহানগরীর বাংলাবাজার এলাকায় প্রচারে অংশ নেন। এ সময় জাহাঙ্গীর আলম ও তাঁর কর্মী-সমর্থকেরা সঙ্গে ছিলেন। এ সময় জাহাঙ্গীর আলম বলেন, ‘আমরা এখানে একটি সুষ্ঠু ভোট চাই। আমরা কোথাও নির্বাচনী প্রচারে গেলে বাধা দেওয়া হয়। আমার মা একজন নারী। তাঁর গাড়িবহরে হামলা করা হয়। আমরা নিরাপত্তা চাই। প্রশাসন ও নির্বাচন কমিশন নিরপেক্ষ থেকে সুষ্ঠু ভোটের আয়োজন করুক। ভোটেই প্রমাণ হবে কে ভালো, কে খারাপ।’ এ জন্য তিনি সবার সহযোগিতা কামনা করেন।
স্বতন্ত্র মেয়র প্রার্থী সরকার শাহনূর ইসলাম রনি আজ মহানগরীর টঙ্গীর এরশাদ নগর ও গাজীপুরা এলাকায় গণসংযোগ করেন। বিকেল থেকে রাত পর্যন্ত তিনি মহানগরীর গাছা অঞ্চলে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের পূর্ব অংশ, দক্ষিণ ও উত্তর খাইলকৈর, ডেগেরচালা, মৈরান ও মহাসড়কের পশ্চিম অংশে হারিকেন ও মালেকের বাড়ি, শরিফপুর এলাকায় গণসংযোগ করেন।
এ সময় তিনি স্থানীয় লোকজনের সঙ্গে কথা বলেন, লিফলেট বিতরণ করেন। তিনি তাদের বিভিন্ন সমস্যা শোনেন এবং মেয়র নির্বাচিত হলে এসব সমাধানের আশ্বাস দেন। নির্বাচনী পরিবেশ নিয়ে তিনি বলেন, ‘এখনো নির্বাচনী পরিবেশ অতটা খারাপ হয়নি। যদি এর চেয়ে বেশি খারাপ হয়, তাহলে আমি নির্বাচনে সেনা মোতায়েনের দাবি জানাব।’
জাতীয় পার্টির মেয়র প্রার্থী ও সাবেক সচিব এম এম নিয়াজ উদ্দিন আজ মহানগরীর ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট ও সুলতান মার্কেট এলাকায় গণসংযোগ ও প্রচারে অংশ নেন।
যশোরের সিঙ্গিয়া রেলস্টেশনের সব ফ্যান রেলওয়ের বিদ্যুৎ বিভাগ খুলে নিয়ে গেছে বলে অভিযোগ উঠেছে। এতে গরমে ভোগান্তি পোহাচ্ছেন স্টেশনের অপেক্ষমাণ যাত্রীসহ কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। স্টেশনমাস্টার কে এম রিয়াদ হাসান বলেছেন, তিনি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে বিষয়টি লিখিত আকারে জানিয়েছেন।
১৮ মিনিট আগেউদ্বোধনী অনুষ্ঠানে মোহাম্মদ এজাজ বলেন, ‘উত্তরখান, দক্ষিণখানসহ ডিএনসিসির নতুন ১৮টি ওয়ার্ডে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিত করতে আমরা সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিচ্ছি। আগামী বাজেটে এসব এলাকায় উন্নয়ন কার্যক্রমকে বিশেষ অগ্রাধিকার দেওয়া হয়েছে।’
২৭ মিনিট আগেযদি মৌলিক সংস্কার না হয়, তাহলে জুলাই সনদে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) সমর্থন দেবে না বলে মন্তব্য করেছেন দলের আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম। আজ রোববার সন্ধ্যায় শেরপুর শহরের থানা মোড়ে দেশ গড়তে জুলাই পদযাত্রার পথসমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এই মন্তব্য করেন।
৪৩ মিনিট আগেনাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী তাঁর বক্তব্যে বলেন, ‘বাংলাদেশে অসংখ্য হত্যাকাণ্ড ঘটেছে, অসংখ্য ঘটনা ঘটেছে। এর মধ্যে বড় একটি ঘটনা হলো, ১০ ট্রাক অস্ত্রের চালান। যদি অস্ত্র হ্যান্ডেলই করতে না পারেন, তবে নিয়ে আসছিলেন কেন আপনি?’
১ ঘণ্টা আগে