ঢামেক প্রতিবেদক
রাজধানীর ভাষানটেক কালভার্ট রোডে একটি বাসায় গ্যাস সিলিন্ডার লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে একই পরিবারের ছয়জন দগ্ধের ঘটনায় মেহেরুন্নেছা (৮০) নামে একজন মারা গেছেন। আজ শনিবার সকাল ৮টার দিকে শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে তাঁর মৃত্যু হয়। বিষয়টি নিশ্চিত করেন, বার্ন ইনস্টিটিউটের জরুরি বিভাগের আবাসিক চিকিৎসক তরিকুল ইসলাম।
তরিকুল ইসলাম বলেন, ভাষানটেক থেকে আসা দগ্ধ মেহেরুন্নেছা চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন। তার শরীরের ৪৮ শতাংশ দগ্ধ হয়েছিল।
মৃত মেহেরুন্নেছার নাতিন জামাই সাইফুল ইসলাম জানান, মেহেরুন্নেছার বাড়ি কুমিল্লা জেলার লাকসাম উপজেলার রনুসো গ্রামে। স্বামীর নাম মৃত আসাদ আলী।
উল্লেখ্য, গতকাল শুক্রবার ভোর ৪টার দিকে ভাষানটেক নতুন বাজার কালভার্ট রোডের ৪/১৩ নম্বর বাসায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। এতে দগ্ধ হন মো. লিটন (৪৮), তাঁর স্ত্রী সূর্য বানু (৩০), তাদের তিন সন্তান লিজা (১৮), লামিয়া (৭) ও সুজন (৮) এবং লিটনের শাশুড়ি মেহরুন্নেছা (৮০)।
পরিবারটির প্রতিবেশী ভাড়াটিয়া ময়না বেগম জানান, লিটনের বাড়ি ময়মনসিংহে। পরিবার নিয়ে কালভার্ট রোডের দোতলা বাড়িটির নিচতলায় ভাড়া থাকেন। এলাকাতেই ফার্নিচারের ব্যবসা রয়েছে তাঁর। বাসায় গ্যাস সিলিন্ডার দিয়ে রান্না করা হতো। রাতে বাসায় সবাই ঘুমিয়ে ছিল। ভোরে লিটন মশার কয়েল জ্বালানোর জন্য দেশলাই জ্বালাতেই আগুনের সূত্রপাত হয়। এতে পরিবারটির ছয়জনই দগ্ধ হয়।
তিনি বলেন, সবার ধারণা, সিলিন্ডার থেকে লিকেজের কারণে বাসায় গ্যাস জমে ছিল। মশার কয়েলের জন্য দেশলাই জালাতেই সেই গ্যাস থেকেই এই বিস্ফোরণ ঘটেছে।
শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউট সূত্রে জানা যায়, বর্তমানে লিটন ৬৭ শতাংশ, স্ত্রী সূর্যবানু ৮২ শতাংশ, লিজা ৩০ শতাংশ, সুজন ৪৩ ও লামিয়া ৫৫ শতাংশ দগ্ধ অবস্থায় ভর্তি আছেন। সবার অবস্থাই আশঙ্কাজনক।
রাজধানীর ভাষানটেক কালভার্ট রোডে একটি বাসায় গ্যাস সিলিন্ডার লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে একই পরিবারের ছয়জন দগ্ধের ঘটনায় মেহেরুন্নেছা (৮০) নামে একজন মারা গেছেন। আজ শনিবার সকাল ৮টার দিকে শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে তাঁর মৃত্যু হয়। বিষয়টি নিশ্চিত করেন, বার্ন ইনস্টিটিউটের জরুরি বিভাগের আবাসিক চিকিৎসক তরিকুল ইসলাম।
তরিকুল ইসলাম বলেন, ভাষানটেক থেকে আসা দগ্ধ মেহেরুন্নেছা চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন। তার শরীরের ৪৮ শতাংশ দগ্ধ হয়েছিল।
মৃত মেহেরুন্নেছার নাতিন জামাই সাইফুল ইসলাম জানান, মেহেরুন্নেছার বাড়ি কুমিল্লা জেলার লাকসাম উপজেলার রনুসো গ্রামে। স্বামীর নাম মৃত আসাদ আলী।
উল্লেখ্য, গতকাল শুক্রবার ভোর ৪টার দিকে ভাষানটেক নতুন বাজার কালভার্ট রোডের ৪/১৩ নম্বর বাসায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। এতে দগ্ধ হন মো. লিটন (৪৮), তাঁর স্ত্রী সূর্য বানু (৩০), তাদের তিন সন্তান লিজা (১৮), লামিয়া (৭) ও সুজন (৮) এবং লিটনের শাশুড়ি মেহরুন্নেছা (৮০)।
পরিবারটির প্রতিবেশী ভাড়াটিয়া ময়না বেগম জানান, লিটনের বাড়ি ময়মনসিংহে। পরিবার নিয়ে কালভার্ট রোডের দোতলা বাড়িটির নিচতলায় ভাড়া থাকেন। এলাকাতেই ফার্নিচারের ব্যবসা রয়েছে তাঁর। বাসায় গ্যাস সিলিন্ডার দিয়ে রান্না করা হতো। রাতে বাসায় সবাই ঘুমিয়ে ছিল। ভোরে লিটন মশার কয়েল জ্বালানোর জন্য দেশলাই জ্বালাতেই আগুনের সূত্রপাত হয়। এতে পরিবারটির ছয়জনই দগ্ধ হয়।
তিনি বলেন, সবার ধারণা, সিলিন্ডার থেকে লিকেজের কারণে বাসায় গ্যাস জমে ছিল। মশার কয়েলের জন্য দেশলাই জালাতেই সেই গ্যাস থেকেই এই বিস্ফোরণ ঘটেছে।
শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউট সূত্রে জানা যায়, বর্তমানে লিটন ৬৭ শতাংশ, স্ত্রী সূর্যবানু ৮২ শতাংশ, লিজা ৩০ শতাংশ, সুজন ৪৩ ও লামিয়া ৫৫ শতাংশ দগ্ধ অবস্থায় ভর্তি আছেন। সবার অবস্থাই আশঙ্কাজনক।
আজ শনিবার সকালে কক্সবাজার সদর থানা এলাকা থেকে জসিমকে গ্রেপ্তার করে নগরের চান্দগাঁও থানা-পুলিশ। তিনি চান্দগাঁও থানার রাহাত্তারপুলে হামিদ আলী মিস্ত্রী বাড়ির মো. রফিকের ছেলে।
১ সেকেন্ড আগেঈদের দিন বিকেলে খেলতে ছিল হামজা। এ সময় পরিবারের সদস্যদের অগোচরে বাড়ির পাশে পুকুরে পড়ে যায় শিশুটি। অনেক খোঁজাখুঁজি করে একপর্যায়ে তাকে পুকুর পানিতে ভাসতে দেখেন স্বজনেরা। পরে দ্রুত উদ্ধার করে মাদারীপুর ২৫০ শয্যা জেলা হাসপাতালে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক শিশুটিকে মৃত ঘোষণা করেন।
১৫ মিনিট আগেআসমা বলেন, ‘মাংসের দাম বেশি। তাই সরা বছর গরুর মাংস কেনার সামর্থ্য হয় না। আমরাও মানুষ। আমাদেরও খেতে ইচ্ছে করে। তাই এক টুকরো মাংসের আশায় ঈদের দিনে ব্যাগ নিয়ে শহরে এসেছি।’
১ ঘণ্টা আগেসারিয়াকান্দিতে দাদা বাড়ি ঈদ করতে এসে পুকুরে ডুবে আদুরী আক্তার (৯) নামের এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। আজ শনিবার দুপুরের দিকে উপজেলার ফুলবাড়ি ইউনিয়নের ছাগলধরা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
২ ঘণ্টা আগে