নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের উন্নয়ন শাখা থেকে গায়েব হওয়া নথি দুই সপ্তাহেও উদ্ধার করতে পারেনি আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা। এদিকে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের গঠিত তদন্ত কমিটিও নথি সম্পর্কে কোনো অগ্রগতির কথা জানাতে পারেনি।
এ বিষয়ে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগের অতিরিক্ত উপ-কমিশনার (মিডিয়া) আজাদ রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্য শিক্ষা বিভাগের উন্নয়ন শাখার গায়েব হওয়া নথিগুলো এখনো তারা উদ্ধার করতে পারেননি। নথি গায়েব হওয়ার ঘটনায় দায়ের হওয়া সাধারণ ডায়েরির ছায়া তদন্ত শুরু করে সিআইডি। তাদের পক্ষ থেকে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের উন্নয়ন অধিশাখার ১০ জনকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে। কিন্তু নথি উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি।
নথি গায়েব হওয়ার ঘটনায় স্বাস্থ্য শিক্ষা ও পরিবার কল্যাণ বিভাগ থেকে গত ৩১ অক্টোবর তিন সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। ওই কমিটিকে ৫ কর্মদিবসের মধ্যে প্রতিবেদন দেওয়ার জন্য নির্দেশ দেওয়া হয়। কিন্তু ওই কমিটি ৮ কর্মদিবসেও তদন্ত প্রতিবেদন জমা দিতে পারেনি। গত বৃহস্পতিবার এ বিষয়ে সচিবালয়ে সাংবাদিকেরা জানতে চাইলে তদন্ত কমিটির প্রধান স্বাস্থ্য শিক্ষা ও পরিবার কল্যাণ বিভাগের অতিরিক্ত সচিব (প্রশাসন) শাহ আলম বলেছেন, ১২ নভেম্বর বৃহস্পতিবার তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেওয়া হবে। তবে এ বিষয়ে আগামী ১৪ নভেম্বরের আগে কিছু জানা সম্ভব নয়।
তদন্ত কমিটির প্রধানের মুঠোফোনে কয়েক দফা কল দেওয়া হয় কিন্তু তিনি ফোনটি রিসিভ করেননি। পরে তার মুঠোফোনে দুই দফা ক্ষুদ্র বার্তা পাঠানো হয়, এতেও তিনি সাড়া দেননি। স্বাস্থ্য শিক্ষা বিভাগের সচিব আলী নূরের মুঠোফোনেও একাধিকবার কল দেওয়া হলে তিনি রিসিভ করেননি।
স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের একজন কর্মকর্তা জানান, মন্ত্রণালয়ের গঠিত তদন্ত কমিটি উন্নয়ন অধিশাখার বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের কয়েক দফা জিজ্ঞাসাবাদ করার জন্য ডেকে নেওয়া হয়। বিশেষ করে সিআইডি কার্যালয়ে ডেকে নেওয়া লোকদের তদন্ত কমিটি ডেকে নিয়েছে। তবে নথি উদ্ধারে কোনো অগ্রগতি নেই।
উল্লেখ্য, গত ২৮ অক্টোবর বৃহস্পতিবার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্য শিক্ষা ও পরিবার কল্যাণ বিভাগের উন্নয়ন অধিশাখা থেকে ১৭টি নথি গায়েব হয়। এ ঘটনায় শাহবাগ থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করা হয়েছে। জিডিতে বলা হয়েছে, গত ২৭ অক্টোবর বুধবার অফিস টাইমে নথিগুলো কেবিনেটে রাখা হয়। বৃহস্পতিবার (২৮ অক্টোবর) দুপুরে খোঁজ করে আর নথিগুলো পাওয়া যায়নি।
স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের উন্নয়ন শাখা থেকে গায়েব হওয়া নথি দুই সপ্তাহেও উদ্ধার করতে পারেনি আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা। এদিকে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের গঠিত তদন্ত কমিটিও নথি সম্পর্কে কোনো অগ্রগতির কথা জানাতে পারেনি।
এ বিষয়ে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগের অতিরিক্ত উপ-কমিশনার (মিডিয়া) আজাদ রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্য শিক্ষা বিভাগের উন্নয়ন শাখার গায়েব হওয়া নথিগুলো এখনো তারা উদ্ধার করতে পারেননি। নথি গায়েব হওয়ার ঘটনায় দায়ের হওয়া সাধারণ ডায়েরির ছায়া তদন্ত শুরু করে সিআইডি। তাদের পক্ষ থেকে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের উন্নয়ন অধিশাখার ১০ জনকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে। কিন্তু নথি উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি।
নথি গায়েব হওয়ার ঘটনায় স্বাস্থ্য শিক্ষা ও পরিবার কল্যাণ বিভাগ থেকে গত ৩১ অক্টোবর তিন সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। ওই কমিটিকে ৫ কর্মদিবসের মধ্যে প্রতিবেদন দেওয়ার জন্য নির্দেশ দেওয়া হয়। কিন্তু ওই কমিটি ৮ কর্মদিবসেও তদন্ত প্রতিবেদন জমা দিতে পারেনি। গত বৃহস্পতিবার এ বিষয়ে সচিবালয়ে সাংবাদিকেরা জানতে চাইলে তদন্ত কমিটির প্রধান স্বাস্থ্য শিক্ষা ও পরিবার কল্যাণ বিভাগের অতিরিক্ত সচিব (প্রশাসন) শাহ আলম বলেছেন, ১২ নভেম্বর বৃহস্পতিবার তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেওয়া হবে। তবে এ বিষয়ে আগামী ১৪ নভেম্বরের আগে কিছু জানা সম্ভব নয়।
তদন্ত কমিটির প্রধানের মুঠোফোনে কয়েক দফা কল দেওয়া হয় কিন্তু তিনি ফোনটি রিসিভ করেননি। পরে তার মুঠোফোনে দুই দফা ক্ষুদ্র বার্তা পাঠানো হয়, এতেও তিনি সাড়া দেননি। স্বাস্থ্য শিক্ষা বিভাগের সচিব আলী নূরের মুঠোফোনেও একাধিকবার কল দেওয়া হলে তিনি রিসিভ করেননি।
স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের একজন কর্মকর্তা জানান, মন্ত্রণালয়ের গঠিত তদন্ত কমিটি উন্নয়ন অধিশাখার বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের কয়েক দফা জিজ্ঞাসাবাদ করার জন্য ডেকে নেওয়া হয়। বিশেষ করে সিআইডি কার্যালয়ে ডেকে নেওয়া লোকদের তদন্ত কমিটি ডেকে নিয়েছে। তবে নথি উদ্ধারে কোনো অগ্রগতি নেই।
উল্লেখ্য, গত ২৮ অক্টোবর বৃহস্পতিবার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্য শিক্ষা ও পরিবার কল্যাণ বিভাগের উন্নয়ন অধিশাখা থেকে ১৭টি নথি গায়েব হয়। এ ঘটনায় শাহবাগ থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করা হয়েছে। জিডিতে বলা হয়েছে, গত ২৭ অক্টোবর বুধবার অফিস টাইমে নথিগুলো কেবিনেটে রাখা হয়। বৃহস্পতিবার (২৮ অক্টোবর) দুপুরে খোঁজ করে আর নথিগুলো পাওয়া যায়নি।
নেছারাবাদে ১১ বছর বয়সী এক শিক্ষার্থীকে ধর্ষণের ঘটনায় আপোষ মিমাংসার কথা বলে ১ লাখ টাকা ঘুষ নেয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে বিএনপির এক নেতার বিরুদ্ধে। মনজুরুল কবির নামের ওই নেতা চামি গ্রামের ৩নং ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি।
২ মিনিট আগেবগুড়ায় দাঁড়িয়ে থাকা একটি ট্রাকে পেছন থেকে ধাক্কা দিয়ে ট্রাকচালক নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন ট্রাক হেলপার। আজ সোমবার সকালে বগুড়া-রংপুর মহাসড়কে শিবগঞ্জ উপজেলার নাগরকান্দী এলাকায় দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৭ মিনিট আগে২০১৭ সালের ৩০ জুলাই শহীদুজ্জামান আবেদন গ্রহণ করে আবেদন পত্রটিতে সিল এবং স্বাক্ষর করে স্কুলের প্রধান শিক্ষককে বলেন, অনুদান পাইয়ে দিলে সেক্ষেত্রে তাকে শতকরা ৩০ শতাংশ হারে টাকা দিতে হবে। প্রধান শিক্ষক স্কুলের উন্নয়নের কথা বিবেচনা করে তাকে তখন ১০ হাজার টাকা অগ্রিম প্রদান করেন।
১১ মিনিট আগেসিরাজগঞ্জের কামারখন্দে মোছা. আমেনা খাতুন (৩৫) নামের এক গৃহবধূর ঝুলন্ত মরদেহ পাওয়া গেছে। আজ সোমবার সকালে উপজেলার মেঘাই ভদ্রঘাট মধ্যপাড়া গ্রামে নিজ ঘরে বাঁশের ধর্ণার সঙ্গে ঝুলছিলো ওই নারীর মরদেহ।
১৪ মিনিট আগে