কালীগঞ্জ (গাজীপুর) প্রতিনিধি
গাজীপুরের কালীগঞ্জে লরি ও ইজিবাইকের মুখোমুখি সংঘর্ষে সুলতানা বেগম (৩২) নামে ইজিবাইকের এক যাত্রী নিহত হয়েছেন। একই দুর্ঘটনায় আহত হয়েছেন ইজিবাইকের চালকসহ আরও সাত যাত্রী। আহতদের কালীগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে। তাঁদের মধ্যে গুরুতর আহত অবস্থায় পাঁচজনকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় পাঠানো হয়েছে।
আজ সোমবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে কালীগঞ্জ-ঘোড়াশাল বাইপাস সড়কের ভাদাত্তীর নামের একটি স্থানে এই সড়ক দুর্ঘটনা ঘটে। ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন কালীগঞ্জ থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মো. মাজহারুল হক।
নিহত সুলতানা বেগম ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নাসিরনগর উপজেলার চরমণ্ডল গ্রামের মো. কাজলের স্ত্রী। অন্যদিকে আহতরা হলেন ইজিবাইকের চালক কালীগঞ্জ পৌর এলাকার বাঙ্গালহাওলা গ্রামের মো. সিরাজের ছেলে আরিফ মিয়া (৩০)। এ ছাড়া পারভীন (২৩), সাজিদা (৩৮), আকলিমা (৪০), খাইরুন (৩০), পারুল (৪৫) ও সোনিয়া (২৫)— তারা সবাই ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নাসিরনগর উপজেলার চরমণ্ডল গ্রামের বাসিন্দা।
এসআই মাজহারুল হক বলেন, ‘সন্ধ্যায় কালীগঞ্জ-ঘোড়াশাল বাইপাস সড়কের উত্তরা ফিলিং স্টেশন সংলগ্ন ভাদাত্তীর নামক স্থানে পূবাইলগামী যাত্রীবাহী একটি ইজিবাইকের সঙ্গে ঘোড়াশালগামী একটি লরির মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এতে ঘটনাস্থলেই ইজিবাইকের যাত্রী সুলতানা নিহত হন। এ ঘটনায় ইজিবাইকের চালকসহ আহত হন আরও সাত যাত্রী। তবে এই দুর্ঘটনায় বেঁচে যায় দেড় বছর বয়সী শিশু রোমান। সে ইজিবাইকেই তার মায়ের সঙ্গে ছিল।’
এসআই আরও বলেন, ‘স্থানীয়রা আহতদের কালীগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যায়। সেখানে এক যাত্রীকে মৃত ঘোষণা করেন জরুরি বিভাগের চিকিৎসক নুশশারাত। বাকি আহত সাতজনের মধ্যে দুজনকে ভর্তি রেখে গুরুতর অবস্থায় পাঁজজনকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় পাঠানো হয়েছে। এ ব্যাপারে আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।’
গাজীপুরের কালীগঞ্জে লরি ও ইজিবাইকের মুখোমুখি সংঘর্ষে সুলতানা বেগম (৩২) নামে ইজিবাইকের এক যাত্রী নিহত হয়েছেন। একই দুর্ঘটনায় আহত হয়েছেন ইজিবাইকের চালকসহ আরও সাত যাত্রী। আহতদের কালীগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে। তাঁদের মধ্যে গুরুতর আহত অবস্থায় পাঁচজনকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় পাঠানো হয়েছে।
আজ সোমবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে কালীগঞ্জ-ঘোড়াশাল বাইপাস সড়কের ভাদাত্তীর নামের একটি স্থানে এই সড়ক দুর্ঘটনা ঘটে। ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন কালীগঞ্জ থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মো. মাজহারুল হক।
নিহত সুলতানা বেগম ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নাসিরনগর উপজেলার চরমণ্ডল গ্রামের মো. কাজলের স্ত্রী। অন্যদিকে আহতরা হলেন ইজিবাইকের চালক কালীগঞ্জ পৌর এলাকার বাঙ্গালহাওলা গ্রামের মো. সিরাজের ছেলে আরিফ মিয়া (৩০)। এ ছাড়া পারভীন (২৩), সাজিদা (৩৮), আকলিমা (৪০), খাইরুন (৩০), পারুল (৪৫) ও সোনিয়া (২৫)— তারা সবাই ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নাসিরনগর উপজেলার চরমণ্ডল গ্রামের বাসিন্দা।
এসআই মাজহারুল হক বলেন, ‘সন্ধ্যায় কালীগঞ্জ-ঘোড়াশাল বাইপাস সড়কের উত্তরা ফিলিং স্টেশন সংলগ্ন ভাদাত্তীর নামক স্থানে পূবাইলগামী যাত্রীবাহী একটি ইজিবাইকের সঙ্গে ঘোড়াশালগামী একটি লরির মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এতে ঘটনাস্থলেই ইজিবাইকের যাত্রী সুলতানা নিহত হন। এ ঘটনায় ইজিবাইকের চালকসহ আহত হন আরও সাত যাত্রী। তবে এই দুর্ঘটনায় বেঁচে যায় দেড় বছর বয়সী শিশু রোমান। সে ইজিবাইকেই তার মায়ের সঙ্গে ছিল।’
এসআই আরও বলেন, ‘স্থানীয়রা আহতদের কালীগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যায়। সেখানে এক যাত্রীকে মৃত ঘোষণা করেন জরুরি বিভাগের চিকিৎসক নুশশারাত। বাকি আহত সাতজনের মধ্যে দুজনকে ভর্তি রেখে গুরুতর অবস্থায় পাঁজজনকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় পাঠানো হয়েছে। এ ব্যাপারে আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।’
মাগুরার চাঞ্চল্যকর শিশু ধর্ষণ ও হত্যা মামলার রায় দিয়েছেন আদালত। এই মামলায় প্রধান আসামি হিটু শেখের মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন বিচারক। এ ছাড়া বাকি তিন আসামিকে খালাস দেওয়া হয়েছে। শনিবার (১৭ মে) মাগুরার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক এম জাহিদ হাসান এ মামলার রায় ঘোষণা করেন।
৫ মিনিট আগেসকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের মুক্ত মঞ্চে জাতীয় পতাকা উত্তোলনের মধ্য দিয়ে উৎসব শুরু হয়। এরপর শুরু হয় এক ঘণ্টার এমসিকিউ পরীক্ষা। জুনিয়র ক্যাটাগরিতে (৬ষ্ঠ থেকে অষ্টম) ২১০ জন, মাধ্যমিক ক্যাটাগরিতে (নবম ও দশম) ১৭০ জন এবং উচ্চ মাধ্যমিক ক্যাটাগরিতে (একাদশ ও দ্বাদশ) ৭০ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নেয়।
৪৪ মিনিট আগেঝগড়ার বিষয়টি নিয়ে আজকে আমরা সালিশ করি। সালিশে উপস্থিত সকলের মতামতের ভিত্তিতে সিএনজি চালকের চিকিৎসাবাবদ মোটরসাইকেল চালককে সাত হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। তাখন বিচার মেনে একহাজার টাকা জমা দেন মোটরসাইকেল চালক। দু’দিন পর বাকি টাকা পরিশোধ করবেন বলে কথা দেন। সালিশ দরবার শেষ করে সন্ধ্যায় আমরা চলে...
১ ঘণ্টা আগেবিভিন্ন সময় তারা নিজেদের মতো বিভিন্ন কীটনাশক ব্যবহার করেন, কারণ কৃষি অফিস থেকে কোন পরামর্শ বা সহায়তা পান না। অনেক ফসল নষ্ট হওয়ার পরও কৃষি কর্মকর্তারা চোখে পড়ে না। চাষিরা দাবি করেছেন, কৃষি অফিস শুধুমাত্র কয়েকজন চাষীর জন্য নয়, সবার জন্য কাজ করুক।
১ ঘণ্টা আগে