বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম দিবস
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
স্বাধীন গণমাধ্যমের কণ্ঠ রোধের জন্য করা সব ‘কালো আইন’ বাতিলের দাবি জানিয়েছে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি (ডিআরইউ)। মুক্ত সাংবাদিকতা ও গণমাধ্যমের দাবিতে প্রতিবছর ৩ মে বিশ্বজুড়ে ‘বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম দিবস’ পালিত হয়। রিপোর্টার্স উইদাউট বর্ডার্স (আরএসএফ) প্রতিবছর ১৮০টি দেশ ও অঞ্চলের মধ্য থেকে বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম সূচক প্রকাশ করে। আরএসএফের ওয়েবসাইটের তথ্য অনুযায়ী, ২০০২ সাল থেকে এ সূচক প্রকাশ করছে সংগঠনটি। চলতি বছর ১৬৫ থেকে ১৪৯তম অবস্থানে এসেছে বাংলাদেশ।
দিবসটি উপলক্ষে এক বার্তায় শুক্রবার (২ মে) কার্যনির্বাহী কমিটির পক্ষে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সভাপতি আবু সালেহ আকন ও সাধারণ সম্পাদক মাইনুল হাসান সোহেল এ দাবি জানান।
সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম সূচকে বাংলাদেশের গণমাধ্যমের উন্নতি খুবই আশাব্যঞ্জক খবর। আমাদের আরও উন্নতির জায়গা রয়েছে। স্বাধীনতার পর থেকে নানা ধরনের ঘাত-প্রতিঘাতের মধ্যেও বাংলাদেশের সাংবাদিকতার বিকাশ ঘটেছে। এ সময় সংবাদ সংগ্রহ, পরিবেশন, প্রচার, প্রযুক্তির ব্যবহার এবং সাংবাদিকদের সক্ষমতার ক্ষেত্রে গুণগত অনেক পরিবর্তন এসেছে। কিন্তু এ পরিবর্তনের সঙ্গে সংগতি রেখে কোনো প্রতিষ্ঠানে সাংবাদিকদের প্রাতিষ্ঠানিক ও ব্যক্তিগত নিরাপত্তায় কোনো কার্যকর কাঠামো গড়ে ওঠেনি। যার ফলে স্বাধীনভাবে কাজ করার ক্ষেত্রে সাংবাদিকতার ঝুঁকি একটুও কমেনি। আগে থেকে দাঙ্গা-বিক্ষোভে কখনো পুলিশ, কখনো বিবদমান পক্ষের হাতে সাংবাদিকেরা মার খাচ্ছেন। মিথ্যা মামলায় হয়রানির শিকার হচ্ছেন। গুম বা অপহরণের শিকার হচ্ছেন; এমনকি হত্যার শিকার হচ্ছেন। রেহাই পাচ্ছেন না সম্পাদকেরাও।’
আবু সালেহ আকন ও মাইনুল হাসান সোহেল বলেন, সাংবাদিকদের জন্য সবচেয়ে বড় বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে গণমাধ্যমের স্বাধীনতাবিরোধী কিছু আইন। দেশের সংবিধানে মতপ্রকাশ ও গণমাধ্যমের স্বাধীনতা দেওয়া হলেও অনেক আইন রয়েছে, যা সাংবাদিকদের কণ্ঠ রোধে ব্যবহৃত হয়। সাংবাদিকদের কণ্ঠ রোধে আইন থাকলেও তাঁদের সুরক্ষার কোনো আইন নেই। কালো আইন রেখে স্বাধীন সাংবাদিকতা আশা করা যায় না। গণমাধ্যমের কালো আইন বাতিল ও স্বাধীন সাংবাদিকতা নিশ্চিতে সংশ্লিষ্টদের প্রতি আহ্বান জানান তাঁরা।
প্রসঙ্গত, ১৯৯১ সালে ইউনেসকোর ২৬তম সাধারণ অধিবেশনের সুপারিশ অনুসারে ১৯৯৩ সালে জাতিসংঘের সাধারণ সভায় ৩ মেকে বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম দিবসের স্বীকৃতি দেওয়া হয়। এর পর থেকে বিশ্বব্যাপী গণমাধ্যমকর্মীরা দিবসটি পালন করছেন। সাংবাদিকতার স্বাধীনতা, গণমাধ্যমের মৌলিক নীতিমালা অনুসরণ, বিশ্বব্যাপী গণমাধ্যমের স্বাধীনতার মূল্যায়ন, পেশাগত দায়িত্ব পালনের সময় ক্ষতিগ্রস্ত ও জীবনদানকারী সাংবাদিকদের স্মরণ ও তাঁদের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানানো হয় দিবসটিতে।
স্বাধীন গণমাধ্যমের কণ্ঠ রোধের জন্য করা সব ‘কালো আইন’ বাতিলের দাবি জানিয়েছে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি (ডিআরইউ)। মুক্ত সাংবাদিকতা ও গণমাধ্যমের দাবিতে প্রতিবছর ৩ মে বিশ্বজুড়ে ‘বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম দিবস’ পালিত হয়। রিপোর্টার্স উইদাউট বর্ডার্স (আরএসএফ) প্রতিবছর ১৮০টি দেশ ও অঞ্চলের মধ্য থেকে বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম সূচক প্রকাশ করে। আরএসএফের ওয়েবসাইটের তথ্য অনুযায়ী, ২০০২ সাল থেকে এ সূচক প্রকাশ করছে সংগঠনটি। চলতি বছর ১৬৫ থেকে ১৪৯তম অবস্থানে এসেছে বাংলাদেশ।
দিবসটি উপলক্ষে এক বার্তায় শুক্রবার (২ মে) কার্যনির্বাহী কমিটির পক্ষে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সভাপতি আবু সালেহ আকন ও সাধারণ সম্পাদক মাইনুল হাসান সোহেল এ দাবি জানান।
সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম সূচকে বাংলাদেশের গণমাধ্যমের উন্নতি খুবই আশাব্যঞ্জক খবর। আমাদের আরও উন্নতির জায়গা রয়েছে। স্বাধীনতার পর থেকে নানা ধরনের ঘাত-প্রতিঘাতের মধ্যেও বাংলাদেশের সাংবাদিকতার বিকাশ ঘটেছে। এ সময় সংবাদ সংগ্রহ, পরিবেশন, প্রচার, প্রযুক্তির ব্যবহার এবং সাংবাদিকদের সক্ষমতার ক্ষেত্রে গুণগত অনেক পরিবর্তন এসেছে। কিন্তু এ পরিবর্তনের সঙ্গে সংগতি রেখে কোনো প্রতিষ্ঠানে সাংবাদিকদের প্রাতিষ্ঠানিক ও ব্যক্তিগত নিরাপত্তায় কোনো কার্যকর কাঠামো গড়ে ওঠেনি। যার ফলে স্বাধীনভাবে কাজ করার ক্ষেত্রে সাংবাদিকতার ঝুঁকি একটুও কমেনি। আগে থেকে দাঙ্গা-বিক্ষোভে কখনো পুলিশ, কখনো বিবদমান পক্ষের হাতে সাংবাদিকেরা মার খাচ্ছেন। মিথ্যা মামলায় হয়রানির শিকার হচ্ছেন। গুম বা অপহরণের শিকার হচ্ছেন; এমনকি হত্যার শিকার হচ্ছেন। রেহাই পাচ্ছেন না সম্পাদকেরাও।’
আবু সালেহ আকন ও মাইনুল হাসান সোহেল বলেন, সাংবাদিকদের জন্য সবচেয়ে বড় বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে গণমাধ্যমের স্বাধীনতাবিরোধী কিছু আইন। দেশের সংবিধানে মতপ্রকাশ ও গণমাধ্যমের স্বাধীনতা দেওয়া হলেও অনেক আইন রয়েছে, যা সাংবাদিকদের কণ্ঠ রোধে ব্যবহৃত হয়। সাংবাদিকদের কণ্ঠ রোধে আইন থাকলেও তাঁদের সুরক্ষার কোনো আইন নেই। কালো আইন রেখে স্বাধীন সাংবাদিকতা আশা করা যায় না। গণমাধ্যমের কালো আইন বাতিল ও স্বাধীন সাংবাদিকতা নিশ্চিতে সংশ্লিষ্টদের প্রতি আহ্বান জানান তাঁরা।
প্রসঙ্গত, ১৯৯১ সালে ইউনেসকোর ২৬তম সাধারণ অধিবেশনের সুপারিশ অনুসারে ১৯৯৩ সালে জাতিসংঘের সাধারণ সভায় ৩ মেকে বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম দিবসের স্বীকৃতি দেওয়া হয়। এর পর থেকে বিশ্বব্যাপী গণমাধ্যমকর্মীরা দিবসটি পালন করছেন। সাংবাদিকতার স্বাধীনতা, গণমাধ্যমের মৌলিক নীতিমালা অনুসরণ, বিশ্বব্যাপী গণমাধ্যমের স্বাধীনতার মূল্যায়ন, পেশাগত দায়িত্ব পালনের সময় ক্ষতিগ্রস্ত ও জীবনদানকারী সাংবাদিকদের স্মরণ ও তাঁদের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানানো হয় দিবসটিতে।
মঞ্চে হামলা ভাঙচুরের ঘটনার পর গোপালগঞ্জে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) শুরু হয়েছে। আজ বেলা ২টা ৫ মিনিটে সমাবেশস্থলে পৌঁছান এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম, সদস্যসচিব আখতার হোসেন, মুখ্য সংগঠক (দক্ষিণাঞ্চল) হাসনাত আবদুল্লাহ, মুখ্য সংগঠক (উত্তরাঞ্চল) সারজিস আলমসহ কেন্দ্রীয় নেতারা। বেলা সোয়া দুইটার দিকে এ
৬ মিনিট আগেমিটফোর্ড হাসপাতালের সামনে ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার মামলায় এজাহার থেকে মূল তিনজনকে বাদ দেওয়া হয়েছে বলে অভিযোগ করেছেন যুবদলের সভাপতি মোনায়েম মুন্না। এই বাদ দেওয়াকে ‘রহস্যজনক’ বলে মন্তব্য করেন তিনি। গত ১২ জুন বিএনপির তিনটি সহযোগী সংগঠন—জাতীয়তাবাদী যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক দল এবং ছাত্রদল আয়োজিত যৌথ...
১০ মিনিট আগে৬ সেপ্টেম্বর রাতে চরপুঁটিমারী ইউনিয়নের আগ্রাখালী আকন্দপাড়া গ্রামের শাহজাহান আলীর ছেলে এবং ইউনিয়ন ছাত্রদল নেতা আইয়ুব আলী বাদী হয়ে ইসলামপুর থানায় মামলা করেন। মামলায় সাবেক ধর্মমন্ত্রী ফরিদুল হক খান দুলালের ছোট ভাই এবং উপজেলা আওয়ামী লীগের কোষাধ্যক্ষ মোরশেদুর রহমান মাসুম খানসহ ৩১ জনের নাম উল্লেখ করা হয়।
১৯ মিনিট আগেগোপালগঞ্জে এবার জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সমাবেশস্থলে হামলার ঘটনা ঘটেছে। এ হামলার জন্য নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগকে দায়ী করেছে সমাবেশে উপস্থিত থাকা এনসিপির নেতা-কর্মীরা...
২৪ মিনিট আগে