নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সিগারেটসহ সব তামাক পণ্য বন্ধ করে দেওয়া হলে সরকারের এক টাকাও ক্ষতি হবে না বলে মন্তব্য করেছেন তামাক বিরোধী জোটের আহ্বায়ক ও অর্থনীতিবিদ কাজী খলীকুজ্জমান। আজ শনিবার রাজধানীর জাতীয় প্রেস ক্লাবে প্রজ্ঞা, আত্মা ও টোবাকো ফ্রি উই–এর উদ্যোগে আয়োজিত কেমন তামাক কর চাই শীর্ষক প্রাক বাজেট সংবাদ সম্মেলনে এ মন্তব্য করেন তিনি।
কাজী খলীকুজ্জমান বলেন, তামাক থেকে সরকার বছরে ২০ থেকে ২২ হাজার কোটি টাকা আয় করে। কিন্তু গবেষণায় দেখা গেছে তামাকের কারণে স্বাস্থ্যসহ বিভিন্ন খাতে বছরে ক্ষতি হয় ৩০ হাজার কোটি টাকা। সুতরাং এখনই তামাক বন্ধ করে দিলে বছরে সাশ্রয় হবে ৮ থেকে ১০ হাজার কোটি টাকা। প্রধানমন্ত্রীর ঘোষণা অনুযায়ী ২০৪০ সালে তামাকের ব্যবহার বন্ধ করতে হলে অবশ্যই তামাকের বিদ্যমান কর কাঠামোর পরিবর্তন করতে হবে।
এ সময় তামাকের ব্যবহার নিয়ন্ত্রণে ৩টি বিষয়কে বিশেষভাবে গুরুত্ব দেওয়ার কথা বলেন কাজী খলীকুজ্জমান। এর মধ্যে তামাকে ২৫ শতাংশ রপ্তানি কর ছিল যেটা তুলে দেওয়া হয়েছে, সেটা আবার চালু করা, ব্রিটিশ আমেরিকান টোবাকোতে সরকার ও কয়েকটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের ৬ শতাংশের মতো শেয়ার আছে, এর কারণে সেখানে ৪ জন পরিচালক থাকে যারা খুবই প্রভাবশালী, তাই এই শেয়ার প্রত্যাহার করে নেওয়া এবং তামাক আইন সংশোধনের যে খসড়া তৈরি করা হয়েছে সেভাবেই তা পাশ করা।
সংবাদ সম্মেলনে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন প্রজ্ঞার পরিচালক মো. হাসান শাহরিয়ার। তিনি বলেন, এনবিআরের তথ্য বিশ্লেষণ করে দেখা যায়, ২০০৬-২০০৭ সালে সিগারেটের নিম্ন স্তরে মার্কেট শেয়ার ছিল ২৫ শতাংশ যা ২০২০-২০২১ সালে ব্যাপকভাবে বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২৫ শতাংশে। ত্রুটিপূর্ণ কর কাঠামোর কারনেই এটা হয়েছে। এ জন্য সব সিগারেটের ব্রান্ডে অভিন্ন কর নির্ধারণ ও খুচরা মূল্যের ওপর সম্পূরক শুল্ক কমপক্ষে ৬৫ শতাংশ নির্ধারণ করতে হবে। আর জর্দা ও গুলে ৬০ শতাংশ এবং বিড়িতে নুন্যতম শুল্ক ৪৫ শতাংশ নির্ধারণ করতে হবে। তাহলে তামাকের ব্যবহার কমে আসবে এবং রাজস্ব আয় বাড়বে।
সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ-সিপিডির রিসার্স ফেলো সৈয়দ ইউসুফ সাদাত বলেন, তামাক কর আরও শক্তিশালী ও পুনর্গঠন করতে হবে। কম বয়সীরা যাতে সিগারেটে আসক্ত হতে না পারে সেজন্য কর্ম কৌশল নেওয়া যেতে পারে। বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সিগারেট কোম্পানিগুলো কৌশলে প্রমোশনাল কর্মকাণ্ড চালাচ্ছে এগুলো বন্ধ করতে হবে। ই সিগারেটের ব্যবহারও নিষিদ্ধ করতে হবে।
সংবাদ সম্মেলনে আরও বক্তব্য রাখেন টোবাকো ফ্রি উই–এর প্রধান উপদেষ্টা মোস্তাফিজুর রহমানসহ অন্যরা।
সিগারেটসহ সব তামাক পণ্য বন্ধ করে দেওয়া হলে সরকারের এক টাকাও ক্ষতি হবে না বলে মন্তব্য করেছেন তামাক বিরোধী জোটের আহ্বায়ক ও অর্থনীতিবিদ কাজী খলীকুজ্জমান। আজ শনিবার রাজধানীর জাতীয় প্রেস ক্লাবে প্রজ্ঞা, আত্মা ও টোবাকো ফ্রি উই–এর উদ্যোগে আয়োজিত কেমন তামাক কর চাই শীর্ষক প্রাক বাজেট সংবাদ সম্মেলনে এ মন্তব্য করেন তিনি।
কাজী খলীকুজ্জমান বলেন, তামাক থেকে সরকার বছরে ২০ থেকে ২২ হাজার কোটি টাকা আয় করে। কিন্তু গবেষণায় দেখা গেছে তামাকের কারণে স্বাস্থ্যসহ বিভিন্ন খাতে বছরে ক্ষতি হয় ৩০ হাজার কোটি টাকা। সুতরাং এখনই তামাক বন্ধ করে দিলে বছরে সাশ্রয় হবে ৮ থেকে ১০ হাজার কোটি টাকা। প্রধানমন্ত্রীর ঘোষণা অনুযায়ী ২০৪০ সালে তামাকের ব্যবহার বন্ধ করতে হলে অবশ্যই তামাকের বিদ্যমান কর কাঠামোর পরিবর্তন করতে হবে।
এ সময় তামাকের ব্যবহার নিয়ন্ত্রণে ৩টি বিষয়কে বিশেষভাবে গুরুত্ব দেওয়ার কথা বলেন কাজী খলীকুজ্জমান। এর মধ্যে তামাকে ২৫ শতাংশ রপ্তানি কর ছিল যেটা তুলে দেওয়া হয়েছে, সেটা আবার চালু করা, ব্রিটিশ আমেরিকান টোবাকোতে সরকার ও কয়েকটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের ৬ শতাংশের মতো শেয়ার আছে, এর কারণে সেখানে ৪ জন পরিচালক থাকে যারা খুবই প্রভাবশালী, তাই এই শেয়ার প্রত্যাহার করে নেওয়া এবং তামাক আইন সংশোধনের যে খসড়া তৈরি করা হয়েছে সেভাবেই তা পাশ করা।
সংবাদ সম্মেলনে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন প্রজ্ঞার পরিচালক মো. হাসান শাহরিয়ার। তিনি বলেন, এনবিআরের তথ্য বিশ্লেষণ করে দেখা যায়, ২০০৬-২০০৭ সালে সিগারেটের নিম্ন স্তরে মার্কেট শেয়ার ছিল ২৫ শতাংশ যা ২০২০-২০২১ সালে ব্যাপকভাবে বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২৫ শতাংশে। ত্রুটিপূর্ণ কর কাঠামোর কারনেই এটা হয়েছে। এ জন্য সব সিগারেটের ব্রান্ডে অভিন্ন কর নির্ধারণ ও খুচরা মূল্যের ওপর সম্পূরক শুল্ক কমপক্ষে ৬৫ শতাংশ নির্ধারণ করতে হবে। আর জর্দা ও গুলে ৬০ শতাংশ এবং বিড়িতে নুন্যতম শুল্ক ৪৫ শতাংশ নির্ধারণ করতে হবে। তাহলে তামাকের ব্যবহার কমে আসবে এবং রাজস্ব আয় বাড়বে।
সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ-সিপিডির রিসার্স ফেলো সৈয়দ ইউসুফ সাদাত বলেন, তামাক কর আরও শক্তিশালী ও পুনর্গঠন করতে হবে। কম বয়সীরা যাতে সিগারেটে আসক্ত হতে না পারে সেজন্য কর্ম কৌশল নেওয়া যেতে পারে। বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সিগারেট কোম্পানিগুলো কৌশলে প্রমোশনাল কর্মকাণ্ড চালাচ্ছে এগুলো বন্ধ করতে হবে। ই সিগারেটের ব্যবহারও নিষিদ্ধ করতে হবে।
সংবাদ সম্মেলনে আরও বক্তব্য রাখেন টোবাকো ফ্রি উই–এর প্রধান উপদেষ্টা মোস্তাফিজুর রহমানসহ অন্যরা।
ঘন কুয়াশার কারণে দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌপথে ফেরি চলাচল বন্ধ রয়েছে। গতকাল শুক্রবার রাত ১২টা থেকে এই পথে ফেরি চলাচল বন্ধ রাখা হয়। আজ শনিবার সকাল ৯টায় এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত ফেরি চলাচল বন্ধ ছিল।
১১ মিনিট আগেমাদারীপুরে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের সংঘর্ষে পাঁচজন আহত হয়েছেন। এ সময় বেশ কয়েকটি ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। গতকাল শুক্রবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে মাদারীপুর সদর উপজেলার রাস্তি ইউনিয়নের পূর্ব রাস্তি এলাকায় এই ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে প্রধান শিক্ষক ছাড়াই দীর্ঘদিন ধরে চলছে ১১টি মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও মাদ্রাসা। প্রধান শিক্ষকবিহীন এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পরিচালিত হচ্ছে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে। অভিযোগ রয়েছে, যেসব ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে প্রতিষ্ঠানগুলো পরিচালিত হচ্ছে, তাঁদের অনেকেরই প্রধান শিক্ষক হওয়ার যোগ
৮ ঘণ্টা আগেদুই দশক কিছুটা শান্ত থাকার পর কুড়িগ্রামের চিলমারী-রৌমারী-রাজিবপুর নৌপথে আবার ডাকাতের দৌরাত্ম্য বেড়েছে। এক মাসের ব্যবধানে দুবার ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। এ দুই ঘটনায় আইনগত কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। প্রতিরোধেও কার্যকর উদ্যোগ নেই স্থানীয় প্রশাসনের। আবার ডাকাতি শুরু হওয়ায় ১৪ কিলোমিটার এই নৌপথের নৌযান, যাত্রী
৮ ঘণ্টা আগে