নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
২৮ অক্টোবর আওয়ামী লীগ, বিএনপি তাদের দলীয় কর্মসূচি পালনে অনড় অবস্থানে রয়েছে। রাজধানীর সড়কগুলো বন্ধ করে দলীয় কর্মসূচি পালন না করতে দলগুলোকে চিঠি দেয় ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)। তবে পাল্টা চিঠির মাধ্যমে দলগুলো জানিয়েছে, তারা তাদের পছন্দের জায়গায় সমাবেশ করবে; কোনো মাঠে গিয়ে তারা কর্মসূচি পালন করবে না। তাই পরিস্থিতি সামাল দিতে আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা পর্যন্ত চার দফায় বৈঠক করেছেন ডিএমপির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।
বৈঠকে থাকা ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) একটি দায়িত্বশীল সূত্র আজকের পত্রিকাকে জানিয়েছে, চার দফা বৈঠকের শেষ সিদ্ধান্ত অনুযায়ী বিএনপিকে এবং ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগকে (নয়াপল্টন ও বায়তুল মোকাররম মসজিদের দক্ষিণ গেটে) তাদের পছন্দের জায়গাতেই সমাবেশ করতে দেওয়া হবে। তবে সেই সুযোগে যদি বিএনপির নেতা-কর্মীরা ঝামেলা করে তাঁদের বিরুদ্ধে সর্বোচ্চ কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
বিএনপি ও আওয়ামী লীগের এই সমাবেশকেন্দ্রিক আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি সার্বিক বিষয়ে নেতৃত্ব দিচ্ছেন ডিএমপির অতিরিক্ত কমিশনার (ক্রাইম অ্যান্ড অপারেশন) ড. খ. মহিদ উদ্দিন। সন্ধ্যায় বৈঠক শেষে তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এখনো লিখিতভাবে কোনো দলকে আমরা অনুমতি দিইনি। তবে একটা সিদ্ধান্তে পৌঁছেছি। যা শুক্রবার বিকেলে দল দুটিকে জানানো হবে।’
পুলিশের বৈঠক সূত্রে জানা যায়, কোনো ধরনের খারাপ পরিস্থিতির সৃষ্টি হলে সেটা কীভাবে সামাল দেবে সে বিষয়ে আলোচনা করে ইতিমধ্যে প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। কয়েক দিনে বিপুলসংখ্যক পুলিশের পাশাপাশি সাদাপোশাক ও দাঙ্গা পুলিশকে প্রস্তুত করা হয়েছে। ওই দিন ডিএমপির সর্বোচ্চ সংখ্যক ফোর্স মাঠে থাকবে। কোনো ধরনের দাঙ্গা-হাঙ্গামা হলে পুলিশ তা দমন করবে। সমাবেশস্থলে সিসিটিভি ক্যামেরা, ড্রোন, গোয়েন্দারা সরাসরি ক্যামেরা বসানো হবে।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে ডিএমপির একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বলেন, সমাবেশে সুযোগ দেওয়া হলেও ঢাকার প্রবেশমুখে ব্যাপক তল্লাশি করা হবে। শহরে ও শহরের বাইরে চেকপোস্ট বসানো হবে। নিরাপত্তা নিশ্চিত করেই সমাবেশে আসা নেতা-কর্মীদের প্রবেশের সুযোগ দেওয়া হবে।
তবে বিএনপি ও আওয়ামী লীগের বিষয়ে নমনীয় হলেও জামায়াতকে ছাড় না দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে পুলিশ। ডিএমপির যুগ্ম কমিশনার বিপ্লব কুমার সরকার বলেন, ‘আমরা জামায়াতের ব্যাপারে জিরো টলারেন্স। তারা রাজধানীতে কোনো ধরনের সভা-সমাবেশ করতে পারবে না। তারপরও তারা যদি সমাবেশের চেষ্টা করে তাদের কঠোরভাবে মোকাবিলা করা হবে।’
২৮ অক্টোবর আওয়ামী লীগ, বিএনপি তাদের দলীয় কর্মসূচি পালনে অনড় অবস্থানে রয়েছে। রাজধানীর সড়কগুলো বন্ধ করে দলীয় কর্মসূচি পালন না করতে দলগুলোকে চিঠি দেয় ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)। তবে পাল্টা চিঠির মাধ্যমে দলগুলো জানিয়েছে, তারা তাদের পছন্দের জায়গায় সমাবেশ করবে; কোনো মাঠে গিয়ে তারা কর্মসূচি পালন করবে না। তাই পরিস্থিতি সামাল দিতে আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা পর্যন্ত চার দফায় বৈঠক করেছেন ডিএমপির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।
বৈঠকে থাকা ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) একটি দায়িত্বশীল সূত্র আজকের পত্রিকাকে জানিয়েছে, চার দফা বৈঠকের শেষ সিদ্ধান্ত অনুযায়ী বিএনপিকে এবং ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগকে (নয়াপল্টন ও বায়তুল মোকাররম মসজিদের দক্ষিণ গেটে) তাদের পছন্দের জায়গাতেই সমাবেশ করতে দেওয়া হবে। তবে সেই সুযোগে যদি বিএনপির নেতা-কর্মীরা ঝামেলা করে তাঁদের বিরুদ্ধে সর্বোচ্চ কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
বিএনপি ও আওয়ামী লীগের এই সমাবেশকেন্দ্রিক আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি সার্বিক বিষয়ে নেতৃত্ব দিচ্ছেন ডিএমপির অতিরিক্ত কমিশনার (ক্রাইম অ্যান্ড অপারেশন) ড. খ. মহিদ উদ্দিন। সন্ধ্যায় বৈঠক শেষে তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এখনো লিখিতভাবে কোনো দলকে আমরা অনুমতি দিইনি। তবে একটা সিদ্ধান্তে পৌঁছেছি। যা শুক্রবার বিকেলে দল দুটিকে জানানো হবে।’
পুলিশের বৈঠক সূত্রে জানা যায়, কোনো ধরনের খারাপ পরিস্থিতির সৃষ্টি হলে সেটা কীভাবে সামাল দেবে সে বিষয়ে আলোচনা করে ইতিমধ্যে প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। কয়েক দিনে বিপুলসংখ্যক পুলিশের পাশাপাশি সাদাপোশাক ও দাঙ্গা পুলিশকে প্রস্তুত করা হয়েছে। ওই দিন ডিএমপির সর্বোচ্চ সংখ্যক ফোর্স মাঠে থাকবে। কোনো ধরনের দাঙ্গা-হাঙ্গামা হলে পুলিশ তা দমন করবে। সমাবেশস্থলে সিসিটিভি ক্যামেরা, ড্রোন, গোয়েন্দারা সরাসরি ক্যামেরা বসানো হবে।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে ডিএমপির একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বলেন, সমাবেশে সুযোগ দেওয়া হলেও ঢাকার প্রবেশমুখে ব্যাপক তল্লাশি করা হবে। শহরে ও শহরের বাইরে চেকপোস্ট বসানো হবে। নিরাপত্তা নিশ্চিত করেই সমাবেশে আসা নেতা-কর্মীদের প্রবেশের সুযোগ দেওয়া হবে।
তবে বিএনপি ও আওয়ামী লীগের বিষয়ে নমনীয় হলেও জামায়াতকে ছাড় না দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে পুলিশ। ডিএমপির যুগ্ম কমিশনার বিপ্লব কুমার সরকার বলেন, ‘আমরা জামায়াতের ব্যাপারে জিরো টলারেন্স। তারা রাজধানীতে কোনো ধরনের সভা-সমাবেশ করতে পারবে না। তারপরও তারা যদি সমাবেশের চেষ্টা করে তাদের কঠোরভাবে মোকাবিলা করা হবে।’
নীলফামারীর ডোমার উপজেলায় একটি ক্লিনিকে চিকিৎসকের অবহেলায় বেবী আক্তার (২৮) নামের এক প্রসূতির মৃত্যু হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে।
২ মিনিট আগেতিনি বলেন, ‘আমরা দেখতে পেয়েছি, এতিমখানা ও মাদ্রাসা কোরবানির পশুর চামড়া নিয়েছে। সরকারের পক্ষে বিনা মূল্যে লবণ সরবরাহ করা হলেও পশুর চামড়া সংরক্ষণে অভিজ্ঞতা না থাকার ফলে কিছুটা সমস্যার সৃষ্টি হয়েছিল। চামড়ার দাম কাঙ্ক্ষিত মাত্রায় না থাকলেও আগের যেকোনো বছরের চেয়ে তুলনামূলকভাবে ভালো ছিল।’
১০ মিনিট আগেগাজীপুরের শ্রীপুরে ডিজাইন টেক্স নিটওয়্যার কারখানায় হামলা, ভাঙচুর ও কর্মকর্তাদের অবরুদ্ধ করে মারধরের ঘটনায় ৪৩ জনের নাম উল্লেখসহ ৬৮ শ্রমিকের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেছে কারখানা কর্তৃপক্ষ।
১৩ মিনিট আগেসিলেটের জাফলংয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের দুই উপদেষ্টার গাড়িবহর আটকে বিক্ষোভে নেতৃত্ব দেওয়ার ঘটনায় এক যুবদল নেতাকে বহিষ্কার ও আরেক ছাত্রদল নেতাকে শোকজ করা হয়েছে। তাঁরা হলেন গোয়াইনঘাট উপজেলা যুবদলের যুগ্ম আহ্বায়ক জাহিদ খান ও ৩ নম্বর পূর্ব জাফলং ইউনিয়ন ছাত্রদলের সভাপতি আজির উদ্দিন। আজ রোববার যুবদল ও ছাত্রদল
৩০ মিনিট আগে