নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
কৃষিমন্ত্রী মো. আব্দুর রাজ্জাক বলেছেন, ভূমিদস্যু, কিছু ব্যবসায়ী ও চাকরিজীবী অর্থ পাচার করে দিনে দুপুরেই দেশটাকে ডাকাতি করছেন। এদের রুখতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নিরলস চেষ্টা করে যাচ্ছেন। কিন্তু এদের মোকাবিলা করা খুবই কঠিন।
আজ শুক্রবার দুপুরে রাজধানীর গাবতলী বাসস্ট্যান্ডের কাছে বেড়িবাঁধে কৃষি বিপণন অধিদপ্তর কর্তৃক নির্মিত পাইকারি ফুলের আধুনিক বাজার ও প্রসেসিং সেন্টার উদ্বোধন অনুষ্ঠানে মন্ত্রী এসব কথা বলেন।
বাণিজ্যিক ভিত্তিতে দেশে ফুলের চাষ বাড়ছে। দেশের পাশাপাশি আন্তর্জাতিক বাজারেও ফুলের চাহিদা অনেক। এ বিষয়ে কৃষিমন্ত্রী মো. আব্দুর রাজ্জাক বলেন, ‘ফুল খুবই সম্ভাবনাময় ফসল। এখন সারা বিশ্বে ৩৬ বিলিয়ন ডলারের ফুলের বাজার রয়েছে। এর মধ্যে ৫০০ মিলিয়ন ডলারের বাজার ধরার মতো আমাদের সুযোগ রয়েছে। সে সুযোগকে কাজে লাগাতে হবে।’
মন্ত্রী বলেন, ‘আমাদের অর্থনীতি সামনে আরও বিকশিত হবে। সেখানে ফুল বিরাট ভূমিকা রাখতে পারবে। সে জন্য, ফুলের উন্নত জাত ও প্রযুক্তি উদ্ভাবন এবং তার ব্যাপক সম্প্রসারণ করতে হবে। তিনি এ সময় বিজ্ঞানী ও উদ্যানতত্ত্ববিদদের দ্রুত ফুলের আধুনিক জাত ও প্রযুক্তি উদ্ভাবনের পরামর্শ প্রদান করেন।’
পাইকারি ফুলের বাজারকে কৃষি বিপণনের ক্ষেত্রে মাইলফলক হিসেবে উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, এই বাজারকে আধুনিক ও সুষ্ঠুভাবে ব্যবস্থাপনা করতে হবে। কোনো রকমের অব্যবস্থাপনা যাতে না হয়, সেদিকে কঠোরভাবে খেয়াল রাখতে হবে।
টাকা পাচার রোধে সবার সম্মিলিত উদ্যোগ প্রয়োজন উল্লেখ করে কৃষিমন্ত্রী আব্দুর রাজ্জাক বলেন, এই মুহূর্তে দেশে ডলারের কিছু ঘাটতি চলছে। এই ঘাটতির পেছনে একদিকে রয়েছে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ অন্যদিকে জিনিসপত্রের মূল্যবৃদ্ধি। রয়েছে দেশের ভূমিদস্যু, কিছু ব্যবসায়ী ও চাকরিজীবী—যারা অর্থ পাচারের মাধ্যমে দুবাই, কানাডা, মালয়েশিয়ায় বাড়ি কিনেছেন ও সম্পদের মালিক হয়েছেন।
মন্ত্রী আরও বলেন, ভূমিদস্যু, কিছু ব্যবসায়ী ও চাকরিজীবী অর্থ পাচার করে দিনে দুপুরেই দেশটাকে ডাকাতি করছেন। এদের রুখতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নিরলস চেষ্টা করে যাচ্ছেন। কিন্তু এদের মোকাবিলা করা খুবই কঠিন। দেশীয় ও আন্তর্জাতিক চক্র এর সঙ্গে জড়িত। সে জন্য, যারা অর্থ পাচার করে, সম্পদ লুটে বিদেশে নিয়ে দেশের অর্থনীতিকে ধ্বংস করতে চায়, তাদের ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে। এদের হাত থেকে জাতিকে মুক্ত করতে হবে।
কৃষি মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুসারে, বর্তমানে দেশে ১৫০০ কোটি টাকার ফুলের বাজার রয়েছে, যেখানে ১৫ লাখ মানুষ নিয়োজিত। কিন্তু দেশে কোনো ফুলের পাইকারি বাজার ছিল না। কৃষি বিপণন অধিদপ্তরের নির্মিত এই পাইকারি বাজারে ব্যবসায়ীরা আধুনিক সব সুবিধা পাবেন ও প্রসেসিং করে বিদেশেও পাঠাতে পারবেন।
কৃষি মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব রুহুল আমিন তালুকদারের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেন বিএআরসির নির্বাহী চেয়ারম্যান শেখ মো. বখতিয়ার, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক তাজুল ইসলাম পাটোয়ারী, ঢাকা ফুল ব্যবসায়ী কল্যাণ সমিতির সভাপতি বাবুল প্রসাদ প্রমুখ।
কৃষিমন্ত্রী মো. আব্দুর রাজ্জাক বলেছেন, ভূমিদস্যু, কিছু ব্যবসায়ী ও চাকরিজীবী অর্থ পাচার করে দিনে দুপুরেই দেশটাকে ডাকাতি করছেন। এদের রুখতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নিরলস চেষ্টা করে যাচ্ছেন। কিন্তু এদের মোকাবিলা করা খুবই কঠিন।
আজ শুক্রবার দুপুরে রাজধানীর গাবতলী বাসস্ট্যান্ডের কাছে বেড়িবাঁধে কৃষি বিপণন অধিদপ্তর কর্তৃক নির্মিত পাইকারি ফুলের আধুনিক বাজার ও প্রসেসিং সেন্টার উদ্বোধন অনুষ্ঠানে মন্ত্রী এসব কথা বলেন।
বাণিজ্যিক ভিত্তিতে দেশে ফুলের চাষ বাড়ছে। দেশের পাশাপাশি আন্তর্জাতিক বাজারেও ফুলের চাহিদা অনেক। এ বিষয়ে কৃষিমন্ত্রী মো. আব্দুর রাজ্জাক বলেন, ‘ফুল খুবই সম্ভাবনাময় ফসল। এখন সারা বিশ্বে ৩৬ বিলিয়ন ডলারের ফুলের বাজার রয়েছে। এর মধ্যে ৫০০ মিলিয়ন ডলারের বাজার ধরার মতো আমাদের সুযোগ রয়েছে। সে সুযোগকে কাজে লাগাতে হবে।’
মন্ত্রী বলেন, ‘আমাদের অর্থনীতি সামনে আরও বিকশিত হবে। সেখানে ফুল বিরাট ভূমিকা রাখতে পারবে। সে জন্য, ফুলের উন্নত জাত ও প্রযুক্তি উদ্ভাবন এবং তার ব্যাপক সম্প্রসারণ করতে হবে। তিনি এ সময় বিজ্ঞানী ও উদ্যানতত্ত্ববিদদের দ্রুত ফুলের আধুনিক জাত ও প্রযুক্তি উদ্ভাবনের পরামর্শ প্রদান করেন।’
পাইকারি ফুলের বাজারকে কৃষি বিপণনের ক্ষেত্রে মাইলফলক হিসেবে উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, এই বাজারকে আধুনিক ও সুষ্ঠুভাবে ব্যবস্থাপনা করতে হবে। কোনো রকমের অব্যবস্থাপনা যাতে না হয়, সেদিকে কঠোরভাবে খেয়াল রাখতে হবে।
টাকা পাচার রোধে সবার সম্মিলিত উদ্যোগ প্রয়োজন উল্লেখ করে কৃষিমন্ত্রী আব্দুর রাজ্জাক বলেন, এই মুহূর্তে দেশে ডলারের কিছু ঘাটতি চলছে। এই ঘাটতির পেছনে একদিকে রয়েছে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ অন্যদিকে জিনিসপত্রের মূল্যবৃদ্ধি। রয়েছে দেশের ভূমিদস্যু, কিছু ব্যবসায়ী ও চাকরিজীবী—যারা অর্থ পাচারের মাধ্যমে দুবাই, কানাডা, মালয়েশিয়ায় বাড়ি কিনেছেন ও সম্পদের মালিক হয়েছেন।
মন্ত্রী আরও বলেন, ভূমিদস্যু, কিছু ব্যবসায়ী ও চাকরিজীবী অর্থ পাচার করে দিনে দুপুরেই দেশটাকে ডাকাতি করছেন। এদের রুখতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নিরলস চেষ্টা করে যাচ্ছেন। কিন্তু এদের মোকাবিলা করা খুবই কঠিন। দেশীয় ও আন্তর্জাতিক চক্র এর সঙ্গে জড়িত। সে জন্য, যারা অর্থ পাচার করে, সম্পদ লুটে বিদেশে নিয়ে দেশের অর্থনীতিকে ধ্বংস করতে চায়, তাদের ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে। এদের হাত থেকে জাতিকে মুক্ত করতে হবে।
কৃষি মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুসারে, বর্তমানে দেশে ১৫০০ কোটি টাকার ফুলের বাজার রয়েছে, যেখানে ১৫ লাখ মানুষ নিয়োজিত। কিন্তু দেশে কোনো ফুলের পাইকারি বাজার ছিল না। কৃষি বিপণন অধিদপ্তরের নির্মিত এই পাইকারি বাজারে ব্যবসায়ীরা আধুনিক সব সুবিধা পাবেন ও প্রসেসিং করে বিদেশেও পাঠাতে পারবেন।
কৃষি মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব রুহুল আমিন তালুকদারের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেন বিএআরসির নির্বাহী চেয়ারম্যান শেখ মো. বখতিয়ার, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক তাজুল ইসলাম পাটোয়ারী, ঢাকা ফুল ব্যবসায়ী কল্যাণ সমিতির সভাপতি বাবুল প্রসাদ প্রমুখ।
মাগুরার চাঞ্চল্যকর শিশু ধর্ষণ ও হত্যা মামলার রায় দিয়েছেন আদালত। এই মামলায় প্রধান আসামি হিটু শেখের মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন বিচারক। এ ছাড়া বাকি তিন আসামিকে খালাস দেওয়া হয়েছে। শনিবার (১৭ মে) মাগুরার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক এম জাহিদ হাসান এ মামলার রায় ঘোষণা করেন।
৭ মিনিট আগেসকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের মুক্ত মঞ্চে জাতীয় পতাকা উত্তোলনের মধ্য দিয়ে উৎসব শুরু হয়। এরপর শুরু হয় এক ঘণ্টার এমসিকিউ পরীক্ষা। জুনিয়র ক্যাটাগরিতে (৬ষ্ঠ থেকে অষ্টম) ২১০ জন, মাধ্যমিক ক্যাটাগরিতে (নবম ও দশম) ১৭০ জন এবং উচ্চ মাধ্যমিক ক্যাটাগরিতে (একাদশ ও দ্বাদশ) ৭০ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নেয়।
১ ঘণ্টা আগেঝগড়ার বিষয়টি নিয়ে আজকে আমরা সালিশ করি। সালিশে উপস্থিত সকলের মতামতের ভিত্তিতে সিএনজি চালকের চিকিৎসাবাবদ মোটরসাইকেল চালককে সাত হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। তাখন বিচার মেনে একহাজার টাকা জমা দেন মোটরসাইকেল চালক। দু’দিন পর বাকি টাকা পরিশোধ করবেন বলে কথা দেন। সালিশ দরবার শেষ করে সন্ধ্যায় আমরা চলে...
১ ঘণ্টা আগেবিভিন্ন সময় তারা নিজেদের মতো বিভিন্ন কীটনাশক ব্যবহার করেন, কারণ কৃষি অফিস থেকে কোন পরামর্শ বা সহায়তা পান না। অনেক ফসল নষ্ট হওয়ার পরও কৃষি কর্মকর্তারা চোখে পড়ে না। চাষিরা দাবি করেছেন, কৃষি অফিস শুধুমাত্র কয়েকজন চাষীর জন্য নয়, সবার জন্য কাজ করুক।
১ ঘণ্টা আগে