ঢাবি প্রতিনিধি
সর্বজনীন পেনশন প্রত্যয় স্কিম সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন বাতিলের দাবিতে বাংলাদেশ শিক্ষক সমিতি ফেডারেশনের ডাকে টানা তিন দিনব্যাপী অর্ধদিবস কর্মবিরতি শুরু করেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) শিক্ষকেরা।
আজ মঙ্গলবার সকাল থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত এ কর্মসূচি পালন করেন তাঁরা। কর্মবিরতির পাশাপাশি কলাভবনের মূল ফটকে দুপুর ১২টা থেকে ১টা পর্যন্ত অবস্থান কর্মসূচিও করেন তাঁরা। অবস্থান কর্মসূচি চলাকালে বক্তব্য রাখেন ঢাবি শিক্ষক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক ড. নিজামুল হক ভূঁইয়া, সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. জিনাত হুদাসহ বিভিন্ন শিক্ষক নেতৃবৃন্দ।
অবস্থান কর্মসূচিতে বক্তব্য প্রদানকালে অধ্যাপক ড. মো. নিজামুল হক ভূঁইয়া বলেন, ‘নিয়মতান্ত্রিকভাবে আমাদের দাবি নিয়ে আন্দোলন করে আসছি। কিন্তু এখনো কোনো ধরনের পদক্ষেপ দেখতে পাচ্ছি না। ঈদের আগে (ঈদুল আজহা) আমরা কর্মসূচি ঘোষণা করেছিলাম, দাবি আদায় না হলে অর্ধদিবস করে ২৫,২৬ ও ২৭ তারিখ কর্মবিরতি পালন করব। ৩০ তারিখ পূর্ণ কর্মবিরতি পালন করব। তবে পরীক্ষা ও পরীক্ষাসংক্রান্ত কাজগুলো এর আওতার বাইরে থাকবে। আমরা ভেবেছিলাম, তত দিনে সরকারের পক্ষ থেকে একটি ইতিবাচক সিদ্ধান্ত আসবে। কিন্তু এখনো কোনো ধরনের দৃশ্যমান কিছু দেখছি না। দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত আমাদের আন্দোলন চলমান থাকবে। আগামী পয়লা জুলাই থেকে সর্বাত্মক কর্মবিরতি চলবে। কোনো শিক্ষক আর ক্লাস-পরীক্ষা নেবেন না।’
অধ্যাপক ড. জিনাত হুদা বলেন, ‘শিক্ষকেরা একটা পেনশনে আছেন। আবার আরেকটি পেনশনে কেন তাঁদের ঢোকাতে হবে! এটি মৌলিক অধিকারে হস্তক্ষেপ ও পরিপন্থী। সংবিধানের সঙ্গে সাংঘর্ষিক ও সংবিধান পরিপন্থী; যেটিকে সর্বজনীন নাম দিয়ে চাপিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছে কোনো এক মহল। তবে এটা সফল হবে না। শিক্ষকেরা এটা মেনে নেবে না। দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত এ আন্দোলন চলবে। দাবি আদায় করে শিক্ষকেরা ক্লাসে ফিরে যাবে।’ সকল পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকদের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ কর্মবিরতি চলছে বলেও উল্লেখ করেন জিনাত হুদা।
কর্মবিরতি চলাকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের কলাভবন, সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদ ভবন, ব্যবসায় শিক্ষা অনুষদ ও কার্জন হলের একাধিক বিভাগ পরিদর্শনে দেখা যায় শিক্ষকেরা ক্লাসে যাননি। সে সময় তাঁরা (শিক্ষক) বিভাগেও উপস্থিত হননি।
অবস্থান কর্মসূচিতে বিশ্ববিদ্যালয়ের কলা অনুষদে ডিন অধ্যাপক ড. আবদুল বাছির, বিজ্ঞান অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. আব্দুস ছামাদ, শামসুন নাহার হলের প্রাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. লাফিফা জামাল, সাবেক প্রক্টর অধ্যাপক ড. গোলাম রব্বানী, ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. আবদুর রহিম, শিক্ষক নেতা ড. সাবিতা রেজওয়ানা রহমান, সাদা দলের আহ্বায়ক অধ্যাপক ড. মো. লুৎফর রহমান, শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের অধ্যাপক ড. এম অহিদুজ্জামানসহ শতাধিক শিক্ষক উপস্থিত ছিলেন।
সর্বজনীন পেনশন প্রত্যয় স্কিম সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন বাতিলের দাবিতে বাংলাদেশ শিক্ষক সমিতি ফেডারেশনের ডাকে টানা তিন দিনব্যাপী অর্ধদিবস কর্মবিরতি শুরু করেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) শিক্ষকেরা।
আজ মঙ্গলবার সকাল থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত এ কর্মসূচি পালন করেন তাঁরা। কর্মবিরতির পাশাপাশি কলাভবনের মূল ফটকে দুপুর ১২টা থেকে ১টা পর্যন্ত অবস্থান কর্মসূচিও করেন তাঁরা। অবস্থান কর্মসূচি চলাকালে বক্তব্য রাখেন ঢাবি শিক্ষক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক ড. নিজামুল হক ভূঁইয়া, সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. জিনাত হুদাসহ বিভিন্ন শিক্ষক নেতৃবৃন্দ।
অবস্থান কর্মসূচিতে বক্তব্য প্রদানকালে অধ্যাপক ড. মো. নিজামুল হক ভূঁইয়া বলেন, ‘নিয়মতান্ত্রিকভাবে আমাদের দাবি নিয়ে আন্দোলন করে আসছি। কিন্তু এখনো কোনো ধরনের পদক্ষেপ দেখতে পাচ্ছি না। ঈদের আগে (ঈদুল আজহা) আমরা কর্মসূচি ঘোষণা করেছিলাম, দাবি আদায় না হলে অর্ধদিবস করে ২৫,২৬ ও ২৭ তারিখ কর্মবিরতি পালন করব। ৩০ তারিখ পূর্ণ কর্মবিরতি পালন করব। তবে পরীক্ষা ও পরীক্ষাসংক্রান্ত কাজগুলো এর আওতার বাইরে থাকবে। আমরা ভেবেছিলাম, তত দিনে সরকারের পক্ষ থেকে একটি ইতিবাচক সিদ্ধান্ত আসবে। কিন্তু এখনো কোনো ধরনের দৃশ্যমান কিছু দেখছি না। দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত আমাদের আন্দোলন চলমান থাকবে। আগামী পয়লা জুলাই থেকে সর্বাত্মক কর্মবিরতি চলবে। কোনো শিক্ষক আর ক্লাস-পরীক্ষা নেবেন না।’
অধ্যাপক ড. জিনাত হুদা বলেন, ‘শিক্ষকেরা একটা পেনশনে আছেন। আবার আরেকটি পেনশনে কেন তাঁদের ঢোকাতে হবে! এটি মৌলিক অধিকারে হস্তক্ষেপ ও পরিপন্থী। সংবিধানের সঙ্গে সাংঘর্ষিক ও সংবিধান পরিপন্থী; যেটিকে সর্বজনীন নাম দিয়ে চাপিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছে কোনো এক মহল। তবে এটা সফল হবে না। শিক্ষকেরা এটা মেনে নেবে না। দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত এ আন্দোলন চলবে। দাবি আদায় করে শিক্ষকেরা ক্লাসে ফিরে যাবে।’ সকল পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকদের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ কর্মবিরতি চলছে বলেও উল্লেখ করেন জিনাত হুদা।
কর্মবিরতি চলাকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের কলাভবন, সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদ ভবন, ব্যবসায় শিক্ষা অনুষদ ও কার্জন হলের একাধিক বিভাগ পরিদর্শনে দেখা যায় শিক্ষকেরা ক্লাসে যাননি। সে সময় তাঁরা (শিক্ষক) বিভাগেও উপস্থিত হননি।
অবস্থান কর্মসূচিতে বিশ্ববিদ্যালয়ের কলা অনুষদে ডিন অধ্যাপক ড. আবদুল বাছির, বিজ্ঞান অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. আব্দুস ছামাদ, শামসুন নাহার হলের প্রাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. লাফিফা জামাল, সাবেক প্রক্টর অধ্যাপক ড. গোলাম রব্বানী, ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. আবদুর রহিম, শিক্ষক নেতা ড. সাবিতা রেজওয়ানা রহমান, সাদা দলের আহ্বায়ক অধ্যাপক ড. মো. লুৎফর রহমান, শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের অধ্যাপক ড. এম অহিদুজ্জামানসহ শতাধিক শিক্ষক উপস্থিত ছিলেন।
ক্রমবর্ধমান চাহিদার সাথে পাল্লা দিয়ে নয়াবাজারে গড়ে উঠেছে ৫০টিরও বেশি পুরনো আসবাবপত্রের দোকান। এখানে কী নেই! পুরনো দরজা, জানালা, চৌকাঠ, জানালার গ্রিল, চেয়ার, টেবিল, সিমেন্টের পাল্লা, এমনকি পুরনো টিন পর্যন্ত পাওয়া যায়। মূলত নতুন পণ্যের দাম সাধারণ মানুষের ক্রয়ক্ষমতার বাইরে চলে যাওয়ায়...
৩ মিনিট আগে২০২৪ সালের ১৯ জুলাই জুমার নামাজ শেষে বাড্ডা এলাকায় বের হলে তিনি পুলিশের গুলিতে আহত হন। একটি গুলি তাঁর ডান চোখের পাশে লেগে মাথার পেছন দিয়ে বের হয়ে যায়। পথচারীরা তাঁকে উদ্ধার করে স্থানীয় হাসপাতালে নিলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
১০ মিনিট আগেস্থানীয়ভাবে ‘হোমিও চিকিৎসক’ হিসেবে পরিচিত মোসলেম আলির একটি দোকান রয়েছে, যার নাম ‘মাতৃশোধন হোমিও ফার্মেসি’। পুলিশ জানায়, ফার্মেসির আড়ালে তিনি বাড়িতে বসে এলকোলি নামের মাদক, ঘুমের ওষুধ ও চুনের পানি মিশিয়ে মদ তৈরি করতেন। শনিবার রাতে ওই ফার্মেসিতে অভিযান চালিয়ে প্রতিষ্ঠানটি সিলগালা করা হয়েছে।
৩৫ মিনিট আগেশনিবার দিবাগত রাত সাড়ে ১১টার দিকে ফরিদপুর সদর উপজেলার কানাইপুর ইউনিয়নের করিমপুর হাইওয়ে থানা সংলগ্ন ঢাকা-খুলনা মহাসড়কে এই ঘটনা ঘটে। খবর পেয়ে ফরিদপুর ফায়ার সার্ভিসের একটি ইউনিট গিয়ে রাত ১২টার দিকে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।
৪০ মিনিট আগে