Ajker Patrika

বটতলা ঘুরে এলো কেনেডি পরিবার

ঢাবি প্রতিনিধি
আপডেট : ৩১ অক্টোবর ২০২২, ১৯: ২৫
Thumbnail image

পরিবারের সদস্যদের নিয়ে আট দিনের সফরে গত শনিবার বাংলাদেশে এসেছেন এডওয়ার্ড (টেড) এম কেনেডি জুনিয়র। তাঁর বাবা প্রয়াত মার্কিন সিনেটর এডওয়ার্ড এম কেনেডি। যিনি একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশের পক্ষে জনমত গঠনের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছিলেন।  ১৯৭২ সালে এডওয়ার্ড কেনেডি বাংলাদেশে এসেছিলেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে একটি বটগাছের চারা রোপণ করেন তিনি। ঢাবি ক্যাম্পাসে সেটিই বর্তমানে বটতলা হিসেবে পরিচিত। আজ সোমবার সপরিবারের বটতলা পরিদর্শন করেন কেনেডি জুনিয়র। তিনি বলেন, ‘যুক্তরাষ্ট্র-বাংলাদেশ সম্পর্ক বর্তমানে সেই বটগাছের মতো।’ 

 ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে রিকশায় করে ভ্রমণ করে কেনেডি পরিবাররিকশায় চড়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস ঘুরে বেড়ান কেনেডি পরিবার। এ সময় কেনেডি জুনিয়রের সঙ্গে ছিলেন—স্ত্রী ক্যাথরিন কিকি কেনেডি, মেয়ে কাইলি কেনেডি, ছেলে টেডি কেনেডি, ভাতিজি গ্রেস কেনেডি অ্যালেন, ভাতিজা ম্যাক্স অ্যালেন ও মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার ডি হাস। 

 ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে রিকশায় করে ভ্রমণ করে কেনেডি পরিবারঐতিহাসিক বটতলা পরিদর্শনের সময় কেনেডি পরিবারকে অভ্যর্থনা জানান উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামান, উপ-উপাচার্য (প্রশাসন) অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ সামাদ, উপ-উপাচার্য (শিক্ষা) অধ্যাপক ড. এ এস এম মাকসুদ কামাল, কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক মমতাজ উদ্দিন আহমেদ প্রমুখ। 

 ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ঐতিহাসিক বটতলা পরিদর্শন করে কেনেডি পরিবারএরপর বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র কূটনৈতিক সম্পর্কের ৫০ বছর পূর্তি উপলক্ষে ‘কমেমোরেটিং দ্য ফিফটিথ অ্যানিভার্সারি অব ইউএস-বাংলাদেশ রিলেশনস’ শীর্ষক বিশেষ সেমিনারে বক্তব্য দেন কেনেডি জুনিয়র। 

 ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ঐতিহাসিক বটতলা পরিদর্শন করে কেনেডি পরিবারআজ সোমবার বেলা ১১টার দিকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নবাব নওয়াব আলী চৌধুরী সিনেট ভবনে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামানের সভাপতিত্বে এ সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়। 

কেনেডি পরিবারকে স্বাগত জানান ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামানউল্লেখ্য, যুক্তরাষ্ট্রের প্রয়াত প্রেসিডেন্ট জন এফ কেনেডি এডওয়ার্ড টেড এম কেনেডি জুনিয়রের চাচা।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
খুঁজুন

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত