নিজস্ব প্রতিবেদক ও ঢামেক প্রতিনিধি
কিশোরগঞ্জের ভৈরবে ট্রেন দুর্ঘটনায় আহত হয়েছেন জীবন মিয়াসহ (৪০) তাঁর পরিবারের চার সদস্য। তাদের ঢাকা মেডিকেলে কলেজের জরুরি বিভাগে চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে। সপরিবারে বেঁচে যাওয়ায় তিনি বলেন, ‘জীবন বাঁচছে এটাই সবচেয়ে বড়। এটারে ধন্য মনে করি।’
ঢাকা মেডিকেলের জরুরি বিভাগে আজকের পত্রিকার সঙ্গে কথা হয় জীবন মিয়ার। তিনি জানান, কিশোরগঞ্জের সদর উপজেলায় তার বাড়ি। পেশায় একজন কৃষক। তাঁর স্ত্রী খাদিজা নারায়ণগঞ্জের ভুলতা গাউসিয়ার একটি পোশাক কারখানায় চাকরি করেন। সপরিবারে এগারসিন্দু ট্রেনে করে কিশোরগঞ্জের কচিহাটা থেকে নরসিংদী হয়ে নারায়ণগঞ্জে ফিরছিলেন তাঁরা।
সোমবার বিকেলে ভৈরবের জগন্নাথপুর রেলক্রসিংয়ে এগারসিন্দুর শেষের দু-তিনটি বগিতে কনটেইনারবাহী ট্রেনের ইঞ্জিন আঘাত করে। শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত এতে ১৭ জন নিহত ও শতাধিক যাত্রী আহত হয়েছেন। জীবন মিয়ার পরিবার ট্রেনটির তিন নম্বর বগিতে ছিলেন।
জীবন মিয়া আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘যে অবস্থা ভাই বলার মতো না। জীবন বাঁচছে এটাই সবচেয়ে বড়। এটারে ধন্য মনে করি। নিজের জীবন বাঁচছে এটারে ধন্য মনে করি।’
জীবন মিয়ার পরিবারের অন্য সদস্যদের মধ্যে স্ত্রী খাদিজা আক্তার (৩৫) পায়ে ব্যথা পেয়েছেন, মেয়ে তন্নিমার (১৫) কপাল কেটে গেছে, ছেলে সোয়াদের (৮) গাল কেটে গেছে, তার অবস্থা সংকটাপন্ন। আরেক ছেলে জিহাদ (১০) সুস্থ রয়েছে।
ভৈরবে ট্রেন দুর্ঘটনায় আহতদের মধ্যে সোমবার রাত সাড়ে ৯টা পর্যন্ত জীবনের পরিবারের চার সদস্যসহ ঢাকা মেডিকেলের জরুরি বিভাগে চিকিৎসা নিয়েছেন মোট পাঁচজন।
সর্বশেষ গুরুতর আহত আবুল কাশেমকে (৫৫) ঢাকা মেডিকেলে আনা হয়েছে। তাঁর ছেলে নুরুজ্জামান আজকের পত্রিকাকে জানান, তাদের বাড়ি কিশোরগঞ্জের করিমগঞ্জে। ঢাকার ভাটারা নুরেরচালা এলাকায় তাঁর বাবা ভাঙ্গারি মালের ব্যবসা করেন। ট্রেন দুর্ঘটনায় তার বাবার দুই পায়ে গুরুতর আঘাত লেগেছে।
ভৈরবের দুর্ঘটনাস্থল থেকে সোমবার রাত সাড়ে ৭টা থেকে অ্যাম্বুলেন্স করে আহতদের ঢাকা মেডিকেলে আনা হয়। ঢাকা মেডিকেলের জরুরি বিভাগের আবাসিক চিকিৎসক ডা. মোহাম্মদ আলাউদ্দিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ট্রেন দুর্ঘটনায় দুই শিশুসহ পাঁচজন ঢাকা মেডিকেলের জরুরি বিভাগের চিকিৎসা নিচ্ছে। এর মধ্যে এক শিশুর অবস্থা সংকটাপন্ন। তার নাক দিয়ে রক্ত ঝরছে।’
কিশোরগঞ্জের ভৈরবে ট্রেন দুর্ঘটনায় আহত হয়েছেন জীবন মিয়াসহ (৪০) তাঁর পরিবারের চার সদস্য। তাদের ঢাকা মেডিকেলে কলেজের জরুরি বিভাগে চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে। সপরিবারে বেঁচে যাওয়ায় তিনি বলেন, ‘জীবন বাঁচছে এটাই সবচেয়ে বড়। এটারে ধন্য মনে করি।’
ঢাকা মেডিকেলের জরুরি বিভাগে আজকের পত্রিকার সঙ্গে কথা হয় জীবন মিয়ার। তিনি জানান, কিশোরগঞ্জের সদর উপজেলায় তার বাড়ি। পেশায় একজন কৃষক। তাঁর স্ত্রী খাদিজা নারায়ণগঞ্জের ভুলতা গাউসিয়ার একটি পোশাক কারখানায় চাকরি করেন। সপরিবারে এগারসিন্দু ট্রেনে করে কিশোরগঞ্জের কচিহাটা থেকে নরসিংদী হয়ে নারায়ণগঞ্জে ফিরছিলেন তাঁরা।
সোমবার বিকেলে ভৈরবের জগন্নাথপুর রেলক্রসিংয়ে এগারসিন্দুর শেষের দু-তিনটি বগিতে কনটেইনারবাহী ট্রেনের ইঞ্জিন আঘাত করে। শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত এতে ১৭ জন নিহত ও শতাধিক যাত্রী আহত হয়েছেন। জীবন মিয়ার পরিবার ট্রেনটির তিন নম্বর বগিতে ছিলেন।
জীবন মিয়া আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘যে অবস্থা ভাই বলার মতো না। জীবন বাঁচছে এটাই সবচেয়ে বড়। এটারে ধন্য মনে করি। নিজের জীবন বাঁচছে এটারে ধন্য মনে করি।’
জীবন মিয়ার পরিবারের অন্য সদস্যদের মধ্যে স্ত্রী খাদিজা আক্তার (৩৫) পায়ে ব্যথা পেয়েছেন, মেয়ে তন্নিমার (১৫) কপাল কেটে গেছে, ছেলে সোয়াদের (৮) গাল কেটে গেছে, তার অবস্থা সংকটাপন্ন। আরেক ছেলে জিহাদ (১০) সুস্থ রয়েছে।
ভৈরবে ট্রেন দুর্ঘটনায় আহতদের মধ্যে সোমবার রাত সাড়ে ৯টা পর্যন্ত জীবনের পরিবারের চার সদস্যসহ ঢাকা মেডিকেলের জরুরি বিভাগে চিকিৎসা নিয়েছেন মোট পাঁচজন।
সর্বশেষ গুরুতর আহত আবুল কাশেমকে (৫৫) ঢাকা মেডিকেলে আনা হয়েছে। তাঁর ছেলে নুরুজ্জামান আজকের পত্রিকাকে জানান, তাদের বাড়ি কিশোরগঞ্জের করিমগঞ্জে। ঢাকার ভাটারা নুরেরচালা এলাকায় তাঁর বাবা ভাঙ্গারি মালের ব্যবসা করেন। ট্রেন দুর্ঘটনায় তার বাবার দুই পায়ে গুরুতর আঘাত লেগেছে।
ভৈরবের দুর্ঘটনাস্থল থেকে সোমবার রাত সাড়ে ৭টা থেকে অ্যাম্বুলেন্স করে আহতদের ঢাকা মেডিকেলে আনা হয়। ঢাকা মেডিকেলের জরুরি বিভাগের আবাসিক চিকিৎসক ডা. মোহাম্মদ আলাউদ্দিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ট্রেন দুর্ঘটনায় দুই শিশুসহ পাঁচজন ঢাকা মেডিকেলের জরুরি বিভাগের চিকিৎসা নিচ্ছে। এর মধ্যে এক শিশুর অবস্থা সংকটাপন্ন। তার নাক দিয়ে রক্ত ঝরছে।’
বড় কড়াইয়ে টগবগ করে ফুটছে তেল। তাতে ছেড়ে দেওয়া হলো বেসনে চুবানো বেগুন। হয়ে গেল বেগুনি। গরম তেলে ভেজে ওঠানো হয়েছে ডিম চপ, পেঁয়াজু, পাকোড়া। পাশেই তৈরি হচ্ছে কাবাব। তেল, মসলা আর মাংসের ঘ্রাণে পূর্ণ চকবাজার শাহি জামে মসজিদের সামনের গলি।
২ মিনিট আগেখাগড়াছড়ির পানছড়িতে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে আঞ্চলিক দুই সশস্ত্র সংগঠনের গোলাগুলিতে রূপসী চাকমা নামে এক গৃহবধূ নিহতের খবর পাওয়া গেছে। আজ সোমবার উপজেলার দুর্গম মাচ্ছাছড়া এলাকায় আঞ্চলিক সংগঠন ইউপিডিএফ এবং জেএসএস (সন্তু) গ্রুপের মধ্যে গোলাগুলির সময় ওই গৃহবধূ গুলিবিদ্ধ হয়ে নিহত হয়েছেন।
৮ মিনিট আগেসম্প্রতি রাজধানীর কাওরানবাজার ও চট্টগ্রামের পতেঙ্গাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে পুলিশ সদস্যদের সঙ্গে উচ্ছৃঙ্খল ও সমাজবিরোধী কিছু ব্যক্তির অসৌজন্যমূলক ঘটনায় উদ্বেগ প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ পুলিশ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশন। সংগঠনটি এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, এ ধরনের ঘটনা পুলিশ বাহিনীর জন্য ‘মর্মান্তিক, চরম উদ্বেগজনক
১২ মিনিট আগেমোহন মিয়া (২৮) নামের এক যুবককে ডেকে নিয়ে ছুরিকাঘাতের অভিযোগ উঠেছে সাবেক স্ত্রীর বিরুদ্ধে। আহত যুবককে বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। আজ সোমবার বগুড়া শহরতলির সাবগ্রাম এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
৩ ঘণ্টা আগে