নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাজধানীর শাহবাগে হেনস্তার শিকার হয়েছেন আজকের পত্রিকার নিজস্ব প্রতিবেদক সাইফুল মাসুম। কোটা সংস্কার আন্দোলনকারীদের মারধরের ভিডিও ধারণ করছেন তিনি, এমন সন্দেহে তাঁর মোবাইল ফোন চেক করে হেনস্তা করা হয়।
আজ মঙ্গলবার বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। বিকেলে শাহবাগে আওয়ামী লীগের লোকজনের মারধরের শিকার হন কয়েকজন শিক্ষার্থী। মারধরের ভিডিও ধারণ করা হয়েছে সন্দেহে লাঠি হাতে হেলমেট পরিহিত কয়েকজন আজকের পত্রিকার এই প্রতিবেদককে ঘিরে ধরেন। মোবাইল চেক করা হয়। টিএসসি ও শহীদ মিনারে আন্দোলন হচ্ছে, শাহবাগে কেন জিজ্ঞাসা করে স্থান ত্যাগ করতে বলা হয়।
শাহবাগ জাদুঘরের সামনে দুপুর থেকে অবস্থান করছিলেন স্থানীয় কাউন্সিলর (ডিএসসিসি-২১) মোহাম্মদ আসাদুজ্জামানের নেতৃত্বে ২০-২৫ জন নেতা-কর্মী। ওই পথ ধরে যাওয়া শিক্ষার্থীদের সন্দেহ হলেই তাঁরা মোবাইল চেক করেন। আন্দোলনের সমর্থনে কিছু পেলেই শিক্ষার্থীদের মারধর করে কান ধরে ওঠবস করানো হয়। আওয়ামী লীগের লোকজনের হাতে মারধরের শিকার হওয়া একজন সরকারি শহীদ সোহরাওয়ার্দী কলেজের শিক্ষার্থী তাজিম আহমেদ খান। তাঁকে মারধরের পর কান ধরে ওঠবস করানো হয় এবং স্লোগান দিতে বলা হয়।
তাজিম আজকের পত্রিকাকে বলেন, তিনি কোটা সংস্কার আন্দোলনের সমর্থক। আন্দোলনে অংশ নিতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ মিনার চত্বরে যাচ্ছিলেন। শাহবাগে আওয়ামী লীগের লোকজন তাঁর মোবাইল ছিনিয়ে নেন এবং মারধর করেন।
তাজিনের পর আরও কয়েকজন শিক্ষার্থীকে মারধর করতে দেখা যায়। আশপাশের উৎসাহী লোকজন যাঁরা মারধরের ভিডিও করছিলেন, তাঁদের মোবাইল ছিনিয়ে নিয়ে তা ডিলিট করে দেওয়া হয়।
মারধরের ঘটনার আগে কাউন্সিলর মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা এখানে অবস্থান নিয়েছি যাতে কেউ কোনো ধরনের অপ্রীতিকর পরিস্থিতির সৃষ্টি করতে না পারে। জনমানুষের চলাচলে ভোগান্তি হয় এমন কোনো কর্মকাণ্ড আন্দোলনকারীরা করলে আমরা কঠোর হস্তে দমন করব। তারা যদি শান্তিপূর্ণ আন্দোলন করে তাহলে ভালো, নয়তো আমরা বিষয়টি দেখব।’
রাজধানীর শাহবাগে হেনস্তার শিকার হয়েছেন আজকের পত্রিকার নিজস্ব প্রতিবেদক সাইফুল মাসুম। কোটা সংস্কার আন্দোলনকারীদের মারধরের ভিডিও ধারণ করছেন তিনি, এমন সন্দেহে তাঁর মোবাইল ফোন চেক করে হেনস্তা করা হয়।
আজ মঙ্গলবার বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। বিকেলে শাহবাগে আওয়ামী লীগের লোকজনের মারধরের শিকার হন কয়েকজন শিক্ষার্থী। মারধরের ভিডিও ধারণ করা হয়েছে সন্দেহে লাঠি হাতে হেলমেট পরিহিত কয়েকজন আজকের পত্রিকার এই প্রতিবেদককে ঘিরে ধরেন। মোবাইল চেক করা হয়। টিএসসি ও শহীদ মিনারে আন্দোলন হচ্ছে, শাহবাগে কেন জিজ্ঞাসা করে স্থান ত্যাগ করতে বলা হয়।
শাহবাগ জাদুঘরের সামনে দুপুর থেকে অবস্থান করছিলেন স্থানীয় কাউন্সিলর (ডিএসসিসি-২১) মোহাম্মদ আসাদুজ্জামানের নেতৃত্বে ২০-২৫ জন নেতা-কর্মী। ওই পথ ধরে যাওয়া শিক্ষার্থীদের সন্দেহ হলেই তাঁরা মোবাইল চেক করেন। আন্দোলনের সমর্থনে কিছু পেলেই শিক্ষার্থীদের মারধর করে কান ধরে ওঠবস করানো হয়। আওয়ামী লীগের লোকজনের হাতে মারধরের শিকার হওয়া একজন সরকারি শহীদ সোহরাওয়ার্দী কলেজের শিক্ষার্থী তাজিম আহমেদ খান। তাঁকে মারধরের পর কান ধরে ওঠবস করানো হয় এবং স্লোগান দিতে বলা হয়।
তাজিম আজকের পত্রিকাকে বলেন, তিনি কোটা সংস্কার আন্দোলনের সমর্থক। আন্দোলনে অংশ নিতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ মিনার চত্বরে যাচ্ছিলেন। শাহবাগে আওয়ামী লীগের লোকজন তাঁর মোবাইল ছিনিয়ে নেন এবং মারধর করেন।
তাজিনের পর আরও কয়েকজন শিক্ষার্থীকে মারধর করতে দেখা যায়। আশপাশের উৎসাহী লোকজন যাঁরা মারধরের ভিডিও করছিলেন, তাঁদের মোবাইল ছিনিয়ে নিয়ে তা ডিলিট করে দেওয়া হয়।
মারধরের ঘটনার আগে কাউন্সিলর মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা এখানে অবস্থান নিয়েছি যাতে কেউ কোনো ধরনের অপ্রীতিকর পরিস্থিতির সৃষ্টি করতে না পারে। জনমানুষের চলাচলে ভোগান্তি হয় এমন কোনো কর্মকাণ্ড আন্দোলনকারীরা করলে আমরা কঠোর হস্তে দমন করব। তারা যদি শান্তিপূর্ণ আন্দোলন করে তাহলে ভালো, নয়তো আমরা বিষয়টি দেখব।’
গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে আটক হন নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগের নেতা নাজমুল কবির শিশির। আজ শুক্রবার বিকেলে চাঁদাবাজি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে তাঁকে জেল-হাজতে প্রেরণ করা হয়েছে। তিনি রামগঞ্জ পৌরসভার আঙ্গারপাড়া এলাকার মো. নয়ন মাস্টারের ছেলে।
৩৪ মিনিট আগেকুমিল্লায় যৌথ বাহিনী তুলে নেওয়ার পর হাসপাতালে তৌহিদুর রহমান নামের এক যুবদল নেতার লাশ পেয়েছে পরিবার। আজ শুক্রবার বেলা সাড়ে ১২টায় তাঁর মৃত্যুর খবর পায় পরিবার। তবে কখন তাঁর মৃত্যু হয়েছে সে তথ্য জানা যায়নি। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হেফাজতে যুবদল নেতার মৃত্যু তথ্য জানিয়েছেন তাঁর ভাই আবুল কালাম।
৩৬ মিনিট আগেইতালি নেওয়া কথা বলে ফরিদপুর থেকে দুই জনকে নেওয়া হয়েছিল লিবিয়ায়। সেখানে নেওয়ার পর তাঁদের ওপর নির্যাতন করা হয়। এরপর নেওয়া হয় মুক্তিপণ। তবে এতেও মুক্তি মেলেনি। গুলি করে হত্যা করা হয়েছে ওই দুই যুবককে। ঢাকা, ফরিদপুর, লিবিয়া, গুলি, হত্যা, জেলার খবর
৩৭ মিনিট আগেএক মাসের ব্যবধানে হত্যাকাণ্ড ও সহিংসতার ঘটনায় সাবেক সরকারসংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মামলার সংখ্যা বেড়েছে ৪ গুণের বেশি। আর আসামির সংখ্যা হয়েছে দ্বিগুণের বেশি। সরকার পতনের পর গত ডিসেম্বরে হত্যাকাণ্ড ও সহিংসতার ঘটনায় সাবেক সরকারসংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মামলার সংখ্যা ছিল ১৭টি। জানুয়ারিতে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭২টি।
১ ঘণ্টা আগে