নারায়ণগঞ্জ প্রতিনিধি
ব্যবসায়িক কাজের জন্য মুন্সিগঞ্জ থেকে নারায়ণগঞ্জে এসেছিলেন জয়নাল ভূঁইয়া (৬৫)। কাজ শেষে আজ রোববার বেলা ২টায় লঞ্চে চড়ে বসেন। কিন্তু সেই যাত্রাই তাঁকে পৌঁছে দিল অন্তিম গন্তব্যে।
আজ রোববার বেলা ২টা ২০ মিনিটে কার্গো জাহাজ এমভি রূপসী-৯-এর ধাক্কায় ডুবে যায় মুন্সিগঞ্জগামী লঞ্চ এম এল আশরাফ। প্রায় অর্ধশত যাত্রী নিয়ে লঞ্চটি নারায়ণগঞ্জ থেকে রওনা হয়েছিল। পথে শীতলক্ষ্যা তৃতীয় সেতুর কিছু আগে চর সৈয়দপুর কদমতলী ব্রিজ এলাকায় জাহাজের ধাক্কায় ডুবে যায় লঞ্চটি। এ সময় বেশ কিছু যাত্রী লাফিয়ে ও সাঁতরে তীরে উঠতে সক্ষম হলেও তলিয়ে যান অনেকে।
সাঁতরে তীরে ওঠা যাত্রীদের একজন ছিলেন জয়নাল ভূঁইয়া। সাঁতার জানায় শীতলক্ষ্যার পূর্ব পাড়ে বন্দর এলাকার মাহমুদনগরে পৌঁছাতে সক্ষম হন তিনি। কিন্তু মিনিট দুয়েকের মধ্যেই হৃদ্রোগে আক্রান্ত হন জয়নাল ভূঁইয়া। হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
খবর পেতেই মুন্সিগঞ্জের উত্তর ইসলামপুর থেকে ছুটে আসেন জয়নালের স্ত্রীসহ আত্মীয়স্বজন। যাত্রীবাহী ট্রলারে বসে বিলাপ করতে থাকেন স্ত্রী নাজমা বেগম (৪০)। কান্নাজড়িত কণ্ঠে বলেন, ‘এই দেখাই যে শেষ দেখা হবে আমি যদি আগে জানতাম, আমারে একা রাইখা কেন গেলা?’
জয়নাল ভূঁইয়ার স্ত্রীর বড় ভাই আব্দুল মান্নান ফরাজি জানান, জয়নাল হার্টের রোগী ছিলেন। কিছুদিন আগে ভারতে গিয়ে চিকিৎসা নিয়েছেন। বাল্কহেডের ব্যবসা করতে নিয়মিত নারায়ণগঞ্জে আসতেন। এর আগে লঞ্চ দুর্ঘটনা দেখে কিছুদিন গাড়িতে চলাচল করলেও এখন আবার লঞ্চে যাতায়াত করতেন। আজ সকালেও কাজে এসেছিলেন। ফেরার পথে দুর্ঘটনার শিকার হওয়ার পর সাঁতরে তীরেও উঠেছিলেন। কিন্তু শেষরক্ষা হলো না তাঁর।
জয়নালের মৃত্যুর সংবাদে প্রতিবেশী থেকে শুরু করে স্বজনেরাও ছুটে আসেন শীতলক্ষ্যার তীরে। ঢাকা থেকে দুই মেয়ে আর রাজশাহীতে থাকা একমাত্র ছেলেও বাবার মৃত্যুসংবাদ শুনে রওনা দিয়েছেন।
ব্যবসায়িক কাজের জন্য মুন্সিগঞ্জ থেকে নারায়ণগঞ্জে এসেছিলেন জয়নাল ভূঁইয়া (৬৫)। কাজ শেষে আজ রোববার বেলা ২টায় লঞ্চে চড়ে বসেন। কিন্তু সেই যাত্রাই তাঁকে পৌঁছে দিল অন্তিম গন্তব্যে।
আজ রোববার বেলা ২টা ২০ মিনিটে কার্গো জাহাজ এমভি রূপসী-৯-এর ধাক্কায় ডুবে যায় মুন্সিগঞ্জগামী লঞ্চ এম এল আশরাফ। প্রায় অর্ধশত যাত্রী নিয়ে লঞ্চটি নারায়ণগঞ্জ থেকে রওনা হয়েছিল। পথে শীতলক্ষ্যা তৃতীয় সেতুর কিছু আগে চর সৈয়দপুর কদমতলী ব্রিজ এলাকায় জাহাজের ধাক্কায় ডুবে যায় লঞ্চটি। এ সময় বেশ কিছু যাত্রী লাফিয়ে ও সাঁতরে তীরে উঠতে সক্ষম হলেও তলিয়ে যান অনেকে।
সাঁতরে তীরে ওঠা যাত্রীদের একজন ছিলেন জয়নাল ভূঁইয়া। সাঁতার জানায় শীতলক্ষ্যার পূর্ব পাড়ে বন্দর এলাকার মাহমুদনগরে পৌঁছাতে সক্ষম হন তিনি। কিন্তু মিনিট দুয়েকের মধ্যেই হৃদ্রোগে আক্রান্ত হন জয়নাল ভূঁইয়া। হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
খবর পেতেই মুন্সিগঞ্জের উত্তর ইসলামপুর থেকে ছুটে আসেন জয়নালের স্ত্রীসহ আত্মীয়স্বজন। যাত্রীবাহী ট্রলারে বসে বিলাপ করতে থাকেন স্ত্রী নাজমা বেগম (৪০)। কান্নাজড়িত কণ্ঠে বলেন, ‘এই দেখাই যে শেষ দেখা হবে আমি যদি আগে জানতাম, আমারে একা রাইখা কেন গেলা?’
জয়নাল ভূঁইয়ার স্ত্রীর বড় ভাই আব্দুল মান্নান ফরাজি জানান, জয়নাল হার্টের রোগী ছিলেন। কিছুদিন আগে ভারতে গিয়ে চিকিৎসা নিয়েছেন। বাল্কহেডের ব্যবসা করতে নিয়মিত নারায়ণগঞ্জে আসতেন। এর আগে লঞ্চ দুর্ঘটনা দেখে কিছুদিন গাড়িতে চলাচল করলেও এখন আবার লঞ্চে যাতায়াত করতেন। আজ সকালেও কাজে এসেছিলেন। ফেরার পথে দুর্ঘটনার শিকার হওয়ার পর সাঁতরে তীরেও উঠেছিলেন। কিন্তু শেষরক্ষা হলো না তাঁর।
জয়নালের মৃত্যুর সংবাদে প্রতিবেশী থেকে শুরু করে স্বজনেরাও ছুটে আসেন শীতলক্ষ্যার তীরে। ঢাকা থেকে দুই মেয়ে আর রাজশাহীতে থাকা একমাত্র ছেলেও বাবার মৃত্যুসংবাদ শুনে রওনা দিয়েছেন।
রোববার (২০ জুলাই) ভোরে জহুরপুর বিওপির সীমান্ত পিলার ১৬/৫-এর কাছে ৫ জন চোরাকারবারি ভারতের অভ্যন্তরে যায়। সে সময় বিএসএফ চোরাকারবারিদের চ্যালেঞ্জ করলে ৪ জন পালিয়ে আসে। মোহম্মদ লালচান (২৫) বিএসএফের হাতে আটক হন। পরে চোরকারবারিরা বিএসএফের সঙ্গে যোগাযোগ করে লাশ ফেরত এনে বিজিবির চোখ ফাঁকি দিয়ে পদ্মা নদী
১ ঘণ্টা আগেথেমে নেই হাতি-মানুষের দ্বন্দ্ব। ৭ বছর ধরে চট্টগ্রামের আনোয়ারা ও কর্ণফুলী উপজেলার দেয়াঙ পাহাড়ে অবস্থান নিচ্ছিল একদল হাতি। দিনে বা রাতে পাহাড় থেকে নেমে আসা হাতির পালের তাণ্ডবে অতিষ্ঠ দুই উপজেলার বাসিন্দারা।
১ ঘণ্টা আগেচিকিৎসকের প্রেসক্রিপশন ছাড়া ঘুমের ওষুধ বিক্রি না করায় রাজধানীর চকবাজারে এক ফার্মেসি মালিককে ছুরিকাঘাত করেছে এক তরুণ। এতে গুরুতর আহত হন ব্যবসায়ী মো. নাহিদুল ইসলাম (৩৭)। ঘটনার তিন দিন পর হামলাকারী ওই তরুণকে গ্রেপ্তার করেছে চকবাজার থানা-পুলিশ। গ্রেপ্তার তরুণের নাম সাদ্দাতুল ইসলাম আপন ভূঞা (২১)।
১ ঘণ্টা আগেনরসিংদীতে জুলাই গণ-অভ্যুত্থান উপলক্ষে বিএনপির সহযোগী সংগঠন কৃষক দলের আয়োজনে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি পালন করা হয়। এরই পরিপ্রেক্ষিতে আবদুল কাদির মোল্লা সিটি কলেজের মাঠে বৃক্ষরোপণ করার সময় মানবিক বিভাগের কয়েকজন শিক্ষার্থী ‘জয় বাংলা’ স্লোগান দেয়। এ ঘটনায় উপস্থিত নেতা-কর্মী ও শিক্ষার্থীদের মধ্যে উত্তেজনা তৈরি
১ ঘণ্টা আগে