জাবি প্রতিনিধি
ভোরে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় (জাবি) ক্যাম্পাসে অর্ধশতাধিক গাছ কেটে ফেলেছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। আজ সোমবার বিশ্ববিদ্যালয়ের সিএসই ভবনের সামনের এসব গাছ কেটে ফেলা হয়।
তবে গাছগুলো কে কেটেছে, জানেন না বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য (ভিসি) ড. কামরুল হাসান। তিনি ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে বলেন, ‘আমি আসলে জানি না এই গাছগুলো কে কেটেছে এবং গাছ কাটার অনুমতি কে দিয়েছে।’
এ ঘটনার তাৎক্ষণিক প্রতিবাদ করেন শিক্ষার্থীরা এবং গাছ কাটা বন্ধ করতে বাধ্য করেন। যদিও ইতিমধ্যে ওই স্থানের প্রায় ৯০ শতাংশ গাছ কেটে ফেলা হয়েছে। কেটে ফেলা গাছগুলোর মধ্যে কড়ই, সেগুন, নিম, তালসহ বিভিন্ন প্রজাতির গাছ রয়েছে।
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের নৃবিজ্ঞান বিভাগের ৪৯ ব্যাচের শিক্ষার্থী ইমরান হোসেন শুভ বলেন, ‘উপাচার্যের সঙ্গে আমাদের যতগুলো মাস্টারপ্ল্যান নিয়ে আলোচনা হয়েছে, তখন তিনি আমাদের জানিয়েছিলেন, মাস্টারপ্ল্যানের দরপত্র আহ্বানের আগে ক্যাম্পাসে আর কোনো কনস্ট্রাকশনের কাজ চলবে না এবং সেই পরিপ্রেক্ষিতে সিএসই ভবনের সামনে নিরাপত্তাবেষ্টনী দেওয়া হয়েছিল।
তবে দুঃখের বিষয় হলো যে, আজ সকালবেলায় আমরা সবাই অবাক হয়ে যাই এটা দেখে যে, সিএসই ভবনের সামনে ৪০টা গাছ উপড়ে ফেলা হয়েছে এবং উপাচার্য এসে জানান যে তিনি আসলে নিজেও জানেন না এই গাছ কাটার অনুমতি কে দিয়েছেন।
একই বিষয় আমরা আগেও দেখেছি অর্থাৎ গত প্রশাসনও আইবিএ ভবনের জন্য গাছ কাঁটার সময় একই কথা বলেছিল। আমরা কখনোই কোনো একাডেমিক ভবনের বিরুদ্ধে নই, কিন্তু আমরা চাই বিশ্ববিদ্যালয়ের যে মাস্টারপ্ল্যান, সেটা প্রণীত হোক এবং তারপর সব অ্যাসেসমেন্টের ভিত্তিতে জীববৈচিত্র্যের সবচেয়ে কম ক্ষতি করে যেসব স্থানে ভবন করা সম্ভব, সেসব স্থানে ভবন করা হোক।’
দর্শন বিভাগের ৫১ ব্যাচের শিক্ষার্থী সজীব আহমেদ জেনিস বলেন, ‘আমরা দীর্ঘদিন ধরে মাস্টারপ্ল্যানের আন্দোলন করে যাচ্ছি। গণ-অভ্যুত্থান-পরবর্তী সময়ে আমরা মাস্টারপ্ল্যানের একদম দ্বারপ্রান্তে, কিন্তু সিএসই ভবনের সামনে ৪০টির অধিক গাছ উপড়ে ফেলা হয়েছে। এ ঘটনাটা এই প্রজেক্টের পিডি নাসিরও জানে না এবং এই বিশ্ববিদ্যালয়ের সর্বোচ্চ অথরিটি উপাচার্যও জানেন না।
আমরা আসলে জানতে চাই, এই গাছগুলা কে কাটল, কার হুকুম নিয়ে কাটা হলো। আমরা বলেছি, মাস্টারপ্ল্যান ছাড়া কোনো কাজ হবে না এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের সবগুলা কাজই এখন বন্ধ রয়েছে। এই কাজও বন্ধ হওয়ার কথা, কিন্তু কার হুকুমে যে গাছগুলা কাটা হলো! আমরা উপাচার্যের সঙ্গে কথা বলেছি, তিনি বলেছেন, তিনি প্রশাসনিক ব্যবস্থা নেবেন। যদি উপাচার্য প্রশাসনিক ব্যবস্থা না নেয়, তাহলে আমরা অথরিটি হয়ে মামলা করব, আদালতে যাব এবং হাইকোর্ট থেকে খুঁজে বের করব কীভাবে বিশ্ববিদ্যালয়ের অভ্যন্তরীণ ৪০টির অধিক গাছ উপড়ে ফেলা হলো।’
ভোরে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় (জাবি) ক্যাম্পাসে অর্ধশতাধিক গাছ কেটে ফেলেছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। আজ সোমবার বিশ্ববিদ্যালয়ের সিএসই ভবনের সামনের এসব গাছ কেটে ফেলা হয়।
তবে গাছগুলো কে কেটেছে, জানেন না বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য (ভিসি) ড. কামরুল হাসান। তিনি ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে বলেন, ‘আমি আসলে জানি না এই গাছগুলো কে কেটেছে এবং গাছ কাটার অনুমতি কে দিয়েছে।’
এ ঘটনার তাৎক্ষণিক প্রতিবাদ করেন শিক্ষার্থীরা এবং গাছ কাটা বন্ধ করতে বাধ্য করেন। যদিও ইতিমধ্যে ওই স্থানের প্রায় ৯০ শতাংশ গাছ কেটে ফেলা হয়েছে। কেটে ফেলা গাছগুলোর মধ্যে কড়ই, সেগুন, নিম, তালসহ বিভিন্ন প্রজাতির গাছ রয়েছে।
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের নৃবিজ্ঞান বিভাগের ৪৯ ব্যাচের শিক্ষার্থী ইমরান হোসেন শুভ বলেন, ‘উপাচার্যের সঙ্গে আমাদের যতগুলো মাস্টারপ্ল্যান নিয়ে আলোচনা হয়েছে, তখন তিনি আমাদের জানিয়েছিলেন, মাস্টারপ্ল্যানের দরপত্র আহ্বানের আগে ক্যাম্পাসে আর কোনো কনস্ট্রাকশনের কাজ চলবে না এবং সেই পরিপ্রেক্ষিতে সিএসই ভবনের সামনে নিরাপত্তাবেষ্টনী দেওয়া হয়েছিল।
তবে দুঃখের বিষয় হলো যে, আজ সকালবেলায় আমরা সবাই অবাক হয়ে যাই এটা দেখে যে, সিএসই ভবনের সামনে ৪০টা গাছ উপড়ে ফেলা হয়েছে এবং উপাচার্য এসে জানান যে তিনি আসলে নিজেও জানেন না এই গাছ কাটার অনুমতি কে দিয়েছেন।
একই বিষয় আমরা আগেও দেখেছি অর্থাৎ গত প্রশাসনও আইবিএ ভবনের জন্য গাছ কাঁটার সময় একই কথা বলেছিল। আমরা কখনোই কোনো একাডেমিক ভবনের বিরুদ্ধে নই, কিন্তু আমরা চাই বিশ্ববিদ্যালয়ের যে মাস্টারপ্ল্যান, সেটা প্রণীত হোক এবং তারপর সব অ্যাসেসমেন্টের ভিত্তিতে জীববৈচিত্র্যের সবচেয়ে কম ক্ষতি করে যেসব স্থানে ভবন করা সম্ভব, সেসব স্থানে ভবন করা হোক।’
দর্শন বিভাগের ৫১ ব্যাচের শিক্ষার্থী সজীব আহমেদ জেনিস বলেন, ‘আমরা দীর্ঘদিন ধরে মাস্টারপ্ল্যানের আন্দোলন করে যাচ্ছি। গণ-অভ্যুত্থান-পরবর্তী সময়ে আমরা মাস্টারপ্ল্যানের একদম দ্বারপ্রান্তে, কিন্তু সিএসই ভবনের সামনে ৪০টির অধিক গাছ উপড়ে ফেলা হয়েছে। এ ঘটনাটা এই প্রজেক্টের পিডি নাসিরও জানে না এবং এই বিশ্ববিদ্যালয়ের সর্বোচ্চ অথরিটি উপাচার্যও জানেন না।
আমরা আসলে জানতে চাই, এই গাছগুলা কে কাটল, কার হুকুম নিয়ে কাটা হলো। আমরা বলেছি, মাস্টারপ্ল্যান ছাড়া কোনো কাজ হবে না এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের সবগুলা কাজই এখন বন্ধ রয়েছে। এই কাজও বন্ধ হওয়ার কথা, কিন্তু কার হুকুমে যে গাছগুলা কাটা হলো! আমরা উপাচার্যের সঙ্গে কথা বলেছি, তিনি বলেছেন, তিনি প্রশাসনিক ব্যবস্থা নেবেন। যদি উপাচার্য প্রশাসনিক ব্যবস্থা না নেয়, তাহলে আমরা অথরিটি হয়ে মামলা করব, আদালতে যাব এবং হাইকোর্ট থেকে খুঁজে বের করব কীভাবে বিশ্ববিদ্যালয়ের অভ্যন্তরীণ ৪০টির অধিক গাছ উপড়ে ফেলা হলো।’
ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে নিরাপত্তাসংক্রান্ত একটি পরিপূর্ণ পরিকল্পনার অংশ হিসেবে নতুন করে কয়েকটি অতিরিক্ত নিরাপত্তামূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। সাম্প্রতিক কিছু ঘটনার প্রেক্ষাপটে যাত্রী, কর্মরত সদস্য এবং অবকাঠামোর নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে এসব উদ্যোগ নিয়েছে কর্তৃপক্ষ।
৫ মিনিট আগেমেহেরপুরে ধর্ষণ মামলায় স্বপন আলী নামের এক ব্যক্তির যাবজ্জীবন কারাদণ্ড ও দুই লাখ টাকা জরিমানার আদেশ দিয়েছেন মেহেরপুরের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল।
১ ঘণ্টা আগেকুমিল্লার মুরাদনগরের বহুল আলোচিত ধর্ষণ ও নির্যাতন-কাণ্ডে নতুন করে আরও একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। এতে দেখা যাচ্ছে, স্থানীয় ছাত্রলীগ নেতা মুহাম্মদ আলী সুমনের নেতৃত্বে দলবদ্ধভাবে এক নারী ও পুরুষকে বিবস্ত্র করে নির্যাতন চালানো হচ্ছে।
২ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুর রেলওয়ে কারখানার ক্যারেজ অ্যান্ড ওয়াগন শপে লোহার বাবরি চুরির ঘটনা ঘটেছে। চুরির সঙ্গে জড়িত থাকায় টেম্পোরারি লেবার রিক্রুটমেন্ট (টিএলআর) মো. জাবেদকে (৩৫) আটক করেছে সৈয়দপুর কারখানার রেলওয়ে নিরাপত্তা বাহিনী।
২ ঘণ্টা আগে