কাপাসিয়া (গাজীপুর) প্রতিনিধি
ইউক্রেনে রাশিয়ার হামলার পর দুই দেশের মধ্যে চলছে রক্তক্ষয়ী যুদ্ধ। এতে ইউক্রেনের হয়ে যুদ্ধে অংশ নিয়েছেন বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত এক প্রবাসী দম্পতির ছেলে মোহাম্মদ তায়িব (১৮)। এ নিয়ে তাঁর স্বজনেরা এখন খুবই উদ্বিগ্ন।
তায়িবের বাবা হাবিবুর রহমান আইয়ুব একজন প্রবাসী। হাবিবুরের গ্রামের বাড়ি গাজীপুর জেলার কাপাসিয়া উপজেলার পাবুর গ্রামে।
হাবিবুরের মা গোল মেহের আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘তায়িব আমার বড় ছেলের ঘরের বড় নাতি। শুনছি সে বিদেশের (ইউক্রেন) হয়ে যুদ্ধ করছে। ওই দেশে যুদ্ধের ঘটনা শোনার পর থেকে আমার দুচোখে ঘুম আসে না। আল্লাহকে ডাকি, আল্লাহ আমার ছেলে ও নাতনিদের তুমি হেফাজত করো।’
গোল মেহের বলেন, ‘হাবিবুর আমার অনেক সাধনার ধন। সে আমার বড় ছেলে। হাবিবুর ইউক্রেনে থাকে ৩০-৪০ বছর হবে। সে ওই দেশে বিয়ে করেছে। ওই দেশে তাঁর দুইটা ছেলে হয়েছে। কিছুদিন আগে আমার ছেলে বলেছিল দেশে আসবে। যুদ্ধ লাগছে, এখন কেমনে দেশে আসবে? এখন আল্লাহ যদি তাদের হেফাজত করে।’
তায়িবের ছোট চাচা রাসেল হোসেন বলেন, ‘ইউক্রেন সরকারের যে আশ্রয় কেন্দ্র রয়েছে, আমার বড় ভাই তাঁর পরিবার নিয়ে সেখানে আশ্রয়ে রয়েছে। অনেক কষ্টে দিন কাটাচ্ছে। খেয়ে না খেয়ে খাবারের অনেক কষ্ট করছে। গত মঙ্গলবার রাতে যখন ভাইয়ের সঙ্গে কথা হয়, তখন তিনি বলছিলেন, ইউক্রেন সরকার এবং ওই দেশের বর্ডার গার্ড কাউকে ইউক্রেন থেকে অন্য দেশে যেতে দেয় না।’
রাসেল হোসেন বলেন, ‘ভাই আমাকে জানিয়েছে, তাঁর বড় ছেলে ইউক্রেনের হয়ে যুদ্ধে যোগ দিয়েছে। আমাদের চিন্তার সবচেয়ে বড় কারণ এখন তায়িব।’
রাসেল হোসেন আরও বলেন, ‘তায়িব ছোটবেলা থেকেই অনেক ডানপিটে স্বভাবের ছিল। ছোটবেলায় আমরা তাকে দেখেছি গায়ের শক্তি ও সাহসের দিক দিয়ে অন্য বাচ্চাদের থেকে আলাদা ছিল সে। চিন্তাশীল স্বভাবের ছেলে ছিল তায়িব। নিজের চিন্তাকে প্রাধান্য দিয়ে তার বাবাকে বুঝিয়ে ইউক্রেনের হয়ে যুদ্ধে অংশ নিয়েছে তায়িব। এখন যদি তাদের বাংলাদেশ সরকার দেশে ফিরিয়ে আনার কোনো ব্যবস্থা গ্রহণ করে, তাহলে হয়তো তারা দেশে ফিরে আসতে পারবে।’
ইউক্রেনে রাশিয়ার হামলার পর দুই দেশের মধ্যে চলছে রক্তক্ষয়ী যুদ্ধ। এতে ইউক্রেনের হয়ে যুদ্ধে অংশ নিয়েছেন বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত এক প্রবাসী দম্পতির ছেলে মোহাম্মদ তায়িব (১৮)। এ নিয়ে তাঁর স্বজনেরা এখন খুবই উদ্বিগ্ন।
তায়িবের বাবা হাবিবুর রহমান আইয়ুব একজন প্রবাসী। হাবিবুরের গ্রামের বাড়ি গাজীপুর জেলার কাপাসিয়া উপজেলার পাবুর গ্রামে।
হাবিবুরের মা গোল মেহের আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘তায়িব আমার বড় ছেলের ঘরের বড় নাতি। শুনছি সে বিদেশের (ইউক্রেন) হয়ে যুদ্ধ করছে। ওই দেশে যুদ্ধের ঘটনা শোনার পর থেকে আমার দুচোখে ঘুম আসে না। আল্লাহকে ডাকি, আল্লাহ আমার ছেলে ও নাতনিদের তুমি হেফাজত করো।’
গোল মেহের বলেন, ‘হাবিবুর আমার অনেক সাধনার ধন। সে আমার বড় ছেলে। হাবিবুর ইউক্রেনে থাকে ৩০-৪০ বছর হবে। সে ওই দেশে বিয়ে করেছে। ওই দেশে তাঁর দুইটা ছেলে হয়েছে। কিছুদিন আগে আমার ছেলে বলেছিল দেশে আসবে। যুদ্ধ লাগছে, এখন কেমনে দেশে আসবে? এখন আল্লাহ যদি তাদের হেফাজত করে।’
তায়িবের ছোট চাচা রাসেল হোসেন বলেন, ‘ইউক্রেন সরকারের যে আশ্রয় কেন্দ্র রয়েছে, আমার বড় ভাই তাঁর পরিবার নিয়ে সেখানে আশ্রয়ে রয়েছে। অনেক কষ্টে দিন কাটাচ্ছে। খেয়ে না খেয়ে খাবারের অনেক কষ্ট করছে। গত মঙ্গলবার রাতে যখন ভাইয়ের সঙ্গে কথা হয়, তখন তিনি বলছিলেন, ইউক্রেন সরকার এবং ওই দেশের বর্ডার গার্ড কাউকে ইউক্রেন থেকে অন্য দেশে যেতে দেয় না।’
রাসেল হোসেন বলেন, ‘ভাই আমাকে জানিয়েছে, তাঁর বড় ছেলে ইউক্রেনের হয়ে যুদ্ধে যোগ দিয়েছে। আমাদের চিন্তার সবচেয়ে বড় কারণ এখন তায়িব।’
রাসেল হোসেন আরও বলেন, ‘তায়িব ছোটবেলা থেকেই অনেক ডানপিটে স্বভাবের ছিল। ছোটবেলায় আমরা তাকে দেখেছি গায়ের শক্তি ও সাহসের দিক দিয়ে অন্য বাচ্চাদের থেকে আলাদা ছিল সে। চিন্তাশীল স্বভাবের ছেলে ছিল তায়িব। নিজের চিন্তাকে প্রাধান্য দিয়ে তার বাবাকে বুঝিয়ে ইউক্রেনের হয়ে যুদ্ধে অংশ নিয়েছে তায়িব। এখন যদি তাদের বাংলাদেশ সরকার দেশে ফিরিয়ে আনার কোনো ব্যবস্থা গ্রহণ করে, তাহলে হয়তো তারা দেশে ফিরে আসতে পারবে।’
একটি গাড়ির ভেতর থেকে করা ভিডিওতে দেখা যায়, অন্তত তিনজন ট্রাফিক পুলিশ সদস্য সেখানে দায়িত্ব পালন করছেন। তাঁদের পাশ কাটিয়ে চাপাতিধারী ছিনতাইকারী নির্বিঘ্নে চলে যাচ্ছে। পথচারীদের কেউ কেউ ছিনতাইয়ের ঘটনা দেখলেও তাঁরা কেউ এগিয়ে যাননি।
৩৮ মিনিট আগেনাটোর শহরের হরিশপুরে ট্রাকচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী অপু হোসেন (২০) নামের এক যুবক নিহত হয়েছেন। অপু হরিশপুর এলাকার ময়েজ উদ্দিনের ছেলে। অপরদিকে মোটরসাইকেলের সঙ্গে সংঘর্ষে আব্দুল কাদের (৫৫) নামের এক ভ্যানচালক নিহত হয়েছেন। নাটোর-রাজশাহী মহাসড়কের চাঁদপুর এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
৩ ঘণ্টা আগেউচ্চশিক্ষার উদ্দেশ্যে তেরো বছর বয়সে বাড়ি ছেড়ে চট্টগ্রামের হাটহাজারীর কওমি মাদ্রাসা আল জামিয়াতুল আহলিয়া দারুল উলুম মঈনুল ইসলামে ভর্তি হয়েছিলেন বরগুনার ওমর ওরফে বেলাল হোসাইন। পরিবারের স্বপ্ন ছিল, বেলাল একদিন আলেম হয়ে সমাজে আলো ছড়াবেন। কিন্তু সেটি দুঃস্বপ্নে পরিণত হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেবগুড়ায় একটি আবাসিক হোটেলে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করতে গিয়ে অবরুদ্ধ হয়ে পড়েন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট। পরে অতিরিক্ত পুলিশ ও সেনাবাহিনী গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। এ সময় হোটেলের কর্মচারীরা পালিয়ে যান। অনৈতিক কার্যকলাপের অভিযোগে হোটেলটি থেকে ১০ নারী ও দুই পুরুষকে আটক করেন ভ্রাম্যমাণ আদালত।
৩ ঘণ্টা আগে