ঢাবি প্রতিনিধি
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশন থেকে ২ হাজার ২২৯টি পরিবারকে আর্থিক সহায়তা দেওয়া হয়েছে বলে জানান ফাউন্ডেশনের প্রধান নির্বাহী ও শহীদ মুগ্ধের ভাই মীর মাহবুবুর রহমান স্নিগ্ধ।
আজ বুধবার দুপুরে রাজধানীর শাহবাগে ফাউন্ডেশনের কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান স্নিগ্ধ।
সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, ‘দুই হাজার ২২৯টি পরিবারকে আর্থিক সহায়তা দেওয়া হয়েছে। সেখানে রয়েছে ৬২৮ জন নিহতের পরিবার এবং এক হাজার ৬০১ জন আহতের পরিবার।’
গত ১ অক্টোবর থেকে শহীদ ও আহতদের স্বজনদের আর্থিক সহায়তা দেওয়া শুরু হয়। জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনে ১০৯ কোটি ২০ লাখ ২৩ হাজার পাঁচ টাকা জমা হয়েছে, খরচ হয়েছে ৪৭ কোটি ৩২ লাখ ৭২৯ টাকা। বাকি ৬১ কোটি টাকা ফাউন্ডেশনের কাছে জমা আছে।
ফাউন্ডেশনের সাধারণ সম্পাদক ও জাতীয় নাগরিক কমিটির মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম বলেন, ‘স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের হিসাব অনুযায়ী শহীদের সংখ্যা ৮২৬ জন। এরমধ্যে ৬২৮ জনের পরিবারকে ফাউন্ডেশন আর্থিক সহায়তা দেওয়া হয়েছে। আর ১৯৮ জন শহীদের পরিবারের কাছে সহায়তা দেওয়া হবে। তালিকায় আহতদের সংখ্যা ১১ হাজার ৩০৬ জন। এরমধ্যে এক হাজার ৬০১ জনকে আর্থিক সহায়তা দেওয়া হয়েছে।
সহায়তা প্রদানে বিলম্ব কেন? জানতে চাইলে সারজিস বলেন, ‘বার বার যাচাই করা হচ্ছে তালিকা। এমন কেস পাওয়া যাচ্ছে, যারা আন্দোলনকারী ছিলেন না। এমআইএস-এর তালিকা ও ফাউন্ডেশনের তালিকার মধ্যে সমন্বয় করা হচ্ছে। ফাউন্ডেশনের যেসব আবেদন আসছে, আমরা সেগুলো যাচাই করছি। যাচাই করে সহায়তা দেওয়া হচ্ছে। প্রয়োজনীয় নথি না থাকলে সহায়তা পেতে অনেক ক্ষেত্রে সময় লাগছে। হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্রের প্রমাণ সঙ্গে থাকতে হবে, অনেকের হাসপাতালের ছাড়পত্রের কাগজ, প্রত্যয়নপত্র নেই বলে যাচাই করে তাদের আর্থিক সহায়তা দিতে দেরি হচ্ছে।
সারজিস আরও বলেন, ‘ফাউণ্ডেশনে মোট ৩৫ জন কাজ করছেন। শহীদদের পরিবারকে সহায়তা দেওয়া নিয়ে বেশি কাজ করেছি। এখন আহতদের সহায়তা দেওয়ার বিষয় প্রাধান্য থাকবে।
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশন থেকে ২ হাজার ২২৯টি পরিবারকে আর্থিক সহায়তা দেওয়া হয়েছে বলে জানান ফাউন্ডেশনের প্রধান নির্বাহী ও শহীদ মুগ্ধের ভাই মীর মাহবুবুর রহমান স্নিগ্ধ।
আজ বুধবার দুপুরে রাজধানীর শাহবাগে ফাউন্ডেশনের কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান স্নিগ্ধ।
সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, ‘দুই হাজার ২২৯টি পরিবারকে আর্থিক সহায়তা দেওয়া হয়েছে। সেখানে রয়েছে ৬২৮ জন নিহতের পরিবার এবং এক হাজার ৬০১ জন আহতের পরিবার।’
গত ১ অক্টোবর থেকে শহীদ ও আহতদের স্বজনদের আর্থিক সহায়তা দেওয়া শুরু হয়। জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনে ১০৯ কোটি ২০ লাখ ২৩ হাজার পাঁচ টাকা জমা হয়েছে, খরচ হয়েছে ৪৭ কোটি ৩২ লাখ ৭২৯ টাকা। বাকি ৬১ কোটি টাকা ফাউন্ডেশনের কাছে জমা আছে।
ফাউন্ডেশনের সাধারণ সম্পাদক ও জাতীয় নাগরিক কমিটির মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম বলেন, ‘স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের হিসাব অনুযায়ী শহীদের সংখ্যা ৮২৬ জন। এরমধ্যে ৬২৮ জনের পরিবারকে ফাউন্ডেশন আর্থিক সহায়তা দেওয়া হয়েছে। আর ১৯৮ জন শহীদের পরিবারের কাছে সহায়তা দেওয়া হবে। তালিকায় আহতদের সংখ্যা ১১ হাজার ৩০৬ জন। এরমধ্যে এক হাজার ৬০১ জনকে আর্থিক সহায়তা দেওয়া হয়েছে।
সহায়তা প্রদানে বিলম্ব কেন? জানতে চাইলে সারজিস বলেন, ‘বার বার যাচাই করা হচ্ছে তালিকা। এমন কেস পাওয়া যাচ্ছে, যারা আন্দোলনকারী ছিলেন না। এমআইএস-এর তালিকা ও ফাউন্ডেশনের তালিকার মধ্যে সমন্বয় করা হচ্ছে। ফাউন্ডেশনের যেসব আবেদন আসছে, আমরা সেগুলো যাচাই করছি। যাচাই করে সহায়তা দেওয়া হচ্ছে। প্রয়োজনীয় নথি না থাকলে সহায়তা পেতে অনেক ক্ষেত্রে সময় লাগছে। হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্রের প্রমাণ সঙ্গে থাকতে হবে, অনেকের হাসপাতালের ছাড়পত্রের কাগজ, প্রত্যয়নপত্র নেই বলে যাচাই করে তাদের আর্থিক সহায়তা দিতে দেরি হচ্ছে।
সারজিস আরও বলেন, ‘ফাউণ্ডেশনে মোট ৩৫ জন কাজ করছেন। শহীদদের পরিবারকে সহায়তা দেওয়া নিয়ে বেশি কাজ করেছি। এখন আহতদের সহায়তা দেওয়ার বিষয় প্রাধান্য থাকবে।
পবিত্র ঈদুল আজহা উপলক্ষে সরকার সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচির আওতায় শাকুয়াই ইউনিয়নের প্রান্তিক নারী উপকারভোগীদের (ভিডব্লিউবি) মাঝে চাল বিতরণ করছে। মঙ্গলবার প্রতিজন উপকারভোগীকে তিন বস্তা করে চাল দেওয়া হয়। অভিযোগ উঠেছে, কিছু ব্যবসায়ী ওই চাল উপকারভোগীদের কাছ থেকে কিনে মজুদ করছেন।
৩ মিনিট আগেগোপন সংবাদের ভিত্তিতে তিনি ঘটনাস্থলে পৌঁছে সরকারি চাল দেখতে পান। বিষয়টি তাৎক্ষণিকভাবে ইউএনওকে অবহিত করলে তিনি সেখানে গিয়ে প্রথমে ৩০ বস্তা পরে আরও ৮৭ বস্তাসহ মোট ১১৭ বস্তা চাল জব্দ করেন এবং জামতৈল ইউনিয়ন পরিষদে তা সংরক্ষণ করা হয়।
৫ মিনিট আগেবঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট নিম্নচাপের প্রভাবে ভোলার চরফ্যাশন উপজেলায় কৃষি খাতে ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। টানা কয়েক দিনের ভারী বর্ষণ ও জোয়ারের পানিতে ওই এলাকায় জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়। এতে উপজেলার গ্রীষ্মকালীন সবজি, আউশ ধানের বীজতলা ও রোপা আউশ ধান চাষে ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগেউত্তরাঞ্চলের যোগাযোগের প্রধান সড়ক রংপুর-দিনাজপুর মহাসড়ক। এ মহাসড়কের রংপুরের পাগলাপীর থেকে মেডিকেল মোড় পর্যন্ত প্রায় ১০ কিলোমিটার অংশ এখন পথচারী ও যানবাহনের জন্য মরণফাঁদে পরিণত হয়েছে। হাজারো গর্তে ভরা এই মহাসড়কে প্রতিদিন চলাচল করতে হচ্ছে দুর্ঘটনার ঝুঁকি নিয়ে। ভোগান্তির শেষ নেই যাত্রী ও চালকদের।
৬ ঘণ্টা আগে