নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সাবেক সহকর্মী পরিচয়ে এক ট্রাফিক পুলিশের কাছে মাসিক চাঁদা দাবি করে গ্রেপ্তার হয়েছেন এক প্রতারক। পরে ট্রাফিক পুলিশের কর্মকর্তা ওই প্রতারকের নামে ডেমরা থানায় মামলা করেছেন। ওই মামলায় পুলিশ তাঁকে গ্রেপ্তার দেখিয়েছে।
গ্রেপ্তার ব্যক্তির নাম— শাহ কামাল খান। তাঁর বাড়ি মুন্সীগঞ্জের টঙ্গীবাড়ী উপজেলায়। বর্তমানে তিনি ঢাকা কদমতলীর রায়েরবাগ এলাকায় থাকেন।
গতকাল শনিবার দুপুরে ডেমরার ইউলুপ এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। ডেমরা থানা-পুলিশ জানিয়েছে, গত ১৬ জানুয়ারি (বৃহস্পতিবার) দুপুরে শাহ কামাল খান ডেমরা জোনের ট্রাফিক পরিদর্শক জি এম মুসা কালিমুল্লাকে কল দেন। আলাপচারিতায় তিনি নিজেকে সাংবাদিক, রাজনীতিবিদ এবং প্রধান উপদেষ্টার এক সময়ের সহকর্মী বলে পরিচয় দেন। তিনি ট্রাফিক পরিদর্শক জি এম মুসার সঙ্গে দেখা করতে চান।
দেখা করার কারণ জানতে চাইলে কামাল বলেন, তাঁকে প্রতি মাসে ১০ হাজার টাকা করে দিতে হবে। চাঁদা দেওয়ার কারণ কী জানতে চাইলে তিনি বলেন, টাকা না দিলে এই পুলিশ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে আইজিপির কাছে বিভিন্ন অনিয়ম উল্লেখ করে অভিযোগ দেবেন।
একই দিন বিকেল ৩টায় অভিযুক্ত শাহ কামাল ট্রাফিক পরিদর্শকের মোবাইল নম্বরে কল দিয়ে আবার টাকা দাবি করেন। পরে ট্রাফিক পুলিশ পরিদর্শক বিষয়টি তাঁর সহকর্মী এবং ঊর্ধ্বতনদের জানান।
পুলিশ আরও জানিয়েছে, শাহ কামাল ওই ট্রাফিক পুলিশ জি এম মুসা ছাড়াও ডেমরায় আরও কয়েকজন ট্রাফিক পুলিশ কর্মকর্তার কাছে টাকা চেয়ে কল দিয়েছেন। ট্রাফিক পরিদর্শক ইমরান খানের কাছেও তিনি একই দিন ১০ হাজার টাকা চাঁদা দাবি করেন।
পরবর্তীতে গতকাল শনিবার দুপুরে শাহ কামাল টাকা নেওয়ার জন্য ট্রাফিক পরিদর্শক জি এম মুসার কাছে মাতুয়াইল ইউলুপ সংলগ্ন পাকা রাস্তায় আসেন। সেখান থেকে পুলিশ তাঁকে গ্রেপ্তার করেন। তাঁর বিরুদ্ধে অন্যতম একজন ভুক্তভোগী ট্রাফিক পরিদর্শক জি এম মুসা কালিমুল্লা একটি চাঁদাবাজির মামলা করেন। ওই মামলায় তাঁকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়।
এ বিষয়ে ডেমরা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মাহমুদুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘শাহ কামাল একজন প্রতারক। সে নিজেকে কখনো সাংবাদিক, রাজনীতিবিদ, কখনো আমলা আবার কখনো প্রধান উপদেষ্টার সাবেক সহকর্মী পরিচয় দিয়ে মানুষকে ব্ল্যাকমেল করে।’
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সাবেক সহকর্মী পরিচয়ে এক ট্রাফিক পুলিশের কাছে মাসিক চাঁদা দাবি করে গ্রেপ্তার হয়েছেন এক প্রতারক। পরে ট্রাফিক পুলিশের কর্মকর্তা ওই প্রতারকের নামে ডেমরা থানায় মামলা করেছেন। ওই মামলায় পুলিশ তাঁকে গ্রেপ্তার দেখিয়েছে।
গ্রেপ্তার ব্যক্তির নাম— শাহ কামাল খান। তাঁর বাড়ি মুন্সীগঞ্জের টঙ্গীবাড়ী উপজেলায়। বর্তমানে তিনি ঢাকা কদমতলীর রায়েরবাগ এলাকায় থাকেন।
গতকাল শনিবার দুপুরে ডেমরার ইউলুপ এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। ডেমরা থানা-পুলিশ জানিয়েছে, গত ১৬ জানুয়ারি (বৃহস্পতিবার) দুপুরে শাহ কামাল খান ডেমরা জোনের ট্রাফিক পরিদর্শক জি এম মুসা কালিমুল্লাকে কল দেন। আলাপচারিতায় তিনি নিজেকে সাংবাদিক, রাজনীতিবিদ এবং প্রধান উপদেষ্টার এক সময়ের সহকর্মী বলে পরিচয় দেন। তিনি ট্রাফিক পরিদর্শক জি এম মুসার সঙ্গে দেখা করতে চান।
দেখা করার কারণ জানতে চাইলে কামাল বলেন, তাঁকে প্রতি মাসে ১০ হাজার টাকা করে দিতে হবে। চাঁদা দেওয়ার কারণ কী জানতে চাইলে তিনি বলেন, টাকা না দিলে এই পুলিশ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে আইজিপির কাছে বিভিন্ন অনিয়ম উল্লেখ করে অভিযোগ দেবেন।
একই দিন বিকেল ৩টায় অভিযুক্ত শাহ কামাল ট্রাফিক পরিদর্শকের মোবাইল নম্বরে কল দিয়ে আবার টাকা দাবি করেন। পরে ট্রাফিক পুলিশ পরিদর্শক বিষয়টি তাঁর সহকর্মী এবং ঊর্ধ্বতনদের জানান।
পুলিশ আরও জানিয়েছে, শাহ কামাল ওই ট্রাফিক পুলিশ জি এম মুসা ছাড়াও ডেমরায় আরও কয়েকজন ট্রাফিক পুলিশ কর্মকর্তার কাছে টাকা চেয়ে কল দিয়েছেন। ট্রাফিক পরিদর্শক ইমরান খানের কাছেও তিনি একই দিন ১০ হাজার টাকা চাঁদা দাবি করেন।
পরবর্তীতে গতকাল শনিবার দুপুরে শাহ কামাল টাকা নেওয়ার জন্য ট্রাফিক পরিদর্শক জি এম মুসার কাছে মাতুয়াইল ইউলুপ সংলগ্ন পাকা রাস্তায় আসেন। সেখান থেকে পুলিশ তাঁকে গ্রেপ্তার করেন। তাঁর বিরুদ্ধে অন্যতম একজন ভুক্তভোগী ট্রাফিক পরিদর্শক জি এম মুসা কালিমুল্লা একটি চাঁদাবাজির মামলা করেন। ওই মামলায় তাঁকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়।
এ বিষয়ে ডেমরা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মাহমুদুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘শাহ কামাল একজন প্রতারক। সে নিজেকে কখনো সাংবাদিক, রাজনীতিবিদ, কখনো আমলা আবার কখনো প্রধান উপদেষ্টার সাবেক সহকর্মী পরিচয় দিয়ে মানুষকে ব্ল্যাকমেল করে।’
গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে আটক হন নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগের নেতা নাজমুল কবির শিশির। আজ শুক্রবার বিকেলে চাঁদাবাজি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে তাঁকে জেল-হাজতে প্রেরণ করা হয়েছে। তিনি রামগঞ্জ পৌরসভার আঙ্গারপাড়া এলাকার মো. নয়ন মাস্টারের ছেলে।
৪২ মিনিট আগেকুমিল্লায় যৌথ বাহিনী তুলে নেওয়ার পর হাসপাতালে তৌহিদুর রহমান নামের এক যুবদল নেতার লাশ পেয়েছে পরিবার। আজ শুক্রবার বেলা সাড়ে ১২টায় তাঁর মৃত্যুর খবর পায় পরিবার। তবে কখন তাঁর মৃত্যু হয়েছে সে তথ্য জানা যায়নি। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হেফাজতে যুবদল নেতার মৃত্যু তথ্য জানিয়েছেন তাঁর ভাই আবুল কালাম।
১ ঘণ্টা আগেইতালি নেওয়া কথা বলে ফরিদপুর থেকে দুই জনকে নেওয়া হয়েছিল লিবিয়ায়। সেখানে নেওয়ার পর তাঁদের ওপর নির্যাতন করা হয়। এরপর নেওয়া হয় মুক্তিপণ। তবে এতেও মুক্তি মেলেনি। গুলি করে হত্যা করা হয়েছে ওই দুই যুবককে। ঢাকা, ফরিদপুর, লিবিয়া, গুলি, হত্যা, জেলার খবর
১ ঘণ্টা আগেএক মাসের ব্যবধানে হত্যাকাণ্ড ও সহিংসতার ঘটনায় সাবেক সরকারসংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মামলার সংখ্যা বেড়েছে ৪ গুণের বেশি। আর আসামির সংখ্যা হয়েছে দ্বিগুণের বেশি। সরকার পতনের পর গত ডিসেম্বরে হত্যাকাণ্ড ও সহিংসতার ঘটনায় সাবেক সরকারসংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মামলার সংখ্যা ছিল ১৭টি। জানুয়ারিতে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭২টি।
১ ঘণ্টা আগে