মাদারীপুর প্রতিনিধি
মাদারীপুর-৩ আসনে (কালকিনি-ডাসার-সদরের একাংশ) ঈগল প্রার্থীর বিজয় মিছিলে বোমা হামলায় আহত চা দোকানি এমারত সরদারের (৪৫) মৃত্যু হয়েছে। তিনদিন চিকিৎসার পর থেকে আজ বৃহস্পতিবার সকালে ঢাকার একটি বেসরকারি হাসপাতালে অবস্থায় মারা যান তিনি।
তাঁর মৃত্যুতে এলাকায় উত্তেজনা থাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন আছে। এদিকে এ ঘটনায় স্বজনদের পক্ষে থানায় হত্যা মামলা করা হয়েছে। এমারতের স্বজনেরা এ হত্যার দ্রুত বিচার দাবি জানিয়েছেন।
নিহত এমারত সরদার কালকিনি উপজেলার আলীনগর ইউনিয়নের কালিনগর গ্রামের ফরজউদ্দিন সরদারের ছেলে। তাঁর স্ত্রীর নাম শাহানাজ বেগম। এই দম্পতির দুই ছেলে সন্তান রয়েছে।
পুলিশ, স্বজন ও স্থানীয় সূত্র জানায়, দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে মাদারীপুর-৩ আসনে নৌকার প্রার্থী ড. আবদুস সোবহান মিয়া গোলাপকে পরাজিত করে বিজয়ী হন স্বতন্ত্র প্রার্থী ঈগল প্রতিকের মোসা. তাহমিনা বেগম। এই আনন্দে স্বতন্ত্রপ্রার্থীর কর্মী-সমর্থকেরা নির্বাচনের পর দিন ৮ জানুয়ারি (সোমবার) সকালে একটি বিজয় মিছিল বের করে। মিছিলটি কালকিনি উপজেলার আলীনগর ইউনিয়নের কালিগঞ্জ থেকে ফাসিয়াতলা বাজারের যাবার পথে মিছিলে হঠাৎ হামলা চালায় নৌকার প্রার্থী ড. আবদুস সোবহান মিয়া গোলাপের কর্মী-সমর্থকরা।
অভিযোগ উঠে আলীনগর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়াম্যান সাহিদ পারভেজের নেতৃত্বে বিজয় মিছিলে এই হামলার ঘটনা ঘটেছে। এ সময় বেশ কয়েকটি বোমা নিক্ষেপ করা হয়। এতে কপক্ষে ১০ জন হয়। বিজয় মিছিল থেকে আহতদের উদ্ধার করে প্রথমে মাদারীপুর সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
এ সময় এমারত সরদারসহ দুজনের অবস্থা গুরুতর হওয়ায় তাঁদের উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকার শেখ হাসিনা বার্ণ ইউনিটে ভর্তি করা হয়। পরে তাঁর অবস্থা আরও গুরুতর হলে সেখান থেকে আজ বৃহস্পতিবার ভোরে আহত এমারত সরদারকে ঢাকার প্রাইম জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় সকালে মারা যান এমারত সরদার।
এই ঘটনায় নিহত এমারত সরদারের বড় ছেলে হাসান সরদার (২০) বাদী হয়ে আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে কালকিনি থানায় ২০ জনের নামে একটি হত্যা মামলা করেন।
নিহতের স্ত্রী শাহানাজ বেগম বলেন, ‘আমার স্বামীকে হত্যা করা হয়েছে। আমরা ছেলেদের এতিম করা হয়েছে। আমি স্বামী হত্যার বিচার চাই।’
নিহতের ছেলে ওহিদ সরদার (১৮) বলেন, ‘৮ জানুয়ারি বিজয় মিছিলে নৌকার সমর্থকেরা বোমা মারে। এতে করে আমার বাবা আহত হন। তিন দিন চিকিৎসার পর আজ (বৃহস্পতিবার) আমার বাবা মারা গেছেন। আমার বাবা স্বতন্ত্রপ্রার্থী তাহমিনা বেগমের সমর্থক ছিলেন। এই হত্যার বিচার চাই আমরা।’
পরাজিত নৌকার প্রার্থী ড. আবদুস সোবহান মিয়া গোলাপের সমর্থক ও কালকিনির আলীনগর ইউনিয়নের চেয়াম্যান সাহিদ পারভেজ বলেন, ‘একটি পক্ষ এই বোমা হামলার ঘটনার দোষ আমাদের ওপর চাপানোর চেষ্টা করছে। কিন্তু আমি বা আমাদের কোনো লোক এই ঘটনার সাথে জড়িত না। বিজয় মিছিলে নিজেরাই আনন্দ করার জন্য ককটেল ফোটাতে ফোটাতে এসেছে। পরে নিজেদের ফোটা ককটেলেই এই দুর্ঘটনা ঘটেছে। আমিও চাই পুলিশ প্রশাসন এর সঠিক তদন্ত করে দোষীদের বিচার করুক।’
রাজধানী ঢাকার প্রাইম জেনারেল হাসপাতালের সিইও ডা. গোলাম মোস্তফা বলেন, ‘এমরাতের শরীরের বিভিন্ন স্থানে ক্ষত হয়ে যায়। তাঁকে হাসপাতালে ভর্তি করার আগেই অবস্থা খারাপ ছিল। ভোরে ভর্তি করা হয়। পরে তিনি চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান।’
মাদারীপুর-৩ আসনের সদ্য বিজয়ী সংসদ সদস্য মোসা. তাহমিনা বেগম বলেন, ‘৭ তারিখে আমার নির্বাচনী ফলাফল ঘোষণা করার পর, তারা বাড়িতে চলে যান। এরপর সকালে আলীনগর ইউনিয়নে তারা বিজয় মিছিল বের করে। সেই বিজয় মিছিলে আমার নির্বাচনের প্রতিদ্বন্দ্বী ড. আবদুস সোবহান মিয়া গোলাপের লোকজন মিছিরের ওপরে বোমা মারেন। বোমায় আমার কয়েকজন কর্মী আহত হন। এর মধ্যে দুজন কর্মী গুরুতর আহত হন। এর মধ্যে এমারত নামের আমার এক কর্মী চিকিৎসাধীন অবস্থায় আজ (বৃহস্পতিবার) মারা যান।’
মোসা. তাহমিনা বেগম আরও বলেন, ‘আমি প্রশাসনের কাছে দাবি করব, বিজয়ের পরে বিজয় মিছিল হতেই পারে। সেখানে প্রতিপক্ষ বোমা মেরে মৃত্যুর মুখে ঠেলে দেয়, তা পরিকল্পিত এবং এর সঠিক বিচার প্রার্থণা করছি।’
মাদারীপুরের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. কামরুল ইসলাম বলেন, এই ঘটনায় মামলা হয়েছে। আসামীদের ধরতে পুলিশের অভিযান অব্যাহত আছে। এদিকে এই ঘটনায় এলাকায় উত্তেজনা থাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।
উল্লেখ্য, মাদারীপুর-৩ আসনে এই নির্বাচনকে কেন্দ্র করে বিজয়ী স্বতন্ত্রপ্রার্থী ঈগল প্রতীকের মোসা. তাহমিনা বেগমের কর্মী এসকেন্দার খাঁকে (৭০) গত ২৩ ডিসেম্বর কুপিয়ে হত্যা করা হয়। কালকিনি উপজেলার লক্ষ্মীপুর ইউনিয়নের এসকেন্দার খাঁ সকালে নিজ বাড়ির সামনে রাস্তায় হাঁটতে বের হলে পরাজিত নৌকার প্রার্থী ড. আবদুস সোবহান মিয়া গোলাপের লোকজন কুপিয়ে জখম করে বলে অভিযোগ রয়েছে। পরে তিনি এদিন দুপুরে বরিশাল শের-ই বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান।
মাদারীপুর-৩ আসনে ঈগল প্রতীকে ৯৬ হাজার ৩৩৩ পেয়ে বিজয়ী হন স্বতন্ত্র প্রার্থী মোসা. তাহমিনা বেগম। তিনি কালকিনি উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি। অপরদিকে নৌকা প্রতীকে ড. আবদুস সোবহান মিয়া গোলাপ পান ৬১ হাজার ৯৭১ ভোট। পরাজিত এই প্রার্থী কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক।
মাদারীপুর-৩ আসনে (কালকিনি-ডাসার-সদরের একাংশ) ঈগল প্রার্থীর বিজয় মিছিলে বোমা হামলায় আহত চা দোকানি এমারত সরদারের (৪৫) মৃত্যু হয়েছে। তিনদিন চিকিৎসার পর থেকে আজ বৃহস্পতিবার সকালে ঢাকার একটি বেসরকারি হাসপাতালে অবস্থায় মারা যান তিনি।
তাঁর মৃত্যুতে এলাকায় উত্তেজনা থাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন আছে। এদিকে এ ঘটনায় স্বজনদের পক্ষে থানায় হত্যা মামলা করা হয়েছে। এমারতের স্বজনেরা এ হত্যার দ্রুত বিচার দাবি জানিয়েছেন।
নিহত এমারত সরদার কালকিনি উপজেলার আলীনগর ইউনিয়নের কালিনগর গ্রামের ফরজউদ্দিন সরদারের ছেলে। তাঁর স্ত্রীর নাম শাহানাজ বেগম। এই দম্পতির দুই ছেলে সন্তান রয়েছে।
পুলিশ, স্বজন ও স্থানীয় সূত্র জানায়, দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে মাদারীপুর-৩ আসনে নৌকার প্রার্থী ড. আবদুস সোবহান মিয়া গোলাপকে পরাজিত করে বিজয়ী হন স্বতন্ত্র প্রার্থী ঈগল প্রতিকের মোসা. তাহমিনা বেগম। এই আনন্দে স্বতন্ত্রপ্রার্থীর কর্মী-সমর্থকেরা নির্বাচনের পর দিন ৮ জানুয়ারি (সোমবার) সকালে একটি বিজয় মিছিল বের করে। মিছিলটি কালকিনি উপজেলার আলীনগর ইউনিয়নের কালিগঞ্জ থেকে ফাসিয়াতলা বাজারের যাবার পথে মিছিলে হঠাৎ হামলা চালায় নৌকার প্রার্থী ড. আবদুস সোবহান মিয়া গোলাপের কর্মী-সমর্থকরা।
অভিযোগ উঠে আলীনগর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়াম্যান সাহিদ পারভেজের নেতৃত্বে বিজয় মিছিলে এই হামলার ঘটনা ঘটেছে। এ সময় বেশ কয়েকটি বোমা নিক্ষেপ করা হয়। এতে কপক্ষে ১০ জন হয়। বিজয় মিছিল থেকে আহতদের উদ্ধার করে প্রথমে মাদারীপুর সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
এ সময় এমারত সরদারসহ দুজনের অবস্থা গুরুতর হওয়ায় তাঁদের উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকার শেখ হাসিনা বার্ণ ইউনিটে ভর্তি করা হয়। পরে তাঁর অবস্থা আরও গুরুতর হলে সেখান থেকে আজ বৃহস্পতিবার ভোরে আহত এমারত সরদারকে ঢাকার প্রাইম জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় সকালে মারা যান এমারত সরদার।
এই ঘটনায় নিহত এমারত সরদারের বড় ছেলে হাসান সরদার (২০) বাদী হয়ে আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে কালকিনি থানায় ২০ জনের নামে একটি হত্যা মামলা করেন।
নিহতের স্ত্রী শাহানাজ বেগম বলেন, ‘আমার স্বামীকে হত্যা করা হয়েছে। আমরা ছেলেদের এতিম করা হয়েছে। আমি স্বামী হত্যার বিচার চাই।’
নিহতের ছেলে ওহিদ সরদার (১৮) বলেন, ‘৮ জানুয়ারি বিজয় মিছিলে নৌকার সমর্থকেরা বোমা মারে। এতে করে আমার বাবা আহত হন। তিন দিন চিকিৎসার পর আজ (বৃহস্পতিবার) আমার বাবা মারা গেছেন। আমার বাবা স্বতন্ত্রপ্রার্থী তাহমিনা বেগমের সমর্থক ছিলেন। এই হত্যার বিচার চাই আমরা।’
পরাজিত নৌকার প্রার্থী ড. আবদুস সোবহান মিয়া গোলাপের সমর্থক ও কালকিনির আলীনগর ইউনিয়নের চেয়াম্যান সাহিদ পারভেজ বলেন, ‘একটি পক্ষ এই বোমা হামলার ঘটনার দোষ আমাদের ওপর চাপানোর চেষ্টা করছে। কিন্তু আমি বা আমাদের কোনো লোক এই ঘটনার সাথে জড়িত না। বিজয় মিছিলে নিজেরাই আনন্দ করার জন্য ককটেল ফোটাতে ফোটাতে এসেছে। পরে নিজেদের ফোটা ককটেলেই এই দুর্ঘটনা ঘটেছে। আমিও চাই পুলিশ প্রশাসন এর সঠিক তদন্ত করে দোষীদের বিচার করুক।’
রাজধানী ঢাকার প্রাইম জেনারেল হাসপাতালের সিইও ডা. গোলাম মোস্তফা বলেন, ‘এমরাতের শরীরের বিভিন্ন স্থানে ক্ষত হয়ে যায়। তাঁকে হাসপাতালে ভর্তি করার আগেই অবস্থা খারাপ ছিল। ভোরে ভর্তি করা হয়। পরে তিনি চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান।’
মাদারীপুর-৩ আসনের সদ্য বিজয়ী সংসদ সদস্য মোসা. তাহমিনা বেগম বলেন, ‘৭ তারিখে আমার নির্বাচনী ফলাফল ঘোষণা করার পর, তারা বাড়িতে চলে যান। এরপর সকালে আলীনগর ইউনিয়নে তারা বিজয় মিছিল বের করে। সেই বিজয় মিছিলে আমার নির্বাচনের প্রতিদ্বন্দ্বী ড. আবদুস সোবহান মিয়া গোলাপের লোকজন মিছিরের ওপরে বোমা মারেন। বোমায় আমার কয়েকজন কর্মী আহত হন। এর মধ্যে দুজন কর্মী গুরুতর আহত হন। এর মধ্যে এমারত নামের আমার এক কর্মী চিকিৎসাধীন অবস্থায় আজ (বৃহস্পতিবার) মারা যান।’
মোসা. তাহমিনা বেগম আরও বলেন, ‘আমি প্রশাসনের কাছে দাবি করব, বিজয়ের পরে বিজয় মিছিল হতেই পারে। সেখানে প্রতিপক্ষ বোমা মেরে মৃত্যুর মুখে ঠেলে দেয়, তা পরিকল্পিত এবং এর সঠিক বিচার প্রার্থণা করছি।’
মাদারীপুরের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. কামরুল ইসলাম বলেন, এই ঘটনায় মামলা হয়েছে। আসামীদের ধরতে পুলিশের অভিযান অব্যাহত আছে। এদিকে এই ঘটনায় এলাকায় উত্তেজনা থাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।
উল্লেখ্য, মাদারীপুর-৩ আসনে এই নির্বাচনকে কেন্দ্র করে বিজয়ী স্বতন্ত্রপ্রার্থী ঈগল প্রতীকের মোসা. তাহমিনা বেগমের কর্মী এসকেন্দার খাঁকে (৭০) গত ২৩ ডিসেম্বর কুপিয়ে হত্যা করা হয়। কালকিনি উপজেলার লক্ষ্মীপুর ইউনিয়নের এসকেন্দার খাঁ সকালে নিজ বাড়ির সামনে রাস্তায় হাঁটতে বের হলে পরাজিত নৌকার প্রার্থী ড. আবদুস সোবহান মিয়া গোলাপের লোকজন কুপিয়ে জখম করে বলে অভিযোগ রয়েছে। পরে তিনি এদিন দুপুরে বরিশাল শের-ই বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান।
মাদারীপুর-৩ আসনে ঈগল প্রতীকে ৯৬ হাজার ৩৩৩ পেয়ে বিজয়ী হন স্বতন্ত্র প্রার্থী মোসা. তাহমিনা বেগম। তিনি কালকিনি উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি। অপরদিকে নৌকা প্রতীকে ড. আবদুস সোবহান মিয়া গোলাপ পান ৬১ হাজার ৯৭১ ভোট। পরাজিত এই প্রার্থী কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক।
চট্টগ্রাম নগরীর একটি কনভেনশন হলে ছেলের বিয়ের অনুষ্ঠান থেকে চট্টগ্রাম উত্তর জেলা আওয়ামী লীগের শিল্প ও বাণিজ্য সম্পাদক ফখরুল আনোয়ার আটক হয়েছেন। একই সঙ্গে তাঁর ভাতিজি খাদিজাতুল আনোয়ার সনি (সাবেক এমপি) আটক হয়েছেন বলে গুঞ্জন উঠলেও তা নিশ্চিত হওয়া যায়নি।
১ ঘণ্টা আগেমানিকগঞ্জের ঘিওরে পচা মিষ্টির রসের সঙ্গে ক্ষতিকর রং ও রাসায়নিক দ্রব্য মিশিয়ে তৈরি করা হচ্ছে শিশুদের প্রিয় খাবার সন্দেশ ও টফি; যা প্যাকেটজাত করে কুরিয়ারের মাধ্যমে পাঠানো হয় বিভিন্ন জেলায়। অর্থ লেনদেন হয় মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে।
২ ঘণ্টা আগেপ্রাথমিক সমাপনী পরীক্ষায় (পিইসি) জিপিএ-৫ না পেয়ে হতাশ হয়েছিলেন ইমা আক্তার। তারপর অদম্য ইচ্ছাশক্তি ও কঠোর পরিশ্রমের ফলে বাকি সব পরীক্ষায় জিপিএ-৫ পেয়ে উত্তীর্ণ হন। এবার তিনি ফরিদপুর মেডিকেল কলেজে ভর্তি হওয়ার সুযোগ পেয়েছেন।
২ ঘণ্টা আগেঝিনাইদহে পিকনিকে গিয়ে বিরিয়ানি খেয়ে অসুস্থ হয়ে পড়েছে বাগেরহাট সদরের চুলকাঠি এলাকার শিশু কানন আদর্শ বিদ্যাপীঠের শিক্ষক, শিক্ষার্থীসহ অন্তত অর্ধশতাধিক লোক। শনিবার বিকেল সাড়ে ৫ টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত সময়ের মধ্যে ৫ম শ্রেণির শিক্ষার্থী অহনা ইসলাম মৌ, ৪র্থ শ্রেণির আম্মার, উজান কর্মকার, ১ম শ্রেণির মায়াং
২ ঘণ্টা আগে