মাহিদুল ইসলাম মাহি, হরিরামপুর
সবুজ পাতার আড়ালে বাদুড়ের মতো উল্টো হয়ে ঝুলে রয়েছে ফুলগুলো। দেখতে অনেকটা পাখির মতো। তবে এই পাখি পক্ষীকুলের পাখি নয়, এটি একটি ফুলের নাম। মানিকগঞ্জের হরিরামপুরের তরুণ উদ্যোক্তা তানভীর আহমেদের বাগানে ফুটেছে বিরল এই ফুল।
পাখি ফুল আমাদের দেশে বেশ দুর্লভ। বর্তমানে ঢাকার রমনা পার্ক, শিশু একাডেমি, বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের বোটানিক্যাল গার্ডেন, রাজশাহী কলেজ ক্যাম্পাস, মহেশখালীর আদিনাথ মন্দিরসহ চট্টগ্রামের বৌদ্ধবিহারগুলোতেও রয়েছে এই গাছ।
জানা যায়, পাখি ফুলের বৈজ্ঞানিক নাম (Brownea Coccinea)। জন্মস্থান ভেনেজুয়েলা। প্রচলিত নাম রোজ আব ভেনেজুয়েলা। প্রজাতিটি গায়ানা, ভেনেজুয়েলা, ব্রাজিল এবং ত্রিনিদাদ ও টোবাগোর স্থানীয় ফুল। এটি চিরহরিৎ বৃক্ষজাতীয় উদ্ভিদ। এই ফুলের গাছ ১২ থেকে ১৫ ফুট পর্যন্ত উঁচু হয়ে থাকে। এ ছাড়া এই গাছ ঘন সবুজ পাতায় ঘেরা থাকে। বাইরে থেকে বোঝার উপায় থাকে না এটি ফুলের গাছ। গাছের নিচে গিয়ে দাঁড়ালে দেখা যাবে পাতার ভেতরে আগুনের মতো টকটকে লাল ফুল বাদুড়ের মতো ঝুলে আছে। এই ফুলের আয়তন সূর্যমুখী ফুলের কাছাকাছি।
বাগানের মালিক তানভীর আহমেদ বলেন, ‘পাখি ফুল প্রথম দেখি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মধুর ক্যান্টিনের পাশে। তখন থেকেই এই গাছ সংগ্রহ করার প্রবল ইচ্ছে হয়। রমনা পার্কে এক দায়িত্বরত বড় ভাইয়ের মাধ্যমে প্রথম গাছ সংগ্রহ করি। পরে থাইল্যান্ড থেকে আরেক জাতের গাছ নিয়ে আসি।’
এ বিষয়ে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের উদ্ভিদবিজ্ঞান বিভাগের প্রভাষক সাব্বির আহমেদ বলেন, ‘পাখি ফুলের বৈজ্ঞানিক নাম Brownea coccinea (ব্রাউনিয়া ককসিনিয়া)। এই গাছ Fabaceae পরিবারের। এর অন্যান্য নাম Scarlet Flame Bean, Mountain Rose, Rose of Venezuela, Cooper Hoop। বাংলাদেশে পাখি ফুলকে বিলাতি অশোকও বলা হয়। এর মাতৃদেশ লাতিন আমেরিকা ও পশ্চিম ভারতীয় দ্বীপপুঞ্জ (west Indian Islands)। বিদেশি হলেও ইদানীং বাংলাদেশের কোথাও কোথাও এই ফুলের গাছ দেখা যায়। একেক দেশে এই গাছ একেক নামে পরিচিত।
উদ্ভিদবিজ্ঞান বিভাগের প্রভাষক সাব্বির আহমেদ আরও বলেন, ‘জানুয়ারি-ফেব্রুয়ারি মাসে এই গাছে ফুল দেখা যায়। অসম্ভব সুন্দর এই ফুলের কোনো গন্ধ নেই। কুঁড়ি অবস্থায় কদম ফুলের গুটির মতো আকার ধারণ করে থাকে। দ্বিতীয় পর্যায়ে এসে গুটি ফেটে রক্তজবা ফুলের মতো পৃথক ৩০ থেকে ৩৫টি কলি বেরিয়ে আসে। কিছুদিন পরে কলিগুলো একসঙ্গে ফেটে পাপড়ি বেরিয়ে আসে। পাখি ফুলের গাছ খুব ধীরে ধীরে বাড়ে।’
সবুজ পাতার আড়ালে বাদুড়ের মতো উল্টো হয়ে ঝুলে রয়েছে ফুলগুলো। দেখতে অনেকটা পাখির মতো। তবে এই পাখি পক্ষীকুলের পাখি নয়, এটি একটি ফুলের নাম। মানিকগঞ্জের হরিরামপুরের তরুণ উদ্যোক্তা তানভীর আহমেদের বাগানে ফুটেছে বিরল এই ফুল।
পাখি ফুল আমাদের দেশে বেশ দুর্লভ। বর্তমানে ঢাকার রমনা পার্ক, শিশু একাডেমি, বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের বোটানিক্যাল গার্ডেন, রাজশাহী কলেজ ক্যাম্পাস, মহেশখালীর আদিনাথ মন্দিরসহ চট্টগ্রামের বৌদ্ধবিহারগুলোতেও রয়েছে এই গাছ।
জানা যায়, পাখি ফুলের বৈজ্ঞানিক নাম (Brownea Coccinea)। জন্মস্থান ভেনেজুয়েলা। প্রচলিত নাম রোজ আব ভেনেজুয়েলা। প্রজাতিটি গায়ানা, ভেনেজুয়েলা, ব্রাজিল এবং ত্রিনিদাদ ও টোবাগোর স্থানীয় ফুল। এটি চিরহরিৎ বৃক্ষজাতীয় উদ্ভিদ। এই ফুলের গাছ ১২ থেকে ১৫ ফুট পর্যন্ত উঁচু হয়ে থাকে। এ ছাড়া এই গাছ ঘন সবুজ পাতায় ঘেরা থাকে। বাইরে থেকে বোঝার উপায় থাকে না এটি ফুলের গাছ। গাছের নিচে গিয়ে দাঁড়ালে দেখা যাবে পাতার ভেতরে আগুনের মতো টকটকে লাল ফুল বাদুড়ের মতো ঝুলে আছে। এই ফুলের আয়তন সূর্যমুখী ফুলের কাছাকাছি।
বাগানের মালিক তানভীর আহমেদ বলেন, ‘পাখি ফুল প্রথম দেখি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মধুর ক্যান্টিনের পাশে। তখন থেকেই এই গাছ সংগ্রহ করার প্রবল ইচ্ছে হয়। রমনা পার্কে এক দায়িত্বরত বড় ভাইয়ের মাধ্যমে প্রথম গাছ সংগ্রহ করি। পরে থাইল্যান্ড থেকে আরেক জাতের গাছ নিয়ে আসি।’
এ বিষয়ে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের উদ্ভিদবিজ্ঞান বিভাগের প্রভাষক সাব্বির আহমেদ বলেন, ‘পাখি ফুলের বৈজ্ঞানিক নাম Brownea coccinea (ব্রাউনিয়া ককসিনিয়া)। এই গাছ Fabaceae পরিবারের। এর অন্যান্য নাম Scarlet Flame Bean, Mountain Rose, Rose of Venezuela, Cooper Hoop। বাংলাদেশে পাখি ফুলকে বিলাতি অশোকও বলা হয়। এর মাতৃদেশ লাতিন আমেরিকা ও পশ্চিম ভারতীয় দ্বীপপুঞ্জ (west Indian Islands)। বিদেশি হলেও ইদানীং বাংলাদেশের কোথাও কোথাও এই ফুলের গাছ দেখা যায়। একেক দেশে এই গাছ একেক নামে পরিচিত।
উদ্ভিদবিজ্ঞান বিভাগের প্রভাষক সাব্বির আহমেদ আরও বলেন, ‘জানুয়ারি-ফেব্রুয়ারি মাসে এই গাছে ফুল দেখা যায়। অসম্ভব সুন্দর এই ফুলের কোনো গন্ধ নেই। কুঁড়ি অবস্থায় কদম ফুলের গুটির মতো আকার ধারণ করে থাকে। দ্বিতীয় পর্যায়ে এসে গুটি ফেটে রক্তজবা ফুলের মতো পৃথক ৩০ থেকে ৩৫টি কলি বেরিয়ে আসে। কিছুদিন পরে কলিগুলো একসঙ্গে ফেটে পাপড়ি বেরিয়ে আসে। পাখি ফুলের গাছ খুব ধীরে ধীরে বাড়ে।’
আওয়ামী সরকারের পতনের পর রাজশাহীর বাগমারা উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক ডি এম জিয়াউর রহমান দলটির ২০০ নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে মামলা করতে একটি এজাহার প্রস্তুত করেছিলেন। তবে তা থানায় দেওয়ার আগেই পাঠান আওয়ামী লীগের লোকজনের কাছে এবং মামলার ভয় দেখিয়ে হাতিয়ে নেন মোটা অঙ্কের টাকা।
৮ ঘণ্টা আগেশাহিন আলম। বয়স ৩২ বছর। ফেনী জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের ড্রাফটম্যান। ২০১৮ সালের নভেম্বর মাসে চাকরিতে যোগ দেন ২১,৪৭০ টাকা বেতন স্কেলে। এই চাকরি যেন শাহিনের জন্য আলাদিনের চেরাগ হিসেবে এসেছে। এরপর ৬ বছরে তিনি শতকোটি টাকার মালিক হয়েছেন।
৮ ঘণ্টা আগেকাজের সময়সীমা ১৮ মাস। কিন্তু সে কাজ দুই মাস করার পর ফেলে রাখা হয়েছে। এদিকে কাজের মেয়াদ শেষ হয়েছে। কিন্তু খোঁজ নেই ঠিকাদারের। জানা গেছে, গত বছরের আগস্টে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পরই গা ঢাকা দেন ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের লোকজন। এতে সড়ক সংস্কারকাজ বন্ধ হয়ে যায়। ফলে চরম দুর্ভোগে পড়তে হচ্ছে জনসাধারণকে।
৮ ঘণ্টা আগেমুন্সিগঞ্জের সিরাজদিখান উপজেলার মানুষের যাতায়াতের অন্যতম ভরসা হয়ে দাঁড়িয়েছে ৩৭টি বাঁশের সাঁকো। বর্ষাকালে উপজেলার ১৪টি ইউনিয়নের প্রায় ১ লাখ মানুষের এক গ্রাম থেকে অন্য গ্রামে যোগাযোগের ক্ষেত্রে এসব সাঁকোই ভরসা। এতে চরম ভোগান্তিতে পড়তে হয় তাঁদের।
৮ ঘণ্টা আগে