নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
১৩ বছর আগের এই দিনে সংঘটিত হয়েছিল দেশের ইতিহাসে অন্যতম বর্বরোচিত হত্যাকাণ্ড। তৎকালীন বিডিআরের (বর্তমানে বিজিবি) বিদ্রোহী সৈনিকদের সহিংস আক্রমণে প্রাণ হারান ৫৭ সেনা কর্মকর্তাসহ ৭৪ জন। তখন থেকেই এ ঘটনা বিডিআর বিদ্রোহ বা পিলখানা ট্র্যাজেডি নামে পরিচিত। ওই ঘটনায় করা দুই মামলার মধ্যে হত্যা মামলায় নিম্ন আদালতের পর রায় হয়েছে হাইকোর্টেও। এখন শুনানির অপেক্ষায় রয়েছে সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগে। আর ওই ঘটনায় করা বিস্ফোরক মামলা এখনো নিম্ন আদালতে সাক্ষ্য গ্রহণের পর্যায়ে রয়েছে। মোট ১ হাজার ৩৪৫ জন সাক্ষীর মধ্যে এ পর্যন্ত সাক্ষ্য গ্রহণ করা হয়েছে ২১০ জনের।
২০০৯ সালের ২৫ ও ২৬ ফেব্রুয়ারি বিডিআর বিদ্রোহের এ ঘটনায় করা হত্যা মামলায় আসামি ছিলেন ৮৫০ জন। আর বিস্ফোরক মামলায় আসামি ৮৩৪ জন। হত্যা মামলায় বিচারিক আদালত ২০১৩ সালের ৪ নভেম্বর রায় দেন। রায়ে ১৫২ জনকে মৃত্যুদণ্ড ও ১৬০ জনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেওয়া হয়। বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড দেওয়া হয় ২৫৬ জনকে। খালাস পান ২৭৮ জন। তবে তাঁরা এখনো মুক্তি পাননি।
জানতে চাইলে অ্যাটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, হাইকোর্টের রায়ের বিরুদ্ধে লিভ টু আপিল ও আপিল বিচারাধীন। এখনো আপিল তৈরিই হয়নি। আপিল তৈরি হলেই দ্রুত নিষ্পত্তি হবে বলে জানান তিনি। আর বিচারিক আদালতে চলমান বিস্ফোরক মামলায় রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী মোশাররফ হোসেন কাজল বলেন, ‘২১০ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ হয়েছে। আশা করছি এ বছরই এই মামলা শেষ হবে।’
রায়ের পর আসামিদের মৃত্যুদণ্ড অনুমোদনের জন্য হাইকোর্টে যাবতীয় নথি পাঠানো হয়। পাশাপাশি দণ্ডিত আসামি ও রাষ্ট্রপক্ষ খালাস পাওয়া ৬৯ জনের ক্ষেত্রে পৃথক আপিল করে। দীর্ঘ শুনানি শেষে হাইকোর্ট ২০১৭ সালের ২৬ ও ২৭ নভেম্বর রায় ঘোষণা করেন।
এদিকে বিডিআর বিদ্রোহের ঘটনায় শহীদদের রুহের মাগফিরাতের উদ্দেশ্যে আজ পিলখানায় বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ বা বিজিবির সদর দপ্তরসহ সব আঞ্চলিক প্রতিষ্ঠান, সেক্টর ও ইউনিটের ব্যবস্থাপনায় কোরআন খতম এবং বিজিবির সব মসজিদ ও বিওপি পর্যায়ে শহীদদের রুহের মাগফিরাত কামনায় দোয়ার আয়োজন করা হবে।
এ ছাড়া সেনাবাহিনীর ব্যবস্থাপনায় সকাল ৯টায় বনানী সামরিক কবরস্থানে রাষ্ট্রপতির প্রতিনিধি, প্রধানমন্ত্রীর প্রতিনিধি, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী, তিন বাহিনীর প্রধানেরা, বিজিবির মহাপরিচালকসহ বিশিষ্ট ব্যক্তিরা শহীদদের স্মৃতিস্তম্ভে শ্রদ্ধা জানাবেন। এ ছাড়া দিবসটি পালন উপলক্ষে বাহিনীর সব স্থাপনায় বিজিবির পতাকা অর্ধনমিত থাকবে এবং বিজিবির সব সদস্য কালো ব্যাজ পরবেন।
১৩ বছর আগের এই দিনে সংঘটিত হয়েছিল দেশের ইতিহাসে অন্যতম বর্বরোচিত হত্যাকাণ্ড। তৎকালীন বিডিআরের (বর্তমানে বিজিবি) বিদ্রোহী সৈনিকদের সহিংস আক্রমণে প্রাণ হারান ৫৭ সেনা কর্মকর্তাসহ ৭৪ জন। তখন থেকেই এ ঘটনা বিডিআর বিদ্রোহ বা পিলখানা ট্র্যাজেডি নামে পরিচিত। ওই ঘটনায় করা দুই মামলার মধ্যে হত্যা মামলায় নিম্ন আদালতের পর রায় হয়েছে হাইকোর্টেও। এখন শুনানির অপেক্ষায় রয়েছে সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগে। আর ওই ঘটনায় করা বিস্ফোরক মামলা এখনো নিম্ন আদালতে সাক্ষ্য গ্রহণের পর্যায়ে রয়েছে। মোট ১ হাজার ৩৪৫ জন সাক্ষীর মধ্যে এ পর্যন্ত সাক্ষ্য গ্রহণ করা হয়েছে ২১০ জনের।
২০০৯ সালের ২৫ ও ২৬ ফেব্রুয়ারি বিডিআর বিদ্রোহের এ ঘটনায় করা হত্যা মামলায় আসামি ছিলেন ৮৫০ জন। আর বিস্ফোরক মামলায় আসামি ৮৩৪ জন। হত্যা মামলায় বিচারিক আদালত ২০১৩ সালের ৪ নভেম্বর রায় দেন। রায়ে ১৫২ জনকে মৃত্যুদণ্ড ও ১৬০ জনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেওয়া হয়। বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড দেওয়া হয় ২৫৬ জনকে। খালাস পান ২৭৮ জন। তবে তাঁরা এখনো মুক্তি পাননি।
জানতে চাইলে অ্যাটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, হাইকোর্টের রায়ের বিরুদ্ধে লিভ টু আপিল ও আপিল বিচারাধীন। এখনো আপিল তৈরিই হয়নি। আপিল তৈরি হলেই দ্রুত নিষ্পত্তি হবে বলে জানান তিনি। আর বিচারিক আদালতে চলমান বিস্ফোরক মামলায় রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী মোশাররফ হোসেন কাজল বলেন, ‘২১০ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ হয়েছে। আশা করছি এ বছরই এই মামলা শেষ হবে।’
রায়ের পর আসামিদের মৃত্যুদণ্ড অনুমোদনের জন্য হাইকোর্টে যাবতীয় নথি পাঠানো হয়। পাশাপাশি দণ্ডিত আসামি ও রাষ্ট্রপক্ষ খালাস পাওয়া ৬৯ জনের ক্ষেত্রে পৃথক আপিল করে। দীর্ঘ শুনানি শেষে হাইকোর্ট ২০১৭ সালের ২৬ ও ২৭ নভেম্বর রায় ঘোষণা করেন।
এদিকে বিডিআর বিদ্রোহের ঘটনায় শহীদদের রুহের মাগফিরাতের উদ্দেশ্যে আজ পিলখানায় বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ বা বিজিবির সদর দপ্তরসহ সব আঞ্চলিক প্রতিষ্ঠান, সেক্টর ও ইউনিটের ব্যবস্থাপনায় কোরআন খতম এবং বিজিবির সব মসজিদ ও বিওপি পর্যায়ে শহীদদের রুহের মাগফিরাত কামনায় দোয়ার আয়োজন করা হবে।
এ ছাড়া সেনাবাহিনীর ব্যবস্থাপনায় সকাল ৯টায় বনানী সামরিক কবরস্থানে রাষ্ট্রপতির প্রতিনিধি, প্রধানমন্ত্রীর প্রতিনিধি, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী, তিন বাহিনীর প্রধানেরা, বিজিবির মহাপরিচালকসহ বিশিষ্ট ব্যক্তিরা শহীদদের স্মৃতিস্তম্ভে শ্রদ্ধা জানাবেন। এ ছাড়া দিবসটি পালন উপলক্ষে বাহিনীর সব স্থাপনায় বিজিবির পতাকা অর্ধনমিত থাকবে এবং বিজিবির সব সদস্য কালো ব্যাজ পরবেন।
‘কপোতাক্ষ নদের জলাবদ্ধতা দূরীকরণ’ (দ্বিতীয় পর্যায়) শীর্ষক প্রকল্পের আওতায় বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর মাধ্যমে হরিহর নদ পুনঃখনন কাজ বাস্তবায়নের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। অথচ নীতিমালা অনুযায়ী যথাযথ উল্লম্ব-অনুভূমিক জায়গা না রেখে হরিহর নদের ওপর যশোর সদর উপজেলার গোয়ালদাহ বাজারে আরেকটি অপরিকল্পিত সেতু নির্মাণ করছে স্
৩৬ মিনিট আগেগাজীপুরের কাপাসিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে মজুত থাকা সরকারি বিপুল ওষুধ নষ্ট হয়ে গেছে। সময়মতো রোগীদের মাঝে বিতরণ না করায় ওষুধগুলোর মেয়াদ উত্তীর্ণ হয়েছে বলে জানা গেছে। এতে সরকারি সম্পদের ক্ষতি হয়েছে; একই সঙ্গে সরকারি সেবা থেকে বঞ্চিত হয়েছে হাজারো রোগী।
৩৯ মিনিট আগেঢাকা রোড ট্রাফিক সেফটি প্রজেক্টের (ডিআরএসপি) আওতায় ‘নিরাপদ পথচারী পারাপারে পাইলট প্রকল্প’ বাস্তবায়ন শুরু হয়েছে। ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের ট্রাফিক বিভাগ ও ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) সহযোগিতায় পাইলট প্রকল্পটি রোববার (২০ এপ্রিল ২০২৫) থেকে শুরু হয়ে ৮ মে পর্যন্ত চলবে।
১ ঘণ্টা আগেরাজধানীর তেজগাঁও থানাধীন কারওয়ান বাজারের কাঁচামাল ব্যবসায়ী আলাল উদ্দিন হত্যার চাঞ্চল্যকর ঘটনায় জড়িত মূল দুই আসামিকে গ্রেপ্তার করেছে ডিএমপির তেজগাঁও থানা-পুলিশ। গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন মো. শামীম হোসেন (২৮) ও মো. ইয়াসিন আরাফাত ওরফে মুরগি ইয়াসিন (২১)।
২ ঘণ্টা আগে