নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
প্রায় ৬ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে শরিয়তপুর সদর সাব-রেজিস্ট্রি অফিসের সাব-রেজিস্ট্রার এ. কে. এম ফয়েজ উল্যাহ ও তাঁর স্ত্রী মোসা. রেহেনা বেগমের নামে পৃথক দুটি মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। গতকাল রোববার দুদকের ঢাকা সমন্বিত জেলা কার্যালয়ে সংস্থাটির উপপরিচালক মো. মোস্তাফিজুর রহমান বাদী হয়ে মামলাটি দায়ের করেন।
তাদের বিরুদ্ধে ৫ কোটি ৮৬ লাখ ৬ হাজার ৬৯৬ টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগ রয়েছে। দুদকের ঊর্ধ্বতন একটি সূত্র আজকের পত্রিকাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
মামলায় আসামিদের বিরুদ্ধে দুদক আইন, ২০০৪ এর ২৭ (১) ধারা ও দুর্নীতি প্রতিরোধ আইন, ১৯৪৭ এর ৫ (২) ধারায় অভিযোগ আনা হয়েছে বলে জানিয়েছেন তিনি।
প্রথম মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, আসামি এ. কে. এম ফয়েজ উল্যাহ নিবন্ধন অধিদপ্তরের অধীনে সাব-রেজিস্ট্রার পদে মুজিবনগর কর্মচারী হিসেবে ২০০৯ সালের ৯ সেপ্টেম্বরে যোগদান করেন। অনুসন্ধানকালে ২০১০-২০১১ করবর্ষ থেকে ২০২৩-২০২৪ করবর্ষ পর্যন্ত ১৫ বছরে স্থাবর-অস্থাবর মিলিয়ে ৯ কোটি ২ লাখ ২৮ হাজার টাকার সম্পদের তথ্য পাওয়া যায়। তাঁর উল্লেখযোগ্য সম্পদের মধ্যে রয়েছে বসুন্ধরা, বনশ্রী, গেন্ডারিয়া, বাড্ডা, লক্ষীবাজার ও উত্তরায় রাজউকের জমি এবং ফ্ল্যাট রয়েছে।
ওই সময়ে তিনি বেতন, বাড়ি ভাড়া প্রাপ্তি, এফডিআর ও অন্যান্য ব্যাংক জমার সুদ, কৃষি খাত থেকে এবং জমি ও ফ্ল্যাট বিক্রি থেকে মোট আয় করেন ৪ কোটি ৮৫ লাখ ৯৩ হাজার ৮৬১ টাকা এবং আয়কর পরিশোধসহ মোট পারিবারিক ব্যয় করেন ৮৯ লাখ ৭৯ হাজার ৫৬৫ টাকা। ওই সময়ের মধ্যে তিনি ১৯৮৪ সালের আয়কর অধ্যাদেশ ১৯ এর ধারায় ১০ শতাংশ হারে কর দিয়ে ২ কোটি ২৫ লাখ টাকা আয়কর রিটার্নে প্রদর্শন করে সাদা করেছেন। তবে ওই টাকার মধ্যে ১ কোটি ২২ লাখ ৫০ হাজার টাকার উৎস সম্পর্কে তিনি গ্রহণযোগ্য প্রমাণ দিতে পারেননি।
অন্যদিকে স্থাবর-অস্থাবরসহ অর্জিত ৯ কোটি ২ লাখ ২৮ হাজার ১৬৯ টাকার সম্পদের ৫ কোটি ৮৮ লাখ ৪৩ হাজার ৮৬১ টাকার বৈধ উৎস পাওয়া গেলেও, ৩ কোটি ১৩ লাখ ৮৪ হাজার ৩০৮ টাকার জ্ঞাত আয়ের উৎসের সঙ্গে অসংগতিপূর্ণ বলে দুদকের অনুসন্ধানে প্রতীয়মান হয়।
দ্বিতীয় মামলায় রেহেনা বেগমের বিরুদ্ধে ১ কোটি ৯৪ লাখ ৮২ হাজার ৩৮৮ টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগ আনা হয়েছে। এজাহারে বলা হয়—স্বামীর আয় বহির্ভূত সম্পদে সম্পদশালী হয়েছেন রেহেনা বেগম।
প্রায় ৬ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে শরিয়তপুর সদর সাব-রেজিস্ট্রি অফিসের সাব-রেজিস্ট্রার এ. কে. এম ফয়েজ উল্যাহ ও তাঁর স্ত্রী মোসা. রেহেনা বেগমের নামে পৃথক দুটি মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। গতকাল রোববার দুদকের ঢাকা সমন্বিত জেলা কার্যালয়ে সংস্থাটির উপপরিচালক মো. মোস্তাফিজুর রহমান বাদী হয়ে মামলাটি দায়ের করেন।
তাদের বিরুদ্ধে ৫ কোটি ৮৬ লাখ ৬ হাজার ৬৯৬ টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগ রয়েছে। দুদকের ঊর্ধ্বতন একটি সূত্র আজকের পত্রিকাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
মামলায় আসামিদের বিরুদ্ধে দুদক আইন, ২০০৪ এর ২৭ (১) ধারা ও দুর্নীতি প্রতিরোধ আইন, ১৯৪৭ এর ৫ (২) ধারায় অভিযোগ আনা হয়েছে বলে জানিয়েছেন তিনি।
প্রথম মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, আসামি এ. কে. এম ফয়েজ উল্যাহ নিবন্ধন অধিদপ্তরের অধীনে সাব-রেজিস্ট্রার পদে মুজিবনগর কর্মচারী হিসেবে ২০০৯ সালের ৯ সেপ্টেম্বরে যোগদান করেন। অনুসন্ধানকালে ২০১০-২০১১ করবর্ষ থেকে ২০২৩-২০২৪ করবর্ষ পর্যন্ত ১৫ বছরে স্থাবর-অস্থাবর মিলিয়ে ৯ কোটি ২ লাখ ২৮ হাজার টাকার সম্পদের তথ্য পাওয়া যায়। তাঁর উল্লেখযোগ্য সম্পদের মধ্যে রয়েছে বসুন্ধরা, বনশ্রী, গেন্ডারিয়া, বাড্ডা, লক্ষীবাজার ও উত্তরায় রাজউকের জমি এবং ফ্ল্যাট রয়েছে।
ওই সময়ে তিনি বেতন, বাড়ি ভাড়া প্রাপ্তি, এফডিআর ও অন্যান্য ব্যাংক জমার সুদ, কৃষি খাত থেকে এবং জমি ও ফ্ল্যাট বিক্রি থেকে মোট আয় করেন ৪ কোটি ৮৫ লাখ ৯৩ হাজার ৮৬১ টাকা এবং আয়কর পরিশোধসহ মোট পারিবারিক ব্যয় করেন ৮৯ লাখ ৭৯ হাজার ৫৬৫ টাকা। ওই সময়ের মধ্যে তিনি ১৯৮৪ সালের আয়কর অধ্যাদেশ ১৯ এর ধারায় ১০ শতাংশ হারে কর দিয়ে ২ কোটি ২৫ লাখ টাকা আয়কর রিটার্নে প্রদর্শন করে সাদা করেছেন। তবে ওই টাকার মধ্যে ১ কোটি ২২ লাখ ৫০ হাজার টাকার উৎস সম্পর্কে তিনি গ্রহণযোগ্য প্রমাণ দিতে পারেননি।
অন্যদিকে স্থাবর-অস্থাবরসহ অর্জিত ৯ কোটি ২ লাখ ২৮ হাজার ১৬৯ টাকার সম্পদের ৫ কোটি ৮৮ লাখ ৪৩ হাজার ৮৬১ টাকার বৈধ উৎস পাওয়া গেলেও, ৩ কোটি ১৩ লাখ ৮৪ হাজার ৩০৮ টাকার জ্ঞাত আয়ের উৎসের সঙ্গে অসংগতিপূর্ণ বলে দুদকের অনুসন্ধানে প্রতীয়মান হয়।
দ্বিতীয় মামলায় রেহেনা বেগমের বিরুদ্ধে ১ কোটি ৯৪ লাখ ৮২ হাজার ৩৮৮ টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগ আনা হয়েছে। এজাহারে বলা হয়—স্বামীর আয় বহির্ভূত সম্পদে সম্পদশালী হয়েছেন রেহেনা বেগম।
স্বপ্নের দেশ ইতালি। সেখানে গিয়ে নিজেরসহ পরিবারের সব স্বপ্ন পূরণ করবেন। এই আশায় লিবিয়া হয়ে অবৈধভাবে ইউরোপের দেশটিতে যাওয়ার জন্য বের হয়ে নিখোঁজ আছেন মাদারীপুরের রাজৈরের ১৪ যুবক। পাঁচ মাস ধরে তাঁদের কোনো খোঁজ পাচ্ছেন না স্বজনেরা।
৬ মিনিট আগেবাবার কপালে চুমু দিয়ে স্কুলে গিয়েছিল সারিয়া আক্তার। আর মাকে সালাম করে বিদায় নিয়েছিল জুনায়েত হাসান। হাসিমুখে স্কুলে যাওয়া এই দুই শিশু দিনশেষে ঘরে ফেরে লাশ হয়ে। সম্পর্কে তারা চাচাতো ভাই-বোন। মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের ‘সেকশন ক্লাউডের’ শিক্ষার্থী ছিল তারা। বাংলা মাধ্যমের তৃতীয় শ্রেণিতে পড়ত এই দুই ভ
৯ মিনিট আগেচাঁপাইনবাবগঞ্জের পথশিশুরা ‘ড্যান্ডির’ (ড্যানড্রাইট অ্যাডহেসিভ তথা ড্যানড্রাইট নামের আঠা; যা মাদকসেবীদের কাছে ড্যান্ডি নামে পরিচিত) নেশায় আসক্ত হয়ে পড়ছে। নেশার টাকার জোগান দিতে অনেকে ছিনতাইসহ বিভিন্ন অপরাধে জড়িয়ে পড়ছে বলেও জানা যায়।
২৫ মিনিট আগেনাটোরের বনপাড়া হাটিকুমরুল মহাসড়কে ট্রাক-মাইক্রোবাসের মুখোমুখি সংঘর্ষে আটজন নিহতের ঘটনায় ট্রাকচালক মো. মহির উদ্দিনকে ( ৩০) গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। আজ বুধবার (২৩ জুলাই) রাত ৮টার দিকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয় বলে র্যাব-৫, সিপিসি-২ নাটোর ক্যাম্প থেকে জানানো হয়।
২ ঘণ্টা আগে