কিশোরগঞ্জ প্রতিনিধি
কিশোরগঞ্জে সমাবেশে মিছিল নিয়ে যোগদান করাকে কেন্দ্র করে পুলিশের সঙ্গে বিএনপি নেতা-কর্মীদের সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এতে কিশোরগঞ্জ মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ দাউদসহ ১২ জন পুলিশ সদস্যসহ ৩০ জন আহত হয়েছে।
এর মধ্যে যুবদল ও ছাত্রদলের ২৩ জন নেতা-কর্মী রয়েছে। আজ সোমবার বেলা ১২টার দিকে জেলা শহরের স্টেশন রোডে জেলা বিএনপি কার্যালয়ের সামনে এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এ সময় পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে পুলিশ ৮ রাউন্ড ফাঁকা গুলি ছুড়ে। পরে জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সাধারণ সম্পাদক আবু নাসের সুমন ও সদর উপজেলা বিএনপির সভাপতি রেজাউল করিম খান চুন্নুর গাড়ির চালক সায়েদুলকে আটক করা হয়েছে।
জেলা বিএনপি সূত্রে জানা গেছে,৭ই নভেম্বর উপলক্ষে দলীয় কার্যালয়ে দুপুর ১২টার দিকে সমাবেশ ডাকে জেলা বিএনপি। সেই সমাবেশে মিছিল নিয়ে প্রবেশের সময় বাঁধা দেয় পুলিশ। তখন নেতা-কর্মীরা ইটপাটকেল ছুড়ে বিএনপি নেতা-কর্মীরা। এরপর পুলিশ লাঠিপেটা ও গুলি করে। এতে অনেক নেতা-কর্মী আহত হন। এরপর বেলা সোয়া ১টার দিকে আলোচনা সভা শেষে নেতা-কর্মীরা বের হওয়ার সময় কয়েক জনকে আটক করে পুলিশ।
এ নিয়ে জানতে চাইলে কিশোরগঞ্জ মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ দাউদ বলেন, ‘বিএনপির নেতা-কর্মীরা আইনশৃঙ্খলার অবনতি ঘটাতে চেয়েছিল। তাঁরা রাস্তা আটকে মিছিল করছিলেন। রাস্তা থেকে সরে দাঁড়াতে বলায় তাঁরা মিছিল থেকে পুলিশের ওপর ইট-পাটকেল নিক্ষেপ শুরু করে। এতে আমিসহ ১০ জন পুলিশ সদস্য আহত হয়েছেন। তাই শটগান থেকে কয়েক রাউন্ড ফাঁকা গুলি চালানো হয়েছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করার জন্য। এ ঘটনায় দুজন বিএনপির সমর্থককে আটক করা হয়েছে।’
জেলা ছাত্রদলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক রাফিউল ইসলাম নওশাদ বলেন, ‘আমরা ৭ নভেম্বর উপলক্ষে জেলা বিএনপি আয়োজিত সমাবেশে মিছিল নিয়ে যাচ্ছিলাম। এ সময় পার্টি অফিসের সামনে আমাদের নেতা-কর্মীদের বেধড়ক লাঠিপেটা ও গুলি করে পুলিশ। এতে আমাদের ১৮ জন নেতা-কর্মী আহত হয়েছেন।’
এ বিষয়ে জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মাজহারুল ইসলাম বলেন, ‘সমাবেশে প্রবেশ করার পথে পুলিশ মিছিলে লাঠিপেটা ও গুলি ছুড়ে। এতে যুবদল ও ছাত্রদলের অন্তত ২০ নেতা-কর্মী আহত হয়েছে। তাঁরা বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন। কেন্দ্রীয় নির্দেশনা অনুযায়ী আমরা কঠোর আন্দোলনের দিকে যাব।’
কিশোরগঞ্জে সমাবেশে মিছিল নিয়ে যোগদান করাকে কেন্দ্র করে পুলিশের সঙ্গে বিএনপি নেতা-কর্মীদের সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এতে কিশোরগঞ্জ মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ দাউদসহ ১২ জন পুলিশ সদস্যসহ ৩০ জন আহত হয়েছে।
এর মধ্যে যুবদল ও ছাত্রদলের ২৩ জন নেতা-কর্মী রয়েছে। আজ সোমবার বেলা ১২টার দিকে জেলা শহরের স্টেশন রোডে জেলা বিএনপি কার্যালয়ের সামনে এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এ সময় পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে পুলিশ ৮ রাউন্ড ফাঁকা গুলি ছুড়ে। পরে জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সাধারণ সম্পাদক আবু নাসের সুমন ও সদর উপজেলা বিএনপির সভাপতি রেজাউল করিম খান চুন্নুর গাড়ির চালক সায়েদুলকে আটক করা হয়েছে।
জেলা বিএনপি সূত্রে জানা গেছে,৭ই নভেম্বর উপলক্ষে দলীয় কার্যালয়ে দুপুর ১২টার দিকে সমাবেশ ডাকে জেলা বিএনপি। সেই সমাবেশে মিছিল নিয়ে প্রবেশের সময় বাঁধা দেয় পুলিশ। তখন নেতা-কর্মীরা ইটপাটকেল ছুড়ে বিএনপি নেতা-কর্মীরা। এরপর পুলিশ লাঠিপেটা ও গুলি করে। এতে অনেক নেতা-কর্মী আহত হন। এরপর বেলা সোয়া ১টার দিকে আলোচনা সভা শেষে নেতা-কর্মীরা বের হওয়ার সময় কয়েক জনকে আটক করে পুলিশ।
এ নিয়ে জানতে চাইলে কিশোরগঞ্জ মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ দাউদ বলেন, ‘বিএনপির নেতা-কর্মীরা আইনশৃঙ্খলার অবনতি ঘটাতে চেয়েছিল। তাঁরা রাস্তা আটকে মিছিল করছিলেন। রাস্তা থেকে সরে দাঁড়াতে বলায় তাঁরা মিছিল থেকে পুলিশের ওপর ইট-পাটকেল নিক্ষেপ শুরু করে। এতে আমিসহ ১০ জন পুলিশ সদস্য আহত হয়েছেন। তাই শটগান থেকে কয়েক রাউন্ড ফাঁকা গুলি চালানো হয়েছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করার জন্য। এ ঘটনায় দুজন বিএনপির সমর্থককে আটক করা হয়েছে।’
জেলা ছাত্রদলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক রাফিউল ইসলাম নওশাদ বলেন, ‘আমরা ৭ নভেম্বর উপলক্ষে জেলা বিএনপি আয়োজিত সমাবেশে মিছিল নিয়ে যাচ্ছিলাম। এ সময় পার্টি অফিসের সামনে আমাদের নেতা-কর্মীদের বেধড়ক লাঠিপেটা ও গুলি করে পুলিশ। এতে আমাদের ১৮ জন নেতা-কর্মী আহত হয়েছেন।’
এ বিষয়ে জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মাজহারুল ইসলাম বলেন, ‘সমাবেশে প্রবেশ করার পথে পুলিশ মিছিলে লাঠিপেটা ও গুলি ছুড়ে। এতে যুবদল ও ছাত্রদলের অন্তত ২০ নেতা-কর্মী আহত হয়েছে। তাঁরা বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন। কেন্দ্রীয় নির্দেশনা অনুযায়ী আমরা কঠোর আন্দোলনের দিকে যাব।’
চট্টগ্রামের বাঁশখালী উপজেলায় লবণের মাঠ দখল ও পূর্বশত্রুতার জেরে দুই পক্ষের সংঘর্ষ ও গোলাগুলিতে গুলিবিদ্ধসহ অন্তত অর্ধশতাধিক আহত হয়েছেন। আজ মঙ্গলবার বেলা সাড়ে ৩টার দিকে উপজেলার সরল ইউনিয়নের উত্তর সরল নতুন বাজার এলাকায় স্থানীয় জাফর ও কবির গ্রুপের মধ্যে এই সংঘর্ষ হয়। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে অতিরিক্ত পুলিশ
৮ মিনিট আগেখুলনার প্রবীণ রাজনীতিবিদ মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার এম এম মজিবর রহমানকে (৭০) গ্রেপ্তার করেছে গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। আজ মঙ্গলবার বিকেলে নগরীর ময়লাপোতা মোড় এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
১১ মিনিট আগেকুড়িগ্রামে আওয়ামী লীগ নেতা অ্যাডভোকেট আমজাদ হোসেনকে গ্রেপ্তার করেছে গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। আজ মঙ্গলবার সকালে শহরের নিজ বাসভবন থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। পরে তাকে আদালতে সোপর্দ করলে বিচারক কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
১৫ মিনিট আগেমুন্সিগঞ্জে অটোরিকশা ছিনতাইকালে যুবদলের এক নেতা পুলিশের হাতে আটক হয়েছেন। আজ মঙ্গলবার জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোহাম্মদ ফিরোজ কবির এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানান। আটক সম্রাট ওরফে বাবু মিজি (৩৬) সদর উপজেলা যুবদলের আহ্বায়ক কমিটির সদস্য।
৩৬ মিনিট আগে