অনলাইন ডেস্ক
যৌতুক দাবির অভিযোগে জাতীয় দলের ফুটবলার শেখ মোরছালিনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়েছে। আজ বুধবার ঢাকার প্রধান বিচারিক হাকিম আদালতে এই মামলা দায়ের করেন তাঁর স্ত্রী সেঁজুতি বিনতে সোহেল।
আদালত বাদী সেঁজুতির জবানবন্দি গ্রহণ করে অভিযোগ আমলে নেন এবং মোরছালিনকে আদালতে হাজির হওয়ার জন্য সমন জারির নির্দেশ দেন। তবে কবে আদালতে হাজির হতে হবে সেই তারিখ এখনো জানা যায়নি।
মামলার বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন বাদী সেঁজুতি বিনতে সোহেলের আইনজীবী ইশফাকুর রহমান গালিব। তিনি বলেন, মোরছালিন ও সেঁজুতির প্রেমের বিয়ে ছিল। কিন্তু মোরছালিন এখন আর স্ত্রীর সঙ্গে যোগাযোগ রাখছেন না। গাড়ি কেনার জন্য ২০ লাখ টাকা যৌতুক দাবি করছেন। যৌতুক না দিলে স্ত্রীকে নিয়ে আর সংসার করবেন না বলে হুমকিও দিচ্ছেন।
সেঁজুতি বিনতে সোহেল বলেন, ভালোবাসায় বিয়ে হয়। বিয়ের পর মোরছালিনের আচরণে পরিবর্তন এসেছে। মোরছালিন যৌতুক চাইছেন। এ কারণে মামলা করেছেন তিনি। তবে বাদী সংসার করতে চান।
মামলায় অভিযোগ করা হয়েছে, ২০২৪ সালের ২৯ নভেম্বর শেখ মোরছালিনের সঙ্গে সেঁজুতি বিনতে সোহেলের বিয়ে হয়। বিয়ের কিছুদিন পর থেকেই বৈবাহিক জীবনের সুখ, শান্তি ঠিক রাখতে চাইলে ব্যক্তিগত গাড়ি কেনার জন্য ২০ লাখ যৌতুক দেওয়ার জন্য চাপ দিতে থাকেন মোরছালিন। বিয়ের পর থেকে বাদী সেঁজুতি আসামির প্রকৃত চেহারা, পরধন লোভী, পরনারীতে আসক্ত বুঝতে পারেন। আসামি যৌতুক দাবি করে বারবার বাদীকে মানসিক চাপ দেন এবং বলেন যে, বাদীর পিতার সমস্ত সম্পত্তি বিক্রি করে নগদ টাকা আসামির হাতে তুলে দেওয়ার জন্য। এরপর বাদী অনুনয়-বিনয় করে আসামিকে বোঝানোর চেষ্টা করেন যে, তাঁর পিতা-মাতার যা সাধ্য ছিল, তা বিয়ের সময় খরচ করেছেন। পিতা-মাতার মাথা গোঁজার শেষ সম্বলটুকু বিক্রি করে দিলে তাঁদের পথে বসতে হবে।
মামলার অভিযোগে আরও বলা হয়, পাষণ্ড, পরধনলোভী আসামি মোরছালিন বাদী সেঁজুতি বিনতে সোহেলকে মানসিক ও শারীরিকভাবে নির্যাতনের মাত্রা বাড়িয়ে দেন। পরে যৌতুকের টাকার জন্য নির্যাতন অধিক পরিমাণ বাড়ে। এতে সেঁজুতি উপায় না পেয়ে তার পিতা-মাতার বাসায় চলে আসেন।
পরবর্তীতে ২০২৪ সালের ১০ ডিসেম্বর রাত ১০টার সময় মোরছালিন তাঁর স্ত্রীর বাসায় আসেন। এ সময় সেঁজুতি মোরছালিনের জন্য রাতের খাবারের ব্যবস্থা করতে গেলে তিনি বলেন, ‘আমি খাবার খেতে আসিনি। ২০ লাখ টাকা নেওয়ার জন্য এসেছি।’
তখন ঘটনাস্থলে উপস্থিত সেঁজুতির পিতা-মাতা আসামিকে অনুরোধ করেন যে, ২০ লাখ টাকা যৌতুক হিসেবে দেওয়ার মতো সামর্থ্য তাদের নেই। তখন আসামি তাঁর স্ত্রী সেঁজুতি ও তাঁর পিতা-মাতাকে গালাগালি ও হুমকি-ধমকি দিতে থাকেন।
মামলায় আরও বলা হয়, আসামি মোরছালিন বাদীর কাছে যৌতুক চেয়েছেন এবং মানসিকভাবে নির্যাতন করে যৌতুক নিরোধ আইনের ৩ ধারায় অপরাধ সংঘটিত করেছেন।
উল্লেখ্য, গত বছর মদককাণ্ডে ফুটবল থেকে নিষিদ্ধ হয়েছিলেন মোরছালিন। এরপর পরিবারের কাউকে না জানিয়ে সেঁজুতিকে বিয়ে করার বিষয়টি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে ব্যাপক আলোচিত হন মোরছালিন।
যৌতুক দাবির অভিযোগে জাতীয় দলের ফুটবলার শেখ মোরছালিনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়েছে। আজ বুধবার ঢাকার প্রধান বিচারিক হাকিম আদালতে এই মামলা দায়ের করেন তাঁর স্ত্রী সেঁজুতি বিনতে সোহেল।
আদালত বাদী সেঁজুতির জবানবন্দি গ্রহণ করে অভিযোগ আমলে নেন এবং মোরছালিনকে আদালতে হাজির হওয়ার জন্য সমন জারির নির্দেশ দেন। তবে কবে আদালতে হাজির হতে হবে সেই তারিখ এখনো জানা যায়নি।
মামলার বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন বাদী সেঁজুতি বিনতে সোহেলের আইনজীবী ইশফাকুর রহমান গালিব। তিনি বলেন, মোরছালিন ও সেঁজুতির প্রেমের বিয়ে ছিল। কিন্তু মোরছালিন এখন আর স্ত্রীর সঙ্গে যোগাযোগ রাখছেন না। গাড়ি কেনার জন্য ২০ লাখ টাকা যৌতুক দাবি করছেন। যৌতুক না দিলে স্ত্রীকে নিয়ে আর সংসার করবেন না বলে হুমকিও দিচ্ছেন।
সেঁজুতি বিনতে সোহেল বলেন, ভালোবাসায় বিয়ে হয়। বিয়ের পর মোরছালিনের আচরণে পরিবর্তন এসেছে। মোরছালিন যৌতুক চাইছেন। এ কারণে মামলা করেছেন তিনি। তবে বাদী সংসার করতে চান।
মামলায় অভিযোগ করা হয়েছে, ২০২৪ সালের ২৯ নভেম্বর শেখ মোরছালিনের সঙ্গে সেঁজুতি বিনতে সোহেলের বিয়ে হয়। বিয়ের কিছুদিন পর থেকেই বৈবাহিক জীবনের সুখ, শান্তি ঠিক রাখতে চাইলে ব্যক্তিগত গাড়ি কেনার জন্য ২০ লাখ যৌতুক দেওয়ার জন্য চাপ দিতে থাকেন মোরছালিন। বিয়ের পর থেকে বাদী সেঁজুতি আসামির প্রকৃত চেহারা, পরধন লোভী, পরনারীতে আসক্ত বুঝতে পারেন। আসামি যৌতুক দাবি করে বারবার বাদীকে মানসিক চাপ দেন এবং বলেন যে, বাদীর পিতার সমস্ত সম্পত্তি বিক্রি করে নগদ টাকা আসামির হাতে তুলে দেওয়ার জন্য। এরপর বাদী অনুনয়-বিনয় করে আসামিকে বোঝানোর চেষ্টা করেন যে, তাঁর পিতা-মাতার যা সাধ্য ছিল, তা বিয়ের সময় খরচ করেছেন। পিতা-মাতার মাথা গোঁজার শেষ সম্বলটুকু বিক্রি করে দিলে তাঁদের পথে বসতে হবে।
মামলার অভিযোগে আরও বলা হয়, পাষণ্ড, পরধনলোভী আসামি মোরছালিন বাদী সেঁজুতি বিনতে সোহেলকে মানসিক ও শারীরিকভাবে নির্যাতনের মাত্রা বাড়িয়ে দেন। পরে যৌতুকের টাকার জন্য নির্যাতন অধিক পরিমাণ বাড়ে। এতে সেঁজুতি উপায় না পেয়ে তার পিতা-মাতার বাসায় চলে আসেন।
পরবর্তীতে ২০২৪ সালের ১০ ডিসেম্বর রাত ১০টার সময় মোরছালিন তাঁর স্ত্রীর বাসায় আসেন। এ সময় সেঁজুতি মোরছালিনের জন্য রাতের খাবারের ব্যবস্থা করতে গেলে তিনি বলেন, ‘আমি খাবার খেতে আসিনি। ২০ লাখ টাকা নেওয়ার জন্য এসেছি।’
তখন ঘটনাস্থলে উপস্থিত সেঁজুতির পিতা-মাতা আসামিকে অনুরোধ করেন যে, ২০ লাখ টাকা যৌতুক হিসেবে দেওয়ার মতো সামর্থ্য তাদের নেই। তখন আসামি তাঁর স্ত্রী সেঁজুতি ও তাঁর পিতা-মাতাকে গালাগালি ও হুমকি-ধমকি দিতে থাকেন।
মামলায় আরও বলা হয়, আসামি মোরছালিন বাদীর কাছে যৌতুক চেয়েছেন এবং মানসিকভাবে নির্যাতন করে যৌতুক নিরোধ আইনের ৩ ধারায় অপরাধ সংঘটিত করেছেন।
উল্লেখ্য, গত বছর মদককাণ্ডে ফুটবল থেকে নিষিদ্ধ হয়েছিলেন মোরছালিন। এরপর পরিবারের কাউকে না জানিয়ে সেঁজুতিকে বিয়ে করার বিষয়টি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে ব্যাপক আলোচিত হন মোরছালিন।
জামালপুরের সরিষাবাড়ীতে বৈধ কাগজপত্র দেখাতে না পারায় ৩ ইটভাটাকে ৫ লাখ টাকা জরিমানা করেছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। আজ সোমবার দুপুরে উপজেলার মহাদান ইউনিয়নে এ ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালিত হয়।
৪ মিনিট আগেচাটমোহরে বাঙালা বহুমুখী স্কুলের শ্রেণিকক্ষ থেকে সাইদুল ইসলাম (৫৫) নামে এক ব্যক্তির ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করেছেন স্থানীয় লোকজন। আজ সোমবার লাশটি উদ্ধার করা হয়।
৩৬ মিনিট আগেমনিরামপুরে টিসিবির পণ্যের দাবিতে বিক্ষোভ করেছেন বঞ্চিতরা। আজ সোমবার সকাল ৯টা থেকে দুপুর পর্যন্ত মনিরামপুর পৌরসভা কার্যালয়ের সামনে হাজারো মানুষ সড়ক অবরোধ করে এ বিক্ষোভ করেন।
৩৮ মিনিট আগেদ্রব্যমূল্যের বাজারে সাধারণ মানুষের কথা চিন্তা করে এবারও রমজানে ১০ টাকা লিটার দুধ বিক্রি করবে কিশোরগঞ্জের করিমগঞ্জ উপজেলার রৌহা গ্রামের জেসি এগ্রো ফার্ম। এবার রমজানের ৩০ দিনে তিন টন দুধ বিক্রি করবে ফার্মটি।
৪১ মিনিট আগে