নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের প্রস্তাবের প্রেক্ষিতে বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন কর্তৃক আবারও বিদ্যুতের মূল্য বৃদ্ধির তৎপরতায় তীব্র নিন্দা ও ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি ও নির্বাহী সমন্বয়কারী আবুল হাসান রুবেল। বৃহস্পতিবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে এ ক্ষোভ ও নিন্দা জানান তারা। একই সঙ্গে দেশের নাগরিকদের প্রতি প্রধানমন্ত্রীর অসম্মানজনক বক্তব্যেরও নিন্দা জানান তারা।
গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি বিবৃতিতে বলেন, বর্তমান পরিস্থিতিতে দেশ এক চরম অরাজক পরিস্থিতির মধ্য দিয়ে চলছে। দ্রব্যমূল্যের ক্রমাগত ঊর্ধ্বগতি জনগণের জীবনে নাভিশ্বাস তুলেছে। সরকার বাজার নিয়ন্ত্রণ করতে চরমভাবে যখন ব্যর্থ তখনই আমরা অত্যন্ত বিস্ময়ের সঙ্গে লক্ষ করলাম, বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশনের শুনানিতে কারিগরি মূল্যায়ন কমিটি পাইকারি পর্যায়ে বিদ্যুতের দাম ৫৮ শতাংশ বাড়ানোর প্রস্তাব করেছে, যা সম্পূর্ণ অযৌক্তিক। পাইকারি পর্যায়ে বিদ্যুতের দাম বৃদ্ধি অনিবার্যভাবে বিদ্যুতের খুচরা দাম বাড়ানোর যুক্তি তৈরি করবে এবং তা বহু গুণিতক হারে সকল পণ্যের দাম বাড়াবে।
সরকার ইতিমধ্যেই বিদ্যুৎ খাতকে লুটপাটের স্বর্গরাজ্যে পরিণত করেছে উল্লেখ করে সাকি বলেন, নিজেদের পোষ্য লোকদের সুবিধা দেওয়ার জন্য বারবার মেয়াদ বাড়িয়ে কুইক রেন্টাল কোম্পানিগুলিকে বসিয়ে রেখে ক্যাপাসিটি চার্জ দিচ্ছে। এই অব্যাহত লুটপাটের টাকা জোগান দিতেই উপর্যুপরি বিদ্যুতের দাম বৃদ্ধি করছে। বিদ্যুতের দাম বৃদ্ধির এই তৎপরতা অবিলম্বে বন্ধের দাবি জানান নেতৃবৃন্দ। অন্যথায় এই গণবিরোধী সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে গণপ্রতিরোধ গড়ে তোলার হুঁশিয়ারি জানান তিনি।
বিবৃতিতে দেশের নাগরিকদের প্রতি প্রধানমন্ত্রীর অসম্মানজনক বক্তব্যের নিন্দা জানিয়ে সাকি বলেন, বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া ও গ্রামীণ ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাতা ড. মোহাম্মদ ইউনুস ও ইংরেজি দৈনিক ডেইলি স্টারের সম্পাদক মাহ্ফুজ আনাম সম্পর্কে যে ভাষায় প্রধানমন্ত্রী কথা বলেছেন সেটা বাংলাদেশের রাজনীতিতে একটি ন্যক্কারজনক ঘটনার দৃষ্টান্ত হয়ে রইল। কাউকে পদ্মা সেতু থেকে ‘টুস করে ফেলে দেওয়া’ এবং ‘নদীতে চুবনি দিয়ে ওঠানোর’ মতো বক্তব্য দেওয়া কেবল হিংসাত্মকই নয় ক্ষমতার দম্ভের উগ্র প্রকাশ।
জবাবদিহিবিহীন ক্ষমতার জোরেই প্রধানমন্ত্রী এমন মন্তব্য করেছেন বলে জানিয়ে তিনি বলেন, বর্তমান সরকার প্রধান ক্ষমতাকে নিজেদের জমিদারি মনে করে বসে আছেন। ভোট ডাকাতি করে জনগণের সম্মতি ছাড়া ক্ষমতা কুক্ষিগত করে দেশের নাগরিকদের প্রতি নিয়মিত বিরতিতে অসম্মানজনক ও শ্লেষাত্মক মন্তব্য করছেন। নাগরিকদের ক্ষমতাহীন ভাবাই এ ধরনের মন্তব্যের অন্যতম কারণ। কিন্তু অতীতে স্বৈরাচারী শাসকদের মতো বর্তমান সরকারও ভুলে যাচ্ছে ক্ষমতার এই দাপটই শেষ কথা নয়।
বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের প্রস্তাবের প্রেক্ষিতে বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন কর্তৃক আবারও বিদ্যুতের মূল্য বৃদ্ধির তৎপরতায় তীব্র নিন্দা ও ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি ও নির্বাহী সমন্বয়কারী আবুল হাসান রুবেল। বৃহস্পতিবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে এ ক্ষোভ ও নিন্দা জানান তারা। একই সঙ্গে দেশের নাগরিকদের প্রতি প্রধানমন্ত্রীর অসম্মানজনক বক্তব্যেরও নিন্দা জানান তারা।
গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি বিবৃতিতে বলেন, বর্তমান পরিস্থিতিতে দেশ এক চরম অরাজক পরিস্থিতির মধ্য দিয়ে চলছে। দ্রব্যমূল্যের ক্রমাগত ঊর্ধ্বগতি জনগণের জীবনে নাভিশ্বাস তুলেছে। সরকার বাজার নিয়ন্ত্রণ করতে চরমভাবে যখন ব্যর্থ তখনই আমরা অত্যন্ত বিস্ময়ের সঙ্গে লক্ষ করলাম, বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশনের শুনানিতে কারিগরি মূল্যায়ন কমিটি পাইকারি পর্যায়ে বিদ্যুতের দাম ৫৮ শতাংশ বাড়ানোর প্রস্তাব করেছে, যা সম্পূর্ণ অযৌক্তিক। পাইকারি পর্যায়ে বিদ্যুতের দাম বৃদ্ধি অনিবার্যভাবে বিদ্যুতের খুচরা দাম বাড়ানোর যুক্তি তৈরি করবে এবং তা বহু গুণিতক হারে সকল পণ্যের দাম বাড়াবে।
সরকার ইতিমধ্যেই বিদ্যুৎ খাতকে লুটপাটের স্বর্গরাজ্যে পরিণত করেছে উল্লেখ করে সাকি বলেন, নিজেদের পোষ্য লোকদের সুবিধা দেওয়ার জন্য বারবার মেয়াদ বাড়িয়ে কুইক রেন্টাল কোম্পানিগুলিকে বসিয়ে রেখে ক্যাপাসিটি চার্জ দিচ্ছে। এই অব্যাহত লুটপাটের টাকা জোগান দিতেই উপর্যুপরি বিদ্যুতের দাম বৃদ্ধি করছে। বিদ্যুতের দাম বৃদ্ধির এই তৎপরতা অবিলম্বে বন্ধের দাবি জানান নেতৃবৃন্দ। অন্যথায় এই গণবিরোধী সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে গণপ্রতিরোধ গড়ে তোলার হুঁশিয়ারি জানান তিনি।
বিবৃতিতে দেশের নাগরিকদের প্রতি প্রধানমন্ত্রীর অসম্মানজনক বক্তব্যের নিন্দা জানিয়ে সাকি বলেন, বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া ও গ্রামীণ ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাতা ড. মোহাম্মদ ইউনুস ও ইংরেজি দৈনিক ডেইলি স্টারের সম্পাদক মাহ্ফুজ আনাম সম্পর্কে যে ভাষায় প্রধানমন্ত্রী কথা বলেছেন সেটা বাংলাদেশের রাজনীতিতে একটি ন্যক্কারজনক ঘটনার দৃষ্টান্ত হয়ে রইল। কাউকে পদ্মা সেতু থেকে ‘টুস করে ফেলে দেওয়া’ এবং ‘নদীতে চুবনি দিয়ে ওঠানোর’ মতো বক্তব্য দেওয়া কেবল হিংসাত্মকই নয় ক্ষমতার দম্ভের উগ্র প্রকাশ।
জবাবদিহিবিহীন ক্ষমতার জোরেই প্রধানমন্ত্রী এমন মন্তব্য করেছেন বলে জানিয়ে তিনি বলেন, বর্তমান সরকার প্রধান ক্ষমতাকে নিজেদের জমিদারি মনে করে বসে আছেন। ভোট ডাকাতি করে জনগণের সম্মতি ছাড়া ক্ষমতা কুক্ষিগত করে দেশের নাগরিকদের প্রতি নিয়মিত বিরতিতে অসম্মানজনক ও শ্লেষাত্মক মন্তব্য করছেন। নাগরিকদের ক্ষমতাহীন ভাবাই এ ধরনের মন্তব্যের অন্যতম কারণ। কিন্তু অতীতে স্বৈরাচারী শাসকদের মতো বর্তমান সরকারও ভুলে যাচ্ছে ক্ষমতার এই দাপটই শেষ কথা নয়।
চট্টগ্রাম নগরীকে কোরবানির বর্জ্যমুক্ত এবং একই সঙ্গে কোরবানির বর্জ্য অপসারণ কার্যক্রমের সমাপ্তির ঘোষণা করা হয়েছে। আজ শনিবার সন্ধ্যা নগরীর দামপাড়া চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের (চসিক) কন্ট্রোল রুমে মেয়র ডা. শাহাদাত হোসেন এই ঘোষণার কথা জানান।
১ মিনিট আগেশেরপুরের শ্রীবরদী উপজেলায় ডোবায় পড়ে দুই শিশুর মৃত্যু হয়েছে। আজ শনিবার বিকেলে উপজেলার কাকিলাকুড়া ইউনিয়নের মলামারি গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
৩ মিনিট আগেঈদের চার দিন পর মেয়ের বিয়ে, তাই ঈদের সঙ্গে বিয়ের প্রস্তুতিও নিয়েছিলেন চট্টগ্রামের আনোয়ারার অটোচালক জানে আলম। করেছেন আত্মীয়–স্বজনদের কাছ থেকে ধারদেনাও। হঠাৎ ঈদের দিন সকালে লাগা আগুন থেকে কোনো রকম প্রাণে বাঁচলেও সংসারের সবকিছু পুড়ে ছাই হয়ে যায়।
৭ মিনিট আগেবিকেল পর্যন্ত বগুড়া শহরের বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, মৌসুমি ব্যবসায়ীরা চামড়া বিক্রি করার জন্য বিভিন্ন স্থানে নিয়ে বসে আছেন। কাঙ্ক্ষিত দাম না পাওয়ায় তাঁরা চামড়া বিক্রি করতে পারছেন না।
৯ মিনিট আগে