কিশোরগঞ্জ প্রতিনিধি
কিশোরগঞ্জে জামায়াতের নেতা-কর্মীদের মিছিল করতে দেয়নি পুলিশ। আজ রোববার সকালে জেলা শহরের একরামপুরের করগাঁও বাসস্ট্যান্ড এলাকায় মিছিল শুরুর সময় ব্যানার-ফেস্টুন কেড়ে নিয়ে নেতা-কর্মীদের বেধড়ক পেটানো হয়। এ সময় জেলা শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের সভাপতি খালেদ হাসান জুম্মনসহ জামায়াত-শিবিরের ১৩ নেতা-কর্মীকে আটক করা হয়।
জানা গেছে, কেয়ারটেকার সরকারের অধীনে নির্বাচন, জামায়াতের আমিরসহ দলের আটক নেতা-কর্মীদের মুক্তি এবং দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি রোধের দাবিতে কেন্দ্রঘোষিত কর্মসূচির অংশ হিসেবে জেলা জামায়াত শহরে এই বিক্ষোভ মিছিলের আয়োজন করে।
মিছিল থেকে খালেদ হাসান জুম্মন ছাড়াও করিমগঞ্জ উপজেলা জামায়াতের সাবেক সেক্রেটারি আতাউর রহমান, সদর উপজেলা কর্মপরিষদ সদস্য আব্দুল ওয়াহাব, পাকুন্দিয়া পৌর শাখার অর্থ সম্পাদক মাওলানা ওমর ফারুক, ছাত্রশিবিরের বাজিতপুর উপজেলা সভাপতি আব্দুল হাকিম, পাকুন্দিয়া উপজেলা উত্তরের সেক্রেটারি সাইফুল্লাহ মানসুরসহ ১৩ জনকে আটক করে পুলিশ।
জামায়াত সূত্র জানায়, আজ রোববার ভোর থেকেই জেলার বিভিন্ন উপজেলা থেকে মিছিল নিয়ে আসতে থাকে দলের নেতা-কর্মীরা। সকাল ৮টায় একরামপুর ট্রাফিক মোড়ে গিয়ে দেখা গেছে, আশপাশের বিভিন্ন সড়ক থেকে খণ্ড খণ্ড মিছিল এগিয়ে যাচ্ছে করগাঁও বাসস্ট্যান্ডের দিকে। জেলা শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের সভাপতি খালিদ হাসান জুম্মনের নেতৃত্বে একটি মিছিল বাসস্ট্যান্ড এলাকায় আসা মাত্র পুলিশ তাদের ব্যানার কেড়ে নেয়। পুলিশ লাঠিপেটা শুরু করলে নেতা-কর্মীরা ছত্রভঙ্গ হয়ে হয়। এর মধ্যেই আটক শুরু করা হয়।
জামায়াতের কেন্দ্রীয় মজলিশে শুরার সদস্য ও কিশোরগঞ্জ জেলা আমির অধ্যাপক মো. রমজান আলী বলেন, কেয়ারটেকার সরকারের অধীনে নির্বাচন ও অন্যান্য দাবিতে আমাদের শান্তিপূর্ণ কর্মসূচি ছিল। কিন্তু পুলিশ বিনা কারণে আমাদের মিছিলে বাধা দেয়। আমাদের নেতা-কর্মীদের আটক করা হয়।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে কিশোরগঞ্জ মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ দাউদ বলেন, মিছিল থেকে জামায়াত-শিবিরের কয়েকজন নেতা-কর্মীকে আটক হয়েছে বলে জানান। তবে আটক নেতা-কর্মীর সংখ্যা উল্লেখ করেননি।
কিশোরগঞ্জের পুলিশ সুপার মোহাম্মদ রাসেল শেখ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কাউকে আটকের ক্ষেত্রে রাজনৈতিক সংশ্লিষ্টতা বিবেচ্য বিষয় নয়। আমাদের নিয়মিত কার্যক্রমের অংশ হিসেবে এজহারনামীয় আসামি, সন্দেহভাজন, মাদকের সঙ্গে সংশ্লিষ্টতা ও গ্রেপ্তারি পরোয়ানাভুক্ত আসামিদের গ্রেপ্তার করতে অভিযান পরিচালনা করি।’
কিশোরগঞ্জে জামায়াতের নেতা-কর্মীদের মিছিল করতে দেয়নি পুলিশ। আজ রোববার সকালে জেলা শহরের একরামপুরের করগাঁও বাসস্ট্যান্ড এলাকায় মিছিল শুরুর সময় ব্যানার-ফেস্টুন কেড়ে নিয়ে নেতা-কর্মীদের বেধড়ক পেটানো হয়। এ সময় জেলা শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের সভাপতি খালেদ হাসান জুম্মনসহ জামায়াত-শিবিরের ১৩ নেতা-কর্মীকে আটক করা হয়।
জানা গেছে, কেয়ারটেকার সরকারের অধীনে নির্বাচন, জামায়াতের আমিরসহ দলের আটক নেতা-কর্মীদের মুক্তি এবং দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি রোধের দাবিতে কেন্দ্রঘোষিত কর্মসূচির অংশ হিসেবে জেলা জামায়াত শহরে এই বিক্ষোভ মিছিলের আয়োজন করে।
মিছিল থেকে খালেদ হাসান জুম্মন ছাড়াও করিমগঞ্জ উপজেলা জামায়াতের সাবেক সেক্রেটারি আতাউর রহমান, সদর উপজেলা কর্মপরিষদ সদস্য আব্দুল ওয়াহাব, পাকুন্দিয়া পৌর শাখার অর্থ সম্পাদক মাওলানা ওমর ফারুক, ছাত্রশিবিরের বাজিতপুর উপজেলা সভাপতি আব্দুল হাকিম, পাকুন্দিয়া উপজেলা উত্তরের সেক্রেটারি সাইফুল্লাহ মানসুরসহ ১৩ জনকে আটক করে পুলিশ।
জামায়াত সূত্র জানায়, আজ রোববার ভোর থেকেই জেলার বিভিন্ন উপজেলা থেকে মিছিল নিয়ে আসতে থাকে দলের নেতা-কর্মীরা। সকাল ৮টায় একরামপুর ট্রাফিক মোড়ে গিয়ে দেখা গেছে, আশপাশের বিভিন্ন সড়ক থেকে খণ্ড খণ্ড মিছিল এগিয়ে যাচ্ছে করগাঁও বাসস্ট্যান্ডের দিকে। জেলা শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের সভাপতি খালিদ হাসান জুম্মনের নেতৃত্বে একটি মিছিল বাসস্ট্যান্ড এলাকায় আসা মাত্র পুলিশ তাদের ব্যানার কেড়ে নেয়। পুলিশ লাঠিপেটা শুরু করলে নেতা-কর্মীরা ছত্রভঙ্গ হয়ে হয়। এর মধ্যেই আটক শুরু করা হয়।
জামায়াতের কেন্দ্রীয় মজলিশে শুরার সদস্য ও কিশোরগঞ্জ জেলা আমির অধ্যাপক মো. রমজান আলী বলেন, কেয়ারটেকার সরকারের অধীনে নির্বাচন ও অন্যান্য দাবিতে আমাদের শান্তিপূর্ণ কর্মসূচি ছিল। কিন্তু পুলিশ বিনা কারণে আমাদের মিছিলে বাধা দেয়। আমাদের নেতা-কর্মীদের আটক করা হয়।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে কিশোরগঞ্জ মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ দাউদ বলেন, মিছিল থেকে জামায়াত-শিবিরের কয়েকজন নেতা-কর্মীকে আটক হয়েছে বলে জানান। তবে আটক নেতা-কর্মীর সংখ্যা উল্লেখ করেননি।
কিশোরগঞ্জের পুলিশ সুপার মোহাম্মদ রাসেল শেখ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কাউকে আটকের ক্ষেত্রে রাজনৈতিক সংশ্লিষ্টতা বিবেচ্য বিষয় নয়। আমাদের নিয়মিত কার্যক্রমের অংশ হিসেবে এজহারনামীয় আসামি, সন্দেহভাজন, মাদকের সঙ্গে সংশ্লিষ্টতা ও গ্রেপ্তারি পরোয়ানাভুক্ত আসামিদের গ্রেপ্তার করতে অভিযান পরিচালনা করি।’
মৌলভীবাজারের বড়লেখা ও সদর উপজেলায় পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় ৪ জন নিহত হয়েছেন। গুরুতর আহত হয়েছেন আরও একজন। গতকাল শনিবার (৭ জুন) রাত সাড়ে ৯টার দিকে সদর উপজেলার শ্যামের কোনা এলকায় মৌলভীবাজার-শমশেরনগর সড়কে দুটি মোটরসাইকেল মুখোমুখি সংঘর্ষে জুবেদ মিয়া (২৮) ও কমরুল মিয়া (৩০) নামে দুজন নিহত হন।
৪৪ মিনিট আগেবেজিন নামে একজন জানান, বিকেল থেকে কাজ শুরু হয়েছে আনুমানিক ভোর চারটা পর্যন্ত চলবে। এই কাজে অনেক পরিশ্রম করতে হয়। তারা পাঁচ থেকে ছয় জন লোক এখানে কাজ করতে এসেছেন।
১ ঘণ্টা আগেবরিশালে কোস্টগার্ডের দায়িত্ব পালনে বাধার অভিযোগে দায়ের করা মামলার পর ঢাকা-বরিশাল নৌরুটের যাত্রীবাহী নৌযান এমভি কীর্তনখোলা-১০ লঞ্চের রুট পারমিট সাময়িকভাবে স্থগিত করা হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামের আনোয়ারায় মাংস কাটতে গিয়ে প্রায় ১ শ মানুষ আহত হয়েছেন বলে জানা গেছে। পশু জবাই ও মাংস কাটতে গিয়ে হাত কেটে চিকিৎসা নিতে প্রায় ১০০ জন মানুষ এসেছেন উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে। কেউ কেউ প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়ে বাড়ি ফিরে গেলেও অনেকেই ভর্তি হয়েছেন চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে। কেউ গরু কোরবানি
২ ঘণ্টা আগে