নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
অভিবাসন খাতে সাংবাদিকতায় অবদান রাখায় ব্র্যাক মাইগ্রেশন মিডিয়া অ্যাওয়ার্ড পেয়েছেন আজকের পত্রিকার নিজস্ব প্রতিবেদক সাইফুল মাসুম। তিনি প্রিন্ট ক্যাটাগরিতে দ্বিতীয় হয়েছেন। এ ছাড়া অন্যান্য ক্যাটাগরিতে আরও আটজন এই অ্যাওয়ার্ড পেয়েছেন।
আজ রোববার রাজধানীর ডেইলি স্টার সেন্টারে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দেন ইউরোপীয় ইউনিয়নের রাষ্ট্রদূত মাইকেল মিলার। অনুষ্ঠানের মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করবেন ইংরেজি দৈনিক দ্য ডেইলি স্টারের সম্পাদক মাহফুজ আনাম।
অভিবাসন খাতে সাংবাদিকদের অবদানকে স্বীকৃতি দিতে ২০১৫ সালে দেশে প্রথমবারের মতো প্রবর্তিত হয় ব্র্যাক মাইগ্রেশন মিডিয়া অ্যাওয়ার্ড। এ বছর নবমবারের মতো এই পুরস্কার দেওয়া হয়েছে। ২০২৩ সালের ২ ফেব্রুয়ারি ‘লোভের জাল গ্রামে গ্রামে’ শিরোনামে প্রকাশিত প্রতিবেদনের জন্য সাইফুল মাসুম এই পুরস্কার পান। প্রতিবেদনটিতে লিবিয়া হয়ে ভূমধ্যসাগর পাড়ি দিয়ে অবৈধ পথে ইতালি যাওয়ার করুণ গল্প তুলে ধরা হয়।
সাইফুল মাসুমের জন্ম নোয়াখালীর দ্বীপ উপজেলা হাতিয়ার দক্ষিণ চরচেঙ্গা গ্রামে। তার বাবা আবুল কাশেম সোনালী ব্যাংকের অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তা, মা শাহানাজ বেগম গৃহিণী। মাসুমের সাংবাদিকতার হাতেখড়ি স্থানীয় পত্রিকা ‘নিঝুমদ্বীপ’ ও হাতিয়া দ্বীপের কমিউনিটি রেডিও ‘সাগরদ্বীপে’।
তিনি স্টামফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সাংবাদিকতায় স্নাতক ও একই বিষয়ে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতকোত্তর পাঠ সম্পন্ন করেন। মাসুম স্টামফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ফোরামের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি ছিলেন।
গণমাধ্যমে বিট ভিত্তিক সাংবাদিকতায় বিভিন্ন সময় তিনি সেবাখাত, কৃষি, পরিবেশ, অভিবাসন ও অ্যাভিয়েশন নিয়ে কাজ করেছেন। কাজের স্বীকৃতি হিসেবে সাইফুল মাসুম আইইডি’র আদিবাসী বিষয়ক সাংবাদিক সম্মাননা-২০১৯, ‘বিটিইএ পর্যটন সাংবাদিক সম্মাননা-২০২১’, আরএসডিবি’র ‘নদী পদক ২০২৩’ অর্জন করেছেন।
অভিবাসন খাতে সাংবাদিকতায় অবদান রাখায় ব্র্যাক মাইগ্রেশন মিডিয়া অ্যাওয়ার্ড পেয়েছেন আজকের পত্রিকার নিজস্ব প্রতিবেদক সাইফুল মাসুম। তিনি প্রিন্ট ক্যাটাগরিতে দ্বিতীয় হয়েছেন। এ ছাড়া অন্যান্য ক্যাটাগরিতে আরও আটজন এই অ্যাওয়ার্ড পেয়েছেন।
আজ রোববার রাজধানীর ডেইলি স্টার সেন্টারে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দেন ইউরোপীয় ইউনিয়নের রাষ্ট্রদূত মাইকেল মিলার। অনুষ্ঠানের মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করবেন ইংরেজি দৈনিক দ্য ডেইলি স্টারের সম্পাদক মাহফুজ আনাম।
অভিবাসন খাতে সাংবাদিকদের অবদানকে স্বীকৃতি দিতে ২০১৫ সালে দেশে প্রথমবারের মতো প্রবর্তিত হয় ব্র্যাক মাইগ্রেশন মিডিয়া অ্যাওয়ার্ড। এ বছর নবমবারের মতো এই পুরস্কার দেওয়া হয়েছে। ২০২৩ সালের ২ ফেব্রুয়ারি ‘লোভের জাল গ্রামে গ্রামে’ শিরোনামে প্রকাশিত প্রতিবেদনের জন্য সাইফুল মাসুম এই পুরস্কার পান। প্রতিবেদনটিতে লিবিয়া হয়ে ভূমধ্যসাগর পাড়ি দিয়ে অবৈধ পথে ইতালি যাওয়ার করুণ গল্প তুলে ধরা হয়।
সাইফুল মাসুমের জন্ম নোয়াখালীর দ্বীপ উপজেলা হাতিয়ার দক্ষিণ চরচেঙ্গা গ্রামে। তার বাবা আবুল কাশেম সোনালী ব্যাংকের অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তা, মা শাহানাজ বেগম গৃহিণী। মাসুমের সাংবাদিকতার হাতেখড়ি স্থানীয় পত্রিকা ‘নিঝুমদ্বীপ’ ও হাতিয়া দ্বীপের কমিউনিটি রেডিও ‘সাগরদ্বীপে’।
তিনি স্টামফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সাংবাদিকতায় স্নাতক ও একই বিষয়ে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতকোত্তর পাঠ সম্পন্ন করেন। মাসুম স্টামফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ফোরামের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি ছিলেন।
গণমাধ্যমে বিট ভিত্তিক সাংবাদিকতায় বিভিন্ন সময় তিনি সেবাখাত, কৃষি, পরিবেশ, অভিবাসন ও অ্যাভিয়েশন নিয়ে কাজ করেছেন। কাজের স্বীকৃতি হিসেবে সাইফুল মাসুম আইইডি’র আদিবাসী বিষয়ক সাংবাদিক সম্মাননা-২০১৯, ‘বিটিইএ পর্যটন সাংবাদিক সম্মাননা-২০২১’, আরএসডিবি’র ‘নদী পদক ২০২৩’ অর্জন করেছেন।
গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে আটক হন নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগের নেতা নাজমুল কবির শিশির। আজ শুক্রবার বিকেলে চাঁদাবাজি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে তাঁকে জেল-হাজতে প্রেরণ করা হয়েছে। তিনি রামগঞ্জ পৌরসভার আঙ্গারপাড়া এলাকার মো. নয়ন মাস্টারের ছেলে।
১ ঘণ্টা আগেকুমিল্লায় যৌথ বাহিনী তুলে নেওয়ার পর হাসপাতালে তৌহিদুর রহমান নামের এক যুবদল নেতার লাশ পেয়েছে পরিবার। আজ শুক্রবার বেলা সাড়ে ১২টায় তাঁর মৃত্যুর খবর পায় পরিবার। তবে কখন তাঁর মৃত্যু হয়েছে সে তথ্য জানা যায়নি। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হেফাজতে যুবদল নেতার মৃত্যু তথ্য জানিয়েছেন তাঁর ভাই আবুল কালাম।
১ ঘণ্টা আগেইতালি নেওয়া কথা বলে ফরিদপুর থেকে দুই জনকে নেওয়া হয়েছিল লিবিয়ায়। সেখানে নেওয়ার পর তাঁদের ওপর নির্যাতন করা হয়। এরপর নেওয়া হয় মুক্তিপণ। তবে এতেও মুক্তি মেলেনি। গুলি করে হত্যা করা হয়েছে ওই দুই যুবককে। ঢাকা, ফরিদপুর, লিবিয়া, গুলি, হত্যা, জেলার খবর
১ ঘণ্টা আগেএক মাসের ব্যবধানে হত্যাকাণ্ড ও সহিংসতার ঘটনায় সাবেক সরকারসংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মামলার সংখ্যা বেড়েছে ৪ গুণের বেশি। আর আসামির সংখ্যা হয়েছে দ্বিগুণের বেশি। সরকার পতনের পর গত ডিসেম্বরে হত্যাকাণ্ড ও সহিংসতার ঘটনায় সাবেক সরকারসংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মামলার সংখ্যা ছিল ১৭টি। জানুয়ারিতে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭২টি।
১ ঘণ্টা আগে