গাজীপুর প্রতিনিধি
গাজীপুর সিটি নির্বাচনে স্বতন্ত্র মেয়র পদপ্রার্থী জায়েদা খাতুনের ছেলে ও প্রধান নির্বাচন সমন্বয়কারী আলোচিত সাবেক মেয়র জাহাঙ্গীর আলম অভিযোগ করে বলেছেন, ‘আমাকে কৌশলে অ্যারেস্টের জন্য দুদকে ডাকা হয়েছে।’
আজ শুক্রবার দুপুরে গাজীপুর মহানগরীর ছয়দানা এলাকায় নিজ বাসভবনে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এই অভিযোগ করেন। এ সময় তাঁর মা জায়েদা খাতুন উপস্থিত ছিলেন।
জাহাঙ্গীর আলম অভিযোগ করে বলেন, ‘এটি করা হয়েছে যেন আমি মানুষের কাছে ভোট চাইতে না পারি। আমাদের লোকজন এখানে ভোট চাইতে না পারে। তারা কৌশলে আমাকে অ্যারেস্ট করার জন্য এবং আমার সময় নষ্ট করার জন্য কাজটি করেছে।’
সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, ‘আপনারা দেখেছেন আমাকে গত ১৫ তারিখ দুদক থেকে চিঠি দেওয়া হয়েছে। আমি যেন ২১ ও ২২ তারিখে দুদক কার্যালয়ে উপস্থিত থাকি, গাজীপুর থেকে গিয়ে বসে থাকি। দুদক একটি সম্মানিত প্রতিষ্ঠান। এই প্রতিষ্ঠান যেন ধ্বংস না হয়। আমার মায়ের নির্বাচন পরিচালনার প্রধান সমন্বয়কারী হিসেবে বলতে চাই, আমাকে যেন দুদক আমার নির্বাচনের আগে হয়রানি না করে।’
জাহাঙ্গীর আলম বলেন, ‘শুধু দুদক নয়, আপনারা যেকোনো জায়গায় যেকোনো প্রতিষ্ঠানে যেকোনো সময় আমাকে ডাকবেন, আমি জবাবদিহির জন্য প্রস্তুত আছি। কিন্তু আইনের নাম বলে বেআইনি কাজ যেন না করে। এটা আমি সবার কাছে চাই। সারা দেশের মানুষ জানে, নির্বাচন কমিশন জানে, আমি আমার মায়ের প্রধান নির্বাচন সমন্বয়কারী। তাহলে আমাকে কেন ২১ এবং ২২ তারিখ ডাকা হলো? ২৩ তারিখে প্রচার বন্ধ। এটি করা হয়েছে—আমি যেন মানুষের কাছে ভোট চাইতে না পারি। আমাদের লোকজন এখানে ভোট চাইতে না পারে।’
জাহাঙ্গীর আলম আরও বলেন, ‘আমাদের মৃত্যু হোক সমস্যা নেই। আমরা আমাদের এলাকাবাসীকে, আমাদের গাজীপুরের প্রত্যেক মানুষকে, আমার গাজীপুরের প্রত্যেক নারীকে, প্রত্যেক মাকে অনুরোধ করব যারা মায়ের মায়ের ওপর হাত তুলেছে, যারা মা জাতিকে কলঙ্ক লেপন করতে পারে, সেই ব্যক্তিকে এবং সেই প্রার্থীকে দয়া করে আপনারা ভোট দেবেন না। আমাদের সরকার এবং নির্বাচন কমিশনের নির্বাচনে দেখার দরকার আছে। আমরা আবারও বলছি, নির্বাচন কমিশনার এবং সরকারকে সার্বিকভাবে সহযোগিতা করতে হবে।’
জাহাঙ্গীর আলমের মা জায়েদা খাতুন বলেন, ‘আমি আমার ভোটারদের নিরাপত্তা চাই। তাঁরা যেন নিজের ভোট নিজে দিতে পারে সেটা চাই। আমাকে আমার ছেলেকে মারার জন্য আজমত উল্লা খান লোক সেট করছে। আমার জনগণ ২৫ তারিখে প্রমাণ করে দেবে, আমি ও আমার ছেলে কি রকম। আমার ছেলের ওপর হামলা ও আমার ছেলের বিরুদ্ধে যে মিথ্যা অপপ্রচার হয়েছে, তাঁরা জবাব দেবে। ২৫ তারিখে জনগণ প্রমাণ করবে জাহাঙ্গীরের মা সত্য, জাহাঙ্গীর সত্য।’
এ সময় তিনি প্রশ্ন করেন, ‘তাঁরা আমার ছেলেকে মারতে চায় কেন? মিথ্যার প্রতিবাদ করার জন্য আমি ভোটে দাঁড়িয়েছি। আমার আল্লাহ আছেন। আল্লাহ ছাড়া আমার আর কেউ নাই।’
আজমত উল্লা খান দাবি করেছেন, জাহাঙ্গীর আলমের পায়ের নিচ থেকে মাটি সরে যাওয়ায় তিনি মিথ্যা অপপ্রচার চালাচ্ছেন—এ বিষয়ে জাহাঙ্গীর আলম বলেন, ‘এখানে হাজার হাজার মানুষ দেখেছে, আমার মায়ের পোস্টার ছিঁড়ে ফেলেছে। তাঁরা রাতে ও দিনে প্রশাসনের লোকজন দিয়ে আমার লোকজনকে হয়রানি করেছে।’
এ সময় জাহাঙ্গীর আরও অভিযোগ করেন, টঙ্গীতে কয়েকটি জায়গায় যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে আমাদের ওপর হামলা হয়েছে। সেগুলোর ভিডিও ফুটেজ আছে। আর নির্ধারিত কিছু ক্যাডার বাহিনী দিয়ে, সন্ত্রাসী বাহিনী দিয়ে হামলা করানো হয়েছে।
গাজীপুর সিটি নির্বাচনে স্বতন্ত্র মেয়র পদপ্রার্থী জায়েদা খাতুনের ছেলে ও প্রধান নির্বাচন সমন্বয়কারী আলোচিত সাবেক মেয়র জাহাঙ্গীর আলম অভিযোগ করে বলেছেন, ‘আমাকে কৌশলে অ্যারেস্টের জন্য দুদকে ডাকা হয়েছে।’
আজ শুক্রবার দুপুরে গাজীপুর মহানগরীর ছয়দানা এলাকায় নিজ বাসভবনে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এই অভিযোগ করেন। এ সময় তাঁর মা জায়েদা খাতুন উপস্থিত ছিলেন।
জাহাঙ্গীর আলম অভিযোগ করে বলেন, ‘এটি করা হয়েছে যেন আমি মানুষের কাছে ভোট চাইতে না পারি। আমাদের লোকজন এখানে ভোট চাইতে না পারে। তারা কৌশলে আমাকে অ্যারেস্ট করার জন্য এবং আমার সময় নষ্ট করার জন্য কাজটি করেছে।’
সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, ‘আপনারা দেখেছেন আমাকে গত ১৫ তারিখ দুদক থেকে চিঠি দেওয়া হয়েছে। আমি যেন ২১ ও ২২ তারিখে দুদক কার্যালয়ে উপস্থিত থাকি, গাজীপুর থেকে গিয়ে বসে থাকি। দুদক একটি সম্মানিত প্রতিষ্ঠান। এই প্রতিষ্ঠান যেন ধ্বংস না হয়। আমার মায়ের নির্বাচন পরিচালনার প্রধান সমন্বয়কারী হিসেবে বলতে চাই, আমাকে যেন দুদক আমার নির্বাচনের আগে হয়রানি না করে।’
জাহাঙ্গীর আলম বলেন, ‘শুধু দুদক নয়, আপনারা যেকোনো জায়গায় যেকোনো প্রতিষ্ঠানে যেকোনো সময় আমাকে ডাকবেন, আমি জবাবদিহির জন্য প্রস্তুত আছি। কিন্তু আইনের নাম বলে বেআইনি কাজ যেন না করে। এটা আমি সবার কাছে চাই। সারা দেশের মানুষ জানে, নির্বাচন কমিশন জানে, আমি আমার মায়ের প্রধান নির্বাচন সমন্বয়কারী। তাহলে আমাকে কেন ২১ এবং ২২ তারিখ ডাকা হলো? ২৩ তারিখে প্রচার বন্ধ। এটি করা হয়েছে—আমি যেন মানুষের কাছে ভোট চাইতে না পারি। আমাদের লোকজন এখানে ভোট চাইতে না পারে।’
জাহাঙ্গীর আলম আরও বলেন, ‘আমাদের মৃত্যু হোক সমস্যা নেই। আমরা আমাদের এলাকাবাসীকে, আমাদের গাজীপুরের প্রত্যেক মানুষকে, আমার গাজীপুরের প্রত্যেক নারীকে, প্রত্যেক মাকে অনুরোধ করব যারা মায়ের মায়ের ওপর হাত তুলেছে, যারা মা জাতিকে কলঙ্ক লেপন করতে পারে, সেই ব্যক্তিকে এবং সেই প্রার্থীকে দয়া করে আপনারা ভোট দেবেন না। আমাদের সরকার এবং নির্বাচন কমিশনের নির্বাচনে দেখার দরকার আছে। আমরা আবারও বলছি, নির্বাচন কমিশনার এবং সরকারকে সার্বিকভাবে সহযোগিতা করতে হবে।’
জাহাঙ্গীর আলমের মা জায়েদা খাতুন বলেন, ‘আমি আমার ভোটারদের নিরাপত্তা চাই। তাঁরা যেন নিজের ভোট নিজে দিতে পারে সেটা চাই। আমাকে আমার ছেলেকে মারার জন্য আজমত উল্লা খান লোক সেট করছে। আমার জনগণ ২৫ তারিখে প্রমাণ করে দেবে, আমি ও আমার ছেলে কি রকম। আমার ছেলের ওপর হামলা ও আমার ছেলের বিরুদ্ধে যে মিথ্যা অপপ্রচার হয়েছে, তাঁরা জবাব দেবে। ২৫ তারিখে জনগণ প্রমাণ করবে জাহাঙ্গীরের মা সত্য, জাহাঙ্গীর সত্য।’
এ সময় তিনি প্রশ্ন করেন, ‘তাঁরা আমার ছেলেকে মারতে চায় কেন? মিথ্যার প্রতিবাদ করার জন্য আমি ভোটে দাঁড়িয়েছি। আমার আল্লাহ আছেন। আল্লাহ ছাড়া আমার আর কেউ নাই।’
আজমত উল্লা খান দাবি করেছেন, জাহাঙ্গীর আলমের পায়ের নিচ থেকে মাটি সরে যাওয়ায় তিনি মিথ্যা অপপ্রচার চালাচ্ছেন—এ বিষয়ে জাহাঙ্গীর আলম বলেন, ‘এখানে হাজার হাজার মানুষ দেখেছে, আমার মায়ের পোস্টার ছিঁড়ে ফেলেছে। তাঁরা রাতে ও দিনে প্রশাসনের লোকজন দিয়ে আমার লোকজনকে হয়রানি করেছে।’
এ সময় জাহাঙ্গীর আরও অভিযোগ করেন, টঙ্গীতে কয়েকটি জায়গায় যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে আমাদের ওপর হামলা হয়েছে। সেগুলোর ভিডিও ফুটেজ আছে। আর নির্ধারিত কিছু ক্যাডার বাহিনী দিয়ে, সন্ত্রাসী বাহিনী দিয়ে হামলা করানো হয়েছে।
দুই দশক কিছুটা শান্ত থাকার পর কুড়িগ্রামের চিলমারী-রৌমারী-রাজিবপুর নৌপথে আবার ডাকাতের দৌরাত্ম্য বেড়েছে। এক মাসের ব্যবধানে দুবার ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। এ দুই ঘটনায় আইনগত কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। প্রতিরোধেও কার্যকর উদ্যোগ নেই স্থানীয় প্রশাসনের। আবার ডাকাতি শুরু হওয়ায় ১৪ কিলোমিটার এই নৌপথের নৌযান, যাত্রী
১৮ মিনিট আগেরাত ১০টার দিকে ওই দুই যুবক মোটরসাইকেলে করে আড়ংঘাটা থানার লতার বাইপাস মোড় লিংক রোড থেকে বাইপাস মহাসড়ক পার হচ্ছিলেন। এ সময়ে আফিলগেট থেকে খুলনাগামী একটি বাস তাঁদের ধাক্কা দেয়।
১ ঘণ্টা আগেনোয়াখালীর হাতিয়ায় গভীর রাতে বসতঘরে আগুন লেগে নিমাই চন্দ্র মজুমদার ও তাঁর স্ত্রী মিলনবালার মৃত্যু হয়েছে। শুক্রবার (৩১ জানুয়ারী) চিকিৎসার জন্য ঢাকায় নেওয়ার পথে বিকেল ৫টায় নিমাই চন্দ্রের মৃত্যু হয়। হাসপাতালে পৌছার পর রাত ৯টার দিকে মিলন বালাও মারা যান।
২ ঘণ্টা আগেনেত্রকোনার বারহাট্টায় প্যারোলে মুক্তি পেয়ে বড় ভাইকে শেষ দেখা দেখলেন বাউসী ইউনিয়ন যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক আননান। শুক্রবার (৩১ জানুয়ারি) দুপুরে নেত্রকোনা কারাগার থেকে পুলিশ আননানকে মৌয়াটি গ্রামে নিয়ে যায়। গত বৃহস্পতিবার দুপুর দেড়টায়
২ ঘণ্টা আগে