নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে গ্রেপ্তার জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী খাদিজাতুল কুবরার জামিন শুনানি মুলতবিতে উদ্বেগ ও ক্ষোভ জানিয়েছে ৩১টি সামাজিক-সাংস্কৃতিক সংগঠন।
আজ শুক্রবার প্রতিবাদী সামাজিক-সাংস্কৃতিক সংগঠনগুলোর পক্ষে বাংলাদেশ উদীচী শিল্পীগোষ্ঠী থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলায় খাদিজাতুল কুবরা প্রায় এক বছর ধরে কারাবন্দী। তাঁর হাইকোর্টের জামিন আদেশ চেম্বার আদালতে স্থগিত এবং আপিল বিভাগ ওই স্থগিতাদেশ প্রত্যাহারের আপিল শুনানি চার মাস মুলতবি করেছেন।
৩১টি সামাজিক-সাংস্কৃতিক সংগঠনের সমন্বয়ে গঠিত প্রতিবাদী সামাজিক-সাংস্কৃতিক সংগঠনের নেতারা যৌথ বিবৃতিতে বলেন, ‘আমরা গভীর উদ্বেগের সঙ্গে লক্ষ করলাম যে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী খাদিজাতুল কুবরা বিনা বিচারে প্রায় এক বছর কারাবন্দী। জনগণের স্বাধীন মতপ্রকাশ সাংবিধানিক মৌলিক অধিকার। কিন্তু ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের মতো একটি নিবর্তনমূলক আইনে একজন নারী শিক্ষার্থী দীর্ঘ সময় ধরে কারাবন্দী থাকার পর হাইকোর্টের জামিন আদেশ পুনরায় চেম্বার আদালত স্থগিত করায় খাদিজাকে বিনা বিচারে আরও চার মাস কারাবন্দী থাকতে হবে। আমরা মনে করি, এইরূপ আদেশ জনগণের ন্যায়বিচার পাওয়ার পরিপন্থী।’
বিবৃতিতে প্রতিবাদী সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠনগুলোর নেতারা আরও বলেন, ‘সংবিধানের মৌল চেতনার সঙ্গে সাংঘর্ষিক ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের মাধ্যমে দেশের জনগণের মতপ্রকাশের স্বাধীনতা তথা বাক্স্বাধীনতাকে খর্ব করা হচ্ছে। আমরা অবিলম্বে জনগণের স্বাধীন মতপ্রকাশের সাংবিধানিক মৌলিক অধিকার পরিপন্থী নিবর্তনমূলক ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন বাতিল এবং ওই আইনে আটক খাদিজাসহ সকল বন্দীর মুক্তি দাবি করছি।’
খাদিজা জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী। অনলাইনে সরকারবিরোধী বক্তব্য প্রচারসহ দেশের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করার অভিযোগে ২০২০ সালের অক্টোবরে খাদিজা ও অবসরপ্রাপ্ত মেজর দেলোয়ার হোসেনের বিরুদ্ধে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে পৃথক দুটি মামলা হয়। একটি মামলা রাজধানীর কলাবাগান থানায়, অপরটি নিউমার্কেট থানায়। দুটি মামলার বাদীই পুলিশ।
গত বছরের মে মাসে দুই মামলায় আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেয় পুলিশ। এই অভিযোগপত্র আমলে নিয়ে ঢাকার সাইবার ট্রাইব্যুনাল দুই আসামির বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন। গত বছরের ২৭ আগস্ট মিরপুরের বাসা থেকে খাদিজাকে গ্রেপ্তার করে নিউমার্কেট থানা-পুলিশ। তখন থেকে তিনি কারাগারে আছেন। আর দেলোয়ার বিদেশে পলাতক।
ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে গ্রেপ্তার জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী খাদিজাতুল কুবরার জামিন শুনানি মুলতবিতে উদ্বেগ ও ক্ষোভ জানিয়েছে ৩১টি সামাজিক-সাংস্কৃতিক সংগঠন।
আজ শুক্রবার প্রতিবাদী সামাজিক-সাংস্কৃতিক সংগঠনগুলোর পক্ষে বাংলাদেশ উদীচী শিল্পীগোষ্ঠী থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলায় খাদিজাতুল কুবরা প্রায় এক বছর ধরে কারাবন্দী। তাঁর হাইকোর্টের জামিন আদেশ চেম্বার আদালতে স্থগিত এবং আপিল বিভাগ ওই স্থগিতাদেশ প্রত্যাহারের আপিল শুনানি চার মাস মুলতবি করেছেন।
৩১টি সামাজিক-সাংস্কৃতিক সংগঠনের সমন্বয়ে গঠিত প্রতিবাদী সামাজিক-সাংস্কৃতিক সংগঠনের নেতারা যৌথ বিবৃতিতে বলেন, ‘আমরা গভীর উদ্বেগের সঙ্গে লক্ষ করলাম যে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী খাদিজাতুল কুবরা বিনা বিচারে প্রায় এক বছর কারাবন্দী। জনগণের স্বাধীন মতপ্রকাশ সাংবিধানিক মৌলিক অধিকার। কিন্তু ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের মতো একটি নিবর্তনমূলক আইনে একজন নারী শিক্ষার্থী দীর্ঘ সময় ধরে কারাবন্দী থাকার পর হাইকোর্টের জামিন আদেশ পুনরায় চেম্বার আদালত স্থগিত করায় খাদিজাকে বিনা বিচারে আরও চার মাস কারাবন্দী থাকতে হবে। আমরা মনে করি, এইরূপ আদেশ জনগণের ন্যায়বিচার পাওয়ার পরিপন্থী।’
বিবৃতিতে প্রতিবাদী সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠনগুলোর নেতারা আরও বলেন, ‘সংবিধানের মৌল চেতনার সঙ্গে সাংঘর্ষিক ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের মাধ্যমে দেশের জনগণের মতপ্রকাশের স্বাধীনতা তথা বাক্স্বাধীনতাকে খর্ব করা হচ্ছে। আমরা অবিলম্বে জনগণের স্বাধীন মতপ্রকাশের সাংবিধানিক মৌলিক অধিকার পরিপন্থী নিবর্তনমূলক ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন বাতিল এবং ওই আইনে আটক খাদিজাসহ সকল বন্দীর মুক্তি দাবি করছি।’
খাদিজা জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী। অনলাইনে সরকারবিরোধী বক্তব্য প্রচারসহ দেশের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করার অভিযোগে ২০২০ সালের অক্টোবরে খাদিজা ও অবসরপ্রাপ্ত মেজর দেলোয়ার হোসেনের বিরুদ্ধে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে পৃথক দুটি মামলা হয়। একটি মামলা রাজধানীর কলাবাগান থানায়, অপরটি নিউমার্কেট থানায়। দুটি মামলার বাদীই পুলিশ।
গত বছরের মে মাসে দুই মামলায় আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেয় পুলিশ। এই অভিযোগপত্র আমলে নিয়ে ঢাকার সাইবার ট্রাইব্যুনাল দুই আসামির বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন। গত বছরের ২৭ আগস্ট মিরপুরের বাসা থেকে খাদিজাকে গ্রেপ্তার করে নিউমার্কেট থানা-পুলিশ। তখন থেকে তিনি কারাগারে আছেন। আর দেলোয়ার বিদেশে পলাতক।
গত বৃহস্পতিবার তদন্ত কমিটি মতলব উত্তর উপজেলার মেঘনা নদীর ষাটনল থেকে আমিরাবাদ পর্যন্ত পরিদর্শন করে। এ সময় তারা ষাটনল, ষাটনল বাবু বাজার, মোহনপুর ও এখলাছপুর এলাকা থেকে পানির নমুনা সংগ্রহ করে প্রাথমিক পরীক্ষার পর চূড়ান্ত পরীক্ষার জন্য ঢাকায় ল্যাবরেটরিতে নিয়ে যান।
২৩ মিনিট আগেআজ সকাল থেকে জেলা বিএনপির সিদ্ধান্তকে প্রত্যাখ্যান করে ডাকা হরতালে ভোগান্তিতে পড়ে সাধারণ মানুষ। ভোরে বালিয়াডাঙ্গী চৌরাস্তার চারটি রাস্তায় বাঁশ-বেঞ্চ দিয়ে বন্ধ করে ঠাকুরগাঁও শহর থেকে উপজেলার প্রবেশপথ কালমেঘ বাজারে গাছ ফেলে হরতাল কর্মসূচি পালন করে বিএনপির নেতা-কর্মীরা। তাতে সড়কে চলাচল বন্ধ হয়ে গেলে...
৪৩ মিনিট আগেবিশ্ববিদ্যালয়ে রূপান্তরের দাবিসহ সাত দফা দাবিতে তৃতীয় দিনের মতো অনশন কর্মসূচি পালন করছেন রাজধানীর সরকারি তিতুমীর কলেজের শিক্ষার্থীরা। আন্দোলনকারীরা জানিয়েছেন, আজ শনিবার বিকেল ৪টার মধ্যে দাবি পূরণের ঘোষণা না দেওয়া হলে অনির্দিষ্টকালের জন্য ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন (ডিএনসিসি) আওতাধীন এলাকায়...
২ ঘণ্টা আগেমাদারীপুরের ডাসারে হাত-পা বাঁধা অবস্থায় আজিজুল হাওলাদার (৬০) নামের এক চায়ের দোকানির মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ শনিবার (১ ফেব্রুয়ারি) সকালে উপজেলার ধামুসা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পাশ থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়।
২ ঘণ্টা আগে