নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ঈদের পর দিনই সরগরম হয়ে উঠেছে কমলাপুর রেলস্টেশন। বাড়ি ফিরতে ট্রেনগুলোতে ছিল ঘরমুখী মানুষের ঢল। বিশেষ করে নিম্ন আয়ের মানুষেরা ভিড় করছেন কমিউটার ও লোকাল ট্রেনের কাউন্টারে। আজ শুক্রবার বেলা ১১টায় কমলাপুর রেলস্টেশন ঘুরে এ চিত্র দেখা গেছে।
সরেজমিন দেখা যায়, স্টেশনে যাত্রী নিয়ে ছুটে চলার জন্য অপেক্ষা করছিল সিলেটগামী জয়ন্তিকা এক্সপ্রেস, জামালপুরের তারাকান্দিগামী অগ্নিবীণা এক্সপ্রেস, খুলনাগামী নকশীকাঁথা এক্সপ্রেস ও রাজশাহী এক্সপ্রেস। প্ল্যাটফর্মের বাইরে কমিউটার ট্রেনের টিকিট কাউন্টারে মানুষের ভিড়। বিশেষ করে ১২টা ২০-এ ছেড়ে যাবে রাজশাহী কমিউটার। এই ট্রেনের টিকিটের চাহিদা ছিল বেশি।
প্রতিটি ট্রেনেই ছিল উপচে পড়া ভিড়। সিলেটে বাড়ির উদ্দেশে পরিবার নিয়ে যাচ্ছিলেন সম্রাট হোসেন। স্ত্রী-কন্যাকে নিয়ে কমলাপুর স্টেশনে অপেক্ষা করছিলেন তিনি। সম্রাট হোসেন বলেন, ‘আমি কাপড়ের ব্যবসা করি। ঈদের চাঁদরাত পর্যন্ত দোকানে বেচাকেনা করেছি। আজ বাড়ি ফিরছি, কয়েক দিন থাকব।’
সম্রাট হোসেনের মেয়ে সারা হোসেন বলেন, ‘গ্রামে দাদাবাড়িতে গিয়ে ঘুরতে ভালো লাগে। অনেক আনন্দ হচ্ছে, বাড়িতে ভাইয়া-আপুদের সঙ্গে খেলতে পারব।’
এদিকে, সকাল থেকে দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে পাঁচটি ট্রেন কমলাপুর রেলস্টেশনে ফিরেছে। যমুনা, ঢাকা মেইল, নকশীকাঁথা এক্সপ্রেসসহ বিভিন্ন ট্রেনে ঢাকা ফিরতে শুরু করেছেন অনেকে। তবে চাপ ছিল না খুব বেশি।
শাহ আলম নামে বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের এক কর্মজীবী বলেন, ‘এবার ঈদের আগে অনেক দিন ছুটি থাকায় আগে আগেই বাড়ি ফিরেছিলাম। ঢাকায় কিছু কাজ আছে বলে সকালের ট্রেনে ঢাকা ফিরলাম।’
কমলাপুর রেলস্টেশনের মাস্টার (২) জানান, সকাল থেকে দেশের বিভিন্ন প্রান্তের উদ্দেশে ছেড়ে যাওয়া ১৪টি ট্রেনের নির্ধারিত সিটের বাইরে স্ট্যান্ডিং টিকিট কেটেও বিপুলসংখ্যক যাত্রী বাড়িতে ফিরেছেন।
ঈদের পর দিনই সরগরম হয়ে উঠেছে কমলাপুর রেলস্টেশন। বাড়ি ফিরতে ট্রেনগুলোতে ছিল ঘরমুখী মানুষের ঢল। বিশেষ করে নিম্ন আয়ের মানুষেরা ভিড় করছেন কমিউটার ও লোকাল ট্রেনের কাউন্টারে। আজ শুক্রবার বেলা ১১টায় কমলাপুর রেলস্টেশন ঘুরে এ চিত্র দেখা গেছে।
সরেজমিন দেখা যায়, স্টেশনে যাত্রী নিয়ে ছুটে চলার জন্য অপেক্ষা করছিল সিলেটগামী জয়ন্তিকা এক্সপ্রেস, জামালপুরের তারাকান্দিগামী অগ্নিবীণা এক্সপ্রেস, খুলনাগামী নকশীকাঁথা এক্সপ্রেস ও রাজশাহী এক্সপ্রেস। প্ল্যাটফর্মের বাইরে কমিউটার ট্রেনের টিকিট কাউন্টারে মানুষের ভিড়। বিশেষ করে ১২টা ২০-এ ছেড়ে যাবে রাজশাহী কমিউটার। এই ট্রেনের টিকিটের চাহিদা ছিল বেশি।
প্রতিটি ট্রেনেই ছিল উপচে পড়া ভিড়। সিলেটে বাড়ির উদ্দেশে পরিবার নিয়ে যাচ্ছিলেন সম্রাট হোসেন। স্ত্রী-কন্যাকে নিয়ে কমলাপুর স্টেশনে অপেক্ষা করছিলেন তিনি। সম্রাট হোসেন বলেন, ‘আমি কাপড়ের ব্যবসা করি। ঈদের চাঁদরাত পর্যন্ত দোকানে বেচাকেনা করেছি। আজ বাড়ি ফিরছি, কয়েক দিন থাকব।’
সম্রাট হোসেনের মেয়ে সারা হোসেন বলেন, ‘গ্রামে দাদাবাড়িতে গিয়ে ঘুরতে ভালো লাগে। অনেক আনন্দ হচ্ছে, বাড়িতে ভাইয়া-আপুদের সঙ্গে খেলতে পারব।’
এদিকে, সকাল থেকে দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে পাঁচটি ট্রেন কমলাপুর রেলস্টেশনে ফিরেছে। যমুনা, ঢাকা মেইল, নকশীকাঁথা এক্সপ্রেসসহ বিভিন্ন ট্রেনে ঢাকা ফিরতে শুরু করেছেন অনেকে। তবে চাপ ছিল না খুব বেশি।
শাহ আলম নামে বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের এক কর্মজীবী বলেন, ‘এবার ঈদের আগে অনেক দিন ছুটি থাকায় আগে আগেই বাড়ি ফিরেছিলাম। ঢাকায় কিছু কাজ আছে বলে সকালের ট্রেনে ঢাকা ফিরলাম।’
কমলাপুর রেলস্টেশনের মাস্টার (২) জানান, সকাল থেকে দেশের বিভিন্ন প্রান্তের উদ্দেশে ছেড়ে যাওয়া ১৪টি ট্রেনের নির্ধারিত সিটের বাইরে স্ট্যান্ডিং টিকিট কেটেও বিপুলসংখ্যক যাত্রী বাড়িতে ফিরেছেন।
রাজধানীতে অপরাধ দমন ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় পুলিশকে সহায়তার জন্য অক্সিলিয়ারি ফোর্স হিসেবে ৪২৬ জন ‘সহায়ক পুলিশ কর্মকর্তা’ নিয়োগ দিয়েছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)। প্রশিক্ষণ ছাড়াই তড়িঘড়ি করে নিয়োগ দেওয়ায় তাঁদের অনেকে নিজেদের দায়িত্ব-কর্তব্য সম্পর্কে জানেন না।
৬ ঘণ্টা আগেনতুন করে অচলাবস্থা দেখা দিল খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (কুয়েট)। বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য (ভিসি) অধ্যাপক মুহাম্মদ মাছুদকে অপসারণের দাবিতে ২৪ ঘণ্টার আলটিমেটাম দিয়েছেন শিক্ষার্থীরা। দাবি পূরণ না হলে আজ সোমবার বেলা ৩টা থেকে আমরণ অনশন কর্মসূচি পালনের ঘোষণা দিয়েছেন তাঁরা।
৬ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রাম নগরের বাসিন্দাদের জলাবদ্ধতার অভিশাপ থেকে মুক্ত করার জন্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (সিডিএ) ৩৬টি খাল ঘিরে বড় প্রকল্প বাস্তবায়িত হচ্ছে। ৫ হাজার ৬১৬ কোটি টাকা বরাদ্দে শুরু করা এ প্রকল্পের আকার এখন ৮ হাজার ৬২৬ কোটি টাকা।
৬ ঘণ্টা আগেসরকার পতনের পর কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের (কুসিক) মেয়রকে অপসারণ ও কাউন্সিলদের বরখাস্ত করা হয়। এরপর জরুরি সেবা কার্যক্রম পরিচালনা করছেন করপোরেশনের কর্মকর্তারা। তবে তাঁদের দৈনন্দিন কার্যক্রমের পর এই বাড়তি দায়িত্ব পালন করে থাকেন। নাগরিক সনদ, জন্ম-মৃত্যুনিবন্ধন, রাস্তা মেরামত, পরিচ্ছন্নতা, মশক নিয়ন্ত্রণসহ
৭ ঘণ্টা আগে