কিশোরগঞ্জ প্রতিনিধি
কিশোরগঞ্জ জেলা শিল্পকলা একাডেমির মিলনায়তনে সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে বীর মুক্তিযোদ্ধা ইদ্রিস আলী ভূঁইয়ার বক্তব্য কোনোভাবেই সমর্থন করে না বলে জানিয়েছে জেলা প্রশাসন। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে এক বিজ্ঞপ্তিতে জেলা প্রশাসক ফৌজিয়া খান বলেছেন, আলোচিত বক্তব্য বীর মুক্তিযোদ্ধা ইদ্রিস আলী ভূঁইয়ার একান্ত ব্যক্তিগত। জেলা প্রশাসন আপত্তিকর এই বক্তব্যের প্রতিবাদ জানিয়েছে।
জেলা প্রশাসন বিজ্ঞপ্তিতে জানায়, ১৬ ডিসেম্বর মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে সংবর্ধনা অনুষ্ঠান ও আলোচনা সভায় বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সর্বোচ্চ সম্মান ও শ্রদ্ধা জানানোই ছিল এই আয়োজনের মুখ্য উদ্দেশ্য। এই উদ্দেশ্যে যথাযোগ্য মর্যাদায় অনুষ্ঠানটি আয়োজনের জন্য জেলা প্রশাসন বিভিন্ন উপকমিটির মাধ্যমে প্রস্তুতিমূলক সভা করে। উপকমিটির এসব সভায় বীর মুক্তিযোদ্ধাদের পরামর্শ ও দিকনির্দেশনার মাধ্যমেই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এই আলোকেই মঞ্চে আসনবিন্যাসসহ বক্তাদের তালিকা তৈরি করা হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও জানানো হয়েছে, জেলা প্রশাসনকে হেয়প্রতিপন্ন ও বিতর্কিত করার উদ্দেশ্য থেকে বীর মুক্তিযোদ্ধা ইদ্রিস আলী ভূঁইয়া কিছু শব্দচয়ন করেন; যা জেলা প্রশাসন কোনোভাবেই সমর্থন করে না। এটি তাঁর একান্তই নিজস্ব বক্তব্য এবং জেলা প্রশাসন এই বক্তব্যের সম্পূর্ণ বিরোধিতা করছে। তাঁর বক্তব্যের বিষয়টি পর্যালোচনা করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে নিহতদের স্মরণ করে বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, জেলা প্রশাসন জুলাই বিপ্লবে আত্মদানকারী বীর শহীদ, আহত ও অংশগ্রহণকারী জাতির অকুতোভয় সূর্য সন্তানদের শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করে এবং ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের লক্ষ্য বাস্তবায়নের মাধ্যমে নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ। জেলা প্রশাসন এ বিষয়ে সকলের সমর্থন ও সহযোগিতা কামনা করেছে।
বীর মুক্তিযোদ্ধাদের একাংশ জানায়, ১৬ ডিসেম্বর মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে জেলা প্রশাসন জেলা শিল্পকলা একাডেমি মিলনায়তনে বীর মুক্তিযোদ্ধা, যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধা ও শহীদ বীর মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের সদস্যদের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানের আয়োজন করে। অভিযোগ উঠেছে, আওয়ামী লীগ ঘরানার মুক্তিযোদ্ধাদের প্রাধান্য দিয়ে জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে সংবর্ধনা অনুষ্ঠান সাজানো হয়। এ উপলক্ষে জেলা প্রশাসক ফৌজিয়া খানের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় আওয়ামী লীগ ঘরানার একাধিক মুক্তিযোদ্ধা বক্তব্য দেন। তাঁদের মধ্যে জেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের সাবেক কমান্ডার ইদ্রিছ আলী ভূঁইয়াসহ বেশ কয়েকজন আওয়ামী লীগ ঘরানার মুক্তিযোদ্ধা বক্তব্য দেন।
অনুষ্ঠানে বক্তব্যে ইদ্রিছ আলী ভূঁইয়া বিজয় দিবসের পোস্টারে শহীদ আবু সাঈদের ছবি ব্যবহারের কড়া সমালোচনা করেন। তিনি প্রশ্ন করে বলেন, ‘আবু সাঈদ শহীদ হয়েছে, কার সঙ্গে যুদ্ধ করে শহীদ হয়েছে? কোন দেশের সঙ্গে তাঁর যুদ্ধ হয়?’ তিনি আরও বলেন, ‘তাঁরা আন্দোলন করেছে, সংগ্রাম করেছে, দেশটাকে এক হাত থেকে আরেক হাতে পরিবর্তন করেছে। আবু সাঈদের ছবি না দিয়ে যদি শহীদ মুক্তিযোদ্ধাদের ছবি দিত, তাহলে আমাদের কোনো আপত্তি ছিল না।’ এ সময় তিনি জেলা প্রশাসকের কাছে ব্যাখ্যা দাবি করে ‘জয় বাংলা জয় বঙ্গবন্ধু’ স্লোগান দিয়ে বক্তব্য শেষ করেন। বিষয়টি জানাজানি হওয়ার পর এ নিয়ে তোলপাড় সৃষ্টি হয়।
কিশোরগঞ্জ জেলা শিল্পকলা একাডেমির মিলনায়তনে সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে বীর মুক্তিযোদ্ধা ইদ্রিস আলী ভূঁইয়ার বক্তব্য কোনোভাবেই সমর্থন করে না বলে জানিয়েছে জেলা প্রশাসন। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে এক বিজ্ঞপ্তিতে জেলা প্রশাসক ফৌজিয়া খান বলেছেন, আলোচিত বক্তব্য বীর মুক্তিযোদ্ধা ইদ্রিস আলী ভূঁইয়ার একান্ত ব্যক্তিগত। জেলা প্রশাসন আপত্তিকর এই বক্তব্যের প্রতিবাদ জানিয়েছে।
জেলা প্রশাসন বিজ্ঞপ্তিতে জানায়, ১৬ ডিসেম্বর মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে সংবর্ধনা অনুষ্ঠান ও আলোচনা সভায় বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সর্বোচ্চ সম্মান ও শ্রদ্ধা জানানোই ছিল এই আয়োজনের মুখ্য উদ্দেশ্য। এই উদ্দেশ্যে যথাযোগ্য মর্যাদায় অনুষ্ঠানটি আয়োজনের জন্য জেলা প্রশাসন বিভিন্ন উপকমিটির মাধ্যমে প্রস্তুতিমূলক সভা করে। উপকমিটির এসব সভায় বীর মুক্তিযোদ্ধাদের পরামর্শ ও দিকনির্দেশনার মাধ্যমেই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এই আলোকেই মঞ্চে আসনবিন্যাসসহ বক্তাদের তালিকা তৈরি করা হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও জানানো হয়েছে, জেলা প্রশাসনকে হেয়প্রতিপন্ন ও বিতর্কিত করার উদ্দেশ্য থেকে বীর মুক্তিযোদ্ধা ইদ্রিস আলী ভূঁইয়া কিছু শব্দচয়ন করেন; যা জেলা প্রশাসন কোনোভাবেই সমর্থন করে না। এটি তাঁর একান্তই নিজস্ব বক্তব্য এবং জেলা প্রশাসন এই বক্তব্যের সম্পূর্ণ বিরোধিতা করছে। তাঁর বক্তব্যের বিষয়টি পর্যালোচনা করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে নিহতদের স্মরণ করে বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, জেলা প্রশাসন জুলাই বিপ্লবে আত্মদানকারী বীর শহীদ, আহত ও অংশগ্রহণকারী জাতির অকুতোভয় সূর্য সন্তানদের শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করে এবং ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের লক্ষ্য বাস্তবায়নের মাধ্যমে নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ। জেলা প্রশাসন এ বিষয়ে সকলের সমর্থন ও সহযোগিতা কামনা করেছে।
বীর মুক্তিযোদ্ধাদের একাংশ জানায়, ১৬ ডিসেম্বর মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে জেলা প্রশাসন জেলা শিল্পকলা একাডেমি মিলনায়তনে বীর মুক্তিযোদ্ধা, যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধা ও শহীদ বীর মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের সদস্যদের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানের আয়োজন করে। অভিযোগ উঠেছে, আওয়ামী লীগ ঘরানার মুক্তিযোদ্ধাদের প্রাধান্য দিয়ে জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে সংবর্ধনা অনুষ্ঠান সাজানো হয়। এ উপলক্ষে জেলা প্রশাসক ফৌজিয়া খানের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় আওয়ামী লীগ ঘরানার একাধিক মুক্তিযোদ্ধা বক্তব্য দেন। তাঁদের মধ্যে জেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের সাবেক কমান্ডার ইদ্রিছ আলী ভূঁইয়াসহ বেশ কয়েকজন আওয়ামী লীগ ঘরানার মুক্তিযোদ্ধা বক্তব্য দেন।
অনুষ্ঠানে বক্তব্যে ইদ্রিছ আলী ভূঁইয়া বিজয় দিবসের পোস্টারে শহীদ আবু সাঈদের ছবি ব্যবহারের কড়া সমালোচনা করেন। তিনি প্রশ্ন করে বলেন, ‘আবু সাঈদ শহীদ হয়েছে, কার সঙ্গে যুদ্ধ করে শহীদ হয়েছে? কোন দেশের সঙ্গে তাঁর যুদ্ধ হয়?’ তিনি আরও বলেন, ‘তাঁরা আন্দোলন করেছে, সংগ্রাম করেছে, দেশটাকে এক হাত থেকে আরেক হাতে পরিবর্তন করেছে। আবু সাঈদের ছবি না দিয়ে যদি শহীদ মুক্তিযোদ্ধাদের ছবি দিত, তাহলে আমাদের কোনো আপত্তি ছিল না।’ এ সময় তিনি জেলা প্রশাসকের কাছে ব্যাখ্যা দাবি করে ‘জয় বাংলা জয় বঙ্গবন্ধু’ স্লোগান দিয়ে বক্তব্য শেষ করেন। বিষয়টি জানাজানি হওয়ার পর এ নিয়ে তোলপাড় সৃষ্টি হয়।
ভিডিও দেখা গেছে, গামছা দিয়ে মুখ বাঁধা কয়েকজনকে হাতে বড় বড় অস্ত্র নিয়ে আশপাশে কিছু একটা খোঁজাখুঁজি করতে দেখা যায়। তাদের মধ্যে কেউ লুঙ্গি, ফুলপ্যান্ট ও হাফপ্যান্ট পরা ছিল। এ ছাড়া স্পিডবোট নিয়ে তাদের অস্ত্র তাক করে আসতে দেখা যায়।
৯ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামের কর্ণফুলীর শিকলবাহা ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সদস্য জাহাঙ্গীর আলমকে প্যানেল চেয়ারম্যান নিয়োগ দেওয়ার প্রতিবাদে মানববন্ধন করেছেন বিএনপির নেতা-কর্মীরা। আজ শুক্রবার বিকেলে তাঁরা পরিষদের সামনে এ মানববন্ধন করেন। এ সময় তাঁরা পরিষদের মূল ফটক বন্ধ করে কাঁটা ঝুলিয়ে দেন।
৯ ঘণ্টা আগেচুয়াডাঙ্গার জীবননগরে সড়কের পাশের ঝোপের ভেতর থেকে ১ কেজি ৪৩০ গ্রাম কোকেন জব্দ করেছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)। আজ শুক্রবার সকালে উপজেলার পিয়ারাতলা গ্রামে অভিযান চালিয়ে এই মাদকদ্রব্য জব্দ করা হয়।
১০ ঘণ্টা আগেকোস্ট গার্ডের সদস্যদের দায়িত্ব পালনে বাধা দেওয়ার অভিযোগে ঢাকা-বরিশাল রুটের কীর্তনখোলা-১০ লঞ্চের মালিক ও তাঁর ছেলেসহ কর্মচারীদের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে। ঈদে নৌপথে ঘরমুখী যাত্রীদের হয়রানি ও অতিরিক্ত ভাড়া আদায় বন্ধে হস্তক্ষেপ করায় কোস্ট গার্ড সদস্যদের হুমকি দেওয়া হয়েছে বলেও মামলায় অভিযোগ করা হয়।
১০ ঘণ্টা আগে