ঢাবি প্রতিনিধি
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে গতকাল সোমবার কোটা সংস্কারের এক দফা দাবিতে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের ওপর ছাত্রলীগের হামলার ঘটনার পর থেকে আতঙ্কে হল ছাড়ছেন শিক্ষার্থীরা। যদিও বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রভোস্ট স্ট্যান্ডিং কমিটির এক জরুরি সভা শেষে শিক্ষার্থীদের হলে নিরাপদ অবস্থান করতে বলাসহ পাঁচ নির্দেশনা দেওয়া হয়। তার পরও হলকে পর্যাপ্ত নিরাপদ মনে করছেন না শিক্ষার্থীরা।
গতকাল রাত ১০টার পর থেকে আজ দুপুর ২টা পর্যন্ত হল ছেড়ে বাড়িতে বা নিরাপদ আশ্রয়ে চলে যাওয়া এ রকম ২০ শিক্ষার্থীর সঙ্গে কথা হয় আজকের পত্রিকার এই প্রতিবেদকের। জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলের দ্বিতীয় বর্ষের এক শিক্ষার্থী বলেন, ‘আমি হল থেকে চলে যাচ্ছি। কারণ, হলকে নিরাপদ মনে করছি না। হলে ছাত্রলীগের অধীনে থেকে শিক্ষার্থীদের বিরুদ্ধে কাজ করতে হবে।’
মাস্টারদা সূর্যসেন হল থেকে লক্ষ্মীপুরে নিজ গ্রামে চলে গেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের এক শিক্ষার্থী। নাম প্রকাশ না করার শর্তে তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘গতকাল থেকে বাড়ি থেকে ফোন দিচ্ছে, চলে যেতে বলছে। আজ চলে যাচ্ছি।’
আজ মঙ্গলবার দুপুর ২টার দিকে হল চত্বরে কথা হয় বিজয় একাত্তরের এক শিক্ষার্থীর সঙ্গে। এ সময় তাঁর কাঁধে ছিল ব্যাগ। জিজ্ঞেস করলে জানান, ‘চলে যাচ্ছি। আর হলে থাকব না কি না, জানি না।’ নাম-পরিচয় জানতে চাইলে বলতে অস্বীকৃতি জানান এই শিক্ষার্থী।
শামসুন নাহার হলের ম্যানেজমেন্ট বিভাগের তৃতীয় বর্ষের এক শিক্ষার্থী নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, ‘এত দিন আন্দোলনে থাকলেও গতকাল মেয়েদের ওপর হামলা দেখে আমার মধ্যে অনেক আতঙ্ক কাজ করছে। তা ছাড়া আমার ফ্যামিলি থেকে প্রেশার দিচ্ছে বাসায় চলে যেতে। তাই আজকে বাসায় চলে যাচ্ছি। পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে আবার ফিরে আসব।’
কবি সুফিয়া কামাল হল ও সমাজবিজ্ঞান বিভাগের এক নারী শিক্ষার্থী বলেন, ‘বাড়ি আমার চাঁদপুর। সকাল থেকে আব্বা-আম্মা ফোন দিয়েই যাচ্ছে। দুপুরে আমি না গেলে তারা খাওয়াদাওয়া বন্ধ করে দেবে বলেছে। তাই আমি চলে যাচ্ছি।’
শিক্ষার্থীরা আতঙ্কে হল ছাড়ার বিষয়ে জানতে চাইলে প্রভোস্ট স্ট্যান্ডিং কমিটির আহ্বায়ক অধ্যাপক ড. ইকবাল রউফ মামুন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কেউ যদি হল ছেড়ে চলে যায়, এটা তার বিষয়। তবে আমরা নিরাপত্তার জন্য শিক্ষার্থীদের রাতে হলে অবস্থানের কথা বলেছি।’ নিরাপত্তার শঙ্কায় নয়, বরং ক্লাস-পরীক্ষা না থাকায় হল ছেড়ে বাড়ি যাচ্ছেন বলে মন্তব্য করেন ইকবাল রউফ।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে গতকাল সোমবার কোটা সংস্কারের এক দফা দাবিতে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের ওপর ছাত্রলীগের হামলার ঘটনার পর থেকে আতঙ্কে হল ছাড়ছেন শিক্ষার্থীরা। যদিও বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রভোস্ট স্ট্যান্ডিং কমিটির এক জরুরি সভা শেষে শিক্ষার্থীদের হলে নিরাপদ অবস্থান করতে বলাসহ পাঁচ নির্দেশনা দেওয়া হয়। তার পরও হলকে পর্যাপ্ত নিরাপদ মনে করছেন না শিক্ষার্থীরা।
গতকাল রাত ১০টার পর থেকে আজ দুপুর ২টা পর্যন্ত হল ছেড়ে বাড়িতে বা নিরাপদ আশ্রয়ে চলে যাওয়া এ রকম ২০ শিক্ষার্থীর সঙ্গে কথা হয় আজকের পত্রিকার এই প্রতিবেদকের। জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলের দ্বিতীয় বর্ষের এক শিক্ষার্থী বলেন, ‘আমি হল থেকে চলে যাচ্ছি। কারণ, হলকে নিরাপদ মনে করছি না। হলে ছাত্রলীগের অধীনে থেকে শিক্ষার্থীদের বিরুদ্ধে কাজ করতে হবে।’
মাস্টারদা সূর্যসেন হল থেকে লক্ষ্মীপুরে নিজ গ্রামে চলে গেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের এক শিক্ষার্থী। নাম প্রকাশ না করার শর্তে তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘গতকাল থেকে বাড়ি থেকে ফোন দিচ্ছে, চলে যেতে বলছে। আজ চলে যাচ্ছি।’
আজ মঙ্গলবার দুপুর ২টার দিকে হল চত্বরে কথা হয় বিজয় একাত্তরের এক শিক্ষার্থীর সঙ্গে। এ সময় তাঁর কাঁধে ছিল ব্যাগ। জিজ্ঞেস করলে জানান, ‘চলে যাচ্ছি। আর হলে থাকব না কি না, জানি না।’ নাম-পরিচয় জানতে চাইলে বলতে অস্বীকৃতি জানান এই শিক্ষার্থী।
শামসুন নাহার হলের ম্যানেজমেন্ট বিভাগের তৃতীয় বর্ষের এক শিক্ষার্থী নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, ‘এত দিন আন্দোলনে থাকলেও গতকাল মেয়েদের ওপর হামলা দেখে আমার মধ্যে অনেক আতঙ্ক কাজ করছে। তা ছাড়া আমার ফ্যামিলি থেকে প্রেশার দিচ্ছে বাসায় চলে যেতে। তাই আজকে বাসায় চলে যাচ্ছি। পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে আবার ফিরে আসব।’
কবি সুফিয়া কামাল হল ও সমাজবিজ্ঞান বিভাগের এক নারী শিক্ষার্থী বলেন, ‘বাড়ি আমার চাঁদপুর। সকাল থেকে আব্বা-আম্মা ফোন দিয়েই যাচ্ছে। দুপুরে আমি না গেলে তারা খাওয়াদাওয়া বন্ধ করে দেবে বলেছে। তাই আমি চলে যাচ্ছি।’
শিক্ষার্থীরা আতঙ্কে হল ছাড়ার বিষয়ে জানতে চাইলে প্রভোস্ট স্ট্যান্ডিং কমিটির আহ্বায়ক অধ্যাপক ড. ইকবাল রউফ মামুন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কেউ যদি হল ছেড়ে চলে যায়, এটা তার বিষয়। তবে আমরা নিরাপত্তার জন্য শিক্ষার্থীদের রাতে হলে অবস্থানের কথা বলেছি।’ নিরাপত্তার শঙ্কায় নয়, বরং ক্লাস-পরীক্ষা না থাকায় হল ছেড়ে বাড়ি যাচ্ছেন বলে মন্তব্য করেন ইকবাল রউফ।
বগুড়ায় ঈদের নামাজ পড়তে যাওয়ার পথে বাসচাপায় বাবা ও ছেলে নিহত হয়েছেন। আজ শনিবার সকাল ৮টার দিকে শাজাহানপুর উপজেলার নয়মাইল এলাকায় ঢাকা-বগুড়া মহাসড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
২ মিনিট আগেপ্রখর রোদে শান্তিপূর্ণ পরিবেশে দেশের ঐতিহ্যবাহী ঈদগাহ কিশোরগঞ্জের শোলাকিয়ায় ১৯৮তম পবিত্র ঈদুল আজহার জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। তবে এবারের ঈদের জামাতে মুসল্লির সংখ্যা তুলনামূলক কম ছিল। আজ শনিবার (৭ জুন) সকাল ৯টায় শুরু হওয়া জামাতে ইমামতি করেন মুফতি আবুল খায়ের মুহাম্মদ ছাইফুল্লাহ।
৪ মিনিট আগেঈদুল আজহার প্রধান জামাত ঢাকার হাইকোর্ট প্রাঙ্গণে অবস্থিত জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে অনুষ্ঠিত হয়েছে। শনিবার সকাল সাড়ে ৭টায় এই জামাত অনুষ্ঠিত হয়। এ জামাতে অংশ নেন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস, উপদেষ্টা পরিষদের সদস্যরা, সুপ্রিম কোর্ট ও হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতিরা
২১ মিনিট আগেভিডিও দেখা গেছে, গামছা দিয়ে মুখ বাঁধা কয়েকজনকে হাতে বড় বড় অস্ত্র নিয়ে আশপাশে কিছু একটা খোঁজাখুঁজি করতে দেখা যায়। তাদের মধ্যে কেউ লুঙ্গি, ফুলপ্যান্ট ও হাফপ্যান্ট পরা ছিল। এ ছাড়া স্পিডবোট নিয়ে তাদের অস্ত্র তাক করে আসতে দেখা যায়।
১৩ ঘণ্টা আগে