নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাজধানীর নিউ এলিফ্যান্ট রোডে দুই কম্পিউটার ব্যবসায়ীকে প্রকাশ্যে কোপানোর ঘটনায় একজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। এদিকে এই ঘটনায় শীর্ষ সন্ত্রাসী সানজিদুল হক ইমনকে প্রধান আসামি করে হত্যাচেষ্টা মামলা করেছেন হামলায় আহতদের একজন মো. ওয়াহিদুল হাসান দিপু। নিউমার্কেট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহসিন উদ্দিন জানান, হামলার সূত্রে আতিক নামের একজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। ওসি এর বেশি কিছু বলতে চাননি।
গত শুক্রবার রাত ১১টার দিকে হামলার শিকার হন স্থানীয় কম্পিউটার ব্যবসায়ীদের সংগঠন এলিফ্যান্ট রোড কম্পিউটার ব্যবসায়ী কল্যাণ সমিতির (ইসিএস) সভাপতি ওয়াহিদুল হাসান দীপু ও ইসিএস মাল্টিপ্ল্যান সেন্টার শাখার যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মো. এহতেশাম। মাল্টিপ্ল্যান সেন্টার ভবনের ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান থেকে বের হতেই ওত পেতে থাকা সন্ত্রাসীরা তাঁদের ধারালো অস্ত্র দিয়ে কোপায়।
হামলার ঘটনায় গতকাল শনিবার রাতে নিউমার্কেট থানায় একটি হত্যাচেষ্টা মামলা করেন আহত ব্যবসায়ী ওয়াহিদুল হাসান দীপু। মামলায় শীর্ষ সন্ত্রাসী হিসেবে পরিচিত সানজিদুল হক ইমনকে প্রধান আসামি করা হয়েছে। এ ছাড়া ইমনের সহযোগী আরও নয়জন আসামি রয়েছেন। তাঁরা হলেন মুন্না, আসিফ ঝন্টু, এ কে এম চঞ্চল, খোকন, সাইদ আসাদ, জসিম ওরফে কলা জসিম, তুষার ওরফে কিলার তুষার, তৌফিক এহসান, মো. জাহিদ। মামলায় অজ্ঞাতনামা আরও ২০-২৫ জনকে আসামি করা হয়েছে।
মামলায় ব্যবসায়ী ওয়াহিদুল হাসান দীপু অভিযোগ করেন, গত বছরের ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর শীর্ষ সন্ত্রাসী ইমনের নেতৃত্বে এই আসামিরা মাল্টিপ্ল্যান সেন্টারে এসে ব্যবসায়ীদের কাছে চাঁদা দাবি করেন। চাঁদা দিতে অস্বীকৃতি জানালে আসামিরা মার্কেটের ব্যবসায়ীদের হুমকি দেন। দীপু অভিযোগে বলেন, চাঁদাবাজির বিরুদ্ধে তিনি, এহতেশামুল হকসহ কয়েকজন ব্যবসায়ী আইনি সহযোগিতা নেন এবং ব্যবসায়ী, ছাত্র-জনতাসহ প্রতিরোধ গড়ে তোলেন। এতে ক্ষুব্ধ হয়ে সন্ত্রাসীরা ১০ জানুয়ারি রাতে হামলা চালায়।
এ বিষয়ে ডিএমপির যুগ্ম কমিশনার (ডিবি দক্ষিণ) মোহাম্মদ নাসিরুল ইসলাম বলেন, এক মাস আগে ইসিএস সমিতির নির্বাচন হয়। নির্বাচন নিয়ে ব্যবসায়ীদের মধ্যে আগে থেকেই বিরোধ ছিল। এ বিরোধের কারণে এ হামলার ঘটনা ঘটতে পারে। অন্য কোনো কারণও থাকতে পারে। আসামিদের না ধরা পর্যন্ত মূল বিষয়টা এখনই বলা যাবে না। চাঁদাবাজি ও ব্যবসায়িক দ্বন্দ্ব মাথায় রেখে তদন্ত করা হচ্ছে।
গতকাল শনিবার রাতে এলাকার একজন নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ব্যবসায়ীও নির্বাচন নিয়ে বিরোধের কথা বলেন। হামলার একটি ভিডিও অনলাইনে ছড়িয়ে পড়েছে। এ ছাড়া মার্কেটের সিসি ক্যামেরার ফুটেজে দেখা গেছে, হামলাকারীদের সবার পরনে ছিল শীতপোশাক। মুখে ছিল মাস্ক। তারা মাল্টিপ্ল্যান সেন্টারের সামনে হামলার আগে আনাগোনা করছিল। হঠাৎ রামদা এবং চাপাতি বের করে একটি গাড়িতে তারা হামলা চালায় এবং ভিডিওতে গাড়ির বাইরে থাকা আরেক ব্যক্তিকেও কোপাতে দেখা যায়।
রাজধানীর নিউ এলিফ্যান্ট রোডে দুই কম্পিউটার ব্যবসায়ীকে প্রকাশ্যে কোপানোর ঘটনায় একজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। এদিকে এই ঘটনায় শীর্ষ সন্ত্রাসী সানজিদুল হক ইমনকে প্রধান আসামি করে হত্যাচেষ্টা মামলা করেছেন হামলায় আহতদের একজন মো. ওয়াহিদুল হাসান দিপু। নিউমার্কেট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহসিন উদ্দিন জানান, হামলার সূত্রে আতিক নামের একজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। ওসি এর বেশি কিছু বলতে চাননি।
গত শুক্রবার রাত ১১টার দিকে হামলার শিকার হন স্থানীয় কম্পিউটার ব্যবসায়ীদের সংগঠন এলিফ্যান্ট রোড কম্পিউটার ব্যবসায়ী কল্যাণ সমিতির (ইসিএস) সভাপতি ওয়াহিদুল হাসান দীপু ও ইসিএস মাল্টিপ্ল্যান সেন্টার শাখার যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মো. এহতেশাম। মাল্টিপ্ল্যান সেন্টার ভবনের ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান থেকে বের হতেই ওত পেতে থাকা সন্ত্রাসীরা তাঁদের ধারালো অস্ত্র দিয়ে কোপায়।
হামলার ঘটনায় গতকাল শনিবার রাতে নিউমার্কেট থানায় একটি হত্যাচেষ্টা মামলা করেন আহত ব্যবসায়ী ওয়াহিদুল হাসান দীপু। মামলায় শীর্ষ সন্ত্রাসী হিসেবে পরিচিত সানজিদুল হক ইমনকে প্রধান আসামি করা হয়েছে। এ ছাড়া ইমনের সহযোগী আরও নয়জন আসামি রয়েছেন। তাঁরা হলেন মুন্না, আসিফ ঝন্টু, এ কে এম চঞ্চল, খোকন, সাইদ আসাদ, জসিম ওরফে কলা জসিম, তুষার ওরফে কিলার তুষার, তৌফিক এহসান, মো. জাহিদ। মামলায় অজ্ঞাতনামা আরও ২০-২৫ জনকে আসামি করা হয়েছে।
মামলায় ব্যবসায়ী ওয়াহিদুল হাসান দীপু অভিযোগ করেন, গত বছরের ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর শীর্ষ সন্ত্রাসী ইমনের নেতৃত্বে এই আসামিরা মাল্টিপ্ল্যান সেন্টারে এসে ব্যবসায়ীদের কাছে চাঁদা দাবি করেন। চাঁদা দিতে অস্বীকৃতি জানালে আসামিরা মার্কেটের ব্যবসায়ীদের হুমকি দেন। দীপু অভিযোগে বলেন, চাঁদাবাজির বিরুদ্ধে তিনি, এহতেশামুল হকসহ কয়েকজন ব্যবসায়ী আইনি সহযোগিতা নেন এবং ব্যবসায়ী, ছাত্র-জনতাসহ প্রতিরোধ গড়ে তোলেন। এতে ক্ষুব্ধ হয়ে সন্ত্রাসীরা ১০ জানুয়ারি রাতে হামলা চালায়।
এ বিষয়ে ডিএমপির যুগ্ম কমিশনার (ডিবি দক্ষিণ) মোহাম্মদ নাসিরুল ইসলাম বলেন, এক মাস আগে ইসিএস সমিতির নির্বাচন হয়। নির্বাচন নিয়ে ব্যবসায়ীদের মধ্যে আগে থেকেই বিরোধ ছিল। এ বিরোধের কারণে এ হামলার ঘটনা ঘটতে পারে। অন্য কোনো কারণও থাকতে পারে। আসামিদের না ধরা পর্যন্ত মূল বিষয়টা এখনই বলা যাবে না। চাঁদাবাজি ও ব্যবসায়িক দ্বন্দ্ব মাথায় রেখে তদন্ত করা হচ্ছে।
গতকাল শনিবার রাতে এলাকার একজন নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ব্যবসায়ীও নির্বাচন নিয়ে বিরোধের কথা বলেন। হামলার একটি ভিডিও অনলাইনে ছড়িয়ে পড়েছে। এ ছাড়া মার্কেটের সিসি ক্যামেরার ফুটেজে দেখা গেছে, হামলাকারীদের সবার পরনে ছিল শীতপোশাক। মুখে ছিল মাস্ক। তারা মাল্টিপ্ল্যান সেন্টারের সামনে হামলার আগে আনাগোনা করছিল। হঠাৎ রামদা এবং চাপাতি বের করে একটি গাড়িতে তারা হামলা চালায় এবং ভিডিওতে গাড়ির বাইরে থাকা আরেক ব্যক্তিকেও কোপাতে দেখা যায়।
গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে আটক হন নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগের নেতা নাজমুল কবির শিশির। আজ শুক্রবার বিকেলে চাঁদাবাজি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে তাঁকে জেল-হাজতে প্রেরণ করা হয়েছে। তিনি রামগঞ্জ পৌরসভার আঙ্গারপাড়া এলাকার মো. নয়ন মাস্টারের ছেলে।
১ ঘণ্টা আগেকুমিল্লায় যৌথ বাহিনী তুলে নেওয়ার পর হাসপাতালে তৌহিদুর রহমান নামের এক যুবদল নেতার লাশ পেয়েছে পরিবার। আজ শুক্রবার বেলা সাড়ে ১২টায় তাঁর মৃত্যুর খবর পায় পরিবার। তবে কখন তাঁর মৃত্যু হয়েছে সে তথ্য জানা যায়নি। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হেফাজতে যুবদল নেতার মৃত্যু তথ্য জানিয়েছেন তাঁর ভাই আবুল কালাম।
১ ঘণ্টা আগেইতালি নেওয়া কথা বলে ফরিদপুর থেকে দুই জনকে নেওয়া হয়েছিল লিবিয়ায়। সেখানে নেওয়ার পর তাঁদের ওপর নির্যাতন করা হয়। এরপর নেওয়া হয় মুক্তিপণ। তবে এতেও মুক্তি মেলেনি। গুলি করে হত্যা করা হয়েছে ওই দুই যুবককে। ঢাকা, ফরিদপুর, লিবিয়া, গুলি, হত্যা, জেলার খবর
১ ঘণ্টা আগেএক মাসের ব্যবধানে হত্যাকাণ্ড ও সহিংসতার ঘটনায় সাবেক সরকারসংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মামলার সংখ্যা বেড়েছে ৪ গুণের বেশি। আর আসামির সংখ্যা হয়েছে দ্বিগুণের বেশি। সরকার পতনের পর গত ডিসেম্বরে হত্যাকাণ্ড ও সহিংসতার ঘটনায় সাবেক সরকারসংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মামলার সংখ্যা ছিল ১৭টি। জানুয়ারিতে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭২টি।
১ ঘণ্টা আগে