নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
চিত্রনায়িকা রাইমা ইসলাম শিমু হত্যা মামলায় স্বামী খন্দকার সাখাওয়াত আলীম নোবেল ও তাঁর বন্ধু এস এম ওয়াই আবদুল্লাহ ফরহাদের বিরুদ্ধে সাক্ষ্য দিয়েছেন শিমুর বোন ও বাড়ির দারোয়ান। আজ বৃহস্পতিবার ঢাকার চতুর্থ অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ আদালতে তাঁরা সাক্ষ্য দেন।
সাক্ষ্য প্রদানকারী দুজন হলেন—শিমুর বোন ফাতেমা বেগম ও বাড়ির দারোয়ান তারিক হোসেন। আসামি পক্ষের আইনজীবীরা তাঁদের জেরা করেন। পরে বিচারক মো. শফিকুল ইসলাম আগামী ২৮ মার্চ পরবর্তী সাক্ষ্য গ্রহণের দিন ধার্য করেন। এই নিয়ে মামলার বাদীসহ ছয়জন সাক্ষী আদালতে সাক্ষ্য দিলেন।
সাক্ষ্য গ্রহণের সময় নায়িকা শিমুর স্বামী খন্দকার সাখাওয়াত আলীম নোবেল ও তাঁর বন্ধু এস এম ওয়াই আবদুল্লাহ ফরহাদকে কারাগার থেকে আদালতে হাজির করা হয়। গত বছর ২৯ নভেম্বর আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন আদালত। গত বছর ৬ সেপ্টেম্বর মামলার তদন্ত কর্মকর্তা কেরানীগঞ্জ থানার পুলিশ পরিদর্শক মো. শহীদুল ইসলাম দুজনের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন।
অভিযোগপত্রে বলা হয়েছে, প্রাথমিক তদন্তে প্রমাণিত হয়েছে, পারিবারিক কলহের জেরে চিত্রনায়িকা শিমুকে খুন করেন তাঁর স্বামী নোবেল। আর এই খুনে প্রত্যক্ষভাবে সহযোগিতা করে বন্ধু ফরহাদ।
অভিযোগপত্র আরও বলা হয়েছে, হত্যাকাণ্ডের আলামত নষ্ট করতে নোবেলকে সহায়তাও করেছেন ফরহাদ।
উল্লেখ্য, অভিনেত্রী শিমু কলাবাগানের বাসা থেকে নিখোঁজ হওয়ার পর গত বছরের ১৭ জানুয়ারি কেরানীগঞ্জের হজরতপুর ব্রিজের কাছে তার বস্তাবন্দী মরদেহ পাওয়া যায়। এ ঘটনার পর শিমুর ভাই হারুনুর রশিদ বাদী হয়ে কেরানীগঞ্জ মডেল থানায় তাঁর স্বামী নোবেল ও নোবেলের বন্ধু এস এম ওয়াই ফরহাদসহ অজ্ঞাতনামা কয়েকজনের বিরুদ্ধে মামলা করেন।
পুলিশ তাঁদের গ্রেপ্তার করে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তিন দিনের রিমান্ডে নেয়। পরে তারা পৃথক ম্যাজিস্ট্রেটের কাছে হত্যাকাণ্ডের বর্ণনা দিয়ে জবানবন্দি দেন।
জবানবন্দিতে নোবেল বলেন, ঝগড়ার পর তিনি তার স্ত্রীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা করেন।
নোবেল সারা রাত লাশের সঙ্গেই ছিলেন এবং পরদিন সকালে তার বন্ধু ফরহাদকে তাঁর গ্রিন রোডের বাড়িতে ডাকেন। পরে বন্ধুর সহায়তায় নোবেল কেরানীগঞ্জে লাশ ফেলে দেন।
চিত্রনায়িকা রাইমা ইসলাম শিমু হত্যা মামলায় স্বামী খন্দকার সাখাওয়াত আলীম নোবেল ও তাঁর বন্ধু এস এম ওয়াই আবদুল্লাহ ফরহাদের বিরুদ্ধে সাক্ষ্য দিয়েছেন শিমুর বোন ও বাড়ির দারোয়ান। আজ বৃহস্পতিবার ঢাকার চতুর্থ অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ আদালতে তাঁরা সাক্ষ্য দেন।
সাক্ষ্য প্রদানকারী দুজন হলেন—শিমুর বোন ফাতেমা বেগম ও বাড়ির দারোয়ান তারিক হোসেন। আসামি পক্ষের আইনজীবীরা তাঁদের জেরা করেন। পরে বিচারক মো. শফিকুল ইসলাম আগামী ২৮ মার্চ পরবর্তী সাক্ষ্য গ্রহণের দিন ধার্য করেন। এই নিয়ে মামলার বাদীসহ ছয়জন সাক্ষী আদালতে সাক্ষ্য দিলেন।
সাক্ষ্য গ্রহণের সময় নায়িকা শিমুর স্বামী খন্দকার সাখাওয়াত আলীম নোবেল ও তাঁর বন্ধু এস এম ওয়াই আবদুল্লাহ ফরহাদকে কারাগার থেকে আদালতে হাজির করা হয়। গত বছর ২৯ নভেম্বর আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন আদালত। গত বছর ৬ সেপ্টেম্বর মামলার তদন্ত কর্মকর্তা কেরানীগঞ্জ থানার পুলিশ পরিদর্শক মো. শহীদুল ইসলাম দুজনের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন।
অভিযোগপত্রে বলা হয়েছে, প্রাথমিক তদন্তে প্রমাণিত হয়েছে, পারিবারিক কলহের জেরে চিত্রনায়িকা শিমুকে খুন করেন তাঁর স্বামী নোবেল। আর এই খুনে প্রত্যক্ষভাবে সহযোগিতা করে বন্ধু ফরহাদ।
অভিযোগপত্র আরও বলা হয়েছে, হত্যাকাণ্ডের আলামত নষ্ট করতে নোবেলকে সহায়তাও করেছেন ফরহাদ।
উল্লেখ্য, অভিনেত্রী শিমু কলাবাগানের বাসা থেকে নিখোঁজ হওয়ার পর গত বছরের ১৭ জানুয়ারি কেরানীগঞ্জের হজরতপুর ব্রিজের কাছে তার বস্তাবন্দী মরদেহ পাওয়া যায়। এ ঘটনার পর শিমুর ভাই হারুনুর রশিদ বাদী হয়ে কেরানীগঞ্জ মডেল থানায় তাঁর স্বামী নোবেল ও নোবেলের বন্ধু এস এম ওয়াই ফরহাদসহ অজ্ঞাতনামা কয়েকজনের বিরুদ্ধে মামলা করেন।
পুলিশ তাঁদের গ্রেপ্তার করে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তিন দিনের রিমান্ডে নেয়। পরে তারা পৃথক ম্যাজিস্ট্রেটের কাছে হত্যাকাণ্ডের বর্ণনা দিয়ে জবানবন্দি দেন।
জবানবন্দিতে নোবেল বলেন, ঝগড়ার পর তিনি তার স্ত্রীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা করেন।
নোবেল সারা রাত লাশের সঙ্গেই ছিলেন এবং পরদিন সকালে তার বন্ধু ফরহাদকে তাঁর গ্রিন রোডের বাড়িতে ডাকেন। পরে বন্ধুর সহায়তায় নোবেল কেরানীগঞ্জে লাশ ফেলে দেন।
বিএনপি নেতা ও সাবেক মন্ত্রী অ্যাডভোকেট এম রুহুল কুদ্দুস তালুকদার দুলু বলেছেন, ‘আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে জাতীয় সংসদ নির্বাচন দিতে হবে। এপ্রিল মাসে বৃষ্টির সময় উৎসবমুখর পরিবেশে নির্বাচন করা কঠিন হবে।’
৮ ঘণ্টা আগেরংপুরের তারাগঞ্জ উপজেলায় বাসের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী এক যুবক নিহত হয়েছেন। তাঁর নাম তারেক মাহমুদ উৎস (২৩)। তিনি রংপুর কোতোয়ালি থানার লালবাগ এলাকার নুরুজ্জামান বকুলের ছেলে।
৮ ঘণ্টা আগেদিনাজপুরের আত্রাই নদীতে গোসল করতে নেমে সেলফি তুলতে গিয়ে পানিতে ডুবে এক কিশোরের মৃত্যু হয়েছে। তার নাম মোমিনুল ইসলাম (১৭)। আজ রোববার দুপুরে মোহনপুর রাবার ড্যামে এই দুর্ঘটনার ঘটে।
৮ ঘণ্টা আগেমোবাইলে জুয়া খেলা নিয়ে বিরোধে ফরিদপুরে ইজ্জল শেখ নামের এক ব্যক্তির মুখে বিষ ঢেলে পানিতে চুবিয়ে রেখে হত্যার অভিযোগ উঠেছে স্থানীয় কয়েকজনের বিরুদ্ধে। নিহতের ময়নাতদন্ত শেষে আজ রোববার সন্ধ্যায় দাফন করা হয়েছে। পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার কথা জানিয়েছেন।
৯ ঘণ্টা আগে