নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
কৃষকের আয় বাড়লে দেশের অর্থনীতি ভালো হবে বলে মন্তব্য করেছেন কৃষিসচিব ওয়াহিদা আক্তার। তিনি বলেন, ‘আমাদের মূল লক্ষ্য হচ্ছে কৃষকের আয় বাড়ানো। কৃষকের আয় বাড়লে সারা দেশের অর্থনীতি ভালো হবে। এতে দেশের উন্নতি আরও হবে।’
আজ সোমবার রাজধানীর মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ে কৃষকের বাজার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে কৃষিসচিব এসব কথা বলেন।
কৃষকেরা বৈশ্বিক অর্থনৈতিক যুদ্ধে অবদান রাখছে জানিয়ে ওয়াহিদা আক্তার বলেন, দেশের স্বাধীনতায়ও কৃষকের অনেক অবদান রয়েছে। আজকে সারা বিশ্বে যে অর্থনৈতিক যুদ্ধ চলছে, সেখানেও কৃষক যোদ্ধার ভূমিকায় রয়েছেন। আমাদের দেশে আগে সাত-আট লাখ টন সবজি উৎপাদন হতো, এখন ২ কোটি ২০ লাখ টন। আগে আমাদের খাবারের তালিকায় সবজি উৎপাদন হতো না। সবজির বৈচিত্র্যও ছিল না। এখন দেশীয় সবজির বৈচিত্র্যের পাশাপাশি বিদেশি সবজিও উৎপাদন হয়।
কৃষিসচিব আরও জানান, ঢাকার প্রাণকেন্দ্রে সংসদ ভবনের সামনে ভিভিআইপি জায়গায় কৃষকের বাজার স্থাপন করা হয়েছে। যাতে মানুষ ভেজালমুক্ত সবজি পায়। আর কৃষক যাতে তাঁর পণ্য সরাসরি ভোক্তার হাতে তুলে দিতে পারেন। এই ধরনের উদ্যোগ আমাদের আরও নিতে হবে। আমরা সব সময় চাই, নিরাপদ খাবারের উৎস গড়ে তুলতে। জেলায় জেলায় এমন কৃষকের বাজার হতে পারে। কারণ, সাধারণত কৃষকেরা তাঁর উৎপাদিত পণ্য যেটা কেজি ৩০ টাকা বিক্রি করেন, সেটা বিভিন্ন হাত ঘুরে বাজারে ১০০ টাকা বিক্রি হয়। কিন্তু কৃষক সেটা জানতে পারেন না।
প্রকল্প সূত্র বলছে, কৃষি মন্ত্রণালয়ের কৃষি বিপণন অধিদপ্তরের অধীনে কৃষকের বাজার তৈরি করা হয়েছে। এই অবকাঠামো তৈরি করতে অর্থায়ন করেছে জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থা। বাজারে দোকান সংখ্যা রয়েছে ৩৪টি। কৃষকের বাজার উদ্বোধনের পর নরসিংদীর বেলাবো, মানিকগঞ্জের সিংড়া আর ঢাকা সাভারের তালিকাভুক্ত কৃষকেরা নিরাপদ সবজি বিক্রি শুরু করেছেন। এই বাজার সপ্তাহে সাত দিন খোলা থাকবে।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংকের চেয়ারম্যান মো. নাসিরুজ্জামান, কৃষি বিপণন অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মো. মাসুদ করিম, পাট গবেষণা ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক মো. আবদুল আউয়াল প্রমুখ।
কৃষকের আয় বাড়লে দেশের অর্থনীতি ভালো হবে বলে মন্তব্য করেছেন কৃষিসচিব ওয়াহিদা আক্তার। তিনি বলেন, ‘আমাদের মূল লক্ষ্য হচ্ছে কৃষকের আয় বাড়ানো। কৃষকের আয় বাড়লে সারা দেশের অর্থনীতি ভালো হবে। এতে দেশের উন্নতি আরও হবে।’
আজ সোমবার রাজধানীর মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ে কৃষকের বাজার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে কৃষিসচিব এসব কথা বলেন।
কৃষকেরা বৈশ্বিক অর্থনৈতিক যুদ্ধে অবদান রাখছে জানিয়ে ওয়াহিদা আক্তার বলেন, দেশের স্বাধীনতায়ও কৃষকের অনেক অবদান রয়েছে। আজকে সারা বিশ্বে যে অর্থনৈতিক যুদ্ধ চলছে, সেখানেও কৃষক যোদ্ধার ভূমিকায় রয়েছেন। আমাদের দেশে আগে সাত-আট লাখ টন সবজি উৎপাদন হতো, এখন ২ কোটি ২০ লাখ টন। আগে আমাদের খাবারের তালিকায় সবজি উৎপাদন হতো না। সবজির বৈচিত্র্যও ছিল না। এখন দেশীয় সবজির বৈচিত্র্যের পাশাপাশি বিদেশি সবজিও উৎপাদন হয়।
কৃষিসচিব আরও জানান, ঢাকার প্রাণকেন্দ্রে সংসদ ভবনের সামনে ভিভিআইপি জায়গায় কৃষকের বাজার স্থাপন করা হয়েছে। যাতে মানুষ ভেজালমুক্ত সবজি পায়। আর কৃষক যাতে তাঁর পণ্য সরাসরি ভোক্তার হাতে তুলে দিতে পারেন। এই ধরনের উদ্যোগ আমাদের আরও নিতে হবে। আমরা সব সময় চাই, নিরাপদ খাবারের উৎস গড়ে তুলতে। জেলায় জেলায় এমন কৃষকের বাজার হতে পারে। কারণ, সাধারণত কৃষকেরা তাঁর উৎপাদিত পণ্য যেটা কেজি ৩০ টাকা বিক্রি করেন, সেটা বিভিন্ন হাত ঘুরে বাজারে ১০০ টাকা বিক্রি হয়। কিন্তু কৃষক সেটা জানতে পারেন না।
প্রকল্প সূত্র বলছে, কৃষি মন্ত্রণালয়ের কৃষি বিপণন অধিদপ্তরের অধীনে কৃষকের বাজার তৈরি করা হয়েছে। এই অবকাঠামো তৈরি করতে অর্থায়ন করেছে জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থা। বাজারে দোকান সংখ্যা রয়েছে ৩৪টি। কৃষকের বাজার উদ্বোধনের পর নরসিংদীর বেলাবো, মানিকগঞ্জের সিংড়া আর ঢাকা সাভারের তালিকাভুক্ত কৃষকেরা নিরাপদ সবজি বিক্রি শুরু করেছেন। এই বাজার সপ্তাহে সাত দিন খোলা থাকবে।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংকের চেয়ারম্যান মো. নাসিরুজ্জামান, কৃষি বিপণন অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মো. মাসুদ করিম, পাট গবেষণা ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক মো. আবদুল আউয়াল প্রমুখ।
বগুড়ায় আদালতে সঠিক সাক্ষ্য না দেওয়া, সাক্ষ্য দিতে হাজির না হওয়া এবং সরকারি আইন কর্মকর্তাদের দুর্বলতার কারণে গত এক বছরে ৬ শতাধিক মাদক মামলায় প্রায় ১ হাজার আসামি খালাস পেয়েছেন। এর মধ্যে ২২টি মামলায় ৪৪ জন পুলিশ ও র্যাব কর্মকর্তা আদালতে সাক্ষ্য দিতে হাজির হননি। এ কারণে ৪৪ পুলিশ কর্মকর্তার ...
৪ ঘণ্টা আগেদিনাজপুরের দুলাল হোসেন পেশায় রংমিস্ত্রি। কাজের সন্ধানে তিনি ঢাকায় গিয়েছিলেন। জুটেছিল কাজও। তবে গত বছরের জুলাই আন্দোলনে জড়িয়ে পড়েন তিনি। গত ৫ আগস্ট সরকার পতনের দিন রাজধানীর উত্তরায় মিছিলে অংশ নিয়ে গুলিবিদ্ধ হন তিনি। এখন ক্রাচে ভর দিয়ে হাঁটেন। তবে যে স্বপ্ন নিয়ে ঢাকা এসেছিলেন, তা এখন ফিকে...
৪ ঘণ্টা আগে২০২০ সালে রাজশাহী-১ (গোদাগাড়ী-তানোর) আসনের সাবেক সংসদ সদস্য এবং প্রতিমন্ত্রী ওমর ফারুক চৌধুরীর হাত ধরে রাজনীতিতে আসেন আবুল বাশার সুজন। এর আগে ছিলেন পশুর হাটের ইজারাদার। অল্প সময়ের মধ্যেই ফারুকের ডান হাত হন। কিছুদিন পর তানোর পৌরসভার মেয়র হওয়ারও স্বপ্ন দেখতে শুরু করেন সুজন। সেখানে বাড়ি করেন...
৪ ঘণ্টা আগেদরিদ্র পরিবারের সন্তান নুর আলী (৪৭)। করতেন রাজমিস্ত্রির কাজ। জমিজমা তেমন ছিল না, বাবাও ছিলেন দিনমজুর। বাড়ি বলতে ছিল আধা পাকা টিনের ঘর। অথচ ১০ বছরের ব্যবধানে সেই ব্যক্তি কোটিপতি বনে গেছেন। শুধু তা-ই নয়। আধা পাকা টিনের ঘরের জায়গায় এখন বিশাল তিনতলা আলিশান বাড়ি। যার মূল্য কোটি টাকা।
৪ ঘণ্টা আগে