গাজীপুর প্রতিনিধি
গাজীপুরের একটি বেসরকারি কলেজের শতাধিক এইচএসসি পরীক্ষার্থীকে বোর্ড পরীক্ষার ফরম পূরণের জন্য হোস্টেলে থাকা বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। তিন মাসের জন্য ৩৫ হাজার টাকা দিয়ে হোস্টেলে থাকতে না চাইলে তাদের টিসি দেওয়ার হুমকি দেওয়া ও অভিভাবকদের কাছ থেকে সম্মতি পত্রে স্বাক্ষর নেওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে। ১৬ এপ্রিল থেকে ফরম পূরণ শুরু হবে।
জানা গেছে, গাজীপুর মহানগরীর জোরপুকুর এলাকায় অবস্থিত গাজীপুর মেট্রোপলিটন কলেজে এ বছরের এইচএসসি নির্বাচনী পরীক্ষায় শতাধিক শিক্ষার্থী অকৃতকার্য হয়। পরে তাদের পুনরায় পরীক্ষা নিয়ে শর্ত সাপেক্ষে ফরম পূরণের সুযোগ দেওয়া হয়।
প্রথম শর্ত হচ্ছে, এ ছাত্রদের বাধ্যতামূলকভাবে ২৫ হাজার টাকার বিনিময়ে ৩ মাস কলেজের হোস্টেলে থাকতে হবে। এটি না মানলে তাদের টিসি দেওয়ার হুমকিও দেওয়া হচ্ছে। তবে, কলেজ কর্তৃপক্ষ বলছে, শিক্ষার্থীদের সুবিধার্থেই এই নিয়মটি চালু করা হয়েছে। এ নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমেও অনেক আলোচনা সমালোচনা হচ্ছে।
একাধিক শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, এবারের এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের টেস্ট পরীক্ষায় যারা একাধিক বিষয়ে অকৃতকার্য হয়েছে, তাদের পুনরায় পরীক্ষা নিয়ে ফরম পূরণের সুযোগ দেওয়া হয়। এই পরীক্ষার জন্য প্রতিজনের কাছ থেকে ২০০ টাকা করে ফি নেওয়া হয়। পুনরায় নেওয়া পরীক্ষার ফলাফলের পর গত শুক্রবার অভিভাবকদের ডাকা হয় কলেজে। পরে তাঁদের জোরপূর্বক শর্ত দেওয়া হয়। শর্ত হলো, জনপ্রতি ২৫ হাজার টাকা দিয়ে হোস্টেলে থাকতে হবে আগামী ৩ মাস।
অন্যথায় আগামী বছর পরীক্ষা দিতে হবে অথবা টিসি নিতে হবে। হোস্টেলে থাকার বিষয় চাপিয়ে দেওয়ায় একজন অভিভাবক পুরো বিষয় পুনরায় জানতে চাইলে তাঁর সঙ্গে খারাপ ব্যবহার করেন ওই প্রতিষ্ঠানের একজন পরিচালক। পরে জোরপূর্বক হোস্টেলে থাকার জন্য অভিভাবকদের অঙ্গীকারনামায় সই করিয়ে নেয়।
শিক্ষার্থী ও অভিভাবকেরা জানান, ৩ মাসের হোস্টেল ফি ২৫ হাজার, ফরম পূরণের জন্য ৬ হাজার এবং আগামী আগস্ট মাস পর্যন্ত ৯ হাজার টাকা বেতন পরিশোধ করতে হবে। তবে হোস্টেলের পরিবেশ ভালো না, শিক্ষকও তেমন নেই এবং যাদের বাড়ি কলেজের পাশে তাদের কেন হোস্টেলে থাকতে হবে। জোরপূর্বক বেকায়দায় ফেলে এই টাকাগুলো নিচ্ছে।
কলেজ সূত্রে জানা গেছে, কলেজে এইচএসসি পরীক্ষার জন্য তিন বিভাগের কয়েক শ শিক্ষার্থী নির্বাচনী পরীক্ষায় অংশ নেয়। ওই পরীক্ষায় ১১৯ জন শিক্ষার্থী অকৃতকার্য হয়। এদেরকে আবারও পরীক্ষা নেওয়া হলে ১০০ জন পাস করে এবং ১৯ জন শিক্ষার্থী অকৃতকার্য হয়। অকৃতকার্য শিক্ষার্থীদের টিসি দেওয়া হয়েছে। বাকিরা যেন পাস করে, এ জন্য হোস্টেলে থাকার ব্যবস্থা করা হয়েছে। এ জন্য তাদের খরচ হিসাবে ২৫ হাজার করে টাকা চাওয়া হয়েছে।
নাদিম নামে ওই কলেজের এক শিক্ষার্থী বলেন, ‘হুট করে টিসি নেওয়ার আগমুহূর্তে বলছে অভিভাবক মিটিং। পরে ওই মিটিংয়ে বলা হয়েছে ২৫ হাজার টাকা করে দিয়ে হোস্টেলে থাকতে হবে। যদি হোস্টেলে ভালো নাও লাগে তবু টাকা দিতে হবে। মূলত এদের টাকা কামানোর এটা পদ্ধতি। যদি পরীক্ষা দিতে নাই দেবে কিংবা হোস্টেলে থাকার বাধ্যবাধকতা তাহলে পরীক্ষা কেন নিল।’
আলিফ নামে এক শিক্ষার্থী বলেন, ‘যারা ফেল করছে তাদের রিটেক পরীক্ষা নিয়ে পাস করিয়েছে। পরে তাদের বলা হয়েছে হোস্টেলে থাকতে হবে। হোস্টেলে থাকলেই ফরম পূরণ করাবে এবং পরীক্ষা দিতে দেবে, না হলে পরীক্ষা দিতে দেবে না। বিষয়টি হচ্ছে পরীক্ষার আগে কলেজ কর্তৃপক্ষের পরীক্ষার আগে বড় অঙ্কের টাকা কামানোর ধান্ধা। হোস্টেল ফি, ফরম পূরণ ও আগস্ট পর্যন্ত বেতন মিলিয়ে শিক্ষার্থী থেকে প্রায় ৪০ হাজার করে টাকা ওঠাবে। আমরা প্রতিবাদ করেও লাভ হচ্ছে না।’
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে যাওয়া একটি ভিডিওতে শোনা যায়, ওই কলেজের এক শিক্ষার্থী কলেজের এসব অনিয়ম নিয়ে পোস্ট করে। পরে কলেজের এক শিক্ষিকা ওই পোস্ট ডিলেট করতে বলেন। যদি না করা হয়, তাহলে কলেজ থেকে বের করে দেওয়ার হুমকি দেওয়া হয়৷
মাহি নামে এক শিক্ষার্থী বলেন, টেস্ট পরীক্ষার রেজাল্ট হওয়ার এক দিন পরে আবারও ফেল করা শিক্ষার্থীদের পরীক্ষা নিয়েছে। সেখান হতে ১০০ জন পাস করছে এবং ১৯ জন ফেল করছে। ফেল করা শিক্ষার্থীদের টিসি দিয়ে দিয়েছে। বাকিদের অভিভাবক ডেকে এনে অঙ্গীকার নিয়েছে হোস্টেলে থাকার জন্য। প্রত্যেককে ২৫ হাজার দিতেই হবে। তাহলে যাদের বাসা কাছে তারা কেন হোস্টেলে থাকবে।
গাজীপুর মেট্রোপলিটন কলেজের অধ্যক্ষ শরিফুল ইসলাম বলেন, ‘এ বছর আমাদের মোট ৫৪৪ জন শিক্ষার্থী নির্বাচনী পরীক্ষায় অংশ নেয়। তাদের মধ্যে ১১৯ জন অকৃতকার্য হয়। আমরা তাদের পুনপরীক্ষা নিলে ১০০ জন উত্তীর্ণ হয়। তাদের যোগ্য বিবেচনা করেছি, বাকি ১৯ জনকে টিসি নিতে অথবা আগামী বছর পরীক্ষা দিতে বলেছি। এটা আমাদের কলেজ পরিচালনা কমিটির সিদ্ধান্ত। এটি আমাদের মানতে হচ্ছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমরা ভেবে দেখলাম বাইরে যদি প্রাইভেট পরে তাহলে প্রতি সাবজেক্টে মিনিমাম ১ হাজার করে লাগবে তাদের। তাহলে হিসাবে দাঁড়ায় ৩ মাসে ১৮ হাজার। এ জন্য আমাদের সিদ্ধান্ত হলো আমরা পড়াবো শিক্ষক দিয়ে। এজন্য তিনমাসে ১০ হাজার টাকা করে নিব। আমাদের হোস্টেলে রাখবো। এ জন্য ৩ মাসে ১৫ হাজার এই মোট ২৫ হাজার। এটি শিক্ষার্থীদের ভালোর জন্যই করেছি। এ সিদ্ধান্ত যদি কারও ভালো না লাগে তাহলে তাদের পথ খোলা আছে। তারা টিসি নিয়ে অন্য কলেজে পরীক্ষা দিবে। অথবা ভালো প্রস্তুতি নিয়ে আগামী বছর পরীক্ষা দিবে।’
এ বিষয়ে গাজীপুরের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইসিটি) আবিদা সুলতানা বলেন, ‘বিষয়টি আমরা জেনেছি। এজন্য এটি তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য কাজ চলছে।’
গাজীপুরের একটি বেসরকারি কলেজের শতাধিক এইচএসসি পরীক্ষার্থীকে বোর্ড পরীক্ষার ফরম পূরণের জন্য হোস্টেলে থাকা বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। তিন মাসের জন্য ৩৫ হাজার টাকা দিয়ে হোস্টেলে থাকতে না চাইলে তাদের টিসি দেওয়ার হুমকি দেওয়া ও অভিভাবকদের কাছ থেকে সম্মতি পত্রে স্বাক্ষর নেওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে। ১৬ এপ্রিল থেকে ফরম পূরণ শুরু হবে।
জানা গেছে, গাজীপুর মহানগরীর জোরপুকুর এলাকায় অবস্থিত গাজীপুর মেট্রোপলিটন কলেজে এ বছরের এইচএসসি নির্বাচনী পরীক্ষায় শতাধিক শিক্ষার্থী অকৃতকার্য হয়। পরে তাদের পুনরায় পরীক্ষা নিয়ে শর্ত সাপেক্ষে ফরম পূরণের সুযোগ দেওয়া হয়।
প্রথম শর্ত হচ্ছে, এ ছাত্রদের বাধ্যতামূলকভাবে ২৫ হাজার টাকার বিনিময়ে ৩ মাস কলেজের হোস্টেলে থাকতে হবে। এটি না মানলে তাদের টিসি দেওয়ার হুমকিও দেওয়া হচ্ছে। তবে, কলেজ কর্তৃপক্ষ বলছে, শিক্ষার্থীদের সুবিধার্থেই এই নিয়মটি চালু করা হয়েছে। এ নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমেও অনেক আলোচনা সমালোচনা হচ্ছে।
একাধিক শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, এবারের এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের টেস্ট পরীক্ষায় যারা একাধিক বিষয়ে অকৃতকার্য হয়েছে, তাদের পুনরায় পরীক্ষা নিয়ে ফরম পূরণের সুযোগ দেওয়া হয়। এই পরীক্ষার জন্য প্রতিজনের কাছ থেকে ২০০ টাকা করে ফি নেওয়া হয়। পুনরায় নেওয়া পরীক্ষার ফলাফলের পর গত শুক্রবার অভিভাবকদের ডাকা হয় কলেজে। পরে তাঁদের জোরপূর্বক শর্ত দেওয়া হয়। শর্ত হলো, জনপ্রতি ২৫ হাজার টাকা দিয়ে হোস্টেলে থাকতে হবে আগামী ৩ মাস।
অন্যথায় আগামী বছর পরীক্ষা দিতে হবে অথবা টিসি নিতে হবে। হোস্টেলে থাকার বিষয় চাপিয়ে দেওয়ায় একজন অভিভাবক পুরো বিষয় পুনরায় জানতে চাইলে তাঁর সঙ্গে খারাপ ব্যবহার করেন ওই প্রতিষ্ঠানের একজন পরিচালক। পরে জোরপূর্বক হোস্টেলে থাকার জন্য অভিভাবকদের অঙ্গীকারনামায় সই করিয়ে নেয়।
শিক্ষার্থী ও অভিভাবকেরা জানান, ৩ মাসের হোস্টেল ফি ২৫ হাজার, ফরম পূরণের জন্য ৬ হাজার এবং আগামী আগস্ট মাস পর্যন্ত ৯ হাজার টাকা বেতন পরিশোধ করতে হবে। তবে হোস্টেলের পরিবেশ ভালো না, শিক্ষকও তেমন নেই এবং যাদের বাড়ি কলেজের পাশে তাদের কেন হোস্টেলে থাকতে হবে। জোরপূর্বক বেকায়দায় ফেলে এই টাকাগুলো নিচ্ছে।
কলেজ সূত্রে জানা গেছে, কলেজে এইচএসসি পরীক্ষার জন্য তিন বিভাগের কয়েক শ শিক্ষার্থী নির্বাচনী পরীক্ষায় অংশ নেয়। ওই পরীক্ষায় ১১৯ জন শিক্ষার্থী অকৃতকার্য হয়। এদেরকে আবারও পরীক্ষা নেওয়া হলে ১০০ জন পাস করে এবং ১৯ জন শিক্ষার্থী অকৃতকার্য হয়। অকৃতকার্য শিক্ষার্থীদের টিসি দেওয়া হয়েছে। বাকিরা যেন পাস করে, এ জন্য হোস্টেলে থাকার ব্যবস্থা করা হয়েছে। এ জন্য তাদের খরচ হিসাবে ২৫ হাজার করে টাকা চাওয়া হয়েছে।
নাদিম নামে ওই কলেজের এক শিক্ষার্থী বলেন, ‘হুট করে টিসি নেওয়ার আগমুহূর্তে বলছে অভিভাবক মিটিং। পরে ওই মিটিংয়ে বলা হয়েছে ২৫ হাজার টাকা করে দিয়ে হোস্টেলে থাকতে হবে। যদি হোস্টেলে ভালো নাও লাগে তবু টাকা দিতে হবে। মূলত এদের টাকা কামানোর এটা পদ্ধতি। যদি পরীক্ষা দিতে নাই দেবে কিংবা হোস্টেলে থাকার বাধ্যবাধকতা তাহলে পরীক্ষা কেন নিল।’
আলিফ নামে এক শিক্ষার্থী বলেন, ‘যারা ফেল করছে তাদের রিটেক পরীক্ষা নিয়ে পাস করিয়েছে। পরে তাদের বলা হয়েছে হোস্টেলে থাকতে হবে। হোস্টেলে থাকলেই ফরম পূরণ করাবে এবং পরীক্ষা দিতে দেবে, না হলে পরীক্ষা দিতে দেবে না। বিষয়টি হচ্ছে পরীক্ষার আগে কলেজ কর্তৃপক্ষের পরীক্ষার আগে বড় অঙ্কের টাকা কামানোর ধান্ধা। হোস্টেল ফি, ফরম পূরণ ও আগস্ট পর্যন্ত বেতন মিলিয়ে শিক্ষার্থী থেকে প্রায় ৪০ হাজার করে টাকা ওঠাবে। আমরা প্রতিবাদ করেও লাভ হচ্ছে না।’
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে যাওয়া একটি ভিডিওতে শোনা যায়, ওই কলেজের এক শিক্ষার্থী কলেজের এসব অনিয়ম নিয়ে পোস্ট করে। পরে কলেজের এক শিক্ষিকা ওই পোস্ট ডিলেট করতে বলেন। যদি না করা হয়, তাহলে কলেজ থেকে বের করে দেওয়ার হুমকি দেওয়া হয়৷
মাহি নামে এক শিক্ষার্থী বলেন, টেস্ট পরীক্ষার রেজাল্ট হওয়ার এক দিন পরে আবারও ফেল করা শিক্ষার্থীদের পরীক্ষা নিয়েছে। সেখান হতে ১০০ জন পাস করছে এবং ১৯ জন ফেল করছে। ফেল করা শিক্ষার্থীদের টিসি দিয়ে দিয়েছে। বাকিদের অভিভাবক ডেকে এনে অঙ্গীকার নিয়েছে হোস্টেলে থাকার জন্য। প্রত্যেককে ২৫ হাজার দিতেই হবে। তাহলে যাদের বাসা কাছে তারা কেন হোস্টেলে থাকবে।
গাজীপুর মেট্রোপলিটন কলেজের অধ্যক্ষ শরিফুল ইসলাম বলেন, ‘এ বছর আমাদের মোট ৫৪৪ জন শিক্ষার্থী নির্বাচনী পরীক্ষায় অংশ নেয়। তাদের মধ্যে ১১৯ জন অকৃতকার্য হয়। আমরা তাদের পুনপরীক্ষা নিলে ১০০ জন উত্তীর্ণ হয়। তাদের যোগ্য বিবেচনা করেছি, বাকি ১৯ জনকে টিসি নিতে অথবা আগামী বছর পরীক্ষা দিতে বলেছি। এটা আমাদের কলেজ পরিচালনা কমিটির সিদ্ধান্ত। এটি আমাদের মানতে হচ্ছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমরা ভেবে দেখলাম বাইরে যদি প্রাইভেট পরে তাহলে প্রতি সাবজেক্টে মিনিমাম ১ হাজার করে লাগবে তাদের। তাহলে হিসাবে দাঁড়ায় ৩ মাসে ১৮ হাজার। এ জন্য আমাদের সিদ্ধান্ত হলো আমরা পড়াবো শিক্ষক দিয়ে। এজন্য তিনমাসে ১০ হাজার টাকা করে নিব। আমাদের হোস্টেলে রাখবো। এ জন্য ৩ মাসে ১৫ হাজার এই মোট ২৫ হাজার। এটি শিক্ষার্থীদের ভালোর জন্যই করেছি। এ সিদ্ধান্ত যদি কারও ভালো না লাগে তাহলে তাদের পথ খোলা আছে। তারা টিসি নিয়ে অন্য কলেজে পরীক্ষা দিবে। অথবা ভালো প্রস্তুতি নিয়ে আগামী বছর পরীক্ষা দিবে।’
এ বিষয়ে গাজীপুরের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইসিটি) আবিদা সুলতানা বলেন, ‘বিষয়টি আমরা জেনেছি। এজন্য এটি তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য কাজ চলছে।’
বরিশালের হিজলায় প্রায় দেড় কোটি টাকার হাট-বাজার ইজারা কার্যক্রম প্রস্তুত করতে গিয়ে শিডিউল জমাই দিতে পারেনি ঠিকাদারেরা। স্থানীয় বিএনপির একটি পক্ষ উপজেলার ২০টি হাট-বাজারের শিডিউল প্রস্তুত প্রক্রিয়ায় নামে। কিন্তু নির্ধারিত সময়ের মধ্যে প্রস্তুতি সম্পন্ন করতে পারেনি তারা।
১ ঘণ্টা আগেবিভাগীয় শহর রংপুরে গত দেড় দশকে মানুষের পাশাপাশি বেড়েছে যানবাহনের চাপ। কিন্তু ট্রাফিক ব্যবস্থার তেমন উন্নতি হয়নি। এতে তীব্র যানজটে দুর্ভোগে পড়তে হয় নগরবাসীকে। এ অবস্থা থেকে উত্তরণে তিন বছর আগে ৩৪ লাখ টাকা ব্যয়ে নগরীতে ডিজিটাল ট্রাফিক সিগন্যাল স্থাপন করা হলেও তা কাজে আসছে না।
১ ঘণ্টা আগেএককালে ছিলেন ফতুল্লা থানা বিএনপির সিনিয়র সহসভাপতি। বিএনপির সমর্থন নিয়ে হয়েছিলেন নারায়ণগঞ্জ সদর উপজেলার কুতুবপুর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যানও। আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর ভিড়তে শুরু করেন শামীম ওসমানের সঙ্গে। ২০১৮ সালে আওয়ামী লীগের নির্বাচনী প্রচারণায় অংশ নেওয়ায় তাঁকে দল থেকে বহিষ্কার করে বিএনপি।
১ ঘণ্টা আগেবিশাল সমুদ্রসৈকত। তারই এক পাশের মাটি কেটে বানানো হচ্ছে বাড়ি। কেউ আবার বাড়ির আদলে পুকুর কেটে রেখেছে। অনেকে মাটি কেটে নিজেদের সীমানা তৈরি করেছে। গত ৫ আগস্ট রাজনীতির পটপরিবর্তনের পর পর্যটন সম্ভাবনাময় এলাকা নোয়াখালীর হাতিয়া উপজেলার নিঝুম দ্বীপ সৈকতের চিত্র এটি। সেখানে চলছে সৈকতের জায়গা দখলের
১ ঘণ্টা আগে