নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সিকদার গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) রন হক সিকদার, তাঁর মা মনোয়ারা সিকদারসহ তাঁদের পরিবারের সদস্যদের নামে থাকা ২০৩টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এর ১৪টি বিদেশি ব্যাংকের হিসাব। আজ বুধবার ঢাকা মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. জাকির হোসেন এই নির্দেশ দেন।
দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আদালত এই নির্দেশ দেন বলে জানান দুদকের জনসংযোগ কর্মকর্তা আকতারুল ইসলাম।
অবরুদ্ধ হওয়া দেশি অ্যাকাউন্টগুলোর অন্য মালিকেরা হলেন জয়নুল হকের ছেলে রন হক সিকদার, মমতাজুল হক, নাতি মোহতাসিম বিল্লাহ খান, নাসিম সিকদার, শন হক সিকদার, নাতনি মেন্ডি খান সিকদার, লিসা ফাতেমা হক, পারভীন হক সিকদার, মনিকা সিকদার খান, জেফরি খান সিকদার, নাতিনজামাই সালাহউদ্দিন খান ও সিকদার গ্রুপের স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান। এসব হিসাবে ১ কোটি ১১ লাখ ১৬ হাজার ৪৮৬ টাকা রয়েছে।
বিদেশি অ্যাকাউন্টগুলোর মধ্যে ১২টি ন্যাশনাল ব্যাংকে আর দুটি কমার্শিয়াল ব্যাংক অব সিলন। এসব হিসাবের মালিক, জয়নুল হকের স্ত্রী মনোয়ারা সিকদার, ছেলে দীপু হক, জন হক সিকদার, নাতি-নাসিম সিকদার, শন হক সিকদার, নাতনি জেফরি খান সিকদার, জোনাস খান সিকদার, লিসা ফাতেমা হক, মনিকা সিকদার, পারভীন হক সিকদার, নাতিনজামাই সালাউদ্দিন খান। এসব হিসাবে ২৭ লাখ ১৮ হাজার ৯২৭ ডলার রয়েছে।
দুদকে আবেদনে বলা হয়েছে, সিকদার গ্রুপ এবং তাদের স্বার্থসংশ্লিষ্ট ব্যক্তি প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে আর্থিক অনিয়ম ও মানি লন্ডারিংয়ের মাধ্যমে অর্থ আত্মসাতের অভিযোগটি অনুসন্ধানাধীন রয়েছে। সিকদার গ্রুপ এবং তাদের স্বার্থসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা প্রতিষ্ঠানসমূহ তাদের অবৈধ উপায়ে অর্জিত অস্থাবর সম্পদসমূহ অন্যত্র বিক্রয় বা বেহাত করার প্রচেষ্টা করছে মর্মে বিশ্বস্ত সূত্রে জানা গেছে। প্রাপ্ত তথ্যমতে বর্তমানে সিকদার পরিবারের বেশির ভাগ সদস্য বিদেশে অবস্থান করছেন। বিদেশে থেকে তাঁরা তাঁদের স্বার্থসংশ্লিষ্ট অস্থাবর সম্পদসমূহ বিক্রি বা স্থানান্তরের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন মর্মে তথ্য পাওয়া গেছে। এ জন্য এসব ব্যাংক হিসাব অবিলম্বে আদালত কর্তৃক অবরুদ্ধ করা একান্ত আবশ্যক।
গত ১১ মার্চ রন হক সিকদার, তাঁর মা মনোয়ারা সিকদারসহ তাঁদের পরিবারের ১৪ জনের বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞা দেন আদালত।
এর আগে গত বছরের ২৩ ডিসেম্বর শিল্পগোষ্ঠী সিকদার গ্রুপের রন হক সিকদার, তাঁর মা মনোয়ারা সিকদারসহ তাঁদের পরিবারের কয়েকজন সদস্যের স্থাবর সম্পদ ক্রোকের আদেশ দেন আদালত। মোট ১৫টি ভবন ও ফ্লোর ক্রোকে আদেশ দেওয়া হয়। এ ছাড়া গত ৯ মার্চ রন হক সিকদার, তাঁর মা মনোয়ারা সিকদারসহ তাঁদের পরিবারের সদস্যদের ৪২টি বিও হিসাব (বেনিফিশিয়ারি ওনার্স অ্যাকাউন্ট) অবরুদ্ধ করার আদেশ দেন আদালত। গত ২১ এপ্রিল পূর্বাচলে ১০০ একর জমি ক্রোকের নির্দেশ দেওয়া হয়।
সিকদার গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) রন হক সিকদার, তাঁর মা মনোয়ারা সিকদারসহ তাঁদের পরিবারের সদস্যদের নামে থাকা ২০৩টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এর ১৪টি বিদেশি ব্যাংকের হিসাব। আজ বুধবার ঢাকা মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. জাকির হোসেন এই নির্দেশ দেন।
দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আদালত এই নির্দেশ দেন বলে জানান দুদকের জনসংযোগ কর্মকর্তা আকতারুল ইসলাম।
অবরুদ্ধ হওয়া দেশি অ্যাকাউন্টগুলোর অন্য মালিকেরা হলেন জয়নুল হকের ছেলে রন হক সিকদার, মমতাজুল হক, নাতি মোহতাসিম বিল্লাহ খান, নাসিম সিকদার, শন হক সিকদার, নাতনি মেন্ডি খান সিকদার, লিসা ফাতেমা হক, পারভীন হক সিকদার, মনিকা সিকদার খান, জেফরি খান সিকদার, নাতিনজামাই সালাহউদ্দিন খান ও সিকদার গ্রুপের স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান। এসব হিসাবে ১ কোটি ১১ লাখ ১৬ হাজার ৪৮৬ টাকা রয়েছে।
বিদেশি অ্যাকাউন্টগুলোর মধ্যে ১২টি ন্যাশনাল ব্যাংকে আর দুটি কমার্শিয়াল ব্যাংক অব সিলন। এসব হিসাবের মালিক, জয়নুল হকের স্ত্রী মনোয়ারা সিকদার, ছেলে দীপু হক, জন হক সিকদার, নাতি-নাসিম সিকদার, শন হক সিকদার, নাতনি জেফরি খান সিকদার, জোনাস খান সিকদার, লিসা ফাতেমা হক, মনিকা সিকদার, পারভীন হক সিকদার, নাতিনজামাই সালাউদ্দিন খান। এসব হিসাবে ২৭ লাখ ১৮ হাজার ৯২৭ ডলার রয়েছে।
দুদকে আবেদনে বলা হয়েছে, সিকদার গ্রুপ এবং তাদের স্বার্থসংশ্লিষ্ট ব্যক্তি প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে আর্থিক অনিয়ম ও মানি লন্ডারিংয়ের মাধ্যমে অর্থ আত্মসাতের অভিযোগটি অনুসন্ধানাধীন রয়েছে। সিকদার গ্রুপ এবং তাদের স্বার্থসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা প্রতিষ্ঠানসমূহ তাদের অবৈধ উপায়ে অর্জিত অস্থাবর সম্পদসমূহ অন্যত্র বিক্রয় বা বেহাত করার প্রচেষ্টা করছে মর্মে বিশ্বস্ত সূত্রে জানা গেছে। প্রাপ্ত তথ্যমতে বর্তমানে সিকদার পরিবারের বেশির ভাগ সদস্য বিদেশে অবস্থান করছেন। বিদেশে থেকে তাঁরা তাঁদের স্বার্থসংশ্লিষ্ট অস্থাবর সম্পদসমূহ বিক্রি বা স্থানান্তরের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন মর্মে তথ্য পাওয়া গেছে। এ জন্য এসব ব্যাংক হিসাব অবিলম্বে আদালত কর্তৃক অবরুদ্ধ করা একান্ত আবশ্যক।
গত ১১ মার্চ রন হক সিকদার, তাঁর মা মনোয়ারা সিকদারসহ তাঁদের পরিবারের ১৪ জনের বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞা দেন আদালত।
এর আগে গত বছরের ২৩ ডিসেম্বর শিল্পগোষ্ঠী সিকদার গ্রুপের রন হক সিকদার, তাঁর মা মনোয়ারা সিকদারসহ তাঁদের পরিবারের কয়েকজন সদস্যের স্থাবর সম্পদ ক্রোকের আদেশ দেন আদালত। মোট ১৫টি ভবন ও ফ্লোর ক্রোকে আদেশ দেওয়া হয়। এ ছাড়া গত ৯ মার্চ রন হক সিকদার, তাঁর মা মনোয়ারা সিকদারসহ তাঁদের পরিবারের সদস্যদের ৪২টি বিও হিসাব (বেনিফিশিয়ারি ওনার্স অ্যাকাউন্ট) অবরুদ্ধ করার আদেশ দেন আদালত। গত ২১ এপ্রিল পূর্বাচলে ১০০ একর জমি ক্রোকের নির্দেশ দেওয়া হয়।
সড়কের গর্তে আটকে গেছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা। পেছনে তৈরি হয়েছে যানজট। পেছন থেকে কেউ জোরে হর্ন দিচ্ছে, আবার কেউ করছে গালাগাল। শেষমেশ কয়েকজন মিলে ধাক্কা দিয়ে ওঠাতে হয়েছে রিকশাটিকে। গত রোববার সকালে এমনটাই দেখা যায় রাজধানীর কারওয়ান বাজার থেকে হাতিরঝিল যাওয়ার সড়কে। সড়কটি পান্থপথ-তেজগাঁও লিংক রোড নামেও...
২৪ মিনিট আগেগাজীপুর মহানগরীর কোনাবাড়ীতে মাসব্যাপী শুরু হয়েছে কুটিরশিল্প মেলা। ১৮ এপ্রিল শুরু হওয়া এ মেলায় হস্ত ও কুটিরশিল্পের কোনো পণ্য নেই। রয়েছে দুটি মিষ্টির দোকান, কয়েকটি ফুচকার স্টল, ভূতের বাড়ি জাদু প্রদর্শনী, সার্কাস, নাগরদোলা, স্লিপার, ওয়াটার বোট, লটারির টিকিট বিক্রির ১০-১২টি কাউন্টার ও লটারির ড্র...
৪০ মিনিট আগেরাজধানীর একটি আবাসিক এলাকা থেকে গত সোমবার (২৮ এপ্রিল) নিখোঁজ হন নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রী তাহিয়া। নিখোঁজ হওয়ার একদিন পর আজ বুধবার (৩০ এপ্রিল) বিকেল ৪টার দিকে তাঁকে কুড়িল বিশ্বরোড এলাকা থেকে উদ্ধার করেছে পুলিশ। বিকেল তাঁকে উদ্ধারের বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন ভাটারা থানার...
৪ ঘণ্টা আগেমালিকদের সব রকম অপকৌশল ও চাতুরতা সম্পর্কে শ্রমিকেরা সজাগ, সতর্ক ও সচেতন। মহান মে দিবসের বিপ্লবী চেতনাকে ধারণ করে দাবি ও অধিকার বাস্তবায়নের আন্দোলন বেগবান করতে হবে।
৪ ঘণ্টা আগে