রাশেদ নিজাম ও শাহাবুদ্দিন মাহতাব (ঢাকা)
মহামারিতে বিপর্যস্ত পুরো বিশ্ব। কেউ করোনা সংক্রমিত হলে বোঝা যায় সেই পরিবারের অবস্থা। ছোট পরিবার হলে কারও দেখাশোনার জন্য লোকজন পাওয়া কঠিন। আত্মীয়স্বজন বেশি হলে পালাক্রমে রোগীর পাশে থাকতে পারেন অনেকেই। তবে নিজের মায়ের জন্য এসব সামাজিক নিয়মকে ছেলের হাতের মোয়া বানিয়েছেন মৎস্য ও প্রাণী সম্পদ মন্ত্রণালয়ের সচিব রওনক মাহমুদ।
করোনা আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন সচিবের মা। তাঁর দেখাশোনার জন্য ছেলে ব্যাকুল থাকবেন এটাই স্বাভাবিক। কিন্তু রীতিমতো দপ্তর থেকে অপ্রাতিষ্ঠানিক চিঠি ইস্যু করে এক উপসচিবসহ অন্তত ২৪ জন সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীকে তাঁর অসুস্থ মায়ের দেখভালের দায়িত্ব দিয়েছেন। যিনি বরিশালের শেরেবাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন দুদিন। এরপর গত বৃহস্পতিবার (১৯ আগস্ট) ঢাকায় আনার পর হদরোগ ইনস্টিটিউটে ভর্তি করা হয় তাঁকে।
আজকের পত্রিকার কাছে আসা সেই নির্দেশনা কপিতে লেখা আছে, সম্মানিত সচিব স্যারের শ্রদ্ধেয় মায়ের প্রয়োজনীয় চিকিৎসাসেবা নিশ্চিতকল্পে নিম্নবর্ণিত কর্মকর্তা কর্মচারীদের বর্ণিত সময়সূচি অনুযায়ী জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউটের আইসিইউ কোভিড ১৯ সেলে (করোনা ওয়ার্ড ১, ইমার্জেন্সি দিয়ে প্রবেশ করে ডান দিকের দোতলায়) দায়িত্ব পালনের জন্য অনুরোধ করা হলো।
সেখানে প্রতিদিন সকাল ৬টা থেকে পরদিন সকাল ৬টা পর্যন্ত আটজনকে তিন ঘণ্টা করে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। সোমবারের সারণিতে দেখা যায়, সকাল ৬টা থেকে ১২টা পর্যন্ত সেখানে দায়িত্ব পালন করেছেন সিস্টেম এনালিস্ট ইলিয়াস হোসেন ও অফিস সহায়ক জাহিদুল ইসলাম। বেলা ১২টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত ছিলেন ঊর্ধ্বতন বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা আসাদুল আলম ও ট্রেইনি সহকারী সানোয়ার হোসেন। রাত ১২টার দিকে আজকের পত্রিকার সঙ্গে কথা হয় সানোয়ারের। তিনি দাবি করেন শারীরিক সমস্যার কারণে তিনি ছিলেন না। আসাদুজ্জামান ছিলেন। বলেন, আমাদের দুইজন লোক থাকবে সব সময়ে। আমার পরিবর্তে মাসুদ নামে একজনকে দেওয়া হয়েছে।
সোমবার সন্ধ্যা ৬টা থেকে রাত ১২টা পর্যন্ত হাসপাতালে দায়িত্ব পালন করেছেন এ্যানামিল প্রডাকশন অফিসার আলী রেজা আহম্মেদ ও ল্যাব টেকনিশিয়ান বিভু চন্দ। আজকের পত্রিকার সঙ্গে ফোনে কথা হয় বিভু চন্দের। ততক্ষণে দায়িত্ব পালন করে বাসায় গেছেন তিনি। জানান, হাসপাতালে গিয়েছিলাম, চলে এসেছি। আমাদের আদেশ করা হয়েছিল দেখাশোনা করার জন্য।
বাকিরা আসবে কিনা জানতে চাইলে তিনি বলেন, আসবে কি না জানি না। সচিব স্যারই বলেছে, লোক চলে এসেছে, আর থাকার দরকার নেই। তাই চলে এসেছি। এটা নিয়ে স্যারের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হবে, তাই চলে এসেছি।
সচিবের মা কে দেখাশোনা করার জন্য যে সূচি দেওয়া হয়েছিল তা নিয়ে তিনি বলেন, এটা কর্তৃপক্ষের ব্যাপার। এটি কে তৈরি করেছে তা জানি না। আমরা তো ছোট চাকরি করি কর্তৃপক্ষ বললে আমাদের যেতে হয়। এর বাইরে মানবিক কারণও রয়েছে।
সোমবার দিবাগত রাত ১২টার থেকে সকাল ৬টা পর্যন্ত হৃদ্রোগ হাসপাতালে দায়িত্ব পালনের কথা মৎস্য ও প্রাণী সম্পদ মন্ত্রণালয়ের বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা আসাদুজ্জামান ও অফিস সহায়ক নোমান উদ্দিনের। সোয়া বারটার দিকে সেখানে আজকের পত্রিকার শেরেবাংলা নগর প্রতিনিধি সরেজমিনে দেখতে যান। দেখা যায় সচিব রওনক মাহমুদের মায়ের পাশে আছেন তার বড় ভাই ও খালাতো ভাইর দুই সন্তান। তবে গেটের বাইরে কাউকে দেখা যায়নি।
সোমবার বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেল 24 এ বিষয়ে একটি সংবাদ প্রচার হওয়ার পর কিছুটা তোড়জোড় হয়েছে বলে জানান হাসপাতালে দায়িত্বপালনকারী দুই তিনজন।
সেখানে রাতে দায়িত্বে থাকা একজন নার্স আজকের পত্রিকাকে জানান, দিনের বেলা প্রচুর সরকারি লোকজন এখানে আসা যাওয়া করেন। ৯৫ বছরের রোগীর শারীরিক অবস্থা সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ওনার ডায়াবেটিক আছে, অ্যাজমার সমস্যাও বেশি। বেশ ঝুঁকির মধ্যে আছেন তিনি।
নিজের অসুস্থ মায়ের দেখভালের জন্য দাপ্তরিক নির্দেশ দিয়ে অধীনস্ত কর্মকর্তাদের হাসপাতালে দায়িত্ব পালন করানোর বিষয়ে জানার জন্য আজকের পত্রিকার পক্ষ থেকে যোগাযোগ করা হলে পাওয়া যায়নি সচিব রওনক মাহমুদকে। তবে চ্যানেল 24 কে তিনি বলেছিলেন, না এটি সঠিক নয়। এটা কি সম্ভব নাকি। তবে কেউ কেউ তো দেখতে যায়।
মন্ত্রণালয়ের সেই চিঠিতে মঙ্গলবার সকাল ৬টা থেকে বেলা ১২টা পর্যন্ত দায়িত্ব পালনের কথা রয়েছে পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়ন কর্মকর্তা রাশেদ পারভেজ ও অফিস সহায়ক নাজির হোসেন পারভেজের। বেলা ১২টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা আসাদুল আলম ও ট্রেইনি সহকারী সানোয়ার হোসেন এবং সন্ধ্যা ৬টা থেকে রাত ১২টা পর্যন্ত প্রোগ্রামার নূর মোহাম্মদ ও অফিস সহায়ক আব্দুল কাদেরের। রাত ১২টা থেকে সকাল ৬টা পর্যন্ত হাসপাতালে থাকার কথা বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ফারুক মিয়া ও ল্যাব টেকনিশিয়ান শহিদ উল্লাহর। একইভাবে বুধবার পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টার সময়সূচি করা আছে।
এই কর্মকর্তা-কর্মচারীর দায়িত্ব সমন্বয় ও তাদের কাছ থেকে রোগীর সবশেষ অবস্থা জানার জন্য নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে সচিবের একান্ত সচিব আজিজুল ইসলামকে। এ বিষয়ে কথা বলার জন্য তাকেও বেশ কয়েকবার ফোন দেওয়া হলেও কোন উত্তর মেলেনি।
মহামারিতে বিপর্যস্ত পুরো বিশ্ব। কেউ করোনা সংক্রমিত হলে বোঝা যায় সেই পরিবারের অবস্থা। ছোট পরিবার হলে কারও দেখাশোনার জন্য লোকজন পাওয়া কঠিন। আত্মীয়স্বজন বেশি হলে পালাক্রমে রোগীর পাশে থাকতে পারেন অনেকেই। তবে নিজের মায়ের জন্য এসব সামাজিক নিয়মকে ছেলের হাতের মোয়া বানিয়েছেন মৎস্য ও প্রাণী সম্পদ মন্ত্রণালয়ের সচিব রওনক মাহমুদ।
করোনা আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন সচিবের মা। তাঁর দেখাশোনার জন্য ছেলে ব্যাকুল থাকবেন এটাই স্বাভাবিক। কিন্তু রীতিমতো দপ্তর থেকে অপ্রাতিষ্ঠানিক চিঠি ইস্যু করে এক উপসচিবসহ অন্তত ২৪ জন সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীকে তাঁর অসুস্থ মায়ের দেখভালের দায়িত্ব দিয়েছেন। যিনি বরিশালের শেরেবাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন দুদিন। এরপর গত বৃহস্পতিবার (১৯ আগস্ট) ঢাকায় আনার পর হদরোগ ইনস্টিটিউটে ভর্তি করা হয় তাঁকে।
আজকের পত্রিকার কাছে আসা সেই নির্দেশনা কপিতে লেখা আছে, সম্মানিত সচিব স্যারের শ্রদ্ধেয় মায়ের প্রয়োজনীয় চিকিৎসাসেবা নিশ্চিতকল্পে নিম্নবর্ণিত কর্মকর্তা কর্মচারীদের বর্ণিত সময়সূচি অনুযায়ী জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউটের আইসিইউ কোভিড ১৯ সেলে (করোনা ওয়ার্ড ১, ইমার্জেন্সি দিয়ে প্রবেশ করে ডান দিকের দোতলায়) দায়িত্ব পালনের জন্য অনুরোধ করা হলো।
সেখানে প্রতিদিন সকাল ৬টা থেকে পরদিন সকাল ৬টা পর্যন্ত আটজনকে তিন ঘণ্টা করে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। সোমবারের সারণিতে দেখা যায়, সকাল ৬টা থেকে ১২টা পর্যন্ত সেখানে দায়িত্ব পালন করেছেন সিস্টেম এনালিস্ট ইলিয়াস হোসেন ও অফিস সহায়ক জাহিদুল ইসলাম। বেলা ১২টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত ছিলেন ঊর্ধ্বতন বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা আসাদুল আলম ও ট্রেইনি সহকারী সানোয়ার হোসেন। রাত ১২টার দিকে আজকের পত্রিকার সঙ্গে কথা হয় সানোয়ারের। তিনি দাবি করেন শারীরিক সমস্যার কারণে তিনি ছিলেন না। আসাদুজ্জামান ছিলেন। বলেন, আমাদের দুইজন লোক থাকবে সব সময়ে। আমার পরিবর্তে মাসুদ নামে একজনকে দেওয়া হয়েছে।
সোমবার সন্ধ্যা ৬টা থেকে রাত ১২টা পর্যন্ত হাসপাতালে দায়িত্ব পালন করেছেন এ্যানামিল প্রডাকশন অফিসার আলী রেজা আহম্মেদ ও ল্যাব টেকনিশিয়ান বিভু চন্দ। আজকের পত্রিকার সঙ্গে ফোনে কথা হয় বিভু চন্দের। ততক্ষণে দায়িত্ব পালন করে বাসায় গেছেন তিনি। জানান, হাসপাতালে গিয়েছিলাম, চলে এসেছি। আমাদের আদেশ করা হয়েছিল দেখাশোনা করার জন্য।
বাকিরা আসবে কিনা জানতে চাইলে তিনি বলেন, আসবে কি না জানি না। সচিব স্যারই বলেছে, লোক চলে এসেছে, আর থাকার দরকার নেই। তাই চলে এসেছি। এটা নিয়ে স্যারের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হবে, তাই চলে এসেছি।
সচিবের মা কে দেখাশোনা করার জন্য যে সূচি দেওয়া হয়েছিল তা নিয়ে তিনি বলেন, এটা কর্তৃপক্ষের ব্যাপার। এটি কে তৈরি করেছে তা জানি না। আমরা তো ছোট চাকরি করি কর্তৃপক্ষ বললে আমাদের যেতে হয়। এর বাইরে মানবিক কারণও রয়েছে।
সোমবার দিবাগত রাত ১২টার থেকে সকাল ৬টা পর্যন্ত হৃদ্রোগ হাসপাতালে দায়িত্ব পালনের কথা মৎস্য ও প্রাণী সম্পদ মন্ত্রণালয়ের বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা আসাদুজ্জামান ও অফিস সহায়ক নোমান উদ্দিনের। সোয়া বারটার দিকে সেখানে আজকের পত্রিকার শেরেবাংলা নগর প্রতিনিধি সরেজমিনে দেখতে যান। দেখা যায় সচিব রওনক মাহমুদের মায়ের পাশে আছেন তার বড় ভাই ও খালাতো ভাইর দুই সন্তান। তবে গেটের বাইরে কাউকে দেখা যায়নি।
সোমবার বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেল 24 এ বিষয়ে একটি সংবাদ প্রচার হওয়ার পর কিছুটা তোড়জোড় হয়েছে বলে জানান হাসপাতালে দায়িত্বপালনকারী দুই তিনজন।
সেখানে রাতে দায়িত্বে থাকা একজন নার্স আজকের পত্রিকাকে জানান, দিনের বেলা প্রচুর সরকারি লোকজন এখানে আসা যাওয়া করেন। ৯৫ বছরের রোগীর শারীরিক অবস্থা সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ওনার ডায়াবেটিক আছে, অ্যাজমার সমস্যাও বেশি। বেশ ঝুঁকির মধ্যে আছেন তিনি।
নিজের অসুস্থ মায়ের দেখভালের জন্য দাপ্তরিক নির্দেশ দিয়ে অধীনস্ত কর্মকর্তাদের হাসপাতালে দায়িত্ব পালন করানোর বিষয়ে জানার জন্য আজকের পত্রিকার পক্ষ থেকে যোগাযোগ করা হলে পাওয়া যায়নি সচিব রওনক মাহমুদকে। তবে চ্যানেল 24 কে তিনি বলেছিলেন, না এটি সঠিক নয়। এটা কি সম্ভব নাকি। তবে কেউ কেউ তো দেখতে যায়।
মন্ত্রণালয়ের সেই চিঠিতে মঙ্গলবার সকাল ৬টা থেকে বেলা ১২টা পর্যন্ত দায়িত্ব পালনের কথা রয়েছে পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়ন কর্মকর্তা রাশেদ পারভেজ ও অফিস সহায়ক নাজির হোসেন পারভেজের। বেলা ১২টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা আসাদুল আলম ও ট্রেইনি সহকারী সানোয়ার হোসেন এবং সন্ধ্যা ৬টা থেকে রাত ১২টা পর্যন্ত প্রোগ্রামার নূর মোহাম্মদ ও অফিস সহায়ক আব্দুল কাদেরের। রাত ১২টা থেকে সকাল ৬টা পর্যন্ত হাসপাতালে থাকার কথা বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ফারুক মিয়া ও ল্যাব টেকনিশিয়ান শহিদ উল্লাহর। একইভাবে বুধবার পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টার সময়সূচি করা আছে।
এই কর্মকর্তা-কর্মচারীর দায়িত্ব সমন্বয় ও তাদের কাছ থেকে রোগীর সবশেষ অবস্থা জানার জন্য নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে সচিবের একান্ত সচিব আজিজুল ইসলামকে। এ বিষয়ে কথা বলার জন্য তাকেও বেশ কয়েকবার ফোন দেওয়া হলেও কোন উত্তর মেলেনি।
মেধার ভিত্তিতে সিট প্রদান, শিক্ষার্থীদের ফি কমানো, ক্যাম্পাস সিসিটিভির আওতায় আনাসহ নয় দফা দাবিতে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) উপাচার্য অধ্যাপক ড. নকীব মোহাম্মদ নসরুল্লাহকে স্মারকলিপি দিয়েছেন শাখা ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা।
৭ মিনিট আগেনাটোরের সিংড়ায় ফজরের নামাজ পড়তে মসজিদে প্রবেশের সময় এক ব্যক্তিকে গুলি করা হয়েছে। আজ শনিবার (১ ফেব্রুয়ারি) ভোর ৬টার দিকে উপজেলার ১০ নম্বর চৌগ্রাম ইউনিয়নের চৌগ্রাম পারুহারপাড়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
১২ মিনিট আগেপৃথক বিশ্ববিদ্যালয়সহ সাত দফা দাবিতে আমরণ অনশনে থাকা তিতুমীর কলেজের শিক্ষার্থীদের মধ্যে তিনজন অসুস্থ হয়ে পড়েছেন। তাঁদের হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। অনশনরত ৯ শিক্ষার্থীর শারীরিক অবস্থার অবনতি হতে শুরু করেছে। তাঁদের স্যালাইন দেওয়া হয়েছে। একজন চিকিৎসক ও দুজন নার্সকে শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্যের বিষয়ে খোঁজখব
২০ মিনিট আগেচট্টগ্রামের কর্ণফুলী উপজেলায় যুবলীগের দুই নেতাকে গ্রেপ্তার করেছে থানার পুলিশ। গতকাল শুক্রবার (৩১ জানুয়ারি) দিবাগত রাতে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন উপজেলা যুবলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক, চরলক্ষ্যা নিমতলা এলাকার ইদ্রিস সওদাগরের ছেলে আলমগীর বাদশা (৪২) এবং শিকলবাহা ইউনিয়নের...
৩২ মিনিট আগে