উত্তরা (ঢাকা) প্রতিনিধি
রাজধানীর উত্তরায় ইসলামী ব্যাংকের লুটপাট ও অবৈধ নিয়োগের প্রতিবাদে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে। মানববন্ধন থেকে পাঁচ দফা দাবি ঘোষণা করা হয়।
উত্তরার ১২ নম্বর সেক্টরের সোনারগাঁও জনপথ ও উত্তরা রাজলক্ষ্মী শাখায় আজ সোমবার (৬ অক্টোবর) সকালে এ মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়। ইসলামী ব্যাংক গ্রাহক ফোরামের পক্ষ থেকে মানববন্ধনটির আয়োজন করা হয়।
ানববন্ধনে গ্রাহক ফোরামের পক্ষ থেকে পাঁচ দফা দাবি জানানো হয়। দাবিগুলো হলো—ব্যাংক অবৈধভাবে দখলকারীদের বিরুদ্ধে মামলা দিতে হবে এবং গ্রেপ্তারের উদ্যোগ নিতে হবে। ইসলামী ব্যাংক থেকে লুটপাট করা সব অর্থ ফেরত আনতে হবে এবং এর সঙ্গে সম্পৃক্ত ব্যক্তিদের আইনের আওতায় আনতে হবে। যারা বৈধ হওয়ার প্রক্রিয়ায় অংশগ্রহণ না করে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করছে এবং ব্যাংকের সুনাম-সুখ্যাতি ধ্বংস করছে, তাদের বিরুদ্ধে মামলা দিতে হবে এবং গ্রেপ্তার করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে। ব্যাংক শতভাগ ফ্যাসিজমমুক্ত করতে হবে এবং অবৈধ নিয়োগ পাওয়া ব্যক্তিদের অবিলম্বে ছাঁটাই করতে হবে। নতুন করে দক্ষ জনবল নিয়োগ দিতে হবে। যাঁরা নিজেদের যোগ্যতার সঙ্গে ইসলামী শরিয়াহ নিশ্চিত করে ব্যাংকটি পরিচালনার মধ্য দিয়ে আবার মর্যাদার আসনে অধিষ্ঠিত করবেন।
মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, ‘ইসলামী ব্যাংক এ দেশের বিপুলসংখ্যক মানুষের আস্থা, বিশ্বাস ও ভালোবাসার ব্যাংক। এ ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাতারা ইসলামী ব্যাংক প্রতিষ্ঠার মধ্য দিয়ে এ দেশের বহু মানুষকে সুদমুক্ত অর্থনৈতিক ব্যবস্থার সঙ্গে সম্পৃক্ত হওয়ার সুযোগ দান করেছেন। আমরা গ্রাহকেরা এই ব্যাংকের সঙ্গে লেনদেন, বিনিয়োগ ও ব্যবসা-বাণিজ্য করে আমাদের অর্থনৈতিক জীবনযাত্রা সমৃদ্ধ করেছি। ব্যাংকটি বাংলাদেশে পরপর কয়েকবার সেরা ব্যাংক হয়েছে এবং দক্ষিণ এশিয়াতেও শ্রেষ্ঠ ব্যাংক হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। কিন্তু গত ফ্যাসিস্ট সরকারের কুদৃষ্টি এই ব্যাংকের ওপরে পড়ে। তারা দিনদুপুরে ব্যাংকটি দখল করে নেয়। প্রায় দেড় লাখ হাজার কোটি টাকা লুটপাট করে। সে সঙ্গে অবৈধভাবে পটিয়া উপজেলা থেকে ১২ হাজার কর্মকর্তা-কর্মচারী নিয়োগ করে। যারা ছিল অযোগ্য, অদক্ষ এবং নিয়োগের কোনো বৈধ প্রক্রিয়া মানা হয়নি। ব্যাংক তাদের বৈধ করার জন্য পরীক্ষা নিতে উদ্যোগ গ্রহণ করেছে, কিন্তু মাত্র ৪০০ জন পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেছে। বাকিরা আন্দোলনের নামে বিশৃঙ্খলা তৈরি করছে।’
একটি পোশাক কারখানার মালিক এবং ইসলামী ব্যাংকের গ্রাহক ও বিনিয়োগ হোল্ডার নাজমুল আহসান বলেন, ১৯৮৩ সালে এই ব্যাংকের প্রতিষ্ঠা। সারা দেশের অনেক মানুষের ভাগ্যকে এই ব্যাংক পরিবর্তন করে দিয়েছে। ইসলামী ভাব ধারায় এই ব্যাংক পরিচালিত হয়ে আসছিল। কিন্তু বিগত ফ্যাসিস্ট সরকারের আমলে পটিয়ার কুখ্যাত এস আলম গ্রুপ এই ব্যাংকের কর্তৃত্ব এককভাবে গ্রহণ করে। এই ব্যাংকে শুধু পটিয়ারই সাড়ে ৮ হাজার কর্মী নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। তাঁদের কোনো শিক্ষাগত যোগ্যতা নেই। মুদিদোকান চালানোর মতো যোগ্যতা নেই। অথচ এই ব্যাংকের বড় বড় পদে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। এই ব্যাংককে ধ্বংস করেছেন তাঁরা।
নাজমুল আহসান বলেন, পটিয়ার ওই গ্রুপটা এই ব্যাংককে শেষ করে দেওয়ার জন্য ষড়যন্ত্র করছে। ওই এস আলম গ্রুপ দেড় লাখ কোটি টাকা এই ব্যাংক থেকে নিয়েছে। ব্যাংককে তারা দেউলিয়ায় পরিণত করে দিয়েছে। এই ব্যাংককে ধ্বংস করার জন্য তাদের হিংস্র আচরণ প্রকাশ করছে।
নাজমুল আহসান আরও বলেন, ফ্যাসিস্ট দিয়ে ব্যাংক পরিচালনা হতে পারে না। যাঁদের শিক্ষাগত যোগ্যতা ও দক্ষতা রয়েছে, তাঁদের দিয়েই ব্যাংক পরিচালনা করতে হবে। এখানে কোনো দুর্নীতি চলবে না। নিয়ম অনুযায়ী ব্যাংক চালাতে হবে।
নাজমুল হাসান আরও বলেন, এই ব্যাংক প্রতিষ্ঠাকালে তথাকথিত প্রগতিশীলরা টিটকারি-মশকরা করেছিল। আর বলেছিল—মোল্লারা আবার ব্যাংক প্রতিষ্ঠা করবে। তাদের মুখে চুনকালি দিয়ে প্রতিষ্ঠাতারা অত্যন্ত ধীরতার সঙ্গে পরিশ্রম করে এই ব্যাংককে মহিষরূপে গড়ে তুলেছেন। এই ব্যাংক বহুবার বাংলাদেশে শীর্ষ ব্যাংকে পরিণত হয়েছে। এশিয়ার মধ্যেও বিনিয়োগ ও পারফরম্যান্স দিয়ে সেরা ব্যাংক হয়েছে।
নাজমুল বলেন, এর ফলে ফ্যাসিজম যখন বাংলাদেশকে গ্রাস করেছিল, সে সময় লুটপাটকারীদের দৃষ্টি এই ব্যাংকের ওপর পড়েছিল। পরে তারা একদিন সকালবেলা রাষ্ট্রের প্রত্যক্ষ মদদে দখল করে নিয়ে গেছে। তারপর তারা লুটপাট করেছে, সীমাহীন স্বেচ্ছাচারিতা করেছে। সে সঙ্গে কোনো সিস্টেমিক পদ্ধতি ছাড়া পটিয়া বাড়ি থাকায় ১২ হাজার জনবল নিয়োগ দিয়েছে তারা। অযোগ্যদের বার করে দিয়ে যোগ্যদের এখন নিয়োগ দিতে হবে।
রাজধানীর উত্তরায় ইসলামী ব্যাংকের লুটপাট ও অবৈধ নিয়োগের প্রতিবাদে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে। মানববন্ধন থেকে পাঁচ দফা দাবি ঘোষণা করা হয়।
উত্তরার ১২ নম্বর সেক্টরের সোনারগাঁও জনপথ ও উত্তরা রাজলক্ষ্মী শাখায় আজ সোমবার (৬ অক্টোবর) সকালে এ মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়। ইসলামী ব্যাংক গ্রাহক ফোরামের পক্ষ থেকে মানববন্ধনটির আয়োজন করা হয়।
ানববন্ধনে গ্রাহক ফোরামের পক্ষ থেকে পাঁচ দফা দাবি জানানো হয়। দাবিগুলো হলো—ব্যাংক অবৈধভাবে দখলকারীদের বিরুদ্ধে মামলা দিতে হবে এবং গ্রেপ্তারের উদ্যোগ নিতে হবে। ইসলামী ব্যাংক থেকে লুটপাট করা সব অর্থ ফেরত আনতে হবে এবং এর সঙ্গে সম্পৃক্ত ব্যক্তিদের আইনের আওতায় আনতে হবে। যারা বৈধ হওয়ার প্রক্রিয়ায় অংশগ্রহণ না করে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করছে এবং ব্যাংকের সুনাম-সুখ্যাতি ধ্বংস করছে, তাদের বিরুদ্ধে মামলা দিতে হবে এবং গ্রেপ্তার করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে। ব্যাংক শতভাগ ফ্যাসিজমমুক্ত করতে হবে এবং অবৈধ নিয়োগ পাওয়া ব্যক্তিদের অবিলম্বে ছাঁটাই করতে হবে। নতুন করে দক্ষ জনবল নিয়োগ দিতে হবে। যাঁরা নিজেদের যোগ্যতার সঙ্গে ইসলামী শরিয়াহ নিশ্চিত করে ব্যাংকটি পরিচালনার মধ্য দিয়ে আবার মর্যাদার আসনে অধিষ্ঠিত করবেন।
মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, ‘ইসলামী ব্যাংক এ দেশের বিপুলসংখ্যক মানুষের আস্থা, বিশ্বাস ও ভালোবাসার ব্যাংক। এ ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাতারা ইসলামী ব্যাংক প্রতিষ্ঠার মধ্য দিয়ে এ দেশের বহু মানুষকে সুদমুক্ত অর্থনৈতিক ব্যবস্থার সঙ্গে সম্পৃক্ত হওয়ার সুযোগ দান করেছেন। আমরা গ্রাহকেরা এই ব্যাংকের সঙ্গে লেনদেন, বিনিয়োগ ও ব্যবসা-বাণিজ্য করে আমাদের অর্থনৈতিক জীবনযাত্রা সমৃদ্ধ করেছি। ব্যাংকটি বাংলাদেশে পরপর কয়েকবার সেরা ব্যাংক হয়েছে এবং দক্ষিণ এশিয়াতেও শ্রেষ্ঠ ব্যাংক হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। কিন্তু গত ফ্যাসিস্ট সরকারের কুদৃষ্টি এই ব্যাংকের ওপরে পড়ে। তারা দিনদুপুরে ব্যাংকটি দখল করে নেয়। প্রায় দেড় লাখ হাজার কোটি টাকা লুটপাট করে। সে সঙ্গে অবৈধভাবে পটিয়া উপজেলা থেকে ১২ হাজার কর্মকর্তা-কর্মচারী নিয়োগ করে। যারা ছিল অযোগ্য, অদক্ষ এবং নিয়োগের কোনো বৈধ প্রক্রিয়া মানা হয়নি। ব্যাংক তাদের বৈধ করার জন্য পরীক্ষা নিতে উদ্যোগ গ্রহণ করেছে, কিন্তু মাত্র ৪০০ জন পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেছে। বাকিরা আন্দোলনের নামে বিশৃঙ্খলা তৈরি করছে।’
একটি পোশাক কারখানার মালিক এবং ইসলামী ব্যাংকের গ্রাহক ও বিনিয়োগ হোল্ডার নাজমুল আহসান বলেন, ১৯৮৩ সালে এই ব্যাংকের প্রতিষ্ঠা। সারা দেশের অনেক মানুষের ভাগ্যকে এই ব্যাংক পরিবর্তন করে দিয়েছে। ইসলামী ভাব ধারায় এই ব্যাংক পরিচালিত হয়ে আসছিল। কিন্তু বিগত ফ্যাসিস্ট সরকারের আমলে পটিয়ার কুখ্যাত এস আলম গ্রুপ এই ব্যাংকের কর্তৃত্ব এককভাবে গ্রহণ করে। এই ব্যাংকে শুধু পটিয়ারই সাড়ে ৮ হাজার কর্মী নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। তাঁদের কোনো শিক্ষাগত যোগ্যতা নেই। মুদিদোকান চালানোর মতো যোগ্যতা নেই। অথচ এই ব্যাংকের বড় বড় পদে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। এই ব্যাংককে ধ্বংস করেছেন তাঁরা।
নাজমুল আহসান বলেন, পটিয়ার ওই গ্রুপটা এই ব্যাংককে শেষ করে দেওয়ার জন্য ষড়যন্ত্র করছে। ওই এস আলম গ্রুপ দেড় লাখ কোটি টাকা এই ব্যাংক থেকে নিয়েছে। ব্যাংককে তারা দেউলিয়ায় পরিণত করে দিয়েছে। এই ব্যাংককে ধ্বংস করার জন্য তাদের হিংস্র আচরণ প্রকাশ করছে।
নাজমুল আহসান আরও বলেন, ফ্যাসিস্ট দিয়ে ব্যাংক পরিচালনা হতে পারে না। যাঁদের শিক্ষাগত যোগ্যতা ও দক্ষতা রয়েছে, তাঁদের দিয়েই ব্যাংক পরিচালনা করতে হবে। এখানে কোনো দুর্নীতি চলবে না। নিয়ম অনুযায়ী ব্যাংক চালাতে হবে।
নাজমুল হাসান আরও বলেন, এই ব্যাংক প্রতিষ্ঠাকালে তথাকথিত প্রগতিশীলরা টিটকারি-মশকরা করেছিল। আর বলেছিল—মোল্লারা আবার ব্যাংক প্রতিষ্ঠা করবে। তাদের মুখে চুনকালি দিয়ে প্রতিষ্ঠাতারা অত্যন্ত ধীরতার সঙ্গে পরিশ্রম করে এই ব্যাংককে মহিষরূপে গড়ে তুলেছেন। এই ব্যাংক বহুবার বাংলাদেশে শীর্ষ ব্যাংকে পরিণত হয়েছে। এশিয়ার মধ্যেও বিনিয়োগ ও পারফরম্যান্স দিয়ে সেরা ব্যাংক হয়েছে।
নাজমুল বলেন, এর ফলে ফ্যাসিজম যখন বাংলাদেশকে গ্রাস করেছিল, সে সময় লুটপাটকারীদের দৃষ্টি এই ব্যাংকের ওপর পড়েছিল। পরে তারা একদিন সকালবেলা রাষ্ট্রের প্রত্যক্ষ মদদে দখল করে নিয়ে গেছে। তারপর তারা লুটপাট করেছে, সীমাহীন স্বেচ্ছাচারিতা করেছে। সে সঙ্গে কোনো সিস্টেমিক পদ্ধতি ছাড়া পটিয়া বাড়ি থাকায় ১২ হাজার জনবল নিয়োগ দিয়েছে তারা। অযোগ্যদের বার করে দিয়ে যোগ্যদের এখন নিয়োগ দিতে হবে।
‘চাকসু থাকলে নারী শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তা, পরিবহন ও আবাসন—এসব ইস্যুতে সরাসরি আলোচনার সুযোগ মিলবে। তাই সবাই এই নির্বাচনের অপেক্ষায়।’ কথাগুলো বলছিলেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) সমাজবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী তানজিলা হক। এটা শুধু তানজিলার কথা নয়। এমন ছাত্র প্রতিনিধি পাওয়ার অপেক্ষায় অনেকেই।
৭ ঘণ্টা আগেদেশের বিভিন্ন এলাকায় বৈধ-অবৈধভাবে গড়ে উঠেছে অসংখ্য রাসায়নিকের দোকান ও গুদাম। মাঝেমধ্যেই এসব স্থানে আগুন লাগে, ঘটে প্রাণহানি। ফায়ার ফাইটাররা সাধারণ আগুন দ্রুত নিয়ন্ত্রণে আনতে পারলেও রাসায়নিকের আগুন নেভাতে গিয়ে বড় চ্যালেঞ্জের মধ্যে পড়তে হয় তাঁদের।
৭ ঘণ্টা আগেরোজকার মতো গতকাল মঙ্গলবারও তাঁরা পোশাক কারখানায় কাজে গিয়েছিলেন। আগুনে কারখানাতেই নিভে গেল তাঁদের জীবনপ্রদীপ। সন্ধ্যা পর্যন্ত ১৬ জনের মরদেহ উদ্ধার করেছে ফায়ার সার্ভিস। গুরুতর দগ্ধ তিনজনকে ভর্তি করা হয়েছে জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে। অনেকে নিখোঁজ থাকায় হতাহতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বল
৭ ঘণ্টা আগেহাটহাজারীতে দুর্বৃত্তের ছুরিকাঘাতে অপু দাশ (৩৫) নামের এক যুবক নিহত হয়েছেন। মঙ্গলবার (১৪ অক্টোবর) রাত সাড়ে ৮টার দিকে হাটহাজারী থানাধীন চিকনদণ্ডী ইউনিয়নের চৌধুরীহাটের দাতারাম সড়ক এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। নিহত অপু দাশ ওই ইউপির ৩নং ওয়ার্ড এলাকার মিন্টু দাশের ছেলে।
৭ ঘণ্টা আগে