প্রতিনিধি, রাজবাড়ী
বর্ষায় উজান থেকে আসা ঢলে ফুলেফেঁপে উঠেছে পদ্মা। নদীর উত্তাল ঢেউ আছড়ে পড়ছে পদ্মার পাড়ে। মাঝনদীর জলরাশিতে খেলা করছে ছোট ছোট ঢেউ। এই পদ্মা নদী ঘিরেই রাজবাড়ীর মানুষের আবেগ, অনুরাগ, বিনোদন আর ভালোবাসার টান। এ জেলার মানুষের জন্য বিনোদন কেন্দ্র না থাকায় পদ্মা নদীর পাড়ই বিনোদনের একমাত্র স্থান। ফলে ঈদের দিন থেকেই ভিড় লেগে ছিল সদর উপজেলার গোদার বাজার ও উড়াকান্দায় গড়ে ওঠা গল্পগৃহ রিসোর্ট কেন্দ্রে।
গতকাল বৃহস্পতিবার বিকেলে সরেজমিন দেখা যায়, কয়েক শ মানুষের ভিড় রয়েছে। বন্ধু-বান্ধবের সঙ্গে ছবি তোলা ও নৌকায় ঘুরে বেড়ানো নিয়ে উচ্ছ্বসিত তাঁরা। কেউ স্বাস্থ্যবিধি মানছেন, আবার কেউ মানছেন না। কারও মুখে মাস্ক আছে, আবার কারও মুখে নেই।
করোনার ভয় উপেক্ষা করে ঈদের দ্বিতীয় দিনেও মানুষ তাঁদের প্রিয়জনদের নিয়ে একটু প্রশান্তির জন্য আসছে সদর উপজেলার গোদার বাজার ও উড়াকান্দায় গড়ে ওঠা গল্পগৃহ রিসোর্ট কেন্দ্রে। ভ্রমণপ্রেমী মানুষের জন্য বসানো হয়েছে ডিজিটাল নৌকা, নাগোর দোলা, চরকিসহ বিভিন্ন আনন্দদায়ক রাইটস। এ ছাড়া ফুচকা, চটপটিসহ বিভিন্ন ধরনের মুখরোচক খাবারের দোকানও রয়েছে। স্বাস্থ্যবিধি না মেনে করোনা সংক্রমণের ঝুঁকি নিয়েই বেড়াচ্ছেন তাঁরা। তবে এই সব কেন্দ্রে স্বাস্থ্যবিধি নিশ্চিতে প্রশাসনের নজরদারি দেখা যায়নি।
ঘুরতে আসা আরাফাত হোসেন নামের একজন জানান, রাজবাড়ীতে বিনোদনের তেমন কোনো স্থান না থাকায় গোদার বাজার ও উড়াকান্দার নদীর পাড়ের রিসোর্টে তাঁরা এসেছেন।
রবিউল ইসলাম নামের আরেকজন বলেন, ‘চাকরি করার সুবাদে বাইরেই থাকতে হয়। পরিবার নিয়ে ঘোরা আর হয় না। ঈদের ছুটিতে বাড়িতে এসে ছেলে-মেয়ে ও স্ত্রীকে নিয়ে ঘুরতে বের হয়েছি। পদ্মার পাড়ে এসে খুবই ভালো লাগছে। মুখের মাস্ক খুলে নির্মল বাতাসে প্রাণভরে নিশ্বাস নিতে পারছি। তবে এখানে অনেকেই স্বাস্থ্যবিধি মানছেন না। এদিকে প্রশাসনের নজর দেওয়া প্রয়োজন।’
সহকারী কমিশনার সাইফুল হুদা বলেন, স্বাস্থ্যবিধি নিশ্চিতে জেলা প্রশাসন মাঠে কাজ করছে। করোনা সংক্রমণ রোধে স্বাস্থ্যবিধি কেউ না মানলে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
বর্ষায় উজান থেকে আসা ঢলে ফুলেফেঁপে উঠেছে পদ্মা। নদীর উত্তাল ঢেউ আছড়ে পড়ছে পদ্মার পাড়ে। মাঝনদীর জলরাশিতে খেলা করছে ছোট ছোট ঢেউ। এই পদ্মা নদী ঘিরেই রাজবাড়ীর মানুষের আবেগ, অনুরাগ, বিনোদন আর ভালোবাসার টান। এ জেলার মানুষের জন্য বিনোদন কেন্দ্র না থাকায় পদ্মা নদীর পাড়ই বিনোদনের একমাত্র স্থান। ফলে ঈদের দিন থেকেই ভিড় লেগে ছিল সদর উপজেলার গোদার বাজার ও উড়াকান্দায় গড়ে ওঠা গল্পগৃহ রিসোর্ট কেন্দ্রে।
গতকাল বৃহস্পতিবার বিকেলে সরেজমিন দেখা যায়, কয়েক শ মানুষের ভিড় রয়েছে। বন্ধু-বান্ধবের সঙ্গে ছবি তোলা ও নৌকায় ঘুরে বেড়ানো নিয়ে উচ্ছ্বসিত তাঁরা। কেউ স্বাস্থ্যবিধি মানছেন, আবার কেউ মানছেন না। কারও মুখে মাস্ক আছে, আবার কারও মুখে নেই।
করোনার ভয় উপেক্ষা করে ঈদের দ্বিতীয় দিনেও মানুষ তাঁদের প্রিয়জনদের নিয়ে একটু প্রশান্তির জন্য আসছে সদর উপজেলার গোদার বাজার ও উড়াকান্দায় গড়ে ওঠা গল্পগৃহ রিসোর্ট কেন্দ্রে। ভ্রমণপ্রেমী মানুষের জন্য বসানো হয়েছে ডিজিটাল নৌকা, নাগোর দোলা, চরকিসহ বিভিন্ন আনন্দদায়ক রাইটস। এ ছাড়া ফুচকা, চটপটিসহ বিভিন্ন ধরনের মুখরোচক খাবারের দোকানও রয়েছে। স্বাস্থ্যবিধি না মেনে করোনা সংক্রমণের ঝুঁকি নিয়েই বেড়াচ্ছেন তাঁরা। তবে এই সব কেন্দ্রে স্বাস্থ্যবিধি নিশ্চিতে প্রশাসনের নজরদারি দেখা যায়নি।
ঘুরতে আসা আরাফাত হোসেন নামের একজন জানান, রাজবাড়ীতে বিনোদনের তেমন কোনো স্থান না থাকায় গোদার বাজার ও উড়াকান্দার নদীর পাড়ের রিসোর্টে তাঁরা এসেছেন।
রবিউল ইসলাম নামের আরেকজন বলেন, ‘চাকরি করার সুবাদে বাইরেই থাকতে হয়। পরিবার নিয়ে ঘোরা আর হয় না। ঈদের ছুটিতে বাড়িতে এসে ছেলে-মেয়ে ও স্ত্রীকে নিয়ে ঘুরতে বের হয়েছি। পদ্মার পাড়ে এসে খুবই ভালো লাগছে। মুখের মাস্ক খুলে নির্মল বাতাসে প্রাণভরে নিশ্বাস নিতে পারছি। তবে এখানে অনেকেই স্বাস্থ্যবিধি মানছেন না। এদিকে প্রশাসনের নজর দেওয়া প্রয়োজন।’
সহকারী কমিশনার সাইফুল হুদা বলেন, স্বাস্থ্যবিধি নিশ্চিতে জেলা প্রশাসন মাঠে কাজ করছে। করোনা সংক্রমণ রোধে স্বাস্থ্যবিধি কেউ না মানলে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
কুমিল্লার ব্রাহ্মণপাড়ার নন্দীপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মাঠে জলাবদ্ধতা তৈরি হয়ে চরম দুর্ভোগে পড়েছেন শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা। যেখানে শিশুদের খেলাধুলার কোলাহল থাকার কথা, সেখানে সাঁতার কাটছে স্থানীয় কৃষকদের হাঁস। কয়েক দিনের টানা বর্ষণ আর উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে বিদ্যালয়সংলগ্ন জলাশয়ের পানি বেড়ে..
১৪ মিনিট আগেঠাকুরগাঁওয়ে কৃত্রিম সংকট সৃষ্টি করে সরকারনির্ধারিত দামের চেয়ে বেশি দামে সার বিক্রি করছেন ব্যবসায়ীরা—এমন অভিযোগ করেছেন কৃষকেরা। বাজারে টিএসপি, ডিএপি ও এমওপি সারের পর্যাপ্ত মজুত থাকলেও অধিকাংশ দোকানে এসব সার মিলছে না নির্ধারিত দামে। অনেকে রসিদ না দিয়েই বাড়তি মূল্য নিচ্ছেন।
৬ ঘণ্টা আগেনারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জের হীরাঝিল আবাসিক এলাকায় উদ্ধার করা ডিএনডি (ঢাকা-নারায়ণগঞ্জ-ডেমরা) খালের একাংশ দখল করে দোকান বসানো হয়েছে। পাশের কয়েকটি ভবনের মালিক এসব দোকান বসিয়ে ভাড়া দিয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। ফলে খালটি আবার সংকুচিত হতে শুরু করেছে। এতে তৈরি হচ্ছে জলাবদ্ধতা।
৬ ঘণ্টা আগেবিস্তৃত মাঠজুড়ে ইটের স্তূপ। কোথাও কাদাপানিতে ভরা গর্ত; আবার কোথাও পোঁতা বাঁশের খুঁটি। দেখে বোঝার উপায় নেই, এটি স্টেডিয়াম। চাঁপাইনবাবগঞ্জের ছয় দশকের পুরোনো ঐতিহ্যবাহী স্টেডিয়াম ঘুরে এমন চিত্র দেখা গেছে। দেড় মাসব্যাপী মেলার আয়োজন শেষে মাঠ খুঁড়ে রেখে এভাবেই ফেলে গেছে আয়োজকেরা
৭ ঘণ্টা আগে