সাভার (ঢাকা) প্রতিনিধি
ঢাকার সাভার উপজেলার আশুলিয়ায় চালককে ‘নেশাজাতীয় দ্রব্য খাইয়ে’ অচেতন করে অটোরিকশা চুরির অভিযোগে দুজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। ভুক্তভোগী অটোরিকশাচালক শাহিন আলম (৪০) সাভার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
গতকাল সোমবার আশুলিয়া থানা থেকে গ্রেপ্তার দুই আসামিকে আদালতে পাঠানো হয়। এর আগে রোববার রাতে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের টারজান পয়েন্টে থেকে স্থানীয়দের সহযোগিতায় দুজনকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
আসামিরা হলেন চাঁদপুর জেলার হাইমচর উপজেলার মিয়াবাজার গ্রামের মৃত আব্দুল কাইয়ুমের ছেলে মো. সোহাগ (৩২)। তিনি দক্ষিণ গাজীরচট বটতলায় ভাড়া থাকতেন। অন্যজন আশুলিয়া থানার দক্ষিণ গাজীরচট এলাকার মৃত নূর মিয়ার ছেলে মো. মামুন (৩৫)।
ভুক্তভোগী অটোরিকশাচালক শাহিন আলম টাঙ্গাইল সদর উপজেলার তেলিনা গ্রামের হালিম মিয়ার ছেলে। বর্তমানে তিনি আশুলিয়ার বখতারপুর এলাকায় পরিবারসহ ভাড়া থাকেন।
পুলিশ বলছে, রোববার রাতে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রান্তিক গেট থেকে যাত্রীবেশে অভিযুক্ত দুজন অটোরিকশায় মুসলিমনগর বাজারের উদ্দেশে রওয়ানা হন। পরে তাঁরা বিশ্ববিদ্যালয়ের টারজান পয়েন্টে চটপটির দোকানে বসে চটপটির সঙ্গে নেশাদ্রব্য মিশিয়ে খাওয়ানোর পর ওই অটোরিকশাচালক অচেতন হয়ে পড়েন। এ সময় তাঁকে ফেলে রেখে অটোরিকশাটি নিয়ে পালিয়ে যাওয়ার সময় দোকানিসহ আশপাশের লোকজনের সন্দেহ হলে তাঁরা দুজনকে আটক করে আহতের পরিবারকে খবর দেন।
অটোরিকশাচালক শাহিন আলমের স্ত্রী মেরুজা বেগম বলেন, ‘ওখানে (ঘটনা) কেউ একজন আমার স্বামীর মোবাইল ফোন থেকে কল দিয়ে আমার ছেলেকে বিস্তারিত ঘটনা জানায়। পরে আমার ছেলে সেখানে গিয়ে আশুলিয়া থানার পুলিশকে খবর দেয়। পরে পুলিশ গিয়ে আসামিদের আটক করে।’
এ বিষয়ে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ও আশুলিয়া থানার উপপরিদর্শক (এসআই) আব্দুল মালেক বলেন, এ ঘটনায় শাহিনের স্ত্রী বাদী হয়ে মামলা দায়ের করেছেন। মূলত দোকানে গিয়ে চটপটি নিয়ে তাঁরা (আসামিরা) নেশাদ্রব্য মিশিয়ে চালককে খাওয়ান। পরে চালক অচেতন হয়ে পড়লে, অটোরিকশা নিয়ে যাওয়ার সময় ঘটনাটি চটপটির দোকানদারের নজরে আসে। তিনি প্রথমে প্রতিবাদ করে স্থানীয়দের সহযোগিতায় তাঁদের আটক করেন।
ঢাকার সাভার উপজেলার আশুলিয়ায় চালককে ‘নেশাজাতীয় দ্রব্য খাইয়ে’ অচেতন করে অটোরিকশা চুরির অভিযোগে দুজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। ভুক্তভোগী অটোরিকশাচালক শাহিন আলম (৪০) সাভার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
গতকাল সোমবার আশুলিয়া থানা থেকে গ্রেপ্তার দুই আসামিকে আদালতে পাঠানো হয়। এর আগে রোববার রাতে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের টারজান পয়েন্টে থেকে স্থানীয়দের সহযোগিতায় দুজনকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
আসামিরা হলেন চাঁদপুর জেলার হাইমচর উপজেলার মিয়াবাজার গ্রামের মৃত আব্দুল কাইয়ুমের ছেলে মো. সোহাগ (৩২)। তিনি দক্ষিণ গাজীরচট বটতলায় ভাড়া থাকতেন। অন্যজন আশুলিয়া থানার দক্ষিণ গাজীরচট এলাকার মৃত নূর মিয়ার ছেলে মো. মামুন (৩৫)।
ভুক্তভোগী অটোরিকশাচালক শাহিন আলম টাঙ্গাইল সদর উপজেলার তেলিনা গ্রামের হালিম মিয়ার ছেলে। বর্তমানে তিনি আশুলিয়ার বখতারপুর এলাকায় পরিবারসহ ভাড়া থাকেন।
পুলিশ বলছে, রোববার রাতে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রান্তিক গেট থেকে যাত্রীবেশে অভিযুক্ত দুজন অটোরিকশায় মুসলিমনগর বাজারের উদ্দেশে রওয়ানা হন। পরে তাঁরা বিশ্ববিদ্যালয়ের টারজান পয়েন্টে চটপটির দোকানে বসে চটপটির সঙ্গে নেশাদ্রব্য মিশিয়ে খাওয়ানোর পর ওই অটোরিকশাচালক অচেতন হয়ে পড়েন। এ সময় তাঁকে ফেলে রেখে অটোরিকশাটি নিয়ে পালিয়ে যাওয়ার সময় দোকানিসহ আশপাশের লোকজনের সন্দেহ হলে তাঁরা দুজনকে আটক করে আহতের পরিবারকে খবর দেন।
অটোরিকশাচালক শাহিন আলমের স্ত্রী মেরুজা বেগম বলেন, ‘ওখানে (ঘটনা) কেউ একজন আমার স্বামীর মোবাইল ফোন থেকে কল দিয়ে আমার ছেলেকে বিস্তারিত ঘটনা জানায়। পরে আমার ছেলে সেখানে গিয়ে আশুলিয়া থানার পুলিশকে খবর দেয়। পরে পুলিশ গিয়ে আসামিদের আটক করে।’
এ বিষয়ে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ও আশুলিয়া থানার উপপরিদর্শক (এসআই) আব্দুল মালেক বলেন, এ ঘটনায় শাহিনের স্ত্রী বাদী হয়ে মামলা দায়ের করেছেন। মূলত দোকানে গিয়ে চটপটি নিয়ে তাঁরা (আসামিরা) নেশাদ্রব্য মিশিয়ে চালককে খাওয়ান। পরে চালক অচেতন হয়ে পড়লে, অটোরিকশা নিয়ে যাওয়ার সময় ঘটনাটি চটপটির দোকানদারের নজরে আসে। তিনি প্রথমে প্রতিবাদ করে স্থানীয়দের সহযোগিতায় তাঁদের আটক করেন।
রাজাপুর গ্রামের সামসুদ্দিন বিশ্বাসের বাড়ি থেকে দুইদিন আগে পানির মোটর চুরি হয়। সামসুদ্দিনের বাড়ির লোকজন রুপল শেখকে চোর সন্দেহ করে। শুক্রবার সন্ধ্যায় শালিসের কথা বলে রুপলকে বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে যায় সামসুদ্দিনের ছেলেরা। এরপর ঘরে বন্দি করে পিটিয়ে আহত করে। রুপলের অবস্থা বেগতিক দেখে স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার..
৩৪ মিনিট আগেচাঁদপুরে তালিকাভুক্ত খামারির সংখ্যা ৩ হাজার ৭৭০ জন। তাদের খামারে উৎপাদিত হয়েছে ৪২ হাজার ৪৯৭টি গরু এবং ১৯ হাজার ৬০১টি ছাগল, ভেড়া ও অন্যান্য পশু। এর মধ্যে ষাঁড় ২৪ হাজার ২৪৭ টি, বলদ ৭ হাজার ৭৮১ টি, গাভী ১০ হাজার ৪৬৯ টি, মহিষ ২১৭ টি, ছাগল ১৮ হাজার ৪৫৮ টি, ভেড়া ৮৩০টি ও অন্যান্য পশু ৯৬ টি।
৩৬ মিনিট আগেশিশুদের ধর্মীয় ও নৈতিক শিক্ষার পাশাপাশি প্রাথমিক শিক্ষা গ্রহণে মসজিদ ভিত্তিক গণশিক্ষার গুরুত্ব রয়েছে। কিন্তু গুরুত্বপূর্ণ এই প্রকল্পের শিক্ষক-কর্মচারী ও কর্মকর্তারা ৫ মাস ধরে বেতন-ভাতা পান না। বিভিন্ন সময় দাবি করেও বেতন ভাতা মেলেনি। খেয়ে না খেয়ে দিনাতিপাত করছেন স্বল্প বেতনভুক্ত এসব শিক্ষক...
৩৮ মিনিট আগেঅসাধু ব্যবসায়ীরা পাচার করতে ট্রলারে করে চিংড়ির রেণু নিয়ে যাচ্ছিলো। খবর পেয়ে মৎস্য অধিদপ্তর ও কোস্টগার্ড মেঘনা নদীতে অভিযান চালিয়ে দুর্গাপুর লঞ্চঘাট এলাকা থেকে ট্রলারটি আটক করে। ট্রলারে ৩৪টি ড্রামে প্রায় ৫০ লাখ ১০ হাজার গলদা চিংড়ির রেণু পোনা পাওয়া যায়। যার মূল্য প্রায় দেড় কোটি টাকা। পরে চিংড়ির...
১ ঘণ্টা আগে